নিখাদ খবর ডেস্ক
বর্তমান সময়ে আলোচিত সাংবাদিক মাসুদ কামাল বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে গেছেন বলে জানিয়েছেন। তাঁর ফেইসবুক টাইম লাইনে এ নিয়ে তিনি যা লেখেছেন হুবহু তা তুলে ধরা হলো।
ফেসবুক-ইউটিউবে আমার নামে বেশ কিছু পোস্ট ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। আমি নাকি গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছি, আমাকে গ্রেফতারের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, দেশ ছেড়ে পালাচ্ছি, জীবননাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে-- এরকম অনেক কিছু।
আসলে এসবই ভুয়া। যে ভিডিওটি ছাড়া হয়েছে, শুনতে অনেকটা আমার কণ্ঠের মতোই মনে হয়, সেটাও এআই দিয়ে তৈরি। আমি ওরকম কিছু বলিনি। এধরনের কোনও ফেসবুক পোস্টও আমি দিইনি। যারা এই কাজ করেছেন, তারা অনৈতিক কাজ করেছেন। আমাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেছেন, আমার ক্ষতি করার চেষ্টা করেছেন।
আমি যদি কিছু বলি, সাহায্য প্রার্থনা করি, সেসব তো আমি আমার ফেসবুকে বা ইউটিউব চ্যানেলেই করব। অন্যদের চ্যানেল বা পেজে কেন করব? ফেসবুকে আমার Masood Kamal নামে একটা অ্যাকাউন্ট ও Kotha নামে একটা পেজ, এবং ইউটিউবে Kotha ও Onno Moncho নামে দুটি চ্যানেল আছে। এর বাইরে অন্য কোনও চ্যানেল বা পেজে এরকম কিছু দেখলে সেটাকে ইগনোর করবেন, প্লিজ।
আর একটা কথা, আমার জানা মতে আমার নামে কোনই মামলা নেই। আমার চরম প্রতিপক্ষও কোনও দুর্নীতির সঙ্গে আমার সংশ্লিষ্টতার কথা বলতে পারবেন না। তাহলে আমার মধ্যে গ্রেফতার আতঙ্ক থাকবে কেন? তারপরও অতীতে আমরা দেখেছি, নিজেদের অপকর্মের জন্য হুমকি মনে করলে সরকার অনেক সময় বিনাকারণেই গ্রেফতার বা হেনস্তা করতে পারে। সেরকম কিছু হলে অবশ্যই আমি আমার চ্যানেলে মাধ্যমেই আপনাদেরকে অবহিত করব।
এই সময়ে যারা আমার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, ব্যক্তিগতভাবে খোঁজ নিয়েছেন, সকলের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে সকলকে বলছি—আমি ঠিক আছি। আগের মতোই সক্রিয় আছি। আমার জন্য দোয়া করবেন।
বর্তমান সময়ে আলোচিত সাংবাদিক মাসুদ কামাল বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে গেছেন বলে জানিয়েছেন। তাঁর ফেইসবুক টাইম লাইনে এ নিয়ে তিনি যা লেখেছেন হুবহু তা তুলে ধরা হলো।
ফেসবুক-ইউটিউবে আমার নামে বেশ কিছু পোস্ট ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। আমি নাকি গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছি, আমাকে গ্রেফতারের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, দেশ ছেড়ে পালাচ্ছি, জীবননাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে-- এরকম অনেক কিছু।
আসলে এসবই ভুয়া। যে ভিডিওটি ছাড়া হয়েছে, শুনতে অনেকটা আমার কণ্ঠের মতোই মনে হয়, সেটাও এআই দিয়ে তৈরি। আমি ওরকম কিছু বলিনি। এধরনের কোনও ফেসবুক পোস্টও আমি দিইনি। যারা এই কাজ করেছেন, তারা অনৈতিক কাজ করেছেন। আমাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেছেন, আমার ক্ষতি করার চেষ্টা করেছেন।
আমি যদি কিছু বলি, সাহায্য প্রার্থনা করি, সেসব তো আমি আমার ফেসবুকে বা ইউটিউব চ্যানেলেই করব। অন্যদের চ্যানেল বা পেজে কেন করব? ফেসবুকে আমার Masood Kamal নামে একটা অ্যাকাউন্ট ও Kotha নামে একটা পেজ, এবং ইউটিউবে Kotha ও Onno Moncho নামে দুটি চ্যানেল আছে। এর বাইরে অন্য কোনও চ্যানেল বা পেজে এরকম কিছু দেখলে সেটাকে ইগনোর করবেন, প্লিজ।
আর একটা কথা, আমার জানা মতে আমার নামে কোনই মামলা নেই। আমার চরম প্রতিপক্ষও কোনও দুর্নীতির সঙ্গে আমার সংশ্লিষ্টতার কথা বলতে পারবেন না। তাহলে আমার মধ্যে গ্রেফতার আতঙ্ক থাকবে কেন? তারপরও অতীতে আমরা দেখেছি, নিজেদের অপকর্মের জন্য হুমকি মনে করলে সরকার অনেক সময় বিনাকারণেই গ্রেফতার বা হেনস্তা করতে পারে। সেরকম কিছু হলে অবশ্যই আমি আমার চ্যানেলে মাধ্যমেই আপনাদেরকে অবহিত করব।
এই সময়ে যারা আমার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, ব্যক্তিগতভাবে খোঁজ নিয়েছেন, সকলের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে সকলকে বলছি—আমি ঠিক আছি। আগের মতোই সক্রিয় আছি। আমার জন্য দোয়া করবেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
৪ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
৪ ঘণ্টা আগেযখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
৪ ঘণ্টা আগেগত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি
৫ ঘণ্টা আগেঅবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
যখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
গত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি