বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
রাজনীতি
জাতীয় পার্টি

ভাঙনের মহোৎসব জাতীয় পার্টিতে

অব্যাহতিপ্রাপ্ত সবাই স্বপদে বহাল

প্রতিনিধি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশ : ০৮ জুলাই ২০২৫, ২২: ৩১
আপডেট : ০৮ জুলাই ২০২৫, ২২: ৩২
logo

ভাঙনের মহোৎসব জাতীয় পার্টিতে

বিশেষ প্রতিনিধি

প্রকাশ : ০৮ জুলাই ২০২৫, ২২: ৩১
Photo

ভাঙনের মুখে পড়েছে জাতীয় পার্টি (জাপা)। দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুকে বহিষ্কারের পর অনেকেই মনে করছেন, দলটির ভাঙন এখন অনেকটাই চূড়ান্ত।

দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে সরাতে বর্তমান এবং সাবেক জ্যেষ্ঠ নেতারা সক্রিয় হয়েছেন। দলটির শীর্ষ পর্যায়ের অনেক নেতা মনে করেন, আওয়ামী লীগের আমলে ‘গৃহপালিত বিরোধী দলের’ ভূমিকার কারণে দলটি সঙ্কটে পড়েছে। শেখ হাসিনার শাসনামলের বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদেরকে নেতৃত্ব থেকে সরানো ছাড়া জাপাকে সরকার এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর চাপ থেকে রক্ষা করা সম্ভব নয়।

এদিকে জাতীয় পার্টির অব্যাহতিপ্রাপ্ত সবাই স্বপদে বহাল রয়েছেন বলে দাবি করেছেন দলটির কো চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানী গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, যে প্রক্রিয়ায় তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তা অবৈধ। এ সময় তিনি ঐক্যবদ্ধভাবে দ্রুত জাতীয় পার্টির কাউন্সিলের দাবি জানান।

আনিসুল ইসলাম বলেন, কাউন্সিলেই সিদ্ধান্ত হবে জাতীয় পার্টিতে কারা থাকবে, আর কারা থাকবে না।

এ সময় মুজিবুল হক চুন্নু অভিযোগ করেন, কাউন্সিল সামনে রেখে দলের সিনিয়র নেতাদের অব্যাহতি দিয়ে জিএম কাদের স্বৈরাচারী আচরণ করেছে।

তবে প্রতিষ্ঠার ৩৮ বছরে কেন বারবার ভেঙেছে জাতীয় পার্টি? দলটির মধ্যে কী নেতৃত্বের সংকট রয়েছে? আদর্শিক দুর্বলতা নাকি স্রেফ সুবিধাবাদিতার কারণে দলের এই অবস্থা? প্রশ্নটি আজকাল রাজনৈতিক অঙ্গন ছাড়া দলটির নীতিনির্ধারকদের মধ্যেও উঠতে শুরু করেছে। বলা হচ্ছে, অব্যাহতভাবে ‘সুবিধা’ পেতে চাইলে আস্তে আস্তে প্রাসঙ্গিকতা হারাতে পারে জাতীয় পার্টি।

এরশাদ সরকারের সাবেক পূর্তমন্ত্রী প্রবীণ রাজনীতিক মোস্তফা জামাল হায়দার মনে করেন, বিচারপতি আবদুস সাত্তারের নেতৃত্বাধীন বিএনপি সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে জেনারেল এরশাদ পাওয়ার টেকওভার করলে সেদিন থেকেই জনগণের মধ্যে সামরিক সরকারবিরোধী এক ধরনের মনোভাব তৈরি হয়। যার ফলে বিএনপি তখন এক ধরনের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে তোলার সুযোগ পায়। তাছাড়া তখন জনগণের ব্যাপক অংশের মধ্যে এরশাদ কিংবা জাতীয় পার্টির প্রতি সমর্থনও তেমনভাবে গড়ে ওঠেনি।

জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) এই চেয়ারম্যানের মতে, বিচারপতি সাত্তার সরকারকে জোর করে ক্ষমতাচ্যুত করে এরশাদ ক্ষমতায় বসেন। অন্যদিকে, এরশাদ ক্ষমতাচ্যুত হন গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে। সে সময় কোনো সামরিক সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেনি। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়। সেই সরকারের প্রধান হন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি শাহাবুদ্দীন আহমেদ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এম এম আকাশ মনে করেন, জাতীয় পার্টিকে আদর্শের ভিত্তিতে দাঁড়াতে হলে তাকে এরশাদের আমলের সব নেতিবাচক কর্মকাণ্ড, বিদেশি শক্তির সঙ্গে সখ্য ও সুবিধাবাদ থেকে বের হয়ে আসতে হবে। শুধু সুযোগ-সুবিধার ওপর নির্ভর করে দল টেকানো কঠিন।

লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদের মতে, সমঝোতা করে কয়টি আসন পাওয়া যাবে, এটিই এখন জাতীয় পার্টির রাজনীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সংসদে জাতীয় পার্টির আসনসংখ্যা একদিকে কমছে, আবার রাজনীতিতেও দলটি ‘স্বতন্ত্র’ কোনো অবস্থান বা জায়গা তৈরি করতে পারছে না। অনেকের মতে, ‘চাপে ও প্রলোভনে’ গত ১৫ বছরই সরকারের সঙ্গে থাকতে হয়েছে জাতীয় পার্টিকে। এবারও ‘বিশেষ পরিস্থিতি’তে শেষ পর্যন্ত দলটিকে নির্বাচনে যেতে হয়েছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই নেতৃত্বের কোন্দল এবং চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশে বারবার আলোচনায় আসছে জাতীয় পার্টি। দলটির মধ্যে বর্তমানে চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও রওশন এরশাদ সমর্থকদের মধ্যে যে বিরোধ চলছে তা চাওয়া-পাওয়ার হিসাব না মেলার কারণেই।

অন্যদিকে বহিষ্কৃত নেতারা দলের ভাঙনের দায় চাপাচ্ছেন দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের ওপর। সদ্য বহিষ্কৃত নেতা আনিসুল ইসলাম বলেন, আমরা ভাঙন চাইনি, জি এম কাদেরই দলকে ভাঙনের দিকে ঠেলে দিলেন।

আর বহিষ্কৃত নেতা এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, জি এম কাদের আত্মঘাতী একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর মাধ্যমে তিনি নিজেই একা হয়ে গেলেন।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের দাবি করেছিলেন, একটি বড় দলের সহযোগিতায় জাতীয় পার্টিকে ভাঙার ষড়যন্ত্র চলছে।

তিনি বলেন, তারা নির্বাচনে দুই-চারটি আসনের জন্য দলের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে এবং কর্মীদের বিভ্রান্ত করছে। সেই দল জানে, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ না নিলে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে না।

জি এম কাদেরকে বাদ দিয়ে জাতীয় পার্টি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এ নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা যারা বলেন, তারাই বলতে পারবেন। আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।

জি এম কাদের অংশের প্রেসিডিয়ামের একাধিক নেতা জানান, আরও প্রায় ১০ জনের বহিষ্কারের চিঠি প্রস্তুত রয়েছে। যেকোনো সময় তাদের বহিষ্কার করা হতে পারে।

এর আগে চলতি বছরের ২০ মে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়ামের বৈঠকে ২৮ জুন দলটির কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত হয়। সম্মেলনের জন্য মিলনায়তন না পাওয়ার কথা উল্লেখ করে ১৬ জুন জি এম কাদের সম্মেলন স্থগিত করেন। ওই কাউন্সিলে চেয়ারম্যান ও মহাসচিব প্রার্থী ছিলেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদার।

Thumbnail image

ভাঙনের মুখে পড়েছে জাতীয় পার্টি (জাপা)। দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুকে বহিষ্কারের পর অনেকেই মনে করছেন, দলটির ভাঙন এখন অনেকটাই চূড়ান্ত।

দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে সরাতে বর্তমান এবং সাবেক জ্যেষ্ঠ নেতারা সক্রিয় হয়েছেন। দলটির শীর্ষ পর্যায়ের অনেক নেতা মনে করেন, আওয়ামী লীগের আমলে ‘গৃহপালিত বিরোধী দলের’ ভূমিকার কারণে দলটি সঙ্কটে পড়েছে। শেখ হাসিনার শাসনামলের বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদেরকে নেতৃত্ব থেকে সরানো ছাড়া জাপাকে সরকার এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর চাপ থেকে রক্ষা করা সম্ভব নয়।

এদিকে জাতীয় পার্টির অব্যাহতিপ্রাপ্ত সবাই স্বপদে বহাল রয়েছেন বলে দাবি করেছেন দলটির কো চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানী গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, যে প্রক্রিয়ায় তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তা অবৈধ। এ সময় তিনি ঐক্যবদ্ধভাবে দ্রুত জাতীয় পার্টির কাউন্সিলের দাবি জানান।

আনিসুল ইসলাম বলেন, কাউন্সিলেই সিদ্ধান্ত হবে জাতীয় পার্টিতে কারা থাকবে, আর কারা থাকবে না।

এ সময় মুজিবুল হক চুন্নু অভিযোগ করেন, কাউন্সিল সামনে রেখে দলের সিনিয়র নেতাদের অব্যাহতি দিয়ে জিএম কাদের স্বৈরাচারী আচরণ করেছে।

তবে প্রতিষ্ঠার ৩৮ বছরে কেন বারবার ভেঙেছে জাতীয় পার্টি? দলটির মধ্যে কী নেতৃত্বের সংকট রয়েছে? আদর্শিক দুর্বলতা নাকি স্রেফ সুবিধাবাদিতার কারণে দলের এই অবস্থা? প্রশ্নটি আজকাল রাজনৈতিক অঙ্গন ছাড়া দলটির নীতিনির্ধারকদের মধ্যেও উঠতে শুরু করেছে। বলা হচ্ছে, অব্যাহতভাবে ‘সুবিধা’ পেতে চাইলে আস্তে আস্তে প্রাসঙ্গিকতা হারাতে পারে জাতীয় পার্টি।

এরশাদ সরকারের সাবেক পূর্তমন্ত্রী প্রবীণ রাজনীতিক মোস্তফা জামাল হায়দার মনে করেন, বিচারপতি আবদুস সাত্তারের নেতৃত্বাধীন বিএনপি সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে জেনারেল এরশাদ পাওয়ার টেকওভার করলে সেদিন থেকেই জনগণের মধ্যে সামরিক সরকারবিরোধী এক ধরনের মনোভাব তৈরি হয়। যার ফলে বিএনপি তখন এক ধরনের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে তোলার সুযোগ পায়। তাছাড়া তখন জনগণের ব্যাপক অংশের মধ্যে এরশাদ কিংবা জাতীয় পার্টির প্রতি সমর্থনও তেমনভাবে গড়ে ওঠেনি।

জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) এই চেয়ারম্যানের মতে, বিচারপতি সাত্তার সরকারকে জোর করে ক্ষমতাচ্যুত করে এরশাদ ক্ষমতায় বসেন। অন্যদিকে, এরশাদ ক্ষমতাচ্যুত হন গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে। সে সময় কোনো সামরিক সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেনি। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়। সেই সরকারের প্রধান হন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি শাহাবুদ্দীন আহমেদ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এম এম আকাশ মনে করেন, জাতীয় পার্টিকে আদর্শের ভিত্তিতে দাঁড়াতে হলে তাকে এরশাদের আমলের সব নেতিবাচক কর্মকাণ্ড, বিদেশি শক্তির সঙ্গে সখ্য ও সুবিধাবাদ থেকে বের হয়ে আসতে হবে। শুধু সুযোগ-সুবিধার ওপর নির্ভর করে দল টেকানো কঠিন।

লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদের মতে, সমঝোতা করে কয়টি আসন পাওয়া যাবে, এটিই এখন জাতীয় পার্টির রাজনীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সংসদে জাতীয় পার্টির আসনসংখ্যা একদিকে কমছে, আবার রাজনীতিতেও দলটি ‘স্বতন্ত্র’ কোনো অবস্থান বা জায়গা তৈরি করতে পারছে না। অনেকের মতে, ‘চাপে ও প্রলোভনে’ গত ১৫ বছরই সরকারের সঙ্গে থাকতে হয়েছে জাতীয় পার্টিকে। এবারও ‘বিশেষ পরিস্থিতি’তে শেষ পর্যন্ত দলটিকে নির্বাচনে যেতে হয়েছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই নেতৃত্বের কোন্দল এবং চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশে বারবার আলোচনায় আসছে জাতীয় পার্টি। দলটির মধ্যে বর্তমানে চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও রওশন এরশাদ সমর্থকদের মধ্যে যে বিরোধ চলছে তা চাওয়া-পাওয়ার হিসাব না মেলার কারণেই।

অন্যদিকে বহিষ্কৃত নেতারা দলের ভাঙনের দায় চাপাচ্ছেন দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের ওপর। সদ্য বহিষ্কৃত নেতা আনিসুল ইসলাম বলেন, আমরা ভাঙন চাইনি, জি এম কাদেরই দলকে ভাঙনের দিকে ঠেলে দিলেন।

আর বহিষ্কৃত নেতা এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, জি এম কাদের আত্মঘাতী একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর মাধ্যমে তিনি নিজেই একা হয়ে গেলেন।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের দাবি করেছিলেন, একটি বড় দলের সহযোগিতায় জাতীয় পার্টিকে ভাঙার ষড়যন্ত্র চলছে।

তিনি বলেন, তারা নির্বাচনে দুই-চারটি আসনের জন্য দলের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে এবং কর্মীদের বিভ্রান্ত করছে। সেই দল জানে, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ না নিলে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে না।

জি এম কাদেরকে বাদ দিয়ে জাতীয় পার্টি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এ নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা যারা বলেন, তারাই বলতে পারবেন। আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।

জি এম কাদের অংশের প্রেসিডিয়ামের একাধিক নেতা জানান, আরও প্রায় ১০ জনের বহিষ্কারের চিঠি প্রস্তুত রয়েছে। যেকোনো সময় তাদের বহিষ্কার করা হতে পারে।

এর আগে চলতি বছরের ২০ মে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়ামের বৈঠকে ২৮ জুন দলটির কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত হয়। সম্মেলনের জন্য মিলনায়তন না পাওয়ার কথা উল্লেখ করে ১৬ জুন জি এম কাদের সম্মেলন স্থগিত করেন। ওই কাউন্সিলে চেয়ারম্যান ও মহাসচিব প্রার্থী ছিলেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদার।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

জাতীয় পার্টি নিয়ে আরও পড়ুন

নরসিংদীর আলোচিত বিএনপি নেতা কাইয়ুমসহ ৩ জন বহিষ্কার

নরসিংদীর আলোচিত বিএনপি নেতা কাইয়ুমসহ ৩ জন বহিষ্কার

নরসিংদী প্রতিনিধি: দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে নরসিংদীর সদর উপজেলার আলোকবালি ইউনিয়ন বিএনপি সদস্য সচিব আব্দুল কাইয়ুমসহ ৩ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

৬ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে চাঁদাবাজির অভিযোগে ইউনিয়ন যুবদল সভাপতির বহিষ্কার

নরসিংদীতে চাঁদাবাজির অভিযোগে ইউনিয়ন যুবদল সভাপতির বহিষ্কার

নরসিংদীর পলাশে সিমেন্ট কারখানায় চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার হওয়া ডাঙ্গা যুবদলের সভাপতি মনির উজ্জামান মনিরকে বহিষ্কার করেছে জেলা যুবদল।

১১ ঘণ্টা আগে
চুন্নুকে অব্যাহতি, শামীম হায়দার পাটোয়ারী জাতীয় পার্টির নতুন মহাসচিব

চুন্নুকে অব্যাহতি, শামীম হায়দার পাটোয়ারী জাতীয় পার্টির নতুন মহাসচিব

মুজিবুল হক চুন্নুকে অব্যাহতি দিয়ে গাইবান্ধার সাবেক সংসদ সদস্য ব্যরিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারীকে জাতীয় পার্টির মহাসচিব পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

১ দিন আগে
‘একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই দেশ সঠিক পথে অগ্রসর হবে’

‘একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই দেশ সঠিক পথে অগ্রসর হবে’

আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশ গণতন্ত্রে ফিরবে ও জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বলেন, ‘একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই দেশ সঠিক পথে অগ্রসর হবে।’

২ দিন আগে
ভাঙনের মহোৎসব জাতীয় পার্টিতে

ভাঙনের মহোৎসব জাতীয় পার্টিতে

ভাঙনের মুখে পড়েছে জাতীয় পার্টি (জাপা)। দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুকে বহিষ্কারের পর অনেকেই মনে করছেন, দলটির ভাঙন এখন অনেকটাই চূড়ান্ত।

৫ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর আলোচিত বিএনপি নেতা কাইয়ুমসহ ৩ জন বহিষ্কার

নরসিংদীর আলোচিত বিএনপি নেতা কাইয়ুমসহ ৩ জন বহিষ্কার

নরসিংদী প্রতিনিধি: দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে নরসিংদীর সদর উপজেলার আলোকবালি ইউনিয়ন বিএনপি সদস্য সচিব আব্দুল কাইয়ুমসহ ৩ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

৬ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে চাঁদাবাজির অভিযোগে ইউনিয়ন যুবদল সভাপতির বহিষ্কার

নরসিংদীতে চাঁদাবাজির অভিযোগে ইউনিয়ন যুবদল সভাপতির বহিষ্কার

নরসিংদীর পলাশে সিমেন্ট কারখানায় চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার হওয়া ডাঙ্গা যুবদলের সভাপতি মনির উজ্জামান মনিরকে বহিষ্কার করেছে জেলা যুবদল।

১১ ঘণ্টা আগে
চুন্নুকে অব্যাহতি, শামীম হায়দার পাটোয়ারী জাতীয় পার্টির নতুন মহাসচিব

চুন্নুকে অব্যাহতি, শামীম হায়দার পাটোয়ারী জাতীয় পার্টির নতুন মহাসচিব

মুজিবুল হক চুন্নুকে অব্যাহতি দিয়ে গাইবান্ধার সাবেক সংসদ সদস্য ব্যরিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারীকে জাতীয় পার্টির মহাসচিব পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

১ দিন আগে