আবু সাদেক দম্পত্তির জ্ঞাত আয়বহির্ভূত প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা
মোঃ মাজহারুল পারভেজ
আওয়ামী সরকারে আমলে রাতারাতী ধনী হয়ে যান লক্ষিপুরের এক দম্পতি। গড়েন সম্পদের পাহাড়। এই দম্পত্তির কোম্পানির নাম ফাস্ট এস এস এন্টারপ্রাইজ প্রাইভেট লিমিটেড। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন আবু সাদেক ও চেয়ারম্যান হয়েছেন তার প্রিয়তমা স্ত্রী হালিমা আইরীন। অভিযোগ উঠেছে এই সম্পদ অর্জনের পেছেনে কাজ করেন কুমিল্লার তৎকালীন পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তী।
ঢাকার মোহাম্মদপুরে মোহাম্মদীয়া হাউজিং সোসাইটিতে রয়েছে তাদের আলীসান হেড অফিস। কর্পোরেট অফিস রাজধানীর ধানমন্ডিতে। লক্ষীপুর জেলার বাশিকপুর ইউনিয়নের নন্দী গ্রামের মৃত মো: মোবারক উল্লাহর ছেলের হঠাৎ এ পরির্বতনে তখন অনেকেই অবাক হয়েছিলেন।
আবু সাদেক জ্ঞাত আয়বহির্ভূত প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। একই সঙ্গে ওভার ইনভয়েস দেখিয়ে বিদেশে অর্থ পাচার, ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে সরকারি টেন্ডারের অর্থ আত্মসাৎ, ২০১৪ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ভ্যাট-ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে আনা ১৭১টি কনটেইনারে চালানের ১৭০ কোটি টাকার কাগজপত্রসহ তার অনেক অপকর্মের নথি অভিযোগের সঙ্গে দুদকে জমা দেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে চীন, দুবাই ও মালয়েশিয়ায় হুন্ডি ব্যবসায়ীর মাধ্যমে অর্থ পাচারের অভিযোগও উঠেছে।
২০১৪ সালেও এই আবু সাদেক একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকুরী করতেন। রাতারাতি তার বদলে যাওয়ার পিছনে এমন কি কারিশমা আছে তা জানতে চাইলে তিনি নিখাদ খবরকে বলেন,সব ব্যাংকের টাকা। ব্যাংকের টাকা দিয়েই বিজনেস শুরু করেছি।এখন আমার হাতে আর কিছু নেই। আমি এখন দেউলিয়া হয়ে গেছি। ইউনিয়ন ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংক ইতোমধ্যে আমাকে ক্লাসিফাইড করে দিয়েছে।ব্যাংক থেকে টাকা আনার জন্য কোস্পানির প্রোফাইলে কিছু অতিরঞ্জিত লেখার কথা স্বীকার করে তিনি আরো বলেন, আমি কোথাও কোন অনিয়ম করিনি। আমার বিরুদ্ধে অনেক বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এ ষড়যন্ত্র করছে আমার সাবেক পার্টনার। সে আমার টাকা মেরে দিয়েছে।
এদিকে তাঁর কোম্পানি প্রোফাইল ঘেঁটে দেখা গেছে নদীর বালু উত্তোলন থেকে শুরু করে এমন কোন কাজ নেই যে তিনি করেননি। তাঁর ব্যবসা শুধু দেশেই সীমাবদ্ধ নয় বিদেশ থেকে বৈদ্যতিক সরঞ্জামাদি, ভারী মেশিনারিজসহ অনেক ইকুইপমেন্ট সরবরাহ করেছেন।
এসব ব্যবসার আড়ালে তার বিরুদ্ধে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। দুদকেও অভিযোগ জমা হয়েছে এই ব্যবসায়ী ও তার মালিকানাধীন ফাস্ট এসএস গ্রুপের বিরুদ্ধে। আবু সাদেকের বিরুদ্ধে দুদকে জমা পড়া অভিযোগে ৫ হাজার কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ, হুন্ডির মাধ্যমে ও ওভার ইনভয়েস দেখিয়ে বিদেশে অর্থ পাচার, ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে সরকারি টেন্ডারের অর্থ আত্মসাৎসহ ১৫০ কোটি টাকা ভ্যাট-ট্যাক্স ফাঁকির বিষয়েও তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। তাঁর ব্যবসায়ীক পার্টনারকে অপহরণ করে ডিবি অফিসে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগও উঠেছে তার বিরুদ্ধে। অপহরণ করে ৬ কোটি টাকা আদায় চেষ্টার মামলা হয়েছে তার বিরুদ্ধে।
মামলা দায়েরের পর গত ২ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে তাকে গ্রেপ্তারও করে পুলিশ। পরে কারাগারে পাঠানো হলেও মাত্র তিন দিনেই জামিনে মুক্ত হয়ে যান। এ ঘটনায় গত ৮ ফেব্রুয়ারি সরকারের কাছে ব্যাখ্যা জানতে চেয়ে বিবৃতি দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
আবু সাদেকের সাবেক ব্যবসায়ী অংশীদার জুলফিকার আলী মল্লিক নিজেকে ভুক্তভোগী দাবি করে এ প্রতিবেদককে বলেন, এই সাদেক আমাকে অপহরণ করে ৬ কোটি টাকা দাবী করেছে। তাকে একাজে সহযোগীতা করেছেন ডিবি পুলিশের সাবেক প্রধান হারুন অর রশিদ।
অবৈধভাবে উপার্জিত হারুন অর রশিদের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা ব্যবসায়ী আবু সাদেকের কাছে গচ্ছিত রয়েছে বলে জানান তিনি। নিজেকে লন্ডন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক পারভেজ মল্লিক এর ছোট ভাই দাবী করে ব্যবসায়ী জুলফিকার আলী মল্লিক আরো বলেন,আবু সাদেক আমার সাথে প্রতারণা করেছে। চেক নেয়ার পর টাকা ফেরৎ দিলেও পরে আর চেক ফেরৎ দেয়নি।বার বার তার কাছে চাইলে সে জানায় এই চেক হারিয়ে ফেলেছে। অথচ চেক তার কাছেই ছিল। মিথ্যা কথা বলে গোপনে আমার বিরুদ্ধে পরে চেকের জন্য জিডি করে রাখে। এ ঘটনা জানার পর আমিও জিডি করেছি।
আবু সাদেক রাতারাতি ধনি হওয়ার পেছনের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আবু সাদেকের স্কুল জীবনের বন্ধু কুমিল্লার তৎকালীন পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তীই তাকে ধনী বানিয়েছেন। টুটুল চক্রবর্তীর বাড়িও লক্ষিপুরে। সাদেককে কোটি কোটি টাকা দিয়েছেন তিনি। পরে তারই মাধ্যমে খাতির হয় ডিবি হারুনের সাথে। এরপর তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
তিনি আরো বলেন, এখন লক্ষিপুরের সাবেক এমপি এনি ভাইয়ের মাধ্যমে টাকা দেনা পাওনার বিষয়টি সুরাহার জন্য প্রচেষ্টা চলছে। গতকাল আমরা তাঁর বসুন্ধুরার বাসায় বসেছিলাম। একটি সি এ ফার্মের মাধ্যমে হিসাব নিকাশ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তবে এসব বিষয়ে আবু সাদেক বলেন, জুলফিকার আলী মল্লিক আমার ৬ কোটি টাকা মেরে দেয়ার চেষ্টা করছে। তার ভাই বিএনপির বড় নেতা। এই সুযোগে সে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে আমাকে জেল খাটিয়েছে। অতীতে ডিবির হারুনের সাথে তার কোন সম্পর্ক ছিলো না উল্লেখ করে বলেন, আমি আমার পাওনা টাকা উদ্ধারের জন্য প্রথমে শেরে বাংলানগর থানায় সাধারণ ডায়েরি করি। এরপর ডিবির কাছে পাওনা টাকার ডকুসেন্টসহ অভিযোগ করলে আমরা দুজনেই ডিবি কার্যালয়ে যাই। এখানে অপহরণের কোন বিষয় নেই। তারপরও আমাকে হয়রানি করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় মিথ্যা অভিযোগ ও মামলা রুজু করছে।
আওয়ামী সরকারে আমলে রাতারাতী ধনী হয়ে যান লক্ষিপুরের এক দম্পতি। গড়েন সম্পদের পাহাড়। এই দম্পত্তির কোম্পানির নাম ফাস্ট এস এস এন্টারপ্রাইজ প্রাইভেট লিমিটেড। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন আবু সাদেক ও চেয়ারম্যান হয়েছেন তার প্রিয়তমা স্ত্রী হালিমা আইরীন। অভিযোগ উঠেছে এই সম্পদ অর্জনের পেছেনে কাজ করেন কুমিল্লার তৎকালীন পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তী।
ঢাকার মোহাম্মদপুরে মোহাম্মদীয়া হাউজিং সোসাইটিতে রয়েছে তাদের আলীসান হেড অফিস। কর্পোরেট অফিস রাজধানীর ধানমন্ডিতে। লক্ষীপুর জেলার বাশিকপুর ইউনিয়নের নন্দী গ্রামের মৃত মো: মোবারক উল্লাহর ছেলের হঠাৎ এ পরির্বতনে তখন অনেকেই অবাক হয়েছিলেন।
আবু সাদেক জ্ঞাত আয়বহির্ভূত প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। একই সঙ্গে ওভার ইনভয়েস দেখিয়ে বিদেশে অর্থ পাচার, ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে সরকারি টেন্ডারের অর্থ আত্মসাৎ, ২০১৪ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ভ্যাট-ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে আনা ১৭১টি কনটেইনারে চালানের ১৭০ কোটি টাকার কাগজপত্রসহ তার অনেক অপকর্মের নথি অভিযোগের সঙ্গে দুদকে জমা দেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে চীন, দুবাই ও মালয়েশিয়ায় হুন্ডি ব্যবসায়ীর মাধ্যমে অর্থ পাচারের অভিযোগও উঠেছে।
২০১৪ সালেও এই আবু সাদেক একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকুরী করতেন। রাতারাতি তার বদলে যাওয়ার পিছনে এমন কি কারিশমা আছে তা জানতে চাইলে তিনি নিখাদ খবরকে বলেন,সব ব্যাংকের টাকা। ব্যাংকের টাকা দিয়েই বিজনেস শুরু করেছি।এখন আমার হাতে আর কিছু নেই। আমি এখন দেউলিয়া হয়ে গেছি। ইউনিয়ন ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংক ইতোমধ্যে আমাকে ক্লাসিফাইড করে দিয়েছে।ব্যাংক থেকে টাকা আনার জন্য কোস্পানির প্রোফাইলে কিছু অতিরঞ্জিত লেখার কথা স্বীকার করে তিনি আরো বলেন, আমি কোথাও কোন অনিয়ম করিনি। আমার বিরুদ্ধে অনেক বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এ ষড়যন্ত্র করছে আমার সাবেক পার্টনার। সে আমার টাকা মেরে দিয়েছে।
এদিকে তাঁর কোম্পানি প্রোফাইল ঘেঁটে দেখা গেছে নদীর বালু উত্তোলন থেকে শুরু করে এমন কোন কাজ নেই যে তিনি করেননি। তাঁর ব্যবসা শুধু দেশেই সীমাবদ্ধ নয় বিদেশ থেকে বৈদ্যতিক সরঞ্জামাদি, ভারী মেশিনারিজসহ অনেক ইকুইপমেন্ট সরবরাহ করেছেন।
এসব ব্যবসার আড়ালে তার বিরুদ্ধে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। দুদকেও অভিযোগ জমা হয়েছে এই ব্যবসায়ী ও তার মালিকানাধীন ফাস্ট এসএস গ্রুপের বিরুদ্ধে। আবু সাদেকের বিরুদ্ধে দুদকে জমা পড়া অভিযোগে ৫ হাজার কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ, হুন্ডির মাধ্যমে ও ওভার ইনভয়েস দেখিয়ে বিদেশে অর্থ পাচার, ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে সরকারি টেন্ডারের অর্থ আত্মসাৎসহ ১৫০ কোটি টাকা ভ্যাট-ট্যাক্স ফাঁকির বিষয়েও তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। তাঁর ব্যবসায়ীক পার্টনারকে অপহরণ করে ডিবি অফিসে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগও উঠেছে তার বিরুদ্ধে। অপহরণ করে ৬ কোটি টাকা আদায় চেষ্টার মামলা হয়েছে তার বিরুদ্ধে।
মামলা দায়েরের পর গত ২ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে তাকে গ্রেপ্তারও করে পুলিশ। পরে কারাগারে পাঠানো হলেও মাত্র তিন দিনেই জামিনে মুক্ত হয়ে যান। এ ঘটনায় গত ৮ ফেব্রুয়ারি সরকারের কাছে ব্যাখ্যা জানতে চেয়ে বিবৃতি দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
আবু সাদেকের সাবেক ব্যবসায়ী অংশীদার জুলফিকার আলী মল্লিক নিজেকে ভুক্তভোগী দাবি করে এ প্রতিবেদককে বলেন, এই সাদেক আমাকে অপহরণ করে ৬ কোটি টাকা দাবী করেছে। তাকে একাজে সহযোগীতা করেছেন ডিবি পুলিশের সাবেক প্রধান হারুন অর রশিদ।
অবৈধভাবে উপার্জিত হারুন অর রশিদের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা ব্যবসায়ী আবু সাদেকের কাছে গচ্ছিত রয়েছে বলে জানান তিনি। নিজেকে লন্ডন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক পারভেজ মল্লিক এর ছোট ভাই দাবী করে ব্যবসায়ী জুলফিকার আলী মল্লিক আরো বলেন,আবু সাদেক আমার সাথে প্রতারণা করেছে। চেক নেয়ার পর টাকা ফেরৎ দিলেও পরে আর চেক ফেরৎ দেয়নি।বার বার তার কাছে চাইলে সে জানায় এই চেক হারিয়ে ফেলেছে। অথচ চেক তার কাছেই ছিল। মিথ্যা কথা বলে গোপনে আমার বিরুদ্ধে পরে চেকের জন্য জিডি করে রাখে। এ ঘটনা জানার পর আমিও জিডি করেছি।
আবু সাদেক রাতারাতি ধনি হওয়ার পেছনের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আবু সাদেকের স্কুল জীবনের বন্ধু কুমিল্লার তৎকালীন পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তীই তাকে ধনী বানিয়েছেন। টুটুল চক্রবর্তীর বাড়িও লক্ষিপুরে। সাদেককে কোটি কোটি টাকা দিয়েছেন তিনি। পরে তারই মাধ্যমে খাতির হয় ডিবি হারুনের সাথে। এরপর তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
তিনি আরো বলেন, এখন লক্ষিপুরের সাবেক এমপি এনি ভাইয়ের মাধ্যমে টাকা দেনা পাওনার বিষয়টি সুরাহার জন্য প্রচেষ্টা চলছে। গতকাল আমরা তাঁর বসুন্ধুরার বাসায় বসেছিলাম। একটি সি এ ফার্মের মাধ্যমে হিসাব নিকাশ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তবে এসব বিষয়ে আবু সাদেক বলেন, জুলফিকার আলী মল্লিক আমার ৬ কোটি টাকা মেরে দেয়ার চেষ্টা করছে। তার ভাই বিএনপির বড় নেতা। এই সুযোগে সে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে আমাকে জেল খাটিয়েছে। অতীতে ডিবির হারুনের সাথে তার কোন সম্পর্ক ছিলো না উল্লেখ করে বলেন, আমি আমার পাওনা টাকা উদ্ধারের জন্য প্রথমে শেরে বাংলানগর থানায় সাধারণ ডায়েরি করি। এরপর ডিবির কাছে পাওনা টাকার ডকুসেন্টসহ অভিযোগ করলে আমরা দুজনেই ডিবি কার্যালয়ে যাই। এখানে অপহরণের কোন বিষয় নেই। তারপরও আমাকে হয়রানি করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় মিথ্যা অভিযোগ ও মামলা রুজু করছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ সরকারের ১২ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ‘রেড নোটিশ’ জারির জন্য আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের কাছে আবেদন করা হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো (এনসিবি) থেকে এই আবেদন তিনটি ধাপে ইন্টারপোলে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের কার্যক্রম ও ঝটিকা মিছিলের বিরুদ্ধে পুলিশের কোনো নিষ্ক্রিয়তা পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের ইতিহাসে সেরা নির্বাচন করতে করতে চায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস (ANFREL) এর প্রতিনিধিদলের সদস্যদের এ কথা বলেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ সরকারের ১২ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ‘রেড নোটিশ’ জারির জন্য আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের কাছে আবেদন করা হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো (এনসিবি) থেকে এই আবেদন তিনটি ধাপে ইন্টারপোলে পাঠানো হয়েছে।
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম ও ঝটিকা মিছিলের বিরুদ্ধে পুলিশের কোনো নিষ্ক্রিয়তা পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের ইতিহাসে সেরা নির্বাচন করতে করতে চায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস (ANFREL) এর প্রতিনিধিদলের সদস্যদের এ কথা বলেন তিনি।