অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে সাংবাদিকদের ওপর গুরুতর হামলার সংখ্যা বেড়েছে। সংবাদপত্রের অফিসে হামলার পাশাপাশি এ সময়কালে সাংবাদিকদের লাঠি ও হাতুড়ি দিয়ে মারধরও করেছে পুলিশ ও রাজনৈতিক কর্মীরা। এসব ঘটনা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় কাজ করা বৈশ্বিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স (আরএসএফ)। সংগঠনটি বলছে, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আশা দেখা দিয়েছিল যে বাংলাদেশের সাংবাদিকদের নিরাপত্তার বিষয়ে অগ্রগতি হবে। কিন্তু সাংবাদিকেরা এখনো অরক্ষিত রয়ে গেছেন। তাঁদের ওপর নিয়মিতই হামলার ঘটনা ঘটছে।
আরএসএফ শুক্রবার তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে সংগঠনটি বলেছে, চলতি ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে বাংলাদেশে সাংবাদিকদের ওপর গুরুতর হামলা বেড়েই চলেছে। পুলিশের পাশাপাশি রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালিয়েছেন। তাঁদের লাঠিপেটা ও হাতুড়িপেটা করা হয়েছে। কোনো কোনো গণমাধ্যমের বার্তাকক্ষও আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।সাংবাদিকদের ওপর হামলার বিষয়ে সতর্ক করে প্যারিসভিত্তিক সংগঠনটি বলেছে, ‘এসব ঘটনায় জড়িত দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় আনতে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি আমরা। পাশাপাশি সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
চলতি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনাগুলো তুলে ধরা হয়েছে আরএসএফের বিবৃতিতে। এর মধ্যে চট্টগ্রামে ১২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম প্রতিদিনের কার্যালয়ে কয়েক শ ব্যক্তির হামলার চেষ্টার বিষয়টি এসেছে। শরীয়তপুরের একটি ক্লিনিক নিয়ে প্রতিবেদন করায় ৩ ফেব্রুয়ারি দৈনিক সমকালের স্থানীয় প্রতিনিধি সোহাগ খানকে হাতুড়িপেটা ও তাঁকে ছুরিকাঘাতের বিষয়টিও এসেছে আরএসএফের বিবৃতিতে।
এরপর ৫ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন নিউজের জাভেদ আখতারের ওপর বিএনপির প্রায় ২০ জন সমর্থকের হামলার বিষয়টি তুলে ধরেছে আরএসএফ। সংগঠনটি বলছে, তাঁকে সহযোগিতা করতে এলে আরও দুই সাংবাদিকের ওপর হামলা হয়। পরদিন ঢাকায় শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ভাঙচুরের সময় কয়েকজন সাংবাদিকের ওপর বিক্ষোভকারীদের হামলার বিষয়টিও এসেছে বিবৃতিতে
বাংলাদেশে সাংবাদিকদের ওপর গুরুতর হামলার সংখ্যা বেড়েছে। সংবাদপত্রের অফিসে হামলার পাশাপাশি এ সময়কালে সাংবাদিকদের লাঠি ও হাতুড়ি দিয়ে মারধরও করেছে পুলিশ ও রাজনৈতিক কর্মীরা। এসব ঘটনা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় কাজ করা বৈশ্বিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স (আরএসএফ)। সংগঠনটি বলছে, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আশা দেখা দিয়েছিল যে বাংলাদেশের সাংবাদিকদের নিরাপত্তার বিষয়ে অগ্রগতি হবে। কিন্তু সাংবাদিকেরা এখনো অরক্ষিত রয়ে গেছেন। তাঁদের ওপর নিয়মিতই হামলার ঘটনা ঘটছে।
আরএসএফ শুক্রবার তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে সংগঠনটি বলেছে, চলতি ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে বাংলাদেশে সাংবাদিকদের ওপর গুরুতর হামলা বেড়েই চলেছে। পুলিশের পাশাপাশি রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালিয়েছেন। তাঁদের লাঠিপেটা ও হাতুড়িপেটা করা হয়েছে। কোনো কোনো গণমাধ্যমের বার্তাকক্ষও আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।সাংবাদিকদের ওপর হামলার বিষয়ে সতর্ক করে প্যারিসভিত্তিক সংগঠনটি বলেছে, ‘এসব ঘটনায় জড়িত দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় আনতে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি আমরা। পাশাপাশি সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
চলতি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনাগুলো তুলে ধরা হয়েছে আরএসএফের বিবৃতিতে। এর মধ্যে চট্টগ্রামে ১২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম প্রতিদিনের কার্যালয়ে কয়েক শ ব্যক্তির হামলার চেষ্টার বিষয়টি এসেছে। শরীয়তপুরের একটি ক্লিনিক নিয়ে প্রতিবেদন করায় ৩ ফেব্রুয়ারি দৈনিক সমকালের স্থানীয় প্রতিনিধি সোহাগ খানকে হাতুড়িপেটা ও তাঁকে ছুরিকাঘাতের বিষয়টিও এসেছে আরএসএফের বিবৃতিতে।
এরপর ৫ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন নিউজের জাভেদ আখতারের ওপর বিএনপির প্রায় ২০ জন সমর্থকের হামলার বিষয়টি তুলে ধরেছে আরএসএফ। সংগঠনটি বলছে, তাঁকে সহযোগিতা করতে এলে আরও দুই সাংবাদিকের ওপর হামলা হয়। পরদিন ঢাকায় শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ভাঙচুরের সময় কয়েকজন সাংবাদিকের ওপর বিক্ষোভকারীদের হামলার বিষয়টিও এসেছে বিবৃতিতে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ সরকারের ১২ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ‘রেড নোটিশ’ জারির জন্য আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের কাছে আবেদন করা হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো (এনসিবি) থেকে এই আবেদন তিনটি ধাপে ইন্টারপোলে পাঠানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের কার্যক্রম ও ঝটিকা মিছিলের বিরুদ্ধে পুলিশের কোনো নিষ্ক্রিয়তা পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের ইতিহাসে সেরা নির্বাচন করতে করতে চায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস (ANFREL) এর প্রতিনিধিদলের সদস্যদের এ কথা বলেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ সরকারের ১২ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ‘রেড নোটিশ’ জারির জন্য আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের কাছে আবেদন করা হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো (এনসিবি) থেকে এই আবেদন তিনটি ধাপে ইন্টারপোলে পাঠানো হয়েছে।
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম ও ঝটিকা মিছিলের বিরুদ্ধে পুলিশের কোনো নিষ্ক্রিয়তা পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের ইতিহাসে সেরা নির্বাচন করতে করতে চায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস (ANFREL) এর প্রতিনিধিদলের সদস্যদের এ কথা বলেন তিনি।