অনলাইন ডেস্ক
ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় উত্তপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তার নিহতের ঘটনায় ফেসবুকে আবেগঘন পোস্ট দিয়ে নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, আমরা দুঃখিত সাম্য, তোমাকে নিরাপত্তা দিতে পারিনি। তবে আর কারও সঙ্গে যেন এমন কিছু না ঘটে, তা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। এই হত্যাকাণ্ড আমাদের মানবিকতাকে কলঙ্কিত করেছে।" তিনি আরও উল্লেখ করেন, "শাহরিয়ার আলম সাম্য আমাদের হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবে।"
বুধবার (১৪ মে) দুপুরে নিজের ফেসবুক আইডিতে তিনি সাম্য হত্যার বিষয়ে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন। পোস্টে তিনি শুধু এই প্রাণহানির ঘটনায় দুঃখপ্রকাশই করেননি, বরং গোটা উদ্যান এলাকাকে নিরাপদ করতে নিজের অগ্রণী ভূমিকা পালনের দৃঢ় প্রতিশ্রুতিও ব্যক্ত করেছেন।
ফেসবুকে আসিফ মাহমুদ লেখেন, ২০১৯ সালের দিকে ক্যাম্পাসে গেস্টরুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে কিংবা শিক্ষার্থীদের যেকোনো যৌক্তিক দাবির আন্দোলনে আমাদের সঙ্গে যেসব মুখ সবসময় দেখা যেত, সাম্য তাদের একজন। মশিউর আমিন শুভ আর শাহরিয়ার আলম সৌম্য- এই দুজন সবসময় একসঙ্গে আসত। প্রথমবর্ষ থেকেই সাম্য ছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী এবং অসম্ভব ভদ্র একজন ছেলে। সেই ছোট ভাই সাম্য আজ আর আমাদের মাঝে নেই— এটা মেনে নেওয়া সত্যিই কষ্টকর।
তিনি জানান, এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হত্যাকারীদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে। তবে শুধু ব্যক্তি নয়, উদ্যান কেন্দ্রিক অপরাধচক্র, মাদক চক্র এবং উদ্যানের অনিরাপদ পরিবেশও এ ঘটনার জন্য সমানভাবে দায়ী।
উদ্যানের নিরাপত্তাহীন অবস্থা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি লেখেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান হবার কথা ছিল স্বস্তির জায়গা অথচ অবৈধ দোকান, মাদক ব্যবসাসহ নানা ধরনের অপরাধচক্রের কারণে এটি দীর্ঘদিন যাবত আতঙ্কের স্থানে পরিণত হয়েছে।
ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় উত্তপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তার নিহতের ঘটনায় ফেসবুকে আবেগঘন পোস্ট দিয়ে নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, আমরা দুঃখিত সাম্য, তোমাকে নিরাপত্তা দিতে পারিনি। তবে আর কারও সঙ্গে যেন এমন কিছু না ঘটে, তা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। এই হত্যাকাণ্ড আমাদের মানবিকতাকে কলঙ্কিত করেছে।" তিনি আরও উল্লেখ করেন, "শাহরিয়ার আলম সাম্য আমাদের হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবে।"
বুধবার (১৪ মে) দুপুরে নিজের ফেসবুক আইডিতে তিনি সাম্য হত্যার বিষয়ে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন। পোস্টে তিনি শুধু এই প্রাণহানির ঘটনায় দুঃখপ্রকাশই করেননি, বরং গোটা উদ্যান এলাকাকে নিরাপদ করতে নিজের অগ্রণী ভূমিকা পালনের দৃঢ় প্রতিশ্রুতিও ব্যক্ত করেছেন।
ফেসবুকে আসিফ মাহমুদ লেখেন, ২০১৯ সালের দিকে ক্যাম্পাসে গেস্টরুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে কিংবা শিক্ষার্থীদের যেকোনো যৌক্তিক দাবির আন্দোলনে আমাদের সঙ্গে যেসব মুখ সবসময় দেখা যেত, সাম্য তাদের একজন। মশিউর আমিন শুভ আর শাহরিয়ার আলম সৌম্য- এই দুজন সবসময় একসঙ্গে আসত। প্রথমবর্ষ থেকেই সাম্য ছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী এবং অসম্ভব ভদ্র একজন ছেলে। সেই ছোট ভাই সাম্য আজ আর আমাদের মাঝে নেই— এটা মেনে নেওয়া সত্যিই কষ্টকর।
তিনি জানান, এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হত্যাকারীদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে। তবে শুধু ব্যক্তি নয়, উদ্যান কেন্দ্রিক অপরাধচক্র, মাদক চক্র এবং উদ্যানের অনিরাপদ পরিবেশও এ ঘটনার জন্য সমানভাবে দায়ী।
উদ্যানের নিরাপত্তাহীন অবস্থা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি লেখেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান হবার কথা ছিল স্বস্তির জায়গা অথচ অবৈধ দোকান, মাদক ব্যবসাসহ নানা ধরনের অপরাধচক্রের কারণে এটি দীর্ঘদিন যাবত আতঙ্কের স্থানে পরিণত হয়েছে।
জুলাই-আগস্টের ঘটনার জন্য যদি জবাবদিহিতা করতে হয় তাহলে করবো। অনুশোচনা প্রকাশ করতে হলে তাও করবো। এমনটাই মন্তব্য করলেন সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান।
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন ও নির্বাচনী প্রতীক ফেরতের আবেদনসংক্রান্ত মামলায় দায়ের করা আপিলের রায় আগামী ১ জুন ঘোষণার জন্য নির্ধারণ করেছে আপিল বিভাগ।
১৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের কালুরঘাটে কর্ণফুলী নদীর ওপর বহুল প্রত্যাশিত রেলসহ সড়ক সেতু নির্মাণকাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১৭ ঘণ্টা আগেছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় উত্তপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তার নিহতের ঘটনায় ফেসবুকে আবেগঘন পোস্ট দিয়ে নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
জুলাই-আগস্টের ঘটনার জন্য যদি জবাবদিহিতা করতে হয় তাহলে করবো। অনুশোচনা প্রকাশ করতে হলে তাও করবো। এমনটাই মন্তব্য করলেন সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন ও নির্বাচনী প্রতীক ফেরতের আবেদনসংক্রান্ত মামলায় দায়ের করা আপিলের রায় আগামী ১ জুন ঘোষণার জন্য নির্ধারণ করেছে আপিল বিভাগ।