নিজস্ব প্রতিবেদক

জুলাই গণহত্যার বিচার পূর্ণ শক্তিতে চলছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমাদের টাকা দিয়ে বা ভয় দেখিয়ে বিচার কাজ থেকে বিরত রাখা যাবে না। বিচার কাজে আপস করারও সুযোগ কাউকে আমরা ইনশাআল্লাহ দেব না। বিচার পূর্ণ শক্তিতে চলছে। এটার সমাপ্ত অবশ্যই নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই করবো ইনশাআল্লাহ।
আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সকালে বিচার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘এই বিচারের কোয়ালিটি মেইনটেইন করার ক্ষেত্রে আমরা এক বিন্দু আপস করিনি। পৃথিবীর কোনো সম্পদের বিনিময়ে আমাদের প্রসিকিউশনের বিচার ব্যবস্থাকে কেনার ক্ষমতা কারও হবে না ইনশাআল্লাহ। এই হত্যার বিচার নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই শেষ হবে।
উল্লেখ্য: এর আগে এ বছরের মধ্যেই জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ করার কথা জানান চিফ প্রসিকিউটর।
তিনি বলেন, ‘জুলাই গণহত্যার বিচার আগামীর বাংলাদেশে একটি ভয়হীন পরিবেশ তৈরি করবে। কোনো স্বৈরশাসক, কোনো দুর্বৃত্ত মানুষকে এভাবে হত্যার দুঃসাহস দেখাবে না। কাউকে গুম করার দুঃসাহস দেখাবে না। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এমন কোনো গোয়েন্দাবাহিনী তৈরি করবে না, যারা ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য মানুষকে গায়েব করে দেবে।’
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এটা ঠিক অধিকাংশ হত্যাকাণ্ড পুলিশ দ্বারা হয়েছে। কিন্তু আজকে বাংলাদেশে পুলিশকে নাই করে দিতে পারবেন? পুলিশের যারা এগুলোর সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের আপনি বাদ দেবেন, কিন্তু পুলিশের মধ্যেও তো ভালো মানুষ আছে, তা না হলে এই রাষ্ট্র আজকে ফাংশন করছে কীভাবে? শুধু বিল্ডিংগুলো ছাড়া সবকিছু ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, এমন একটা রাষ্ট্র কাঠামোর দায়িত্ব এই সরকার নিয়েছে। আপনারা এই বিচারের সঠিক পরিণতি বাংলাদেশে দেখতে পাবেন।’

জুলাই গণহত্যার বিচার পূর্ণ শক্তিতে চলছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমাদের টাকা দিয়ে বা ভয় দেখিয়ে বিচার কাজ থেকে বিরত রাখা যাবে না। বিচার কাজে আপস করারও সুযোগ কাউকে আমরা ইনশাআল্লাহ দেব না। বিচার পূর্ণ শক্তিতে চলছে। এটার সমাপ্ত অবশ্যই নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই করবো ইনশাআল্লাহ।
আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সকালে বিচার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘এই বিচারের কোয়ালিটি মেইনটেইন করার ক্ষেত্রে আমরা এক বিন্দু আপস করিনি। পৃথিবীর কোনো সম্পদের বিনিময়ে আমাদের প্রসিকিউশনের বিচার ব্যবস্থাকে কেনার ক্ষমতা কারও হবে না ইনশাআল্লাহ। এই হত্যার বিচার নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই শেষ হবে।
উল্লেখ্য: এর আগে এ বছরের মধ্যেই জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ করার কথা জানান চিফ প্রসিকিউটর।
তিনি বলেন, ‘জুলাই গণহত্যার বিচার আগামীর বাংলাদেশে একটি ভয়হীন পরিবেশ তৈরি করবে। কোনো স্বৈরশাসক, কোনো দুর্বৃত্ত মানুষকে এভাবে হত্যার দুঃসাহস দেখাবে না। কাউকে গুম করার দুঃসাহস দেখাবে না। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এমন কোনো গোয়েন্দাবাহিনী তৈরি করবে না, যারা ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য মানুষকে গায়েব করে দেবে।’
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এটা ঠিক অধিকাংশ হত্যাকাণ্ড পুলিশ দ্বারা হয়েছে। কিন্তু আজকে বাংলাদেশে পুলিশকে নাই করে দিতে পারবেন? পুলিশের যারা এগুলোর সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের আপনি বাদ দেবেন, কিন্তু পুলিশের মধ্যেও তো ভালো মানুষ আছে, তা না হলে এই রাষ্ট্র আজকে ফাংশন করছে কীভাবে? শুধু বিল্ডিংগুলো ছাড়া সবকিছু ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, এমন একটা রাষ্ট্র কাঠামোর দায়িত্ব এই সরকার নিয়েছে। আপনারা এই বিচারের সঠিক পরিণতি বাংলাদেশে দেখতে পাবেন।’

প্রথমবারের মত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য পোস্টাল ভোটিংয়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যেসব প্রবাসী ভোটার ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে নিবন্ধিত থাকবেন, তারা ডাকযোগে ভোট দিতে পারবেন
২ ঘণ্টা আগে
সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীরা ৪৪তম বিসিএসের সম্পূরক ফল সোমবারের (৩ নভেম্বর) মধ্যেই প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। তাঁদের অভিযোগ, পিএসসি ইচ্ছাকৃতভাবে ফল প্রকাশে বিলম্ব করছে
২ ঘণ্টা আগে
রাজনৈতিক দলগুলো যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের অংশ ছিলেন, তারা ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা ও সংগ্রামের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। তারা একসঙ্গে আন্দোলন করেছেন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এবং নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সরকারকে নির্দেশনা দেবেন
৩ ঘণ্টা আগে
তিনি নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে এ দায়িত্ব পালন করবেন এবং বিধি মোতাবেক দায়িত্ব ভাতা প্রাপ্য হবেন
৪ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য পোস্টাল ভোটিংয়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যেসব প্রবাসী ভোটার ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে নিবন্ধিত থাকবেন, তারা ডাকযোগে ভোট দিতে পারবেন
সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীরা ৪৪তম বিসিএসের সম্পূরক ফল সোমবারের (৩ নভেম্বর) মধ্যেই প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। তাঁদের অভিযোগ, পিএসসি ইচ্ছাকৃতভাবে ফল প্রকাশে বিলম্ব করছে
রাজনৈতিক দলগুলো যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের অংশ ছিলেন, তারা ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা ও সংগ্রামের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। তারা একসঙ্গে আন্দোলন করেছেন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এবং নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সরকারকে নির্দেশনা দেবেন
তিনি নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে এ দায়িত্ব পালন করবেন এবং বিধি মোতাবেক দায়িত্ব ভাতা প্রাপ্য হবেন