নিজস্ব প্রতিবেদক
রমনা বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনায়, হত্যা মামলার আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর রায়ের জন্য আগামী ৮ মে তারিখ ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের দিন ধার্য করেন।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি রমনা বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ের ওপর শুনানি শেষ হয়।
আদালতে আসামিপক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান, সরওয়ার আহমেদ ও মোহাম্মদ শিশির মনির। এ ছাড়া রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুলতানা আক্তার রুবী।
আসামিপক্ষের আইনজীবী শিশির মনির জানান, ২০১৪ সালের একমাত্র ডেথ রেফারেন্সের মামলা যেটি এত দীর্ঘ সময় ধরে হাইকোর্টে ছিল। এই সময় ৪৬৭ বার সময় আবেদন করে পিছিয়েছিল রাষ্ট্রপক্ষ। এমনকি ৪ বার বেঞ্চ পরিবর্তন হয়। যথেষ্ট সাক্ষ্য-প্রমাণ না থাকায় মূলত রায় পক্ষে যাবে কি না সেই শঙ্কা থেকেই বার বার সময়ক্ষেপণ করা হয় বলে জানান এই আইনজীবী।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল পয়লা বৈশাখের ভোরে রমনার বটমূলে চলছিল ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। শত শত মানুষ যখন সুরের মুর্ছনায় আচ্ছন্ন তখনই জঙ্গি হামলায় সৃষ্টি হয় বিভিষীকাময় পরিস্থিতি। দূরনিয়ন্ত্রিত দুটি বোমার বিস্ফোরণে নিহত হন ১০ জন, আহত হন অনেকে। এই ঘটনায় করা হত্যা মামলায় ২০১৪ সালের জুনে হুজি নেতা মুফতি হান্নানসহ ৮ জনের ফাঁসি ও ৬ জনের যাবজ্জীবনের রায় দেন বিচারিক আদালত। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন আসামিরা।
রমনা বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনায়, হত্যা মামলার আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর রায়ের জন্য আগামী ৮ মে তারিখ ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের দিন ধার্য করেন।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি রমনা বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ের ওপর শুনানি শেষ হয়।
আদালতে আসামিপক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান, সরওয়ার আহমেদ ও মোহাম্মদ শিশির মনির। এ ছাড়া রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুলতানা আক্তার রুবী।
আসামিপক্ষের আইনজীবী শিশির মনির জানান, ২০১৪ সালের একমাত্র ডেথ রেফারেন্সের মামলা যেটি এত দীর্ঘ সময় ধরে হাইকোর্টে ছিল। এই সময় ৪৬৭ বার সময় আবেদন করে পিছিয়েছিল রাষ্ট্রপক্ষ। এমনকি ৪ বার বেঞ্চ পরিবর্তন হয়। যথেষ্ট সাক্ষ্য-প্রমাণ না থাকায় মূলত রায় পক্ষে যাবে কি না সেই শঙ্কা থেকেই বার বার সময়ক্ষেপণ করা হয় বলে জানান এই আইনজীবী।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল পয়লা বৈশাখের ভোরে রমনার বটমূলে চলছিল ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। শত শত মানুষ যখন সুরের মুর্ছনায় আচ্ছন্ন তখনই জঙ্গি হামলায় সৃষ্টি হয় বিভিষীকাময় পরিস্থিতি। দূরনিয়ন্ত্রিত দুটি বোমার বিস্ফোরণে নিহত হন ১০ জন, আহত হন অনেকে। এই ঘটনায় করা হত্যা মামলায় ২০১৪ সালের জুনে হুজি নেতা মুফতি হান্নানসহ ৮ জনের ফাঁসি ও ৬ জনের যাবজ্জীবনের রায় দেন বিচারিক আদালত। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন আসামিরা।
নির্বাচন কমিশনের উপ সচিব রাশেদুল ইসলাম জানিয়েছে, লালগালা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সের লক, অফিসিয়াল সিল, মার্কিং সিল, বড় হোসিয়ান ব্যাগ, ছোট হোসিয়ান ব্যাগ সামগ্রীর চাহিদার কিছু অংশ সরববাহ শুরু হয়েছে
২ ঘণ্টা আগে৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার লালমাটিয়া এলাকা থেকে পাভেলকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। পরদিন তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার সিএমএম আদালত
৩ ঘণ্টা আগেআমরা তারুণ্যের শক্তিকে উদ্যাপন করছি। এটিই আমাদের জাতির চালিকাশক্তি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যখন একটি দেশের যুবসমাজ সক্রিয়, উদ্যমী এবং উদ্ভাবনী শক্তিতে বলীয়ান হয়, তখন কোনো প্রতিবন্ধকতাই তাদের অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে রাখতে পারে না
৩ ঘণ্টা আগেবিষয়টি নজরে আসার পর পুলিশ সদর দপ্তরের ডিসিপ্লিন উইং তদন্ত শুরু করে। তদন্তে মিলনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হয়। তদন্ত শেষে তার কর্মকাণ্ডকে সরকারি কর্মচারী আইন অনুযায়ী ‘অসদাচরণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের উপ সচিব রাশেদুল ইসলাম জানিয়েছে, লালগালা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সের লক, অফিসিয়াল সিল, মার্কিং সিল, বড় হোসিয়ান ব্যাগ, ছোট হোসিয়ান ব্যাগ সামগ্রীর চাহিদার কিছু অংশ সরববাহ শুরু হয়েছে
৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার লালমাটিয়া এলাকা থেকে পাভেলকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। পরদিন তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার সিএমএম আদালত
আমরা তারুণ্যের শক্তিকে উদ্যাপন করছি। এটিই আমাদের জাতির চালিকাশক্তি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যখন একটি দেশের যুবসমাজ সক্রিয়, উদ্যমী এবং উদ্ভাবনী শক্তিতে বলীয়ান হয়, তখন কোনো প্রতিবন্ধকতাই তাদের অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে রাখতে পারে না
বিষয়টি নজরে আসার পর পুলিশ সদর দপ্তরের ডিসিপ্লিন উইং তদন্ত শুরু করে। তদন্তে মিলনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হয়। তদন্ত শেষে তার কর্মকাণ্ডকে সরকারি কর্মচারী আইন অনুযায়ী ‘অসদাচরণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়