অনলাইন ডেস্ক
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় সাত বছরের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিলে খালাস পেয়েছেন প্রবীণ সাংবাদিক ও দৈনিক যায়যায়দিনের সম্পাদক শফিক রেহমান।
মঙ্গলবার (২৭ মে) তাকে খালাস দিয়ে রায় ঘোষণা করেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত।
খালাসের পর প্রধান বিচারপতি, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ জুলাই আন্দোলনের বিপ্লবীদের কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান বলেন, ‘খালাসের মাধ্যমে বিচার বিভাগ স্বাধীন তা প্রমাণিত হয়েছে।’
এসময় তার আইনজীবীরা বলেন, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে তাকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে। মামলায় যারা মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছিলেন তাদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান আইনজীবীরা।
২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট এ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান, মাহমুদুর রহমানসহ পাঁচ জনকে পৃথক দুই ধারায় সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মামলার অপর আসামিরা হলেন—জাসাসের সহসভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহমেদ সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্র করতে তারা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশে একাধিক বৈঠক করেছেন।
২০১৬ সালে এ মামলায় গ্রেপ্তারের পর পাঁচ মাস কারাবন্দি ছিলেন শফিক রেহমান। জামিনে মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে চলে যান তিনি। দীর্ঘ ছয় বছর পর গত ১৮ আগস্ট দেশে ফেরেন এবং আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
রায়ের পর শফিক রেহমানের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বলেন, “এই মামলা মিথ্যা ও হয়রানিমূলক ছিল, আদালতের রায়ে সেটিই প্রমাণিত হয়েছে।”
রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ খলিলুর রহমান রায় নিয়ে বলেন, “তিনি (শফিক রেহমান) একজন প্রথিতযশা সাংবাদিক। খালাস দিলে আমাদের আপত্তি নেই।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় সাত বছরের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিলে খালাস পেয়েছেন প্রবীণ সাংবাদিক ও দৈনিক যায়যায়দিনের সম্পাদক শফিক রেহমান।
মঙ্গলবার (২৭ মে) তাকে খালাস দিয়ে রায় ঘোষণা করেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত।
খালাসের পর প্রধান বিচারপতি, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ জুলাই আন্দোলনের বিপ্লবীদের কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান বলেন, ‘খালাসের মাধ্যমে বিচার বিভাগ স্বাধীন তা প্রমাণিত হয়েছে।’
এসময় তার আইনজীবীরা বলেন, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে তাকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে। মামলায় যারা মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছিলেন তাদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান আইনজীবীরা।
২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট এ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান, মাহমুদুর রহমানসহ পাঁচ জনকে পৃথক দুই ধারায় সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মামলার অপর আসামিরা হলেন—জাসাসের সহসভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহমেদ সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্র করতে তারা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশে একাধিক বৈঠক করেছেন।
২০১৬ সালে এ মামলায় গ্রেপ্তারের পর পাঁচ মাস কারাবন্দি ছিলেন শফিক রেহমান। জামিনে মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে চলে যান তিনি। দীর্ঘ ছয় বছর পর গত ১৮ আগস্ট দেশে ফেরেন এবং আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
রায়ের পর শফিক রেহমানের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বলেন, “এই মামলা মিথ্যা ও হয়রানিমূলক ছিল, আদালতের রায়ে সেটিই প্রমাণিত হয়েছে।”
রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ খলিলুর রহমান রায় নিয়ে বলেন, “তিনি (শফিক রেহমান) একজন প্রথিতযশা সাংবাদিক। খালাস দিলে আমাদের আপত্তি নেই।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
২ দিন আগেবৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
২ দিন আগেযখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
২ দিন আগেগত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি
২ দিন আগেঅবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
যখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
গত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি