সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
রাজনীতি
জামায়াতে ইসলামী

বরিশালের রাজনৈতিক হালচাল

বিএনপির কোন্দলে সুবিধায় জামায়াত-ইসলামী আন্দোলন

প্রতিনিধি
সুখেন্দু এদবর
প্রকাশ : ২২ এপ্রিল ২০২৫, ১১: ৩০
আপডেট : ২২ এপ্রিল ২০২৫, ১১: ৫৬
logo

বিএনপির কোন্দলে সুবিধায় জামায়াত-ইসলামী আন্দোলন

সুখেন্দু এদবর

প্রকাশ : ২২ এপ্রিল ২০২৫, ১১: ৩০
Photo

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন শেখ হাসিনা। তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান ভারতে। তার পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়েছে আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে দীর্ঘ ১৭ বছর পর বরিশালে রাজনৈতিকভাবে বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে বিএনপি। কিন্তু সুবিধাজনক অবস্থানে থাকলেও নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-কলহে জড়িয়ে পড়েছে বরিশাল বিএনপি। বিরোধপূর্ণ পরিস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে বরিশালে নির্বাচনি বৈতরণি পার হতে চায় জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন।

বিএনপির দুর্গ হিসেবে পরিচিত বরিশাল সদর আসনসহ অন্তত দুটি আসনে জয়ী হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে ইসলামি দলগুলো তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। তবে কোনো দলের অভ্যন্তরীণ গ্রুপিং কাজে লাগিয়ে নয়, বরং সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন দুই ইসলামি দলের শীর্ষ নেতারা। অভ্যুত্থান-পরবর্তী নির্বাচনে দলীয় গ্রুপিং ও অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব কোনো দলের জন্যই সুফল বয়ে আনবে না বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

আশির দশক থেকে বরিশাল সদর আসন বিএনপির ভোটব্যাংক হিসেবে পরিচিত। চরম দুঃসময়েও এখান থেকে জয় পেয়েছে বিএনপি। স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের পতনের পর ১৯৯১ সাল থেকে টানা ২০০৮ সাল পর্যন্ত সদর আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে বরিশালকে বিএনপির ঘাঁটিতে পরিণত করে। ২০১৪, ২০১৮ ও সর্বশেষ ২০২৪ সালে নির্বাচন বর্জন করে সরকার পতনের আন্দোলনে নামে দলটি। গত ১৫ বছরে বিএনপির ওপর চরম দমন-নিপীড়ন চালালেও তাদের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। তবে অভ্যুত্থান-পরবর্তী বিএনপির নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় দলটির সাংগঠনিক কাঠামোতে শুরু হয়েছে অস্থিরতা।

নিজেদের মধ্যে সংঘাত-সংঘর্ষে হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাও ঘটে বরিশালে। নেতৃত্বে যোগ্যতার বিষয়টিও সামনে চলে আসে। সৃষ্টি হয় দলীয় কোন্দল আর গ্রুপিং, যা তৃণমূল থেকে শুরু করে শীর্ষ নেতাদের আলোচনায় উঠে এসেছে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে আগামীতে ভোটের রাজনীতিতে বিএনপির বরিশাল সদরের আসনটি হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা করছেন নেতা-কর্মীরা।

মহানগর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক জাহিদুর রহমান বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমাদের মধ্যে অনৈক্যের সৃষ্টি হয়েছে, এটা সত্য। অচিরেই এই সমস্যা সমাধান না করতে পারলে আগামী নির্বাচনে বরিশাল সদর আসনটি বিএনপির হাতছাড়া হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।’

বিএনপি কর্মী মো. ঝুনু বলেন, ‘বরিশাল সদর আসন বরিশাল বিএনপির ঘাঁটি, এটি যেমন সত্য, তেমনি এটিও সত্য যে, এই কোন্দলের সুযোগ নিচ্ছে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনের মতো ইসলামি দলগুলো।

জানতে চাইলে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, জেলা ও মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি মজিবর রহমান সরোয়ার খবরের বলেন, ‘দেখা গেছে, দলের নেতৃত্ব পর্যায়ে আছেন কিংবা নেতা নন, নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতার জায়গায়ও অনেকটা ঘাটতি রয়েছে, এমন লোকজন নেতা হয়েছেন। ফলে বরিশাল জেলা ও মহানগর বিএনপির মধ্যে পক্ষ-বিপক্ষ ও নানা গ্রুপের সৃষ্টি হয়েছে। এসব পক্ষকে তারা এক মঞ্চে আনতে পারেননি। আবার কারও কারও মধ্যে আন্তরিকতারও ঘাটতি দেখা গেছে। নিজের মধ্যে সমস্যা থাকলে বিভিন্ন পক্ষই তার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে, এটা স্বাভাবিক। মনোনয়ন দেওয়ার পর বিএনপির সর্বস্তরের নেতারা এক হয়ে দলীয় প্রার্থীকে নির্বাচিত করবেন।’

সাম্প্রতিক সময়ে বরিশালে সাংগঠনিকভাবে বেশ শক্তিশালী হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন। দল দুটির শীর্ষ নেতারা বলছেন, তারা কারও কাঁধে ভর করে কিংবা কোনো দলের কোন্দলকে পুঁজি করে এগোতে চান না। জনগণের আস্থা আর বিশ্বাস অর্জনের মধ্য দিয়ে নির্বাচনে জয়ী হতে চান তারা।

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের বরিশাল মহানগর শাখার আমির অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মু. বাবর বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি গণতান্ত্রিক দল। ফ্যাসিস্ট সরকারের আমল ছাড়া প্রতিটি নির্বাচনে তাদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। জামায়াত দেশের মানুষকে নিয়ে কাজ করে। তৃণমূল পর্যন্ত জামায়াতের সংগঠন রয়েছে। এ অবস্থায় কোনো দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল আছে কী নেই, তা দেখার এবং কাজে লাগানোর কোনো সুযোগ ও ইচ্ছা আমাদের নেই। আমাদের ভরসা হলো জনগণ। জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। কোনো দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে তারা এগিয়ে যেতে পরে। জামায়াতে ইসলামী জনগণের সমর্থন ও শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, কোনো দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও গ্রুপিংয়ের ওপরে ভর করে নয়।’

ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন বরিশাল মহানগর শাখার সভাপতি প্রফেসর মো. লোকমান হাকিম বলেন, ‘এই মুহূর্তে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হচ্ছে ইসলামী আন্দোলন। এ অঞ্চলের মানুষ আমাদের নেতৃত্বকে ভালোবাসে। দীর্ঘ সময় ধরে তারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। ফলে কোনো দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলকে পুঁজি করে ইসলামী আন্দোলন এগোতে চায় না। বরিশালের মানুষের ভালোবাসা ও তাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা রাজনীতির মাঠে আছি। আশা করি, আগামীতে বরিশাল সদর আসনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থীই জয়ী হবেন।’

বরিশাল ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আক্তার উদ্দিন নিখাদ খবর কে বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই বিভাজিত কোনো দলকে আগামী নির্বাচনে জনগণ রায় না-ও দিতে পারে। সাধারণ মানুষ ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও পেশিশক্তির প্রভাবমুক্ত গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন দেখতে চায়।’

Thumbnail image

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন শেখ হাসিনা। তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান ভারতে। তার পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়েছে আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে দীর্ঘ ১৭ বছর পর বরিশালে রাজনৈতিকভাবে বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে বিএনপি। কিন্তু সুবিধাজনক অবস্থানে থাকলেও নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-কলহে জড়িয়ে পড়েছে বরিশাল বিএনপি। বিরোধপূর্ণ পরিস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে বরিশালে নির্বাচনি বৈতরণি পার হতে চায় জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন।

বিএনপির দুর্গ হিসেবে পরিচিত বরিশাল সদর আসনসহ অন্তত দুটি আসনে জয়ী হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে ইসলামি দলগুলো তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। তবে কোনো দলের অভ্যন্তরীণ গ্রুপিং কাজে লাগিয়ে নয়, বরং সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন দুই ইসলামি দলের শীর্ষ নেতারা। অভ্যুত্থান-পরবর্তী নির্বাচনে দলীয় গ্রুপিং ও অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব কোনো দলের জন্যই সুফল বয়ে আনবে না বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

আশির দশক থেকে বরিশাল সদর আসন বিএনপির ভোটব্যাংক হিসেবে পরিচিত। চরম দুঃসময়েও এখান থেকে জয় পেয়েছে বিএনপি। স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের পতনের পর ১৯৯১ সাল থেকে টানা ২০০৮ সাল পর্যন্ত সদর আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে বরিশালকে বিএনপির ঘাঁটিতে পরিণত করে। ২০১৪, ২০১৮ ও সর্বশেষ ২০২৪ সালে নির্বাচন বর্জন করে সরকার পতনের আন্দোলনে নামে দলটি। গত ১৫ বছরে বিএনপির ওপর চরম দমন-নিপীড়ন চালালেও তাদের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। তবে অভ্যুত্থান-পরবর্তী বিএনপির নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় দলটির সাংগঠনিক কাঠামোতে শুরু হয়েছে অস্থিরতা।

নিজেদের মধ্যে সংঘাত-সংঘর্ষে হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাও ঘটে বরিশালে। নেতৃত্বে যোগ্যতার বিষয়টিও সামনে চলে আসে। সৃষ্টি হয় দলীয় কোন্দল আর গ্রুপিং, যা তৃণমূল থেকে শুরু করে শীর্ষ নেতাদের আলোচনায় উঠে এসেছে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে আগামীতে ভোটের রাজনীতিতে বিএনপির বরিশাল সদরের আসনটি হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা করছেন নেতা-কর্মীরা।

মহানগর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক জাহিদুর রহমান বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমাদের মধ্যে অনৈক্যের সৃষ্টি হয়েছে, এটা সত্য। অচিরেই এই সমস্যা সমাধান না করতে পারলে আগামী নির্বাচনে বরিশাল সদর আসনটি বিএনপির হাতছাড়া হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।’

বিএনপি কর্মী মো. ঝুনু বলেন, ‘বরিশাল সদর আসন বরিশাল বিএনপির ঘাঁটি, এটি যেমন সত্য, তেমনি এটিও সত্য যে, এই কোন্দলের সুযোগ নিচ্ছে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনের মতো ইসলামি দলগুলো।

জানতে চাইলে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, জেলা ও মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি মজিবর রহমান সরোয়ার খবরের বলেন, ‘দেখা গেছে, দলের নেতৃত্ব পর্যায়ে আছেন কিংবা নেতা নন, নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতার জায়গায়ও অনেকটা ঘাটতি রয়েছে, এমন লোকজন নেতা হয়েছেন। ফলে বরিশাল জেলা ও মহানগর বিএনপির মধ্যে পক্ষ-বিপক্ষ ও নানা গ্রুপের সৃষ্টি হয়েছে। এসব পক্ষকে তারা এক মঞ্চে আনতে পারেননি। আবার কারও কারও মধ্যে আন্তরিকতারও ঘাটতি দেখা গেছে। নিজের মধ্যে সমস্যা থাকলে বিভিন্ন পক্ষই তার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে, এটা স্বাভাবিক। মনোনয়ন দেওয়ার পর বিএনপির সর্বস্তরের নেতারা এক হয়ে দলীয় প্রার্থীকে নির্বাচিত করবেন।’

সাম্প্রতিক সময়ে বরিশালে সাংগঠনিকভাবে বেশ শক্তিশালী হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন। দল দুটির শীর্ষ নেতারা বলছেন, তারা কারও কাঁধে ভর করে কিংবা কোনো দলের কোন্দলকে পুঁজি করে এগোতে চান না। জনগণের আস্থা আর বিশ্বাস অর্জনের মধ্য দিয়ে নির্বাচনে জয়ী হতে চান তারা।

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের বরিশাল মহানগর শাখার আমির অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মু. বাবর বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি গণতান্ত্রিক দল। ফ্যাসিস্ট সরকারের আমল ছাড়া প্রতিটি নির্বাচনে তাদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। জামায়াত দেশের মানুষকে নিয়ে কাজ করে। তৃণমূল পর্যন্ত জামায়াতের সংগঠন রয়েছে। এ অবস্থায় কোনো দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল আছে কী নেই, তা দেখার এবং কাজে লাগানোর কোনো সুযোগ ও ইচ্ছা আমাদের নেই। আমাদের ভরসা হলো জনগণ। জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। কোনো দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে তারা এগিয়ে যেতে পরে। জামায়াতে ইসলামী জনগণের সমর্থন ও শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, কোনো দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও গ্রুপিংয়ের ওপরে ভর করে নয়।’

ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন বরিশাল মহানগর শাখার সভাপতি প্রফেসর মো. লোকমান হাকিম বলেন, ‘এই মুহূর্তে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হচ্ছে ইসলামী আন্দোলন। এ অঞ্চলের মানুষ আমাদের নেতৃত্বকে ভালোবাসে। দীর্ঘ সময় ধরে তারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। ফলে কোনো দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলকে পুঁজি করে ইসলামী আন্দোলন এগোতে চায় না। বরিশালের মানুষের ভালোবাসা ও তাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা রাজনীতির মাঠে আছি। আশা করি, আগামীতে বরিশাল সদর আসনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থীই জয়ী হবেন।’

বরিশাল ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আক্তার উদ্দিন নিখাদ খবর কে বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই বিভাজিত কোনো দলকে আগামী নির্বাচনে জনগণ রায় না-ও দিতে পারে। সাধারণ মানুষ ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও পেশিশক্তির প্রভাবমুক্ত গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন দেখতে চায়।’

বিষয়:

জামায়াতে ইসলামী
Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

জামায়াতে ইসলামী নিয়ে আরও পড়ুন

নীলফামারী জেলা বিএনপির ৩৩ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

নীলফামারী জেলা বিএনপির ৩৩ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

নীলফামারী জেলা বিএনপির ৩৩ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রবিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটির ঘোষণা ও অনুমোদন দেওয়া হয়।

১০ ঘণ্টা আগে
দ্বিতীয় পদ্মা সেতুর প্রয়োজনীয়তা এখন সময়ের দাবি- মির্জা ফখরুল

দ্বিতীয় পদ্মা সেতুর প্রয়োজনীয়তা এখন সময়ের দাবি- মির্জা ফখরুল

বিএনপি জনগণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে সচেতন। এখন একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে। এটিকে কাজে লাগাতে পারলে সফল হবো। রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তায় সচেতনতার সঙ্গে এগোচ্ছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান এখন বাংলাদেশের জন্য একজন উপযুক্ত নেতা : কাদের সিদ্দিকী

তারেক রহমান এখন বাংলাদেশের জন্য একজন উপযুক্ত নেতা : কাদের সিদ্দিকী

যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে, আমি এখন পর্যন্ত একশ ভাগের একশ ভাগ তাদের পক্ষে। তাদের সম্মান ও সালাম জানাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যারা করেছে। যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে আমি তাদের সম্মান করি

১৭ ঘণ্টা আগে
‘ফ্যাসিস্ট’ রাষ্ট্রপতি দেশকে হাসিনার হাতে তুলে দিয়েছিলেন: নাহিদ ইসলাম

‘ফ্যাসিস্ট’ রাষ্ট্রপতি দেশকে হাসিনার হাতে তুলে দিয়েছিলেন: নাহিদ ইসলাম

আমাদের শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ভাই, মামলার বাদী ও স্বাক্ষীদের এখনো আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা হুমকি দিচ্ছে। আমরা চাই, এসব সন্ত্রাসীকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক। যারা এসব সন্ত্রাসীকে আশ্রয় দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে
নীলফামারী জেলা বিএনপির ৩৩ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

নীলফামারী জেলা বিএনপির ৩৩ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

নীলফামারী জেলা বিএনপির ৩৩ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রবিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটির ঘোষণা ও অনুমোদন দেওয়া হয়।

১০ ঘণ্টা আগে
দ্বিতীয় পদ্মা সেতুর প্রয়োজনীয়তা এখন সময়ের দাবি- মির্জা ফখরুল

দ্বিতীয় পদ্মা সেতুর প্রয়োজনীয়তা এখন সময়ের দাবি- মির্জা ফখরুল

বিএনপি জনগণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে সচেতন। এখন একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে। এটিকে কাজে লাগাতে পারলে সফল হবো। রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তায় সচেতনতার সঙ্গে এগোচ্ছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান এখন বাংলাদেশের জন্য একজন উপযুক্ত নেতা : কাদের সিদ্দিকী

তারেক রহমান এখন বাংলাদেশের জন্য একজন উপযুক্ত নেতা : কাদের সিদ্দিকী

যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে, আমি এখন পর্যন্ত একশ ভাগের একশ ভাগ তাদের পক্ষে। তাদের সম্মান ও সালাম জানাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যারা করেছে। যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে আমি তাদের সম্মান করি

১৭ ঘণ্টা আগে
‘ফ্যাসিস্ট’ রাষ্ট্রপতি দেশকে হাসিনার হাতে তুলে দিয়েছিলেন: নাহিদ ইসলাম

‘ফ্যাসিস্ট’ রাষ্ট্রপতি দেশকে হাসিনার হাতে তুলে দিয়েছিলেন: নাহিদ ইসলাম

আমাদের শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ভাই, মামলার বাদী ও স্বাক্ষীদের এখনো আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা হুমকি দিচ্ছে। আমরা চাই, এসব সন্ত্রাসীকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক। যারা এসব সন্ত্রাসীকে আশ্রয় দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে