মেহেদী হাসান

বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে জমকালো বৈশাখী মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশি এক্সপ্যাটস ইন মালয়েশিয়া (বিডিএক্সপ্যাটস) -এর আয়োজনে কুয়ালালামপুর চাইনিজ এসেম্ব্যালি হল প্রাঙ্গণে দিনব্যাপী এই মেলা বসে।
এসময় মেলার প্রধান অতিথি হিসেবে সস্ত্রীক উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের মান্যবর হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান। সেই সাথে উপস্থিত ছিলেন হাইকমিশনের অন্যান্য কর্মকর্তারা ও তাদের পরিবারবর্গ।
সকাল ১১টায় শিশু-কিশোরদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মেলার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলা এই আয়োজনে ছিল নানা ধরনের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা ও বিনোদনমূলক কার্যক্রম।
মালয়েশিয়ার বিভিন্ন প্রদেশ থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিরা পরিবারসহ মেলায় অংশগ্রহণ করেন। দিনভর মেলার পরিবেশ ছিল দেশীয় উৎসবের উচ্ছ্বাস ও বাঙালিয়ানার প্রাণময়তায় ভরপুর। বিকেল ৩টার মধ্যেই মেলা প্রাঙ্গণ উপচে পড়ে দর্শনার্থীদের ভিড়ে।
আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান এবং অন্যান্য অতিথিদের উষ্ণ সংবর্ধনা জানানো হয়। বিডিএক্সপ্যাটস-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান রিয়াজ, কার্যনির্বাহী সদস্য ড. মোহাম্মদ আলী তারেক, পাভেল সারওয়ার, ডা. তানিয়া ইসলাম এবং মেলা বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সুমাইয়া জাফরিন চৌধুরীসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ হাইকমিশনারের সাথে মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী পর্বে বৈশাখী মেলা ১৪৩২ উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ও কার্যনির্বাহী সদস্য অসীম সাহা রায় ও সদস্য সুমাইয়া জাফরিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় মেলার মূল কার্যক্রম শুরু হয়। মান্যবর হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান মেলার উদ্বোধন ঘোষণার পাশাপাশি "প্রবাসের খেরোখাতা" শিরোনামে প্রকাশিত স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন করেন। সে সময় ম্যাডাম হাইকমিশনার পেন্ডোরা চৌধুরী সহ আয়োজক কমিটির সকল সদস্য মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
মেলার সার্বিক উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন অসীম সাহা রায় ও ড. মারজিয়া জান্নাত মহুয়া।
প্রায় ৫ হাজার প্রবাসী বাংলাদেশির অংশগ্রহণে মুখরিত এই মেলায় শিশু-কিশোরদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, বিস্কুট দৌড়, বল পাসিং, কাপল গেমস, সংগীত, নৃত্য, কবিতা আবৃত্তি এবং চিঠি পাঠের মতো মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হয়।
উদ্যাপন কমিটির সদস্যরা হলেন মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান রিয়াজ, ড. মোহাম্মদ আলী তারেক, অসীম সাহা রায়, ডা. তানিয়া ইসলাম, পাভেল সারওয়ার, পারিসা ইসলাম খান, শাহ নেওয়াজ খান রেজা, আফরীন জাহান, শামীমা, নিয়ান সাহা, সুমাইয়া জাফরিন চৌধুরী, ড. মারজিয়া জান্নাত মহুয়া, তামিমুল হুদা, রিবো আলম এবং আফনান জাফর।
মেলায় টাইটেল স্পনসর হিসেবে ছিল বাংলাদেশের সিটি ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিবিএল মানি ট্রান্সফার। প্রতিষ্ঠানটি আয়োজিত র্যাফেল ড্র-তে তিনটি রিটার্ন কাপল টিকিট প্রদান করে। র্যাফেল ড্র-তে সিবিএল মানি ট্র্যান্সফারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাঈদুর রহমান ফারাজী উপস্থিত ছিলেন।
অন্যান্য স্পন্সরদের মধ্যে ছিলেন ব্রাইটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, এনবিএল মানি ট্রান্সফার, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, সানওয়ে মেডিকেল সেন্টার, ই-স্মার্টওয়ে এসডিএন বিএইচডি , এনবিএল মানি ট্রান্সফার, মেডিলিংক গ্লোবাল (মালয়েশিয়া) এসডিএন বিএইচডি এবং জেএমজি কার্গো অ্যান্ড লজিস্টিক সার্ভিসেস এসডিএন বিএইচডি।

বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে জমকালো বৈশাখী মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশি এক্সপ্যাটস ইন মালয়েশিয়া (বিডিএক্সপ্যাটস) -এর আয়োজনে কুয়ালালামপুর চাইনিজ এসেম্ব্যালি হল প্রাঙ্গণে দিনব্যাপী এই মেলা বসে।
এসময় মেলার প্রধান অতিথি হিসেবে সস্ত্রীক উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের মান্যবর হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান। সেই সাথে উপস্থিত ছিলেন হাইকমিশনের অন্যান্য কর্মকর্তারা ও তাদের পরিবারবর্গ।
সকাল ১১টায় শিশু-কিশোরদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মেলার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলা এই আয়োজনে ছিল নানা ধরনের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা ও বিনোদনমূলক কার্যক্রম।
মালয়েশিয়ার বিভিন্ন প্রদেশ থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিরা পরিবারসহ মেলায় অংশগ্রহণ করেন। দিনভর মেলার পরিবেশ ছিল দেশীয় উৎসবের উচ্ছ্বাস ও বাঙালিয়ানার প্রাণময়তায় ভরপুর। বিকেল ৩টার মধ্যেই মেলা প্রাঙ্গণ উপচে পড়ে দর্শনার্থীদের ভিড়ে।
আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান এবং অন্যান্য অতিথিদের উষ্ণ সংবর্ধনা জানানো হয়। বিডিএক্সপ্যাটস-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান রিয়াজ, কার্যনির্বাহী সদস্য ড. মোহাম্মদ আলী তারেক, পাভেল সারওয়ার, ডা. তানিয়া ইসলাম এবং মেলা বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সুমাইয়া জাফরিন চৌধুরীসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ হাইকমিশনারের সাথে মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী পর্বে বৈশাখী মেলা ১৪৩২ উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ও কার্যনির্বাহী সদস্য অসীম সাহা রায় ও সদস্য সুমাইয়া জাফরিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় মেলার মূল কার্যক্রম শুরু হয়। মান্যবর হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান মেলার উদ্বোধন ঘোষণার পাশাপাশি "প্রবাসের খেরোখাতা" শিরোনামে প্রকাশিত স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন করেন। সে সময় ম্যাডাম হাইকমিশনার পেন্ডোরা চৌধুরী সহ আয়োজক কমিটির সকল সদস্য মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
মেলার সার্বিক উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন অসীম সাহা রায় ও ড. মারজিয়া জান্নাত মহুয়া।
প্রায় ৫ হাজার প্রবাসী বাংলাদেশির অংশগ্রহণে মুখরিত এই মেলায় শিশু-কিশোরদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, বিস্কুট দৌড়, বল পাসিং, কাপল গেমস, সংগীত, নৃত্য, কবিতা আবৃত্তি এবং চিঠি পাঠের মতো মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হয়।
উদ্যাপন কমিটির সদস্যরা হলেন মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান রিয়াজ, ড. মোহাম্মদ আলী তারেক, অসীম সাহা রায়, ডা. তানিয়া ইসলাম, পাভেল সারওয়ার, পারিসা ইসলাম খান, শাহ নেওয়াজ খান রেজা, আফরীন জাহান, শামীমা, নিয়ান সাহা, সুমাইয়া জাফরিন চৌধুরী, ড. মারজিয়া জান্নাত মহুয়া, তামিমুল হুদা, রিবো আলম এবং আফনান জাফর।
মেলায় টাইটেল স্পনসর হিসেবে ছিল বাংলাদেশের সিটি ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিবিএল মানি ট্রান্সফার। প্রতিষ্ঠানটি আয়োজিত র্যাফেল ড্র-তে তিনটি রিটার্ন কাপল টিকিট প্রদান করে। র্যাফেল ড্র-তে সিবিএল মানি ট্র্যান্সফারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাঈদুর রহমান ফারাজী উপস্থিত ছিলেন।
অন্যান্য স্পন্সরদের মধ্যে ছিলেন ব্রাইটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, এনবিএল মানি ট্রান্সফার, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, সানওয়ে মেডিকেল সেন্টার, ই-স্মার্টওয়ে এসডিএন বিএইচডি , এনবিএল মানি ট্রান্সফার, মেডিলিংক গ্লোবাল (মালয়েশিয়া) এসডিএন বিএইচডি এবং জেএমজি কার্গো অ্যান্ড লজিস্টিক সার্ভিসেস এসডিএন বিএইচডি।


‘যারা আমাকে বা অন্য যে কারো নামে ৮-১০টা বিবাহ করেছে বলে খারাপ মন্তব্য করেন। তাদেরকে একটি কথা বলব: আজ নাস্তিক, মুরতাদদের সুরে সুর মিলিয়ে আপনিও যদি অনেকগুলো বিবাহ এবং তালাককে জঘন্য বলেন, আর বর্তমান সময় এটা বুঝিয়ে দেন যে, যাদের জীবনে অনেকগুলো বিয়ে হয়েছে তারা খারাপ মানুষ
১১ দিন আগে
চারটি সহকারী হাই কমিশনার পদে ভারত যাদের মনোনীত করেছে, সেই কূটনীতিবিদদের নামের তালিকাও বাংলাদেশ সরকারের কাছে বেশ কয়েক সপ্তাহ আগেই পাঠানো হয়েছে। ঢাকা থেকে এখন সেই নামগুলোতে সবুজ সংকেত এলেই এই চারজন সহকারী হাই কমিশনার তাদের নতুন কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব নেবেন
২২ দিন আগে
নিহতদের সবার বাড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায়। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ওমান এক প্রতিবেদনে ওমানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে
২২ দিন আগে
জাতি ধর্ম নির্বিশেষে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে ১৯২৫ সালে জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব শিশু কল্যাণ সম্মেলনে প্রথম আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ঘোষিত হয়। পরে ১৯৫০ সাল থেকে বেশিরভাগ কমিউনিস্ট ও পোস্ট-কমিউনিস্ট দেশে ১ জুন দিনটি পালন শুরু হয়
২৫ দিন আগে‘যারা আমাকে বা অন্য যে কারো নামে ৮-১০টা বিবাহ করেছে বলে খারাপ মন্তব্য করেন। তাদেরকে একটি কথা বলব: আজ নাস্তিক, মুরতাদদের সুরে সুর মিলিয়ে আপনিও যদি অনেকগুলো বিবাহ এবং তালাককে জঘন্য বলেন, আর বর্তমান সময় এটা বুঝিয়ে দেন যে, যাদের জীবনে অনেকগুলো বিয়ে হয়েছে তারা খারাপ মানুষ
চারটি সহকারী হাই কমিশনার পদে ভারত যাদের মনোনীত করেছে, সেই কূটনীতিবিদদের নামের তালিকাও বাংলাদেশ সরকারের কাছে বেশ কয়েক সপ্তাহ আগেই পাঠানো হয়েছে। ঢাকা থেকে এখন সেই নামগুলোতে সবুজ সংকেত এলেই এই চারজন সহকারী হাই কমিশনার তাদের নতুন কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব নেবেন
নিহতদের সবার বাড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায়। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ওমান এক প্রতিবেদনে ওমানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে
জাতি ধর্ম নির্বিশেষে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে ১৯২৫ সালে জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব শিশু কল্যাণ সম্মেলনে প্রথম আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ঘোষিত হয়। পরে ১৯৫০ সাল থেকে বেশিরভাগ কমিউনিস্ট ও পোস্ট-কমিউনিস্ট দেশে ১ জুন দিনটি পালন শুরু হয়