উৎসবের জোয়ারে ভাসছে পুরো জেলা
এইচ এম প্রফুল্ল
উৎসবের তৃতীয় দিনে আজ থেকে শুরু হয়েছে মারমা সম্প্রদায়ের তিন দিন ব্যাপী ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাইং উৎসব। মারমা সম্প্রদায়ের সাংগ্রাইং উৎসবকে ঘিরে খাগড়াছড়ি জেলা শহর নানা রং-এ রঙিন হয়ে উঠেছে। এ উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ ছিল মারমা জনগোষ্ঠীর বর্ণাঢ্য সাংগ্রাইং র্যালি ও জলকেলি বা জলোৎসব। সকালে বৌদ্ধ বিহারগুলোতে ক্যং ফুল পূজার মধ্য দিয়ে সাংগ্রাই উৎসবের সূচনা হয়। সাংগ্রই উৎসব উপভোগ করতে খাগড়াছড়ি এসেছে বিপুল সংখ্যক পর্যটক।
সোমবার(১৪ এপ্রিল) সকালে জেলা সদরের পানখাইয়াপাড়া বটতলায় মারমাদের ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাইং উৎসবের উদ্বোধ করেন খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো: আমান হাসান। এর পর শুরু হয় বর্ণাঢ্য র্যালি। বর্ণিল সাজে হাজারো তরুণ-তরুণীর র্যালিটি শহরের প্রধান সড়ক ঘরে অংশ নেয়। পরে শুরু হয় সাংগ্রাইং-এর প্রধান ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা জলোৎসবে ।
এ সময় জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার, ডিজিএফআইয়ের ডেট কমান্ডার কর্নেল আতিকুর রহমান ও পুলিশ সুপার মো: আরেফিন জুয়েলসহ সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা জলোৎসবে তরুণ-তরুণীরা একে অপরের দিকে পানি নিক্ষেপ করে উল্লাস প্রকাশ করে। মারমা জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস এই পানি উৎসবের মধ্য দিয়ে অতীতের সকল দু:খ-গ্লানি ও পাপ ধুয়ে-মুছে যাবে। সে সাথে তরুণ-তরুণীরা একে অপরকে পানি ছিটিয়ে বেছে নেবে তাদের জীবন সঙ্গীকে। এছাড়াও উৎসব উপলক্ষ্যে নানা খেলাধুলা, পিঠা উৎসব, মারমাদের ঐতিহ্যবাহী নৃত্য ও ওপেন কনসার্টের আয়োজন করা হয়।
বৈসাবি উৎসব উপভোগ করতে এ বছর খাগড়াছড়ি এসেছে দেশি-বিদেশি বিপুল সংখ্যক পর্যটক। তারা এ উৎসব দেখে অভিভূত।
খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো: আমান হাসান বলেন,
পার্বত্য চট্টগ্রামে বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর অবস্থান। সকলে মিলে আমরা একটি পরিবারের অংশ, সেটি হলো বাংলাদেশ।
অপর দিকে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূইয়া বলেন,
হাসিনা মুক্ত পরিবেশে পাহাড়ের মানুষ সেরা উৎসব পালন করছে। এর মধ্যে পাহাড়ি-বাঙালির সম্প্রীতির বন্ধন আরো সু-দৃঢ় হবে।
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এ বছর বৈসাবি উৎসবে বাড়তি উৎসাহ-উদ্দীপনা। এই উৎসবের মধ্য পাহাড়ের সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি আরো সুদৃঢ় হোক এ প্রত্যাশা জনপ্রতিনিধিসহ সকলের।
উৎসবের তৃতীয় দিনে আজ থেকে শুরু হয়েছে মারমা সম্প্রদায়ের তিন দিন ব্যাপী ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাইং উৎসব। মারমা সম্প্রদায়ের সাংগ্রাইং উৎসবকে ঘিরে খাগড়াছড়ি জেলা শহর নানা রং-এ রঙিন হয়ে উঠেছে। এ উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ ছিল মারমা জনগোষ্ঠীর বর্ণাঢ্য সাংগ্রাইং র্যালি ও জলকেলি বা জলোৎসব। সকালে বৌদ্ধ বিহারগুলোতে ক্যং ফুল পূজার মধ্য দিয়ে সাংগ্রাই উৎসবের সূচনা হয়। সাংগ্রই উৎসব উপভোগ করতে খাগড়াছড়ি এসেছে বিপুল সংখ্যক পর্যটক।
সোমবার(১৪ এপ্রিল) সকালে জেলা সদরের পানখাইয়াপাড়া বটতলায় মারমাদের ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাইং উৎসবের উদ্বোধ করেন খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো: আমান হাসান। এর পর শুরু হয় বর্ণাঢ্য র্যালি। বর্ণিল সাজে হাজারো তরুণ-তরুণীর র্যালিটি শহরের প্রধান সড়ক ঘরে অংশ নেয়। পরে শুরু হয় সাংগ্রাইং-এর প্রধান ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা জলোৎসবে ।
এ সময় জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার, ডিজিএফআইয়ের ডেট কমান্ডার কর্নেল আতিকুর রহমান ও পুলিশ সুপার মো: আরেফিন জুয়েলসহ সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা জলোৎসবে তরুণ-তরুণীরা একে অপরের দিকে পানি নিক্ষেপ করে উল্লাস প্রকাশ করে। মারমা জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস এই পানি উৎসবের মধ্য দিয়ে অতীতের সকল দু:খ-গ্লানি ও পাপ ধুয়ে-মুছে যাবে। সে সাথে তরুণ-তরুণীরা একে অপরকে পানি ছিটিয়ে বেছে নেবে তাদের জীবন সঙ্গীকে। এছাড়াও উৎসব উপলক্ষ্যে নানা খেলাধুলা, পিঠা উৎসব, মারমাদের ঐতিহ্যবাহী নৃত্য ও ওপেন কনসার্টের আয়োজন করা হয়।
বৈসাবি উৎসব উপভোগ করতে এ বছর খাগড়াছড়ি এসেছে দেশি-বিদেশি বিপুল সংখ্যক পর্যটক। তারা এ উৎসব দেখে অভিভূত।
খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো: আমান হাসান বলেন,
পার্বত্য চট্টগ্রামে বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর অবস্থান। সকলে মিলে আমরা একটি পরিবারের অংশ, সেটি হলো বাংলাদেশ।
অপর দিকে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূইয়া বলেন,
হাসিনা মুক্ত পরিবেশে পাহাড়ের মানুষ সেরা উৎসব পালন করছে। এর মধ্যে পাহাড়ি-বাঙালির সম্প্রীতির বন্ধন আরো সু-দৃঢ় হবে।
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এ বছর বৈসাবি উৎসবে বাড়তি উৎসাহ-উদ্দীপনা। এই উৎসবের মধ্য পাহাড়ের সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি আরো সুদৃঢ় হোক এ প্রত্যাশা জনপ্রতিনিধিসহ সকলের।
এই নির্বাচনে শহরটিতে বসবাসরত প্রথম কোনো প্রবাসী বাংলাদেশি এবং মুসলিম প্রার্থী যিনি কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন।
৩ দিন আগেচ্যানেল টোয়েন্টিফোরের সাথে কনটেন্ট চুক্তি সই করল মাইগ্রেশন কনসার্ন লিমিটেড। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের তেজগাঁও অফিসে প্রতিষ্ঠানটির ডিজিটাল টিমের সাথে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
৪ দিন আগেএসময় আগামী দুই বছরের জন্য সাংবাদিক নয়ন মামুনকে সভাপতি ও নুসরাত জাহান নাবিলাকে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করেন প্রধান পৃষ্ঠপোষক সাত্তার আলী সুমন।
১১ দিন আগেপ্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন, এস এম মোদাচ্ছের শাহ ও মুজিবুল হক মঞ্জুর যৌথ সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সমিতি আজমানের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোস্তফা মাহমুদ, প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নাসির উদ্দিন চৌধুরী
১৪ দিন আগেএই নির্বাচনে শহরটিতে বসবাসরত প্রথম কোনো প্রবাসী বাংলাদেশি এবং মুসলিম প্রার্থী যিনি কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন।
চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের সাথে কনটেন্ট চুক্তি সই করল মাইগ্রেশন কনসার্ন লিমিটেড। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের তেজগাঁও অফিসে প্রতিষ্ঠানটির ডিজিটাল টিমের সাথে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এসময় আগামী দুই বছরের জন্য সাংবাদিক নয়ন মামুনকে সভাপতি ও নুসরাত জাহান নাবিলাকে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করেন প্রধান পৃষ্ঠপোষক সাত্তার আলী সুমন।
প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন, এস এম মোদাচ্ছের শাহ ও মুজিবুল হক মঞ্জুর যৌথ সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সমিতি আজমানের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোস্তফা মাহমুদ, প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নাসির উদ্দিন চৌধুরী