এইচ এম প্রফুল্ল
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার ও বিশেষ অতিথি ছিলেন,পুলিশ সুপার মো.আরেফিন জুয়েল,খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সভাপতি তরণ কুমার ভট্টাচার্য ও সাধারন সম্পাদক এইচ এম প্রফুল্ল।
এর আগে উৎসেবর সূচনা দিনে মারমাদের ঐতিহ্যবাহী ডিসপ্লে প্রদর্শন করে মারমা নৃত্যশিল্পীরা। পরে উদ্বোধন করা হয় মারমাদের ঐতিহ্যবাহী দঃ খেলা ও আলারি খেলা।
এসময় আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন ,‘সাংগ্রাইং যে উৎসব চলছে এটির মধ্য দিয়ে উৎসবমূখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ এখানে যুক্ত হয়েছে। গোটা বাংলাদেশের জন্য এটি অনুকরণীয়। এখানে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে মেলবন্ধন গড়ে উঠবে এবং সহবস্থান তৈরি হবে। এটি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্যের প্রতিচ্ছবি। আমরা যে অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চায় এই ধরনের উৎসব সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।’
আগামী ১৪ এপ্রিল মারমা সম্প্রদায়ের সাংগ্রাইং উৎসবে ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা জলোৎসবে তরুন-তরুনীরা একে অপরের দিকে পানি নিক্ষেপ করে উল্লাস প্রকাশ করবে। মার্মা জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস এই পানি উৎসবের মধ্য দিয়ে অতীতের সকল দু:খ-গ্লানি ও পাপ ধুয়ে-মুছে যাবে। সে সাথে তরুন-তরুনীরা একে অপরকে পানি ছিটিয়ে বেছে নেবে তাদের জীবন সঙ্গীকে।
বৈসাবি এক সময় পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জন্য হলেও এখন সার্বজমিন ও জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে। এই উৎসবের মধ্য পাহাড়ের সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি আরো সুদৃঢ় হোক এ প্রত্যাশা সকলের।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার ও বিশেষ অতিথি ছিলেন,পুলিশ সুপার মো.আরেফিন জুয়েল,খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সভাপতি তরণ কুমার ভট্টাচার্য ও সাধারন সম্পাদক এইচ এম প্রফুল্ল।
এর আগে উৎসেবর সূচনা দিনে মারমাদের ঐতিহ্যবাহী ডিসপ্লে প্রদর্শন করে মারমা নৃত্যশিল্পীরা। পরে উদ্বোধন করা হয় মারমাদের ঐতিহ্যবাহী দঃ খেলা ও আলারি খেলা।
এসময় আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন ,‘সাংগ্রাইং যে উৎসব চলছে এটির মধ্য দিয়ে উৎসবমূখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ এখানে যুক্ত হয়েছে। গোটা বাংলাদেশের জন্য এটি অনুকরণীয়। এখানে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে মেলবন্ধন গড়ে উঠবে এবং সহবস্থান তৈরি হবে। এটি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্যের প্রতিচ্ছবি। আমরা যে অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চায় এই ধরনের উৎসব সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।’
আগামী ১৪ এপ্রিল মারমা সম্প্রদায়ের সাংগ্রাইং উৎসবে ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা জলোৎসবে তরুন-তরুনীরা একে অপরের দিকে পানি নিক্ষেপ করে উল্লাস প্রকাশ করবে। মার্মা জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস এই পানি উৎসবের মধ্য দিয়ে অতীতের সকল দু:খ-গ্লানি ও পাপ ধুয়ে-মুছে যাবে। সে সাথে তরুন-তরুনীরা একে অপরকে পানি ছিটিয়ে বেছে নেবে তাদের জীবন সঙ্গীকে।
বৈসাবি এক সময় পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জন্য হলেও এখন সার্বজমিন ও জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে। এই উৎসবের মধ্য পাহাড়ের সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি আরো সুদৃঢ় হোক এ প্রত্যাশা সকলের।
একুশে পদকজয়ী প্রয়াত কবি রফিক আজাদের বাড়ির একাংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ বুধবার সকালে ধানমন্ডি থানা পুলিশের উপস্থিতিতে রফিক আজাদের ধানমন্ডির বাড়ির পশ্চিমাংশ ভেঙে ফেলে৷
২ দিন আগেরাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন রাজশাহী প্রেসক্লাবে নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদ্যাপিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রেসক্লাবে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে পহেলা বৈশাখ উদ্যাপিত হয়।
৪ দিন আগেপঞ্চগড়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্যে দিয়ে বর্ষবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সোমবার সকাল ৯টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
৪ দিন আগেরবিবার বিকেলে নগরীর রানী বাজার কাবাব হাউস হল রুমে, জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) রাজশাহী মহানগর এর উদ্যোগে, জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) রাজশাহী মহানগর এর পরিচিতি সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
৪ দিন আগেএকুশে পদকজয়ী প্রয়াত কবি রফিক আজাদের বাড়ির একাংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ বুধবার সকালে ধানমন্ডি থানা পুলিশের উপস্থিতিতে রফিক আজাদের ধানমন্ডির বাড়ির পশ্চিমাংশ ভেঙে ফেলে৷
রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন রাজশাহী প্রেসক্লাবে নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদ্যাপিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রেসক্লাবে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে পহেলা বৈশাখ উদ্যাপিত হয়।
পঞ্চগড়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্যে দিয়ে বর্ষবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সোমবার সকাল ৯টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
রবিবার বিকেলে নগরীর রানী বাজার কাবাব হাউস হল রুমে, জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) রাজশাহী মহানগর এর উদ্যোগে, জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) রাজশাহী মহানগর এর পরিচিতি সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।