ভোট ও মাঠের রাজনীতিতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি
মোঃ মাজহারুল পারভেজ
বাংলাদেশের রাজনীতির বাতাসে এখন নির্বাচনী গন্ধ। কিন্তু বাংলাদেশের নির্বাচন তো সব সময় সুবাস ছড়ায় না। তবে এবারের অবস্থা একেবারেই ভিন্ন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সব পক্ষের তরফেই ভেতরে-ভেতরে জোর নড়াচড়া শুরু হয়েছে, তা টের পাওয়া যাচ্ছে। বাতাসে যেন শুধুই নির্বাচনের গন্ধ। তবে নির্বাচনকে সামনে রেখে নয়া মেরুকরণের পথে হাঁটছে দেশের রাজনীতি। নির্বাচন নিয়ে সরকার তেমন কোনো চাপ অনুভব করছে বলে মনে হচ্ছে না। তারপরও নির্বাচনের বেশ আগে দেশে নির্বাচনী ‘হাওয়া’ বইতে শুরু করছে। রাজনীতির বিষয়ে চূড়ান্ত কিছু বলে দেওয়া যায় না। আর বাংলাদেশের রাজনীতির ক্ষেত্রে আগাম কিছু ধারণা করাও বেশ কঠিন। কারণ, বর্তমান বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে যে-সব ধারণা করা হয়, সেই বাস্তবতা পাল্টাতে সময় লাগে না। ফলে দলগুলোর কৌশলও পাল্টে যায়।
এদিকে রাজনীতির মাঠে অনৈক্যের সুর ক্রমেই তীব্র হচ্ছে। ভোটের হিসাবনিকাশ যত এগিয়ে আসছে বিরোধ ততই প্রকাশ্যে রূপ নিচ্ছে। দীর্ঘদিন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ভোটের অধিকারসহ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে যারা রাজপথে শামিল ছিলেন, মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে তারা এখন একে অপরকে নিশানা বানাচ্ছেন। এমনকি জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত সফল গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সমন্বয়কদের সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের মধ্যে পালটাপালটি বক্তব্যসহ এক ধরনের বিরোধ স্পষ্ট হচ্ছে।
একসময় বাংলাদেশের রাজনীতিতে নেতৃত্ব সৃষ্টির নানা উদ্যোগ ছিল। এখন দলগুলোতে সেই উদ্যোগ একেবারেই নেই। এর প্রধান কারণ হচ্ছে―দলগুলোতে পুরোনো যারা নেতৃত্বে আছেন তারা ক্ষমতা হারাতে চান না। নিজেদের তারা দলের জন্য অপরিহার্য করে রাখেন। নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টিতে এরাই সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন। মূলত এরাই দলের জন্য বড় ধরনের ‘দুর্বৃত্ত’। এরা মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেলেও নিজেদের অপরিহার্য ভাবেন। দলকে নিজের ব্যবসা কেন্দ্র বানিয়ে রাখেন। নিজের নেতৃত্বের সুযোগকে ব্যবসায়িক ডিলারশিপের মতো রাজনৈতিক ডিলারশিপ ভাবছেন। এর জন্য ক্ষতি হচ্ছে মূলত দলেরই। কারণ মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য যেমন বোমা বা বিষের মতো ক্ষতিকর, তেমনি রাজনৈতিক দলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটিগুলো সংশ্লিষ্ট দলের জন্য বোমা স্বরূপ বা নির্ভেজাল বিষ। এছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটিতে থাকার পরও নিজ জেলাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য জেলা কমিটির গুরত্বপূর্ণ পদ দখল করেন।
অনেকে আবার বলে রাজনীতির সুবর্ণ দিন হারিয়ে গেছে। প্রায় সবাই এখন রাজনীতির নামে নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত। ফলে সমাজনীতিও এখন ‘ধান্দাবাজির’ অন্ধকার জগতে পরিণত হতে চলেছে। শুধু গুটিকয়েক ভালো মানুষের কাজের গুণে এখনও কিছুটা আলোকিত রয়েছে সমাজ। শঙ্কার বিষয় এ ভালো মানুষের সংখ্যা দিনে দিনে কমতে থাকলে একসময় সমাজ ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে পড়বে।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামি, এনসিপি- তিনটি দলই ভিন্ন ভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাদাভাবে ঐক্য গড়ার চেষ্টা করছে। তবে এ কার্যক্রমে দলগুলো আবার সচেতনভাবেই এড়িয়ে চলছে একে অপরকে। ফলে কে কার পক্ষে তা নিয়ে এক ধরনের প্রচ্ছন্ন লড়াই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে দলগুলোর ভিতরে।
দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন স্থগিত হওয়ার পর এখন আর মাঠে নেই আওয়ামী লীগ। এ নিয়ে রাজনীতির হাওয়া মোড় দিচ্ছে নানান দিকে। নতুন মেরুকরণের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ভোটের ও মাঠের রাজনীতিতে বিএনপি এখন দেশের অপ্রতিদ্বন্দ্বী জায়গায় রয়েছে।
জামায়াতে ইসলামি ও নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যে কিছুটা দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এদিকে ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান নিয়ে বিএনপি ও এনসিপির অবস্থান এখন অভিন্ন। এমনকি বিএনপির সঙ্গে এনসিপির জোট গঠন নিয়েও রয়েছে নানা আলোচনা। সম্প্রতি আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করা, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইনে আওয়ামী লীগের দলগত বিচারের বিধান যুক্ত করা এবং জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র জারি করার দাবিতে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ‘আপত্তিকর’ স্লোগান নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু নির্বাচনি জোট গঠন সম্পর্কে বলেন, ‘আমরা চাচ্ছি জনগণের কাছে যাওয়ার জন্য। নির্বাচন নিয়ে জনগণের যে দাবি, সেটা নিয়েই দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।’
জামায়াতে ইসলামি বিভিন্ন দলকে নিয়ে ঐক্য করার লক্ষ্যে কাজ শুরু করে মূলত ৫ আগস্টের পর। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ কওমি মাদরাসাকেন্দ্রিক বিভিন্ন দল আছে এই ঐক্য প্রক্রিয়ায়। তবে এই জোট এখনই আত্মপ্রকাশ করবে না।
এ প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সম্প্রতি বলেছেন, জোট গঠনের প্রাথমিক আলাপ তাঁরা এগিয়ে রেখেছেন। দ্বিতীয় পর্যায়ে আবারও বসবেন। এখনো ভিতরে ভিতরে বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ হচ্ছে। এই জোট চূড়ান্ত রূপ নেবে যখন নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষিত হবে।
বাংলাদেশের রাজনীতির বাতাসে এখন নির্বাচনী গন্ধ। কিন্তু বাংলাদেশের নির্বাচন তো সব সময় সুবাস ছড়ায় না। তবে এবারের অবস্থা একেবারেই ভিন্ন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সব পক্ষের তরফেই ভেতরে-ভেতরে জোর নড়াচড়া শুরু হয়েছে, তা টের পাওয়া যাচ্ছে। বাতাসে যেন শুধুই নির্বাচনের গন্ধ। তবে নির্বাচনকে সামনে রেখে নয়া মেরুকরণের পথে হাঁটছে দেশের রাজনীতি। নির্বাচন নিয়ে সরকার তেমন কোনো চাপ অনুভব করছে বলে মনে হচ্ছে না। তারপরও নির্বাচনের বেশ আগে দেশে নির্বাচনী ‘হাওয়া’ বইতে শুরু করছে। রাজনীতির বিষয়ে চূড়ান্ত কিছু বলে দেওয়া যায় না। আর বাংলাদেশের রাজনীতির ক্ষেত্রে আগাম কিছু ধারণা করাও বেশ কঠিন। কারণ, বর্তমান বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে যে-সব ধারণা করা হয়, সেই বাস্তবতা পাল্টাতে সময় লাগে না। ফলে দলগুলোর কৌশলও পাল্টে যায়।
এদিকে রাজনীতির মাঠে অনৈক্যের সুর ক্রমেই তীব্র হচ্ছে। ভোটের হিসাবনিকাশ যত এগিয়ে আসছে বিরোধ ততই প্রকাশ্যে রূপ নিচ্ছে। দীর্ঘদিন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ভোটের অধিকারসহ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে যারা রাজপথে শামিল ছিলেন, মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে তারা এখন একে অপরকে নিশানা বানাচ্ছেন। এমনকি জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত সফল গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সমন্বয়কদের সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের মধ্যে পালটাপালটি বক্তব্যসহ এক ধরনের বিরোধ স্পষ্ট হচ্ছে।
একসময় বাংলাদেশের রাজনীতিতে নেতৃত্ব সৃষ্টির নানা উদ্যোগ ছিল। এখন দলগুলোতে সেই উদ্যোগ একেবারেই নেই। এর প্রধান কারণ হচ্ছে―দলগুলোতে পুরোনো যারা নেতৃত্বে আছেন তারা ক্ষমতা হারাতে চান না। নিজেদের তারা দলের জন্য অপরিহার্য করে রাখেন। নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টিতে এরাই সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন। মূলত এরাই দলের জন্য বড় ধরনের ‘দুর্বৃত্ত’। এরা মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেলেও নিজেদের অপরিহার্য ভাবেন। দলকে নিজের ব্যবসা কেন্দ্র বানিয়ে রাখেন। নিজের নেতৃত্বের সুযোগকে ব্যবসায়িক ডিলারশিপের মতো রাজনৈতিক ডিলারশিপ ভাবছেন। এর জন্য ক্ষতি হচ্ছে মূলত দলেরই। কারণ মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য যেমন বোমা বা বিষের মতো ক্ষতিকর, তেমনি রাজনৈতিক দলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটিগুলো সংশ্লিষ্ট দলের জন্য বোমা স্বরূপ বা নির্ভেজাল বিষ। এছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটিতে থাকার পরও নিজ জেলাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য জেলা কমিটির গুরত্বপূর্ণ পদ দখল করেন।
অনেকে আবার বলে রাজনীতির সুবর্ণ দিন হারিয়ে গেছে। প্রায় সবাই এখন রাজনীতির নামে নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত। ফলে সমাজনীতিও এখন ‘ধান্দাবাজির’ অন্ধকার জগতে পরিণত হতে চলেছে। শুধু গুটিকয়েক ভালো মানুষের কাজের গুণে এখনও কিছুটা আলোকিত রয়েছে সমাজ। শঙ্কার বিষয় এ ভালো মানুষের সংখ্যা দিনে দিনে কমতে থাকলে একসময় সমাজ ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে পড়বে।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামি, এনসিপি- তিনটি দলই ভিন্ন ভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাদাভাবে ঐক্য গড়ার চেষ্টা করছে। তবে এ কার্যক্রমে দলগুলো আবার সচেতনভাবেই এড়িয়ে চলছে একে অপরকে। ফলে কে কার পক্ষে তা নিয়ে এক ধরনের প্রচ্ছন্ন লড়াই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে দলগুলোর ভিতরে।
দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন স্থগিত হওয়ার পর এখন আর মাঠে নেই আওয়ামী লীগ। এ নিয়ে রাজনীতির হাওয়া মোড় দিচ্ছে নানান দিকে। নতুন মেরুকরণের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ভোটের ও মাঠের রাজনীতিতে বিএনপি এখন দেশের অপ্রতিদ্বন্দ্বী জায়গায় রয়েছে।
জামায়াতে ইসলামি ও নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যে কিছুটা দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এদিকে ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান নিয়ে বিএনপি ও এনসিপির অবস্থান এখন অভিন্ন। এমনকি বিএনপির সঙ্গে এনসিপির জোট গঠন নিয়েও রয়েছে নানা আলোচনা। সম্প্রতি আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করা, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইনে আওয়ামী লীগের দলগত বিচারের বিধান যুক্ত করা এবং জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র জারি করার দাবিতে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ‘আপত্তিকর’ স্লোগান নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু নির্বাচনি জোট গঠন সম্পর্কে বলেন, ‘আমরা চাচ্ছি জনগণের কাছে যাওয়ার জন্য। নির্বাচন নিয়ে জনগণের যে দাবি, সেটা নিয়েই দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।’
জামায়াতে ইসলামি বিভিন্ন দলকে নিয়ে ঐক্য করার লক্ষ্যে কাজ শুরু করে মূলত ৫ আগস্টের পর। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ কওমি মাদরাসাকেন্দ্রিক বিভিন্ন দল আছে এই ঐক্য প্রক্রিয়ায়। তবে এই জোট এখনই আত্মপ্রকাশ করবে না।
এ প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সম্প্রতি বলেছেন, জোট গঠনের প্রাথমিক আলাপ তাঁরা এগিয়ে রেখেছেন। দ্বিতীয় পর্যায়ে আবারও বসবেন। এখনো ভিতরে ভিতরে বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ হচ্ছে। এই জোট চূড়ান্ত রূপ নেবে যখন নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষিত হবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণে সরকার নানাভাবে কালক্ষেপণ করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি নেতা প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন ট্রাইবুনালের রায় ও নির্বাচন কমিশনের গেজেট প্রকাশের পরও শপথ অনুষ্ঠানে গড়িমসি করা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, এই সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট স্বচ্ছ নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা। আমরা বলেছিলাম, নির্বাচনমুখী জরুরী সংস্কার করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের সমর্থক ছিল, কিন্তু বিএনপির কার্যক্রমে বাধা দেয়নি, বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর জুলুম করেনি, উল্টো ভেতরে-ভেতরে তাদেরকে সহযোগিতা করেছে- এমন লোককে দলে নিতে কোনো সমস্যা নেই।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের রাজনীতির বাতাসে এখন নির্বাচনী গন্ধ। কিন্তু বাংলাদেশের নির্বাচন তো সব সময় সুবাস ছড়ায় না। তবে এবারের অবস্থা একেবারেই ভিন্ন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সব পক্ষের তরফেই ভেতরে-ভেতরে জোর নড়াচড়া শুরু হয়েছে, তা টের পাওয়া যাচ্ছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণে সরকার নানাভাবে কালক্ষেপণ করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি নেতা প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন ট্রাইবুনালের রায় ও নির্বাচন কমিশনের গেজেট প্রকাশের পরও শপথ অনুষ্ঠানে গড়িমসি করা হচ্ছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, এই সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট স্বচ্ছ নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা। আমরা বলেছিলাম, নির্বাচনমুখী জরুরী সংস্কার করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে।