আনাছুল হক
আগামী শুক্রবার কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির পরিদর্শনে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। আশ্রয়শিবির পরিদর্শন এবং একাধিক বৈঠক শেষে সন্ধ্যায় শতাধিক রোহিঙ্গাকে নিয়ে ইফতার করবেন দুজন। জাতিসংঘ মহাসচিব এর আগেও কয়েকবার আশ্রয়শিবির পরিদর্শন করেছেন। তবে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের এটিই প্রথম সফর।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ইতোমধ্যে এক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সফরসূচি অনুযায়ী, জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস আগামী রোববার দুপুর ১২টায় বিশেষ হেলিকপ্টারে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন। সেখান থেকে তিনি সড়কপথে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাবেন এবং রোহিঙ্গা সংকট ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করবেন।
অন্যদিকে, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের ইফতার অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। তিনি কক্সবাজার জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধনসহ আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচিতে অংশ নেবেন বলে জানা গেছে।
জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রামাদান সলিডারিটি ভিজিট’। মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি সংহতি জানিয়ে তিনি এই সফরে রোজা রাখবেন। এর আগে, গত বছর তিনি মিসর ও জর্ডানে রমজান মাসে সফর করেছিলেন এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রোজা রেখেছিলেন।
রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে আন্তোনিও গুতেরেস সড়কপথে কক্সবাজার ফিরে আসবেন এবং রাত সাড়ে ৮টায় বিমানযোগে ঢাকা ত্যাগ করবেন। এটি জাতিসংঘ মহাসচিবের বাংলাদেশে দ্বিতীয় সফর।
এর আগে, ২০২৩ সালে তিনি রোহিঙ্গা সংকট ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আলোচনার জন্য বাংলাদেশ সফর করেছিলেন।
২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি জাতিসংঘের মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করা আন্তোনিও গুতেরেস ১৯৯৫ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন
আগামী শুক্রবার কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির পরিদর্শনে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। আশ্রয়শিবির পরিদর্শন এবং একাধিক বৈঠক শেষে সন্ধ্যায় শতাধিক রোহিঙ্গাকে নিয়ে ইফতার করবেন দুজন। জাতিসংঘ মহাসচিব এর আগেও কয়েকবার আশ্রয়শিবির পরিদর্শন করেছেন। তবে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের এটিই প্রথম সফর।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ইতোমধ্যে এক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সফরসূচি অনুযায়ী, জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস আগামী রোববার দুপুর ১২টায় বিশেষ হেলিকপ্টারে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন। সেখান থেকে তিনি সড়কপথে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাবেন এবং রোহিঙ্গা সংকট ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করবেন।
অন্যদিকে, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের ইফতার অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। তিনি কক্সবাজার জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধনসহ আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচিতে অংশ নেবেন বলে জানা গেছে।
জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রামাদান সলিডারিটি ভিজিট’। মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি সংহতি জানিয়ে তিনি এই সফরে রোজা রাখবেন। এর আগে, গত বছর তিনি মিসর ও জর্ডানে রমজান মাসে সফর করেছিলেন এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রোজা রেখেছিলেন।
রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে আন্তোনিও গুতেরেস সড়কপথে কক্সবাজার ফিরে আসবেন এবং রাত সাড়ে ৮টায় বিমানযোগে ঢাকা ত্যাগ করবেন। এটি জাতিসংঘ মহাসচিবের বাংলাদেশে দ্বিতীয় সফর।
এর আগে, ২০২৩ সালে তিনি রোহিঙ্গা সংকট ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আলোচনার জন্য বাংলাদেশ সফর করেছিলেন।
২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি জাতিসংঘের মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করা আন্তোনিও গুতেরেস ১৯৯৫ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন
চারদিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান।
১ দিন আগেঢাকার অভ্যন্তরীণ বিষয়াদি নিয়ে অযাচিত মন্তব্যের পুনরাবৃত্তিরোধে ভারত সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রফিকুল আলম। তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অযাচিত ও বিভ্রান্তিকর। আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্
১ দিন আগেচারদিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান।
ঢাকার অভ্যন্তরীণ বিষয়াদি নিয়ে অযাচিত মন্তব্যের পুনরাবৃত্তিরোধে ভারত সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রফিকুল আলম। তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অযাচিত ও বিভ্রান্তিকর। আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্