অনলাইন ডেস্ক
জুলাইয়ের অভ্যুত্থান দমন অভিযানে মানবতাবিরোধী অপরাধের মাস্টারমাইন্ড ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনটাই মন্তব্য করেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
তিনি বলেন, প্রায় দেড় হাজার মানুষকে হত্যা, ২৫ হাজারের বেশি আন্দোলনকারীকে গুলি করে আহত করা, নারীদের ওপর সহিংসতা, শিশুদের টার্গেট করে হত্যা, এমনকি লাশ ও জীবিত মানুষকে একত্র করে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার মতো ভয়াবহ কর্মকাণ্ডের হুকুমদাতাও ছিলেন শেখ হাসিনা।
সোমবার (১২ মে) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এসব তথ্য জানান।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনা ছিলেন এই অপরাধগুলোর প্রধান নিউক্লিয়াস। গোপন কারাগারে নির্যাতন ও হত্যার মতো ঘটনা তার নেতৃত্বে সংঘটিত হয়েছে, যা তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
তিনি বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়েছে। অভিযোগপত্রে তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।
তারা হলেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং তৎকালীন পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচটি অভিযোগ রয়েছে। সেই অভিযোগ গুলোর মধ্যে দুটি অভিযোগ প্রকাশ করা হয়েছে। বাকিগুলো আপাতত সবার জন্য প্রকাশ করা হচ্ছে না।
প্রথম অভিযোগটি হচ্ছে, শেখ হাসিনা মানবতাবিরোধী অপরাধে উসকানি ও প্ররোচনা দিয়েছেন। এক সংবাদ সম্মেলনে রাজাকারের নাতিপুতি বলে উল্লেখ করেছিলেন। এটা বলার মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ আন্দোলনকারীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এরপর তারা মানবতাবিরোধী এসব অপরাধগুলো করে। এই উসকানির দায়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্ররোচনার অভিযোগ উঠে এসেছে।
তিনি আরও বলেন, দ্বিতীয় যে অভিযোগের কথা বলা হয়েছে সেটা হচ্ছে সরাসরি নির্দেশ। তদন্ত সংস্থা শেখ হাসিনার অনেকগুলো টেলিফোন কনভারসেশন জব্দ করেছে। সেখানে তিনি বারবার সুস্পষ্টভাবে নিশ্চিত করেছেন, রাষ্ট্রীয় সকল বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন, হেলিকপ্টার ,ড্রোন, এপিসিসহ মারণাস্ত্র ব্যবহার করে নিরস্ত্র নিরীহ আন্দোলনকারীদের নির্মূল করার নির্দেশনা প্রদান করেছেন। সরাসরি সেই নির্দেশের প্রমাণপত্র আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা হাতে পাওয়ার প্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে এই দ্বিতীয় অভিযোগটি দাখিল করেছে।
এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
জুলাইয়ের অভ্যুত্থান দমন অভিযানে মানবতাবিরোধী অপরাধের মাস্টারমাইন্ড ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনটাই মন্তব্য করেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
তিনি বলেন, প্রায় দেড় হাজার মানুষকে হত্যা, ২৫ হাজারের বেশি আন্দোলনকারীকে গুলি করে আহত করা, নারীদের ওপর সহিংসতা, শিশুদের টার্গেট করে হত্যা, এমনকি লাশ ও জীবিত মানুষকে একত্র করে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার মতো ভয়াবহ কর্মকাণ্ডের হুকুমদাতাও ছিলেন শেখ হাসিনা।
সোমবার (১২ মে) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এসব তথ্য জানান।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনা ছিলেন এই অপরাধগুলোর প্রধান নিউক্লিয়াস। গোপন কারাগারে নির্যাতন ও হত্যার মতো ঘটনা তার নেতৃত্বে সংঘটিত হয়েছে, যা তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
তিনি বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়েছে। অভিযোগপত্রে তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।
তারা হলেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং তৎকালীন পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচটি অভিযোগ রয়েছে। সেই অভিযোগ গুলোর মধ্যে দুটি অভিযোগ প্রকাশ করা হয়েছে। বাকিগুলো আপাতত সবার জন্য প্রকাশ করা হচ্ছে না।
প্রথম অভিযোগটি হচ্ছে, শেখ হাসিনা মানবতাবিরোধী অপরাধে উসকানি ও প্ররোচনা দিয়েছেন। এক সংবাদ সম্মেলনে রাজাকারের নাতিপুতি বলে উল্লেখ করেছিলেন। এটা বলার মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ আন্দোলনকারীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এরপর তারা মানবতাবিরোধী এসব অপরাধগুলো করে। এই উসকানির দায়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্ররোচনার অভিযোগ উঠে এসেছে।
তিনি আরও বলেন, দ্বিতীয় যে অভিযোগের কথা বলা হয়েছে সেটা হচ্ছে সরাসরি নির্দেশ। তদন্ত সংস্থা শেখ হাসিনার অনেকগুলো টেলিফোন কনভারসেশন জব্দ করেছে। সেখানে তিনি বারবার সুস্পষ্টভাবে নিশ্চিত করেছেন, রাষ্ট্রীয় সকল বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন, হেলিকপ্টার ,ড্রোন, এপিসিসহ মারণাস্ত্র ব্যবহার করে নিরস্ত্র নিরীহ আন্দোলনকারীদের নির্মূল করার নির্দেশনা প্রদান করেছেন। সরাসরি সেই নির্দেশের প্রমাণপত্র আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা হাতে পাওয়ার প্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে এই দ্বিতীয় অভিযোগটি দাখিল করেছে।
এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ওয়ারী বিভাগের প্রাক্তন উপপুলিশ কমিশনার বর্তমানে খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে গত বছরের ২৮ আগস্ট থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জুবাইরকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগেঢাকায় জানাজা ও ফিউনারেল প্যারেড শেষে তাকে রাজশাহীতে নেওয়া হচ্ছে। সেখানে বিকাল সাড় ৫টায় উপশহর ঈদগাহে মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে তাকে সপুরা কবরস্থানে দাফন করা হবে।
১ দিন আগেএকই ব্যক্তি একযোগে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। এমন মতামতে অধিকাংশ দল একমত হয়েছে। তবে কয়েকটি দল ভিন্নমত প্রকাশ করেছে। তারা চাইলে জাতীয় সনদে তাদের আপত্তি যুক্ত করতে পারবে
১ দিন আগেসিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ওয়ারী বিভাগের প্রাক্তন উপপুলিশ কমিশনার বর্তমানে খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে গত বছরের ২৮ আগস্ট থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জুবাইরকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ঢাকায় জানাজা ও ফিউনারেল প্যারেড শেষে তাকে রাজশাহীতে নেওয়া হচ্ছে। সেখানে বিকাল সাড় ৫টায় উপশহর ঈদগাহে মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে তাকে সপুরা কবরস্থানে দাফন করা হবে।
একই ব্যক্তি একযোগে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। এমন মতামতে অধিকাংশ দল একমত হয়েছে। তবে কয়েকটি দল ভিন্নমত প্রকাশ করেছে। তারা চাইলে জাতীয় সনদে তাদের আপত্তি যুক্ত করতে পারবে