এইচ এম প্রফুল্ল
ফুল বিঝুকে কেন্দ্র করে আজ সকাল থেকে চেঙ্গী নদঅর নির্বারিত স্থানে ফুল ভাসাতে নদীর তরুন-তরুনীদের স্রোতে নামে। উৎসব উপভোগ করতে সকালে চেঙ্গী নদীর পারে উপস্থিত হন খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো: আমান হাসান, খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূইয়া,জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মো: আরেফিন জুয়েলসহ সামরিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
কিন্তু সকাল থেকে কিছু দুর্বৃত্ত সেখানে সাংবাদিকদের প্রবেশ বাধা দেয়। টাঙ্গানো হয় সাংবাদিক বর্জন সংক্রান্ত নানা ধরনের ব্যানার-ফেস্টুন। এমন পরিস্থিতিতে ফুল ভাসাতে লোকজন নির্ধারিত স্থানে ফুল না ভাসিয়ে বিছিন্নভাবে আনুষ্ঠিকতা পালন করেন।
এমন ঘটনাকে অনাকাঙ্খিত বলে মন্তব্য করেছেন খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সভাপতি তরণ কুমার ভট্টাচার্য।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন মৃধা বলেন, উৎসব আনন্দঘন পরিবেশের পালনে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তবে এ বিষয়ে কথা বলতে রাজী হয়নি আয়োজক কমিটির নেতৃবৃন্দ কিংবা ফল ভাসাতে আসা কেউ চাকমা সম্প্রদায় আজ ফুল বিজু পালন করছে। আগামীকাল শনিবার (১৩ এপ্রিল)
মূল বিঝু আর পরের দিন রবিবার (১৪ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখ বা গজ্জাপয্যা পালন করবে। এ সময় ঘরে ঘরে চলবে অতিথি আপ্যায়ন। একই সাথে শনিবার (১৩ এপ্রিল) ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের হারিবৈসু, বিযুমা, বিচিকাতাল। ফুল বিজু, মূলবিজু ও বিচিকাতাল নামে নিজস্ব বৈশিষ্টতায়। অপর দিকে রবিবার (১৪ এপ্রিল) খাগড়াছড়িতে মারমা সম্প্রদায়ের সাংগ্রাইং উৎসবে ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা পানি খেলা ও জেলা প্রশাসনে উদ্যোগে হবে বর্ষবরণের র্যালী। এ উৎসবে আনন্দের আমেজ ছড়ায়। চেঙ্গী নদীতে চাকমা সম্প্রদায়ের সাথে ফুল উৎসর্গদের সামিল হয়েছেন অন্য সম্প্রদায়ের মানুষও। বৈসাবি উৎসব দেখতে এসেছেন বিপুল সংখ্যক পর্যটকও।
১৯৮৫ সাল থেকে খাগড়াছড়িসহ পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত তিন সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সংগঠনের সম্মিলিত উদ্যোগে ‘বৈসাবি’ নামে এ উসব পালন করে আসছে। যা সময়ের ব্যবধানে নিজ নিজ সম্প্রদায়ের লোকদের কাছে ‘বৈসাবি’ শব্দটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ত্রিপুরা, মারমা ও চাকমা সম্প্রদায় তাদের নিজস্ব নামে ‘ত্রিপুরা ভাষায় বৈসু, মারমা ভাষায় সাংগ্রাই এবং চাকমা ভাষায় বিঝু” নামে এ উৎসব পালন হয়ে থাকে। এ তিন সম্প্রদায়ের নিজস্ব ভাষার নামের প্রথম অক্ষর নিয়ে ‘বৈসাবি’ নামকরণ করা হয়।
চাকমা, ত্রিপুরা ও মারমা সম্প্রদায়ের পাশিপাশি তঞ্চঙ্গ্যা, বম, খিয়াং, লুসাই, পাংখোয়া, ম্রো, খুমি, আসাম, চাক ও রাখাইনসহ ১৩ ক্ষুদ্র নৃ-জনগোষ্ঠী তাদের ভাষা-সংস্কুতি ও অবস্থানকে বৈচিত্রময় করে করে তুলতে প্রতি বছর চৈত্রের শেষ দিন থেকে ‘বৈসাবি’ উৎসব পালন করে থাকে।
ফুল বিঝুকে কেন্দ্র করে আজ সকাল থেকে চেঙ্গী নদঅর নির্বারিত স্থানে ফুল ভাসাতে নদীর তরুন-তরুনীদের স্রোতে নামে। উৎসব উপভোগ করতে সকালে চেঙ্গী নদীর পারে উপস্থিত হন খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো: আমান হাসান, খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূইয়া,জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মো: আরেফিন জুয়েলসহ সামরিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
কিন্তু সকাল থেকে কিছু দুর্বৃত্ত সেখানে সাংবাদিকদের প্রবেশ বাধা দেয়। টাঙ্গানো হয় সাংবাদিক বর্জন সংক্রান্ত নানা ধরনের ব্যানার-ফেস্টুন। এমন পরিস্থিতিতে ফুল ভাসাতে লোকজন নির্ধারিত স্থানে ফুল না ভাসিয়ে বিছিন্নভাবে আনুষ্ঠিকতা পালন করেন।
এমন ঘটনাকে অনাকাঙ্খিত বলে মন্তব্য করেছেন খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সভাপতি তরণ কুমার ভট্টাচার্য।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন মৃধা বলেন, উৎসব আনন্দঘন পরিবেশের পালনে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তবে এ বিষয়ে কথা বলতে রাজী হয়নি আয়োজক কমিটির নেতৃবৃন্দ কিংবা ফল ভাসাতে আসা কেউ চাকমা সম্প্রদায় আজ ফুল বিজু পালন করছে। আগামীকাল শনিবার (১৩ এপ্রিল)
মূল বিঝু আর পরের দিন রবিবার (১৪ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখ বা গজ্জাপয্যা পালন করবে। এ সময় ঘরে ঘরে চলবে অতিথি আপ্যায়ন। একই সাথে শনিবার (১৩ এপ্রিল) ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের হারিবৈসু, বিযুমা, বিচিকাতাল। ফুল বিজু, মূলবিজু ও বিচিকাতাল নামে নিজস্ব বৈশিষ্টতায়। অপর দিকে রবিবার (১৪ এপ্রিল) খাগড়াছড়িতে মারমা সম্প্রদায়ের সাংগ্রাইং উৎসবে ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা পানি খেলা ও জেলা প্রশাসনে উদ্যোগে হবে বর্ষবরণের র্যালী। এ উৎসবে আনন্দের আমেজ ছড়ায়। চেঙ্গী নদীতে চাকমা সম্প্রদায়ের সাথে ফুল উৎসর্গদের সামিল হয়েছেন অন্য সম্প্রদায়ের মানুষও। বৈসাবি উৎসব দেখতে এসেছেন বিপুল সংখ্যক পর্যটকও।
১৯৮৫ সাল থেকে খাগড়াছড়িসহ পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত তিন সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সংগঠনের সম্মিলিত উদ্যোগে ‘বৈসাবি’ নামে এ উসব পালন করে আসছে। যা সময়ের ব্যবধানে নিজ নিজ সম্প্রদায়ের লোকদের কাছে ‘বৈসাবি’ শব্দটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ত্রিপুরা, মারমা ও চাকমা সম্প্রদায় তাদের নিজস্ব নামে ‘ত্রিপুরা ভাষায় বৈসু, মারমা ভাষায় সাংগ্রাই এবং চাকমা ভাষায় বিঝু” নামে এ উৎসব পালন হয়ে থাকে। এ তিন সম্প্রদায়ের নিজস্ব ভাষার নামের প্রথম অক্ষর নিয়ে ‘বৈসাবি’ নামকরণ করা হয়।
চাকমা, ত্রিপুরা ও মারমা সম্প্রদায়ের পাশিপাশি তঞ্চঙ্গ্যা, বম, খিয়াং, লুসাই, পাংখোয়া, ম্রো, খুমি, আসাম, চাক ও রাখাইনসহ ১৩ ক্ষুদ্র নৃ-জনগোষ্ঠী তাদের ভাষা-সংস্কুতি ও অবস্থানকে বৈচিত্রময় করে করে তুলতে প্রতি বছর চৈত্রের শেষ দিন থেকে ‘বৈসাবি’ উৎসব পালন করে থাকে।
একুশে পদকজয়ী প্রয়াত কবি রফিক আজাদের বাড়ির একাংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ বুধবার সকালে ধানমন্ডি থানা পুলিশের উপস্থিতিতে রফিক আজাদের ধানমন্ডির বাড়ির পশ্চিমাংশ ভেঙে ফেলে৷
৩ দিন আগেরাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন রাজশাহী প্রেসক্লাবে নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদ্যাপিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রেসক্লাবে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে পহেলা বৈশাখ উদ্যাপিত হয়।
৫ দিন আগেপঞ্চগড়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্যে দিয়ে বর্ষবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সোমবার সকাল ৯টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
৫ দিন আগেরবিবার বিকেলে নগরীর রানী বাজার কাবাব হাউস হল রুমে, জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) রাজশাহী মহানগর এর উদ্যোগে, জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) রাজশাহী মহানগর এর পরিচিতি সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
৫ দিন আগেএকুশে পদকজয়ী প্রয়াত কবি রফিক আজাদের বাড়ির একাংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ বুধবার সকালে ধানমন্ডি থানা পুলিশের উপস্থিতিতে রফিক আজাদের ধানমন্ডির বাড়ির পশ্চিমাংশ ভেঙে ফেলে৷
রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন রাজশাহী প্রেসক্লাবে নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদ্যাপিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রেসক্লাবে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে পহেলা বৈশাখ উদ্যাপিত হয়।
পঞ্চগড়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্যে দিয়ে বর্ষবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সোমবার সকাল ৯টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
রবিবার বিকেলে নগরীর রানী বাজার কাবাব হাউস হল রুমে, জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) রাজশাহী মহানগর এর উদ্যোগে, জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) রাজশাহী মহানগর এর পরিচিতি সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।