সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরায় বুলডোজার দিয়ে বাড়িঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বর্তমান সচিব ও সাবেক জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসান, তৎকালীন পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবীর ও সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) কাজী মনিরুজ্জামানসহ ২৫ জন পুলিশ ও আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মীর নামে আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে।
সোমবার (২৬মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সাতক্ষীরার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সদর উপজেলার শাকরা কোমরপুর এলাকার বৈচনা মো. ওবায়দুল্যাহ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
আদালতের বিচারক মো. মায়নুদ্দিন মামলাটি আমলে নিয়ে সাতক্ষীরা সদর থানার ওসিকে তদন্ত সাপেক্ষে মামলাটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
আসামিদের মধ্যে অন্যান্যরা হলেন, সাতক্ষীরা সদর থানার সাবেক অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ইনামুল হক, তৎকালীন সদর থানার এস.আই মিজানুর রহমান, আবুল হাসেম, হায়াৎ মাহমুদ, শরীফ মিয়াজি ও হেকমত আলীসহ পুলিশের ১৫ জন এবং ভোমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গাজী আব্দুল গফুর, সাধারণ সম্পাদক আনারুল ইসলামসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের দশ জন নেতা-কর্মী রয়েছে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী সাতক্ষীরার আইনজীবী সমিতির সহ-সভাপতি অ্যাড. আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি এ মামলার আসামিদের পরস্পর যোগসাজশে বাদী বৈচনা গ্রামের ওবায়দুল্যাহর বাড়ি ঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
পরে বুলডেজার দিয়ে তার বাড়ি ব্যাপক ক্ষতি সাধন করা হয়। তৎকালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাদী ওবায়দুল্যাহ এ মামলাটি দায়ের করতে পারেননি। তাই র্দীঘ ১৫ বছর পর কোটি টাকার ক্ষতিপূরণসহ আসামিদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানিয়ে তিনি আজ সোমবার সাতক্ষীরার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করেছেন।
মামলার বাদী ওবায়দুল্যাহ জানান, ১জানুয়ারী ২০১৪ তারিখে তার বাড়ি ঘর বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিয়ে লুটপাট করে তৎকালীন সরকারের পেটুয়া বাহিনী।
যার নেতৃত্বে ছিল, তখনকার সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসান। নাজমুল আহসান বর্তমান পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব।

সাতক্ষীরায় বুলডোজার দিয়ে বাড়িঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বর্তমান সচিব ও সাবেক জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসান, তৎকালীন পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবীর ও সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) কাজী মনিরুজ্জামানসহ ২৫ জন পুলিশ ও আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মীর নামে আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে।
সোমবার (২৬মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সাতক্ষীরার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সদর উপজেলার শাকরা কোমরপুর এলাকার বৈচনা মো. ওবায়দুল্যাহ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
আদালতের বিচারক মো. মায়নুদ্দিন মামলাটি আমলে নিয়ে সাতক্ষীরা সদর থানার ওসিকে তদন্ত সাপেক্ষে মামলাটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
আসামিদের মধ্যে অন্যান্যরা হলেন, সাতক্ষীরা সদর থানার সাবেক অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ইনামুল হক, তৎকালীন সদর থানার এস.আই মিজানুর রহমান, আবুল হাসেম, হায়াৎ মাহমুদ, শরীফ মিয়াজি ও হেকমত আলীসহ পুলিশের ১৫ জন এবং ভোমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গাজী আব্দুল গফুর, সাধারণ সম্পাদক আনারুল ইসলামসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের দশ জন নেতা-কর্মী রয়েছে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী সাতক্ষীরার আইনজীবী সমিতির সহ-সভাপতি অ্যাড. আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি এ মামলার আসামিদের পরস্পর যোগসাজশে বাদী বৈচনা গ্রামের ওবায়দুল্যাহর বাড়ি ঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
পরে বুলডেজার দিয়ে তার বাড়ি ব্যাপক ক্ষতি সাধন করা হয়। তৎকালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাদী ওবায়দুল্যাহ এ মামলাটি দায়ের করতে পারেননি। তাই র্দীঘ ১৫ বছর পর কোটি টাকার ক্ষতিপূরণসহ আসামিদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানিয়ে তিনি আজ সোমবার সাতক্ষীরার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করেছেন।
মামলার বাদী ওবায়দুল্যাহ জানান, ১জানুয়ারী ২০১৪ তারিখে তার বাড়ি ঘর বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিয়ে লুটপাট করে তৎকালীন সরকারের পেটুয়া বাহিনী।
যার নেতৃত্বে ছিল, তখনকার সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসান। নাজমুল আহসান বর্তমান পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব।

মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেজেন্টেশনে নতুন ভবনের নকশা ও বাস্তবায়নসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকারের মূল লক্ষ্য দ্রুত পুনর্গঠন করে কার্যক্রম শুরু করা
২ ঘণ্টা আগে
এই অপরাধের শাস্তি আরপিও ১৯৭২-এর ৭৩ ধারা অনুযায়ী সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগে
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) জানিয়েছে, বাংলাদেশে জলবায়ু অর্থায়নে জাতীয় তহবিলের অর্ধেকেরও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত
১৮ ঘণ্টা আগে
শিগগিরই আলাদা পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ করবে সরকার। নির্বাচনে স্বাধীনভাবে যাতে পুলিশ বাহিনী কাজ করতে পারে সে জন্য এই কমিশন করার সিদ্ধান্ত
১৮ ঘণ্টা আগেমন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেজেন্টেশনে নতুন ভবনের নকশা ও বাস্তবায়নসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকারের মূল লক্ষ্য দ্রুত পুনর্গঠন করে কার্যক্রম শুরু করা
এই অপরাধের শাস্তি আরপিও ১৯৭২-এর ৭৩ ধারা অনুযায়ী সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) জানিয়েছে, বাংলাদেশে জলবায়ু অর্থায়নে জাতীয় তহবিলের অর্ধেকেরও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত
শিগগিরই আলাদা পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ করবে সরকার। নির্বাচনে স্বাধীনভাবে যাতে পুলিশ বাহিনী কাজ করতে পারে সে জন্য এই কমিশন করার সিদ্ধান্ত