নিজস্ব প্রতিবেদক

তিনি বলেন, তারেক রহমানের আগমন মানেই গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন। দেশের জনগণ আজ তাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গোপীবাগের সাদেক হোসেন খোকা কমিউনিটি সেন্টারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আয়োজিত এক প্রস্তুতিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, যারা দেশের ভালো চায় না, দেশকে ভালোবাসে না, তারা দেখতে মানুষের মতো হলেও প্রকৃতপক্ষে মানুষরূপী শয়তান। তারা ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছে, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছে। এরা কখনোই দেশের শান্তি চায় না। কিছুদিন চুপ থাকলেও আবার তাদের নখ ও বিষদাঁত বিকশিত হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম অত্যন্ত ধারাবাহিক।
তিনি বলেন, গণতন্ত্রের সামনে অগণতান্ত্রিক শক্তি টিকে থাকতে পারে না। যারা ষড়যন্ত্র করছেন, তারা সাবধান হয়ে যান। প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে আগুন দেওয়া হয়েছে—এরা কারা? এরা জাতির শত্রু। এদের থামাতে হবে।
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, আমরা সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে একাধিকবার বলেছি—আমরা আপনাদের সহযোগিতা করতে চাই। কিন্তু আমাদের সহযোগিতা নেওয়ার চেষ্টা না করে বরং দেশবিরোধীদের সঙ্গে চলছেন। যখন অগ্নিসন্ত্রাস চলছে, মব সহিংসতা হচ্ছে, তখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কোথায়? উল্টো বিএনপিকে দোষারোপ করার অপচেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, বিএনপি এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন করেছে। অথচ সেই গণতন্ত্রের নাম ব্যবহার করে কেউ কেউ মব সৃষ্টি করে জনজীবন দুর্বিষহ করে তুলছে। সরকারকে অবিলম্বে মব সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের রক্ষক—ভক্ষক নয়। আমরা হত্যা, মব ও গুমের রাজনীতি করি না। তবে তার মানে এই নয় যে, আমরা হাত গুটিয়ে বসে থাকব। ২৪-এর অধিকার মানুষ রক্ত দিয়ে আদায় করেছে। সেই অধিকার ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, দেশের সর্বত্র আজ অসহায়ত্বের ধ্বনি শোনা যাচ্ছে। শহীদ জিয়া যেভাবে বাকশাল ভেঙে গণতন্ত্র এনেছিলেন, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান যেভাবে জনগণের পাশে থেকেছেন, এবারও বিএনপি জনগণের পাশে থাকবে। প্রয়োজনে যারা দেশকে অস্থিতিশীল করবে, তাদের প্রতিহত করা হবে।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—ঢাকা-১০ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী শেখ রবিউল আলম, ঢাকা-৬ আসনের মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ঢাকা-৭ আসনের মনোনীত প্রার্থী হামিদুর রহমান হামিদ, ঢাকা-৯ আসনের মনোনীত প্রার্থী হাবিবুর রশিদ হাবিব, ঢাকা-৫ আসনের মনোনীত প্রার্থী নবী উল্লাহ নবী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক আনম সাইফুল ইসলাম, হারুনুর রশিদ, আব্দুস সাত্তার, লিটন মাহমুদ, সাইদুর রহমান মিন্টু, মনির চেয়ারম্যান, মোশাররফ হোসেন খোকন প্রমুখ।

তিনি বলেন, তারেক রহমানের আগমন মানেই গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন। দেশের জনগণ আজ তাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গোপীবাগের সাদেক হোসেন খোকা কমিউনিটি সেন্টারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আয়োজিত এক প্রস্তুতিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, যারা দেশের ভালো চায় না, দেশকে ভালোবাসে না, তারা দেখতে মানুষের মতো হলেও প্রকৃতপক্ষে মানুষরূপী শয়তান। তারা ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছে, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছে। এরা কখনোই দেশের শান্তি চায় না। কিছুদিন চুপ থাকলেও আবার তাদের নখ ও বিষদাঁত বিকশিত হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম অত্যন্ত ধারাবাহিক।
তিনি বলেন, গণতন্ত্রের সামনে অগণতান্ত্রিক শক্তি টিকে থাকতে পারে না। যারা ষড়যন্ত্র করছেন, তারা সাবধান হয়ে যান। প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে আগুন দেওয়া হয়েছে—এরা কারা? এরা জাতির শত্রু। এদের থামাতে হবে।
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, আমরা সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে একাধিকবার বলেছি—আমরা আপনাদের সহযোগিতা করতে চাই। কিন্তু আমাদের সহযোগিতা নেওয়ার চেষ্টা না করে বরং দেশবিরোধীদের সঙ্গে চলছেন। যখন অগ্নিসন্ত্রাস চলছে, মব সহিংসতা হচ্ছে, তখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কোথায়? উল্টো বিএনপিকে দোষারোপ করার অপচেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, বিএনপি এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন করেছে। অথচ সেই গণতন্ত্রের নাম ব্যবহার করে কেউ কেউ মব সৃষ্টি করে জনজীবন দুর্বিষহ করে তুলছে। সরকারকে অবিলম্বে মব সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের রক্ষক—ভক্ষক নয়। আমরা হত্যা, মব ও গুমের রাজনীতি করি না। তবে তার মানে এই নয় যে, আমরা হাত গুটিয়ে বসে থাকব। ২৪-এর অধিকার মানুষ রক্ত দিয়ে আদায় করেছে। সেই অধিকার ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, দেশের সর্বত্র আজ অসহায়ত্বের ধ্বনি শোনা যাচ্ছে। শহীদ জিয়া যেভাবে বাকশাল ভেঙে গণতন্ত্র এনেছিলেন, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান যেভাবে জনগণের পাশে থেকেছেন, এবারও বিএনপি জনগণের পাশে থাকবে। প্রয়োজনে যারা দেশকে অস্থিতিশীল করবে, তাদের প্রতিহত করা হবে।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—ঢাকা-১০ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী শেখ রবিউল আলম, ঢাকা-৬ আসনের মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ঢাকা-৭ আসনের মনোনীত প্রার্থী হামিদুর রহমান হামিদ, ঢাকা-৯ আসনের মনোনীত প্রার্থী হাবিবুর রশিদ হাবিব, ঢাকা-৫ আসনের মনোনীত প্রার্থী নবী উল্লাহ নবী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক আনম সাইফুল ইসলাম, হারুনুর রশিদ, আব্দুস সাত্তার, লিটন মাহমুদ, সাইদুর রহমান মিন্টু, মনির চেয়ারম্যান, মোশাররফ হোসেন খোকন প্রমুখ।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বাগেরহাটের দুই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। এতে জেলার রাজনীতিতে নির্বাচনী তৎপরতা বাড়তে শুরু করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামী নীলফামারী জেলা শাখার উদ্যোগে শহীদ শরীফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) গভীর রাতে ভাইরাসজনিত সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার পর শনিবার (২০ ডিসেম্বর) থেকে তিনি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিজ বাসায় চিকিৎসাধীন আছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই সপ্তাহের তৎপরতা শেষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৮ টা ৩০ মিনিটে লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের বিজি-২০১ ফ্লাইটে তিনি সিলেট হয়ে সরাসরি হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছাবে
১১ ঘণ্টা আগেদেশে যে গণতন্ত্র শহীদ জিয়াউর রহমানের হাতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং দেশনেত্রী খালেদা জিয়া যেটি লালন করেছেন, সেই গণতন্ত্র সঙ্গে করেই তারেক রহমান দেশে ফিরছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বাগেরহাটের দুই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। এতে জেলার রাজনীতিতে নির্বাচনী তৎপরতা বাড়তে শুরু করেছে।
জামায়াতে ইসলামী নীলফামারী জেলা শাখার উদ্যোগে শহীদ শরীফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) গভীর রাতে ভাইরাসজনিত সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার পর শনিবার (২০ ডিসেম্বর) থেকে তিনি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিজ বাসায় চিকিৎসাধীন আছেন।