খাগড়াছড়িতে বৈসাবি উৎসবের উদ্ধোধন করলেন ব্রি.জে. শরীফ মো: আমান হাসান
এইচ এম প্রফুল্ল

বর্ণিল আয়োজনে সেজেছে পাহাড়বাসীর প্রাণের উৎসব বৈসাবি। পার্বত্য জেলা পরিষদের উদ্যোগে বুধবার(৯ এপ্রিল) সকালে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে এ উৎসবের উদ্বোধন করেন খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো: আমান হাসান।

উদ্বোধনের পরপরই উৎসবের রং ছড়িয়ে পড়ে খাগড়াছড়িতে। পরে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালী বের হয়। র্যালিতে ত্রিপুরা,মারমা,চাকমা ও বাঙালী তরুণ-তরুণীরা তাদের নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী পোশাকে বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নেচে-গেয়ে এ উৎসবে মেতে উঠেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন,রিজিয়ন বমান্ডারের সহধর্মিনী মিসেস ফারজানা আক্তার চৌধুরী,ডিজিএফআই এর ডেট কমান্ডার কর্ণেল আতিকুর রহমান, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার,ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরনার্থী প্রত্যাবাসন ও পুর্ণবাসন বিষয়ক টাস্কফোর্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কৃঞ্চ চন্দ্র চাকমা, এনএসআই-এর যুগ্ম পরিচালক নাছির মাহমুদ গাজী,পরিষদের সদস্য বৃন্দ,বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, আমাদের বিশ্বাষ বৈসাবি উৎসবের মধ্য দিয়ে পাহাড়ী-বাঙ্গালীর মধ্যে শান্তি-সপ্রীতি ও ঐক্য আরো সু-দৃঢ় হবে।

বর্ণিল আয়োজনে সেজেছে পাহাড়বাসীর প্রাণের উৎসব বৈসাবি। পার্বত্য জেলা পরিষদের উদ্যোগে বুধবার(৯ এপ্রিল) সকালে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে এ উৎসবের উদ্বোধন করেন খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো: আমান হাসান।

উদ্বোধনের পরপরই উৎসবের রং ছড়িয়ে পড়ে খাগড়াছড়িতে। পরে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালী বের হয়। র্যালিতে ত্রিপুরা,মারমা,চাকমা ও বাঙালী তরুণ-তরুণীরা তাদের নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী পোশাকে বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নেচে-গেয়ে এ উৎসবে মেতে উঠেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন,রিজিয়ন বমান্ডারের সহধর্মিনী মিসেস ফারজানা আক্তার চৌধুরী,ডিজিএফআই এর ডেট কমান্ডার কর্ণেল আতিকুর রহমান, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার,ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরনার্থী প্রত্যাবাসন ও পুর্ণবাসন বিষয়ক টাস্কফোর্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কৃঞ্চ চন্দ্র চাকমা, এনএসআই-এর যুগ্ম পরিচালক নাছির মাহমুদ গাজী,পরিষদের সদস্য বৃন্দ,বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, আমাদের বিশ্বাষ বৈসাবি উৎসবের মধ্য দিয়ে পাহাড়ী-বাঙ্গালীর মধ্যে শান্তি-সপ্রীতি ও ঐক্য আরো সু-দৃঢ় হবে।

‘যারা আমাকে বা অন্য যে কারো নামে ৮-১০টা বিবাহ করেছে বলে খারাপ মন্তব্য করেন। তাদেরকে একটি কথা বলব: আজ নাস্তিক, মুরতাদদের সুরে সুর মিলিয়ে আপনিও যদি অনেকগুলো বিবাহ এবং তালাককে জঘন্য বলেন, আর বর্তমান সময় এটা বুঝিয়ে দেন যে, যাদের জীবনে অনেকগুলো বিয়ে হয়েছে তারা খারাপ মানুষ
১০ দিন আগে
চারটি সহকারী হাই কমিশনার পদে ভারত যাদের মনোনীত করেছে, সেই কূটনীতিবিদদের নামের তালিকাও বাংলাদেশ সরকারের কাছে বেশ কয়েক সপ্তাহ আগেই পাঠানো হয়েছে। ঢাকা থেকে এখন সেই নামগুলোতে সবুজ সংকেত এলেই এই চারজন সহকারী হাই কমিশনার তাদের নতুন কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব নেবেন
২২ দিন আগে
নিহতদের সবার বাড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায়। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ওমান এক প্রতিবেদনে ওমানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে
২২ দিন আগে
জাতি ধর্ম নির্বিশেষে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে ১৯২৫ সালে জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব শিশু কল্যাণ সম্মেলনে প্রথম আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ঘোষিত হয়। পরে ১৯৫০ সাল থেকে বেশিরভাগ কমিউনিস্ট ও পোস্ট-কমিউনিস্ট দেশে ১ জুন দিনটি পালন শুরু হয়
২৫ দিন আগে‘যারা আমাকে বা অন্য যে কারো নামে ৮-১০টা বিবাহ করেছে বলে খারাপ মন্তব্য করেন। তাদেরকে একটি কথা বলব: আজ নাস্তিক, মুরতাদদের সুরে সুর মিলিয়ে আপনিও যদি অনেকগুলো বিবাহ এবং তালাককে জঘন্য বলেন, আর বর্তমান সময় এটা বুঝিয়ে দেন যে, যাদের জীবনে অনেকগুলো বিয়ে হয়েছে তারা খারাপ মানুষ
চারটি সহকারী হাই কমিশনার পদে ভারত যাদের মনোনীত করেছে, সেই কূটনীতিবিদদের নামের তালিকাও বাংলাদেশ সরকারের কাছে বেশ কয়েক সপ্তাহ আগেই পাঠানো হয়েছে। ঢাকা থেকে এখন সেই নামগুলোতে সবুজ সংকেত এলেই এই চারজন সহকারী হাই কমিশনার তাদের নতুন কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব নেবেন
নিহতদের সবার বাড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায়। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ওমান এক প্রতিবেদনে ওমানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে
জাতি ধর্ম নির্বিশেষে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে ১৯২৫ সালে জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব শিশু কল্যাণ সম্মেলনে প্রথম আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ঘোষিত হয়। পরে ১৯৫০ সাল থেকে বেশিরভাগ কমিউনিস্ট ও পোস্ট-কমিউনিস্ট দেশে ১ জুন দিনটি পালন শুরু হয়