নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতির পদ থেকে জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলামকে অপসারণের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
সোমবার (২ জুন) বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে ফারুক আহমেদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল এবং ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, বিসিবির পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মাহিন এম রহমান।
এছাড়া আমিনুল ইসলাম বুলবুলের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন বদিউজ্জামান তফাদার, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এরশাদ হোসেন রাশেদ এবং রুহুল আমিন শিকদার।
এর আগে রোববার (১ জুন) বিসিবি সভাপতির পদ থেকে অপসারণের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন ফারুক আহমেদ।
গত বুধবার রাতে ফারুকের সঙ্গে বৈঠক করেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। বৈঠকে তাকে পদত্যাগের পরামর্শ দেওয়া হলেও তিনি সাড়া দেননি। এরপর বিসিবির ৮ পরিচালক জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে (এনএসসি) চিঠি দিয়ে ফারুকের বিরুদ্ধে অনাস্থা জানান। এরপর বৃহস্পতিবার রাতে এনএসসি ফারুক আহমেদের মনোনয়ন বাতিল করে।
শুক্রবার বিকেলে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার পর, সন্ধ্যায় পরিচালকদের বৈঠকে তাকে বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।
গত আগস্টে এনএসসি থেকে পরিচালক হিসেবে মনোনীত হন ফারুক আহমেদ ও নাজমূল আবেদীন। পরিচালকদের সমর্থনে ফারুক বিসিবির সভাপতির দায়িত্ব পান।
নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম আগামী অক্টোবর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতির পদ থেকে জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলামকে অপসারণের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
সোমবার (২ জুন) বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে ফারুক আহমেদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল এবং ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, বিসিবির পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মাহিন এম রহমান।
এছাড়া আমিনুল ইসলাম বুলবুলের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন বদিউজ্জামান তফাদার, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এরশাদ হোসেন রাশেদ এবং রুহুল আমিন শিকদার।
এর আগে রোববার (১ জুন) বিসিবি সভাপতির পদ থেকে অপসারণের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন ফারুক আহমেদ।
গত বুধবার রাতে ফারুকের সঙ্গে বৈঠক করেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। বৈঠকে তাকে পদত্যাগের পরামর্শ দেওয়া হলেও তিনি সাড়া দেননি। এরপর বিসিবির ৮ পরিচালক জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে (এনএসসি) চিঠি দিয়ে ফারুকের বিরুদ্ধে অনাস্থা জানান। এরপর বৃহস্পতিবার রাতে এনএসসি ফারুক আহমেদের মনোনয়ন বাতিল করে।
শুক্রবার বিকেলে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার পর, সন্ধ্যায় পরিচালকদের বৈঠকে তাকে বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।
গত আগস্টে এনএসসি থেকে পরিচালক হিসেবে মনোনীত হন ফারুক আহমেদ ও নাজমূল আবেদীন। পরিচালকদের সমর্থনে ফারুক বিসিবির সভাপতির দায়িত্ব পান।
নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম আগামী অক্টোবর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন।
‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে আগামীকাল বুধবার (১৬ জুলাই) সারা দেশে রাষ্ট্রীয় শোক পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ‘জাতীয় সংস্কারক’ উপাধি নিতে ইচ্ছুক নন এবং সরকারও তাকে এ ধরনের কোনো উপাধি দেওয়ার পরিকল্পনা করছে না বলে জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) এ-সংক্রান্ত পৃথক আদেশ জারি করেছে। আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান আদেশে সই করেন।
৫ ঘণ্টা আগেঅধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ, এর দায় সবার ওপর পড়বে। তাই ব্যর্থতার কোনো সুযোগ নেই। সবার সহযোগিতায় আমাদের সফল হতেই হবে। এই সাফল্যের মাপকাঠি হচ্ছে একটা কাঠামোগত সংস্কারে আমরা কতটুকু একমত হতে পারছি তার ওপর।’
৬ ঘণ্টা আগে‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে আগামীকাল বুধবার (১৬ জুলাই) সারা দেশে রাষ্ট্রীয় শোক পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ‘জাতীয় সংস্কারক’ উপাধি নিতে ইচ্ছুক নন এবং সরকারও তাকে এ ধরনের কোনো উপাধি দেওয়ার পরিকল্পনা করছে না বলে জানানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) এ-সংক্রান্ত পৃথক আদেশ জারি করেছে। আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান আদেশে সই করেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ, এর দায় সবার ওপর পড়বে। তাই ব্যর্থতার কোনো সুযোগ নেই। সবার সহযোগিতায় আমাদের সফল হতেই হবে। এই সাফল্যের মাপকাঠি হচ্ছে একটা কাঠামোগত সংস্কারে আমরা কতটুকু একমত হতে পারছি তার ওপর।’