নিজস্ব প্রতিবেদক
খুব শিগগিরই সাংবাদিকের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দেওয়া শুরু হবে। এতথ্য জানিয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বৃহস্পতিবার (১৫ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় এ কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, ১৬৭ জনের কার্ড বাতিল করা হয়েছিল, এটা ভুল হয়েছিল। এখন নতুন কমিটি করেছি, নতুন নীতিমালা হয়েছে। আগে অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডধারীদের সরকারবন্দনা বাধ্যতামূলক ছিল। এই নীতিমালায় এসব বাদ দেওয়া হয়েছে। এখন খুব সহজ করা হয়েছে, সাংবাদিকবান্ধব করা হয়েছে।
প্রেস সচিব বলেন, সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড খুব শিগগিরই দেওয়া শুরু হবে। এখন থেকে শুধু সাংবাদিকরাই এই কার্ড পাবেন। আগের মতো এমপি, কোনো দলীয় কেউ পাবে না। অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে যতটা স্বচ্ছতা রাখা দরকার তা রাখা হবে।
সাংবাদিকতার জন্য নতুন অর্থনৈতিক মডেলের প্রয়োজনীয়তার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, সাংবাদিকতার জন্য নতুন অর্থনৈতিক মডেল দরকার। যেখানে কপিরাইট সংরক্ষিত হবে, বেতনটা সুরক্ষিত হবে। এখন কয়েকজন উচ্চপর্যায়ের সাংবাদিক ছাড়া সবারই বেতন তুলনামূলক কম। তাই বিষয়টি নিয়ে নতুন করে ভাবা উচিত।
তিনি আরও বলেন, প্রতিটা গণমাধ্যমের সোশ্যাল মিডিয়া গাইড প্রয়োজন। বিদেশে প্রতিটি গণমাধ্যমের আছে, আমাদের দেশেও থাকা উচিত। একজন সাংবাদিক ব্যক্তি হিসেবে কোনো দল বা ধর্মের হতেই পারে, কিন্তু আসল পরিচয় সাংবাদিক হওয়া উচিত। সবশেষে প্রেস সচিব বলেন, ১৫ বছরের ফ্যাসিস্ট আমলের পুরোনো সেই খারাপ চিন্তাধারা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। সত্যিকার অর্থেই তা করতে হবে। যেসব সাংবাদিক অন্যায় করেছেন, সাংবাদিকতার অধিকার নষ্ট করেছেন তাদের তা স্বীকার করতে হবে। তা না পারলে নিজে উপলব্ধি করে নতুনভাবে শুরু করতে হবে। এতে আপনার ওপর মানুষের আস্থা ফিরে আসবে। আর সরকারও চায়, সাংবাদিকদের ওপর মানুষের পুরোনো বিশ্বাস ফিরে আসুক।
শফিকুল আলম বলেন, কোনো সাংবাদিকদের তাদের চাকরিচ্যুত করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে কেউ কোনো ধরনের চাপ সৃষ্টি করেনি।
খুব শিগগিরই সাংবাদিকের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দেওয়া শুরু হবে। এতথ্য জানিয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বৃহস্পতিবার (১৫ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় এ কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, ১৬৭ জনের কার্ড বাতিল করা হয়েছিল, এটা ভুল হয়েছিল। এখন নতুন কমিটি করেছি, নতুন নীতিমালা হয়েছে। আগে অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডধারীদের সরকারবন্দনা বাধ্যতামূলক ছিল। এই নীতিমালায় এসব বাদ দেওয়া হয়েছে। এখন খুব সহজ করা হয়েছে, সাংবাদিকবান্ধব করা হয়েছে।
প্রেস সচিব বলেন, সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড খুব শিগগিরই দেওয়া শুরু হবে। এখন থেকে শুধু সাংবাদিকরাই এই কার্ড পাবেন। আগের মতো এমপি, কোনো দলীয় কেউ পাবে না। অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে যতটা স্বচ্ছতা রাখা দরকার তা রাখা হবে।
সাংবাদিকতার জন্য নতুন অর্থনৈতিক মডেলের প্রয়োজনীয়তার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, সাংবাদিকতার জন্য নতুন অর্থনৈতিক মডেল দরকার। যেখানে কপিরাইট সংরক্ষিত হবে, বেতনটা সুরক্ষিত হবে। এখন কয়েকজন উচ্চপর্যায়ের সাংবাদিক ছাড়া সবারই বেতন তুলনামূলক কম। তাই বিষয়টি নিয়ে নতুন করে ভাবা উচিত।
তিনি আরও বলেন, প্রতিটা গণমাধ্যমের সোশ্যাল মিডিয়া গাইড প্রয়োজন। বিদেশে প্রতিটি গণমাধ্যমের আছে, আমাদের দেশেও থাকা উচিত। একজন সাংবাদিক ব্যক্তি হিসেবে কোনো দল বা ধর্মের হতেই পারে, কিন্তু আসল পরিচয় সাংবাদিক হওয়া উচিত। সবশেষে প্রেস সচিব বলেন, ১৫ বছরের ফ্যাসিস্ট আমলের পুরোনো সেই খারাপ চিন্তাধারা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। সত্যিকার অর্থেই তা করতে হবে। যেসব সাংবাদিক অন্যায় করেছেন, সাংবাদিকতার অধিকার নষ্ট করেছেন তাদের তা স্বীকার করতে হবে। তা না পারলে নিজে উপলব্ধি করে নতুনভাবে শুরু করতে হবে। এতে আপনার ওপর মানুষের আস্থা ফিরে আসবে। আর সরকারও চায়, সাংবাদিকদের ওপর মানুষের পুরোনো বিশ্বাস ফিরে আসুক।
শফিকুল আলম বলেন, কোনো সাংবাদিকদের তাদের চাকরিচ্যুত করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে কেউ কোনো ধরনের চাপ সৃষ্টি করেনি।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
৬ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
৬ ঘণ্টা আগেযখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
৭ ঘণ্টা আগেগত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি
৭ ঘণ্টা আগেঅবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
যখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
গত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি