নিজস্ব প্রতিবেদক
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্তের আলোকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে এনসিপি তাদের মত জানিয়েছে। ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ না আসা পর্যন্ত নির্বাচন বিষয়ে কোনো প্রস্তুতি বা কাজ কমিশনের (ইসি) শুরু করা উচিত নয় বলে জানিয়েছে অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেয়া শিক্ষার্থীদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি।
রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা ১২টা ২৫ মিনিটে নির্বাচন ভবনে সিইসির কক্ষে আয়োজিত সভা শেষে দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী এ মন্তব্য করেন।
এসময় তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট কাঠামো রূপান্তরে অন্যতম ভূমিকা রেখেছিল নির্বাচন কমিশন। এ থেকে সরে আসতে আলোচনা হয়েছে। অতীতের নির্বাচনের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন সে সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ২০২৪ সালের গণঅভ্যূত্থানে যারা শহীদ, আহত; গত ১৫ বছরের যারা গুম খুনের শিকার হয়েছেন, বড় একটি জায়গা ছিল আমাদের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। জালিয়াতির মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় রুপান্তর করা হয়েছিল। এই কাঠামো রুপান্তরে অন্যতম ভূমিকা রেখেছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা যে নতুন একটি বাংলাদেশ পুনর্গঠন করতে যাচ্ছি, এই সংস্কার কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে আমরা যাতে নির্বাচন কমিশনকেও নিয়ে যেতে পারি, সেটা নিয়ে আমরাদের দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা বলেছি গত তিনটি নির্বাচনে যারা অংশ নিয়েছিল, প্রার্থী ও নির্বাচন কমিশনের অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারি যারা এই বিষয়গুলোর (অনিয়ম) সঙ্গে জড়িত ছিল, তদন্তের মাধ্যমে দেশবাসীর সামনে তাদের দৃশ্যমান বিচারের আওতায় আনতে হবে।
নাসির বলেন, আমরা আরও বলেছি, মনোয়নপত্র জমা দেওয়ার জন্য যারা প্রার্থী রয়েছে তাদের স্বশরীরে উপস্থিত হতে হবে। আমরা দেখেছি অনেক বড় বড় ঋণ খেলাপি থেকে শুরু করে জনগণের ভোটের মধ্যে সংসদের মধ্যে একটি দুবৃত্তায়ন চালু করেছে। আমরা আর এই ব্যবস্থা দেখতে চাই না।
এসময় যাতে নির্বাচনি মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হয় সে বিষয়েও তাদের মতের কথা জানানা।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অতীতে অনেক প্রার্থী ঋণ খেলাপি হয়েও ছল-চাতুরির আশ্রয় নেন। তাই হলফনামা বিশ্বাসযোগ্য কিনা, তা তদন্তের মাধ্যমে মামলার মাধ্যমে দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য বলেছিলাম। তারা বিষয়টিতে সম্মত হয়েছে। নির্বাচনি ব্যবস্থায় আচরণ বিধি ও ব্যয়ের বিষয়েও পরবির্তন আনার জন্য বলেছি। তারা দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন। নুতন বাংলাদেশে পুরাতন যে আচরণ বিধি রয়েছে- মানুষের ওপর মারধর, বাধা প্রদানের মাধ্যমে ভোট লোপাট, টাকা, অস্ত্রের ঝনঝনানি, পাওয়ার, মাসলের প্রদর্শন যেটা চলে আসছে, দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ র্যাংকিংয়ে সবার ওপরে রয়েছে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার বিষয়ে। এজন্য পুরোনো সিস্টেমের আচরণ বিধি, নির্বাচনি ব্যয়ের যে সিস্টেম রয়েছে, ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার সিস্টেম, সেখান থেকে বের হয়ে আসার জন্য আমরা বলেছি। ঋণ খেলাপিদের জন্য নির্বাচনে অংশ নিতে না দেওয়া হয়। তিন মাস আগেই যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। হলফনামায় অসত্য তথ্য দিয়ে যে ব্যবস্থা চলে আসছিল, আমরা বলেছি হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে নির্বাচন বাতিল ও সংসদে যেন শপথ না নিতে পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।
নির্বাচনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা যে টাইম ফ্রেম দিয়েছেন, এর মধ্যে সংস্কার করে কী নির্বাচন করা সম্ভব- এই প্রশ্নের জবাবে নাসির বলেন, নির্বাচন কমিশনের যে সংস্কার রয়েছে, সে সংস্কার এই টাইম ফ্রেমের মধ্যে আমরা মনে করি করা সম্ভব। দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানোর আবেদনের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা চাচ্ছি সুন্দরভাবে সবকিছু গুছিয়ে দেওয়ার জন্য। রমজান, ঈদ গেছে। আমাদের ভেতর যেন কেউ ফ্যাসিবাদের না থাকতে পারে সেগুলো যাচাই করছি, অফিস নেওয়ার বিষয় রয়েছে, জণগণের অংশগ্রহণ বাড়ানোর বিষয় ইত্যাদির জন্য আমাদের একটু সময় প্রয়োজন।
কমিশনের প্রতি আস্থা আছে কিনা, এই কমিশনের পরিবর্তন চাচ্ছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা সার্চ কমিটির মাধ্যমে ইসি গঠনের বিরোধিতা করি। আমরা সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নির্বাচন কমিশন চাই। সেখানে ঐকমত্য কমিশন যদি সম্মত হয়, তারা যদি এ বিষয়ে যদি ব্যবস্থা নেয়, এটা সরকারের একটা সিদ্ধান্ত। যারা কমিশনার রয়েছে, তারা নয়। আমরা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান আকারে দেখি। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঐকমত্য কমিশন থেকে যদি পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত আসে সে বিষয়ে আমরা দেখবো। যদি না হয় নির্বাচনের আগে তখন আমরা পরবর্তীতে কমেন্ট করবো।
নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশনের ৩২টি ধারায় বিরোধিতা করেছে, বিষয়টি উত্থাপন করা হলে এনসিপি নেতা নাসির বলেন, ঐকমত্য কমিশন থেকে সিদ্ধান্ত হবে। আমাদের সঙ্গেও ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে আমাদের প্রস্তাব দিয়েছি। সেখানে নারী ভোটার নিয়েও আলোচনা হয়েছে। ফাইনাল হওয়ার পরে যেন বাস্তবায়ন হয়, সে বিষয়টা আমরা ফোকাস করছি।
কমিশন গঠনের মধ্যে কী ইঞ্জিনিয়ারিং হয়েছে? এমন প্রশ্নের জবাবে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ২০২২ সালের যে আইনটা হয়েছে, এই আইনটিই অবৈধ। সেই আইনেই কমিশন গঠন হয়েছে। আমরা এটার বিরোধীতা করি। ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট ভিত্তিতে উনারা যদি থাকতে পারে, তাহলে থাকবে। অন্যথায় থাকবে না।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারসহ নানা বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলে ছিলেন- যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনূভা জাবীন।
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্তের আলোকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে এনসিপি তাদের মত জানিয়েছে। ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ না আসা পর্যন্ত নির্বাচন বিষয়ে কোনো প্রস্তুতি বা কাজ কমিশনের (ইসি) শুরু করা উচিত নয় বলে জানিয়েছে অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেয়া শিক্ষার্থীদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি।
রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা ১২টা ২৫ মিনিটে নির্বাচন ভবনে সিইসির কক্ষে আয়োজিত সভা শেষে দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী এ মন্তব্য করেন।
এসময় তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট কাঠামো রূপান্তরে অন্যতম ভূমিকা রেখেছিল নির্বাচন কমিশন। এ থেকে সরে আসতে আলোচনা হয়েছে। অতীতের নির্বাচনের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন সে সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ২০২৪ সালের গণঅভ্যূত্থানে যারা শহীদ, আহত; গত ১৫ বছরের যারা গুম খুনের শিকার হয়েছেন, বড় একটি জায়গা ছিল আমাদের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। জালিয়াতির মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় রুপান্তর করা হয়েছিল। এই কাঠামো রুপান্তরে অন্যতম ভূমিকা রেখেছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা যে নতুন একটি বাংলাদেশ পুনর্গঠন করতে যাচ্ছি, এই সংস্কার কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে আমরা যাতে নির্বাচন কমিশনকেও নিয়ে যেতে পারি, সেটা নিয়ে আমরাদের দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা বলেছি গত তিনটি নির্বাচনে যারা অংশ নিয়েছিল, প্রার্থী ও নির্বাচন কমিশনের অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারি যারা এই বিষয়গুলোর (অনিয়ম) সঙ্গে জড়িত ছিল, তদন্তের মাধ্যমে দেশবাসীর সামনে তাদের দৃশ্যমান বিচারের আওতায় আনতে হবে।
নাসির বলেন, আমরা আরও বলেছি, মনোয়নপত্র জমা দেওয়ার জন্য যারা প্রার্থী রয়েছে তাদের স্বশরীরে উপস্থিত হতে হবে। আমরা দেখেছি অনেক বড় বড় ঋণ খেলাপি থেকে শুরু করে জনগণের ভোটের মধ্যে সংসদের মধ্যে একটি দুবৃত্তায়ন চালু করেছে। আমরা আর এই ব্যবস্থা দেখতে চাই না।
এসময় যাতে নির্বাচনি মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হয় সে বিষয়েও তাদের মতের কথা জানানা।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অতীতে অনেক প্রার্থী ঋণ খেলাপি হয়েও ছল-চাতুরির আশ্রয় নেন। তাই হলফনামা বিশ্বাসযোগ্য কিনা, তা তদন্তের মাধ্যমে মামলার মাধ্যমে দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য বলেছিলাম। তারা বিষয়টিতে সম্মত হয়েছে। নির্বাচনি ব্যবস্থায় আচরণ বিধি ও ব্যয়ের বিষয়েও পরবির্তন আনার জন্য বলেছি। তারা দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন। নুতন বাংলাদেশে পুরাতন যে আচরণ বিধি রয়েছে- মানুষের ওপর মারধর, বাধা প্রদানের মাধ্যমে ভোট লোপাট, টাকা, অস্ত্রের ঝনঝনানি, পাওয়ার, মাসলের প্রদর্শন যেটা চলে আসছে, দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ র্যাংকিংয়ে সবার ওপরে রয়েছে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার বিষয়ে। এজন্য পুরোনো সিস্টেমের আচরণ বিধি, নির্বাচনি ব্যয়ের যে সিস্টেম রয়েছে, ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার সিস্টেম, সেখান থেকে বের হয়ে আসার জন্য আমরা বলেছি। ঋণ খেলাপিদের জন্য নির্বাচনে অংশ নিতে না দেওয়া হয়। তিন মাস আগেই যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। হলফনামায় অসত্য তথ্য দিয়ে যে ব্যবস্থা চলে আসছিল, আমরা বলেছি হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে নির্বাচন বাতিল ও সংসদে যেন শপথ না নিতে পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।
নির্বাচনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা যে টাইম ফ্রেম দিয়েছেন, এর মধ্যে সংস্কার করে কী নির্বাচন করা সম্ভব- এই প্রশ্নের জবাবে নাসির বলেন, নির্বাচন কমিশনের যে সংস্কার রয়েছে, সে সংস্কার এই টাইম ফ্রেমের মধ্যে আমরা মনে করি করা সম্ভব। দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানোর আবেদনের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা চাচ্ছি সুন্দরভাবে সবকিছু গুছিয়ে দেওয়ার জন্য। রমজান, ঈদ গেছে। আমাদের ভেতর যেন কেউ ফ্যাসিবাদের না থাকতে পারে সেগুলো যাচাই করছি, অফিস নেওয়ার বিষয় রয়েছে, জণগণের অংশগ্রহণ বাড়ানোর বিষয় ইত্যাদির জন্য আমাদের একটু সময় প্রয়োজন।
কমিশনের প্রতি আস্থা আছে কিনা, এই কমিশনের পরিবর্তন চাচ্ছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা সার্চ কমিটির মাধ্যমে ইসি গঠনের বিরোধিতা করি। আমরা সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নির্বাচন কমিশন চাই। সেখানে ঐকমত্য কমিশন যদি সম্মত হয়, তারা যদি এ বিষয়ে যদি ব্যবস্থা নেয়, এটা সরকারের একটা সিদ্ধান্ত। যারা কমিশনার রয়েছে, তারা নয়। আমরা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান আকারে দেখি। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঐকমত্য কমিশন থেকে যদি পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত আসে সে বিষয়ে আমরা দেখবো। যদি না হয় নির্বাচনের আগে তখন আমরা পরবর্তীতে কমেন্ট করবো।
নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশনের ৩২টি ধারায় বিরোধিতা করেছে, বিষয়টি উত্থাপন করা হলে এনসিপি নেতা নাসির বলেন, ঐকমত্য কমিশন থেকে সিদ্ধান্ত হবে। আমাদের সঙ্গেও ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে আমাদের প্রস্তাব দিয়েছি। সেখানে নারী ভোটার নিয়েও আলোচনা হয়েছে। ফাইনাল হওয়ার পরে যেন বাস্তবায়ন হয়, সে বিষয়টা আমরা ফোকাস করছি।
কমিশন গঠনের মধ্যে কী ইঞ্জিনিয়ারিং হয়েছে? এমন প্রশ্নের জবাবে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ২০২২ সালের যে আইনটা হয়েছে, এই আইনটিই অবৈধ। সেই আইনেই কমিশন গঠন হয়েছে। আমরা এটার বিরোধীতা করি। ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট ভিত্তিতে উনারা যদি থাকতে পারে, তাহলে থাকবে। অন্যথায় থাকবে না।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারসহ নানা বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলে ছিলেন- যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনূভা জাবীন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে শপথ গ্রহণের বিষয়ে এবার আরও কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। তিনি বলেছেন, এই সরকারকে এখন বাধ্য হয়ে বলতে হচ্ছে, অবিলম্বে মেয়র পদে শপথ গ্রহণের ব্যবস্থা না করলে ঢাকার ভোটারদের নিয়ে নিজেই শপথ পড়ে চেয়ারে বসবো।
৩ দিন আগেজুলাই সনদের আগে নির্বাচনের ঘোষণা দিলে সংস্কার কাজ ব্যাহত হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বলেন, জুলাই সনদের পর জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। তার আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা ঠিক হবে না।
৪ দিন আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে তারা বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন যে, নির্বাচন ডিসেম্বরের পর যাওয়ার কোনো কারণ নেই।
৪ দিন আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে শপথ গ্রহণের বিষয়ে এবার আরও কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। তিনি বলেছেন, এই সরকারকে এখন বাধ্য হয়ে বলতে হচ্ছে, অবিলম্বে মেয়র পদে শপথ গ্রহণের ব্যবস্থা না করলে ঢাকার ভোটারদের নিয়ে নিজেই শপথ পড়ে চেয়ারে বসবো।
জুলাই সনদের আগে নির্বাচনের ঘোষণা দিলে সংস্কার কাজ ব্যাহত হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বলেন, জুলাই সনদের পর জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। তার আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা ঠিক হবে না।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে তারা বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন যে, নির্বাচন ডিসেম্বরের পর যাওয়ার কোনো কারণ নেই।