বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
মতামত
কলাম

রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং শিষ্টাচার

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ : ১৭ জুলাই ২০২৫, ১৬: ০০
আপডেট : ১৭ জুলাই ২০২৫, ১৮: ৪৯
logo

রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং শিষ্টাচার

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ : ১৭ জুলাই ২০২৫, ১৬: ০০
Photo
ফাইল ছবি

শাহীন রাজা

জানুয়ারী'র শেষ সময়। শীত যায়, যায় করছে। গোপালগঞ্জ শহরে তখন-ও বেশ শীত। বেলা পার হয়েছে বিএনপি আয়োজিত সভা-সমাবেশে। আমার উপস্থিতি ছিল, সাংবাদিক হিসেবে সংবাদ সংগ্রহ করা।

সময়টা ছিল ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারী। সেদিনকার সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, সেই সময়ে বিএনপি প্রধান যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমান। গোপালগঞ্জ স্টেডিয়াম জনসমাগমে পরিপূর্ণ। তারেক রহমানের কথা শুনতে বিরোধী দল আওয়ামী লীগের লোকজনও এসেছিল। এসেছিল উৎসুক জনসাধারণ, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ছেলেকে দেখবে বলে !

সেদিনের সভায় বর্তমান বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, তারেক রহমান দলের রাজনীতি এবং আদর্শ সমাবেশে উপস্থাপন করেন। রাজনৈতিক বৈরী এলাকায় চমৎকারভাবে তারেক রহমান তাঁর এবং দলের পক্ষে বক্তব্য রাখেন।

কারো বিরুদ্ধে বা বিপক্ষ রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের মনে কষ্ট লাগতে পারে, এমন কোন কথা তিনি বলেনি। বরঞ্চ বিরোধী আওয়ামী লীগের নেতা শেখ মজিবুর রহমান সম্পর্কে যতোটা সম্মান দেখানো'র তার সবটাই দেখিয়েছেন।

তারেক রহমানে দলীয় নেতা-কর্মীরা বিস্মিত হয়েছিলেন। এমনকি উপস্থিত আওয়ামী ঘরাণার লোকজন-অবাক। এবং বিস্মিত ! তাঁর বক্তব্যের কারণে সভাটি শান্তিপূর্ণ ভাবে শেষ। সভাশেষে বিরোধী পক্ষের অনেকের মুখে তারেক রহমান সম্পর্কে প্রশংসা বাক্য শোনা যায়। দলীয় নেতা-কর্মীরা'ও হাফ ছাড়েন। কোন ঝামেলা ছাড়াই সমাবেশ শেষ হয়েছে !

সভা শেষে সাংবাদিকেরা যারযার অফিসে সংবাদ পাঠাতে ব্যস্ত হয়ে যায়। আমি-ও এর বাইরে নয়। নিউজ পাঠাতে, পাঠাতে বেলা শেষ হয়ে পড়ে।

জানুয়ারি'র শেষ ভাগ হলেও সন্ধ্যা শেষে শীত আস্তে, আস্তে গায়ে জেঁকে বসে। এমন শীতের রাতে আমরা কজন সাংবাদিক গোপালগঞ্জ শহরের প্রধান সড়কে। ঢাকার পথে রওনা হওয়ার প্রস্তুতি। ঠিক এ সময় সে সময়কার প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া'র সহকারী প্রেস সচিব আশিক ইসলাম জানালেন, স্যার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের মাযার জিয়ারত করবেন। আপনাদের সাথে নেওয়ার জন্য পাঠিয়েছেন। আমরাও তারেক রহমানের সাথে রওনা দেই।

শীতের রাত তারউপর বিপক্ষ এলাকা। সংশয় মনে গোপালগঞ্জের আঁকাবাকা পথ দিয়ে টুঙ্গিপাড়া'র দিকে চলছি !

একসময় সত্যি, সত্যি আমরা সবাই বঙ্গবন্ধুর সমাধীস্থলে উপস্থিত হই। উপস্থিত হওয়ার সঙ্গে, সঙ্গে গোটাকয়েক আওয়ামী কর্মী বিএনপি বিরোধী শ্লোগান দিতে থাকে। আমরা সবাই কিছুটা অস্বস্তি'র মধ্যে পড়ে যাই। এমন সময় সমাধী'র পাশের বাড়ি থেকে লুঙ্গি, শার্ট গায়ে দেয়া এক ভদ্রলোক বেড়িয়ে আসেন। এসেই জানতে চান, জিয়া সাহেবের ছেলে কে ! উপস্থিত সবাই তারেক সাহেবের দিকে আঙুল উচিয়ে দেখান।

এরপরই ভদ্রলোক আওয়ামী কর্মীদের ধমক দিয়ে দুরে সড়িয়ে দেন। এবং আমাদের শেখ মুজিবুর রহমানের মাযারে নিয়ে যান। আমরা সবাই জিয়ারত করে স্বস্তি মনে ঢাকার পথে চলতে শুরু করি ।

এরও আর-ও অনেক আগের ঘটনা। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান গোপালগঞ্জ গিয়েছিলেন। ঘটনাটি গল্পের মধ্য দিয়ে বলেছিলেন, রাষ্ট্রপতির মিলিটারী এডিসি মেজর ( অবঃ) ইকবাল। মেজর (অবঃ) ইকবাল হলেন, আমার বন্ধু খোকনের বড় ভাই। মেজর (অবঃ) ইকবাল পরবর্তীতে বিআরটিএ'র চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। এবং এখন প্রায়ত।

ইকবাল ভাই বলেন, হেলিকপ্টারে প্রেসিডেন্ট সাহেব নামার পর তাঁকে দেখার জন্য চারপাশে এলাকার লোক জড়ো হয়। হঠাৎ এক কৃষক চিৎকার করতে, করতে প্রেসিডেন্টের সামনে চলে আসতে থাকে। পথমধ্যে প্রেসিডেন্টের সিকিউরিটি গার্ডের সদস্যরা লোকটাকে আটকে দেয়। বিষয়টি প্রেসিডেন্টের নজরে আসায়, কৃষককে কাছে আসতে বলেন। কৃষকটি কাছে আসলে জানতে চান, আপনার কি হয়েছে ? কেন এ-তো চিৎকার করছিলেন ? প্রেসিডেন্ট তাঁকে কাছে ডেকেছেন এতে সে বিস্ময়ে বাকহারা হয়ে পড়েন ! প্রেসিডেন্টের অভয় বাক্য শুনে বলেন, বন্যায় আমাদের পাকা ধান নষ্ট হয়ে যাবে। বন্যা থেকে রক্ষার জন্য আপনি আমাদের জন্য টিন দিয়েছেন। কিন্তু এসডিও সাহেব আমাদের টিন দেয়নি। এসডিও ওখানেই দাড়িয়ে ছিলেন।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সানগ্লাসের ভেতর দিয়ে একবার শুধু তাকান। তারপর বাকিটা ইতিহাস। গোপালগঞ্জে বয়সী লোকদের আড্ডায় আজ-ও এই কাহিনী আলোচনা হয়।

এইসব বলার একটাই কারণ হচ্ছে, রাজনৈতিক শিষ্টাচার ধারণ করতে হবে। এমন কিছু বলা ঠিক হবে না যা মানুষের মনে কষ্ট দেয়। আবার প্রতিপক্ষকে মনে রাখতে হবে, সকলের মত প্রকাশের অধিকার রয়েছে। পরমত সহিষ্ণু হতে হবে। তা না সহিংস আচরণ অপরাধ। যারা সহিংস আচরণ করেছে তারা কি ভুলে গেছে, তাঁদের দল গত ১৬ বছর মানুষের সাথে কি করেছে ? মানবিকতা বিরোধী আচরণের জন্য দলীয় নেতা দেশ ত্যাগে বাধ্য হয়েছেন !

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক

Thumbnail image
ফাইল ছবি

শাহীন রাজা

জানুয়ারী'র শেষ সময়। শীত যায়, যায় করছে। গোপালগঞ্জ শহরে তখন-ও বেশ শীত। বেলা পার হয়েছে বিএনপি আয়োজিত সভা-সমাবেশে। আমার উপস্থিতি ছিল, সাংবাদিক হিসেবে সংবাদ সংগ্রহ করা।

সময়টা ছিল ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারী। সেদিনকার সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, সেই সময়ে বিএনপি প্রধান যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমান। গোপালগঞ্জ স্টেডিয়াম জনসমাগমে পরিপূর্ণ। তারেক রহমানের কথা শুনতে বিরোধী দল আওয়ামী লীগের লোকজনও এসেছিল। এসেছিল উৎসুক জনসাধারণ, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ছেলেকে দেখবে বলে !

সেদিনের সভায় বর্তমান বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, তারেক রহমান দলের রাজনীতি এবং আদর্শ সমাবেশে উপস্থাপন করেন। রাজনৈতিক বৈরী এলাকায় চমৎকারভাবে তারেক রহমান তাঁর এবং দলের পক্ষে বক্তব্য রাখেন।

কারো বিরুদ্ধে বা বিপক্ষ রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের মনে কষ্ট লাগতে পারে, এমন কোন কথা তিনি বলেনি। বরঞ্চ বিরোধী আওয়ামী লীগের নেতা শেখ মজিবুর রহমান সম্পর্কে যতোটা সম্মান দেখানো'র তার সবটাই দেখিয়েছেন।

তারেক রহমানে দলীয় নেতা-কর্মীরা বিস্মিত হয়েছিলেন। এমনকি উপস্থিত আওয়ামী ঘরাণার লোকজন-অবাক। এবং বিস্মিত ! তাঁর বক্তব্যের কারণে সভাটি শান্তিপূর্ণ ভাবে শেষ। সভাশেষে বিরোধী পক্ষের অনেকের মুখে তারেক রহমান সম্পর্কে প্রশংসা বাক্য শোনা যায়। দলীয় নেতা-কর্মীরা'ও হাফ ছাড়েন। কোন ঝামেলা ছাড়াই সমাবেশ শেষ হয়েছে !

সভা শেষে সাংবাদিকেরা যারযার অফিসে সংবাদ পাঠাতে ব্যস্ত হয়ে যায়। আমি-ও এর বাইরে নয়। নিউজ পাঠাতে, পাঠাতে বেলা শেষ হয়ে পড়ে।

জানুয়ারি'র শেষ ভাগ হলেও সন্ধ্যা শেষে শীত আস্তে, আস্তে গায়ে জেঁকে বসে। এমন শীতের রাতে আমরা কজন সাংবাদিক গোপালগঞ্জ শহরের প্রধান সড়কে। ঢাকার পথে রওনা হওয়ার প্রস্তুতি। ঠিক এ সময় সে সময়কার প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া'র সহকারী প্রেস সচিব আশিক ইসলাম জানালেন, স্যার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের মাযার জিয়ারত করবেন। আপনাদের সাথে নেওয়ার জন্য পাঠিয়েছেন। আমরাও তারেক রহমানের সাথে রওনা দেই।

শীতের রাত তারউপর বিপক্ষ এলাকা। সংশয় মনে গোপালগঞ্জের আঁকাবাকা পথ দিয়ে টুঙ্গিপাড়া'র দিকে চলছি !

একসময় সত্যি, সত্যি আমরা সবাই বঙ্গবন্ধুর সমাধীস্থলে উপস্থিত হই। উপস্থিত হওয়ার সঙ্গে, সঙ্গে গোটাকয়েক আওয়ামী কর্মী বিএনপি বিরোধী শ্লোগান দিতে থাকে। আমরা সবাই কিছুটা অস্বস্তি'র মধ্যে পড়ে যাই। এমন সময় সমাধী'র পাশের বাড়ি থেকে লুঙ্গি, শার্ট গায়ে দেয়া এক ভদ্রলোক বেড়িয়ে আসেন। এসেই জানতে চান, জিয়া সাহেবের ছেলে কে ! উপস্থিত সবাই তারেক সাহেবের দিকে আঙুল উচিয়ে দেখান।

এরপরই ভদ্রলোক আওয়ামী কর্মীদের ধমক দিয়ে দুরে সড়িয়ে দেন। এবং আমাদের শেখ মুজিবুর রহমানের মাযারে নিয়ে যান। আমরা সবাই জিয়ারত করে স্বস্তি মনে ঢাকার পথে চলতে শুরু করি ।

এরও আর-ও অনেক আগের ঘটনা। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান গোপালগঞ্জ গিয়েছিলেন। ঘটনাটি গল্পের মধ্য দিয়ে বলেছিলেন, রাষ্ট্রপতির মিলিটারী এডিসি মেজর ( অবঃ) ইকবাল। মেজর (অবঃ) ইকবাল হলেন, আমার বন্ধু খোকনের বড় ভাই। মেজর (অবঃ) ইকবাল পরবর্তীতে বিআরটিএ'র চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। এবং এখন প্রায়ত।

ইকবাল ভাই বলেন, হেলিকপ্টারে প্রেসিডেন্ট সাহেব নামার পর তাঁকে দেখার জন্য চারপাশে এলাকার লোক জড়ো হয়। হঠাৎ এক কৃষক চিৎকার করতে, করতে প্রেসিডেন্টের সামনে চলে আসতে থাকে। পথমধ্যে প্রেসিডেন্টের সিকিউরিটি গার্ডের সদস্যরা লোকটাকে আটকে দেয়। বিষয়টি প্রেসিডেন্টের নজরে আসায়, কৃষককে কাছে আসতে বলেন। কৃষকটি কাছে আসলে জানতে চান, আপনার কি হয়েছে ? কেন এ-তো চিৎকার করছিলেন ? প্রেসিডেন্ট তাঁকে কাছে ডেকেছেন এতে সে বিস্ময়ে বাকহারা হয়ে পড়েন ! প্রেসিডেন্টের অভয় বাক্য শুনে বলেন, বন্যায় আমাদের পাকা ধান নষ্ট হয়ে যাবে। বন্যা থেকে রক্ষার জন্য আপনি আমাদের জন্য টিন দিয়েছেন। কিন্তু এসডিও সাহেব আমাদের টিন দেয়নি। এসডিও ওখানেই দাড়িয়ে ছিলেন।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সানগ্লাসের ভেতর দিয়ে একবার শুধু তাকান। তারপর বাকিটা ইতিহাস। গোপালগঞ্জে বয়সী লোকদের আড্ডায় আজ-ও এই কাহিনী আলোচনা হয়।

এইসব বলার একটাই কারণ হচ্ছে, রাজনৈতিক শিষ্টাচার ধারণ করতে হবে। এমন কিছু বলা ঠিক হবে না যা মানুষের মনে কষ্ট দেয়। আবার প্রতিপক্ষকে মনে রাখতে হবে, সকলের মত প্রকাশের অধিকার রয়েছে। পরমত সহিষ্ণু হতে হবে। তা না সহিংস আচরণ অপরাধ। যারা সহিংস আচরণ করেছে তারা কি ভুলে গেছে, তাঁদের দল গত ১৬ বছর মানুষের সাথে কি করেছে ? মানবিকতা বিরোধী আচরণের জন্য দলীয় নেতা দেশ ত্যাগে বাধ্য হয়েছেন !

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

কলাম নিয়ে আরও পড়ুন

কেমন ছিলো হুমায়ূন আহমেদের নাটকের চরিত্ররা

কেমন ছিলো হুমায়ূন আহমেদের নাটকের চরিত্ররা

আজ হুমায়ন আহমেদের ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী। আজ তাকে গভীরভাবে স্মরণ করেছেন এ প্রজন্মের জনিপ্রিয় নাট্য শফিকুর রহমান শান্তনু। তাঁর ফেসবুক থেকে তুলে ধরা হলো, কেমন ছিলো হুমায়ন আহমেদের নাটকের চরিত্ররা

৫ দিন আগে
দেশপ্রেম আর সততার লাশ দাফন চলছে

দেশপ্রেম আর সততার লাশ দাফন চলছে

সারা দেশ আজ দুর্নীতির মহামারিতে আক্রান্ত,যা করোনা মহামারির চেয়েও ভয়াবহ। প্রতিটি সেক্টরে বিরামহীনভাবে দেশপ্রেম আর সততার লাশ দাফন হয়ে চলেছে। দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকা খরচের সময়ে মানুষ নিজের পকেটে কয়টা জোড়া পড়েছে সেই হিসাব করে না।

২৯ মে ২০২৫
‘হাসিনা-মুজিবের পুত্ররা তোমরা ঘুমাও, এখানে ২ পক্ষই আমরা-আমরা’

‘হাসিনা-মুজিবের পুত্ররা তোমরা ঘুমাও, এখানে ২ পক্ষই আমরা-আমরা’

সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি একটি মন্তব্য করেছেন, যেখানে তিনি শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের উদ্দেশ্যে লিখেছেন, ‘হাসিনা-মুজিবের পুত্ররা তোমরা ঘুমাও, এখানে তোমাদের কোন কাম নাই’।

২২ মে ২০২৫
পোল্ট্রি খাত রক্ষায় জরুরি নীতিগত হস্তক্ষেপ দরকার

পোল্ট্রি খাত রক্ষায় জরুরি নীতিগত হস্তক্ষেপ দরকার

দেশের অন্যতম কর্মসংস্থানমুখী ও পুষ্টিসংবেদনশীল খাত হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত পোল্ট্রি শিল্প। ডিম ও মুরগির মতো স্বল্পমূল্যের আমিষ জনগণের পুষ্টি চাহিদা পূরণে রেখেছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। কিন্তু সম্প্রতি এই শিল্প গভীর সংকটে পড়েছে।

১৮ এপ্রিল ২০২৫
কেমন ছিলো হুমায়ূন আহমেদের নাটকের চরিত্ররা

কেমন ছিলো হুমায়ূন আহমেদের নাটকের চরিত্ররা

আজ হুমায়ন আহমেদের ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী। আজ তাকে গভীরভাবে স্মরণ করেছেন এ প্রজন্মের জনিপ্রিয় নাট্য শফিকুর রহমান শান্তনু। তাঁর ফেসবুক থেকে তুলে ধরা হলো, কেমন ছিলো হুমায়ন আহমেদের নাটকের চরিত্ররা

৫ দিন আগে
রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং শিষ্টাচার

রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং শিষ্টাচার

সেদিনের সভায় বর্তমান বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, তারেক রহমান দলের রাজনীতি এবং আদর্শ সমাবেশে উপস্থাপন করেন। রাজনৈতিক বৈরী এলাকায় চমৎকারভাবে তারেক রহমান তাঁর এবং দলের পক্ষে বক্তব্য রাখেন।

৭ দিন আগে
দেশপ্রেম আর সততার লাশ দাফন চলছে

দেশপ্রেম আর সততার লাশ দাফন চলছে

সারা দেশ আজ দুর্নীতির মহামারিতে আক্রান্ত,যা করোনা মহামারির চেয়েও ভয়াবহ। প্রতিটি সেক্টরে বিরামহীনভাবে দেশপ্রেম আর সততার লাশ দাফন হয়ে চলেছে। দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকা খরচের সময়ে মানুষ নিজের পকেটে কয়টা জোড়া পড়েছে সেই হিসাব করে না।

২৯ মে ২০২৫
‘হাসিনা-মুজিবের পুত্ররা তোমরা ঘুমাও, এখানে ২ পক্ষই আমরা-আমরা’

‘হাসিনা-মুজিবের পুত্ররা তোমরা ঘুমাও, এখানে ২ পক্ষই আমরা-আমরা’

সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি একটি মন্তব্য করেছেন, যেখানে তিনি শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের উদ্দেশ্যে লিখেছেন, ‘হাসিনা-মুজিবের পুত্ররা তোমরা ঘুমাও, এখানে তোমাদের কোন কাম নাই’।

২২ মে ২০২৫