নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য তৈরির জন্য কাজ করবে এনসিপি। কিন্তু কারো সাথে নির্বাচনী জোটে যাবে কিনা সে বিষয়ে আমরা আলোচনাতে আগ্রহী না। এজেন্ডার ভিত্তিতে মাঠের ঐক্য বা রাজনৈতিক ঐক্য হতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণসংহতি আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচনের বিষয়ে কোনো জোট গঠন নিয়ে আমরা এখনো আলোচনা করিনি। তবে রাজনৈতিক ঐক্য কিংবা আমাদের যে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে এজেন্ডা এ বিষয়ে ঐক্যমতে পৌঁছাতে আমরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করছি।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এখনই রাজনৈতিক জোট নিয়ে আমাদের কোনো পরিকল্পনা নেই। যেহেতু গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা রাজনৈতিক দলে এসেছি, জনগণ নতুন যে গণতন্ত্রের পথে হাঁটবে আমাদেরও হাঁটতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘মৌলিক সংস্কার ও বিচার এখন আমাদের প্রধান দাবি। নির্বাচন নিয়ে আপাতত আমাদের কোনো রোডম্যাপ নাই। তাছাড়া সংবিধান সংস্কার করতে হলে সেটা সংসদীয়ভাবে করা ঠিক হবে না। সংবিধানের পরিবর্তন কিংবা সংশোধন করতে হলে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়েই তা করতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য তৈরির জন্য কাজ করবে এনসিপি। কিন্তু কারো সাথে নির্বাচনী জোটে যাবে কিনা সে বিষয়ে আমরা আলোচনাতে আগ্রহী না। এজেন্ডার ভিত্তিতে মাঠের ঐক্য বা রাজনৈতিক ঐক্য হতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণসংহতি আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচনের বিষয়ে কোনো জোট গঠন নিয়ে আমরা এখনো আলোচনা করিনি। তবে রাজনৈতিক ঐক্য কিংবা আমাদের যে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে এজেন্ডা এ বিষয়ে ঐক্যমতে পৌঁছাতে আমরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করছি।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এখনই রাজনৈতিক জোট নিয়ে আমাদের কোনো পরিকল্পনা নেই। যেহেতু গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা রাজনৈতিক দলে এসেছি, জনগণ নতুন যে গণতন্ত্রের পথে হাঁটবে আমাদেরও হাঁটতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘মৌলিক সংস্কার ও বিচার এখন আমাদের প্রধান দাবি। নির্বাচন নিয়ে আপাতত আমাদের কোনো রোডম্যাপ নাই। তাছাড়া সংবিধান সংস্কার করতে হলে সেটা সংসদীয়ভাবে করা ঠিক হবে না। সংবিধানের পরিবর্তন কিংবা সংশোধন করতে হলে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়েই তা করতে হবে।’
যেভাবে সবাই একত্র থেকে ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন করেছেন। আসন্ন নির্বাচন পর্যন্ত খাগড়াছড়ি মহিলা দল'কে ঐক্যবদ্ধ থেকে বিএনপিকে জয়যুক্ত করে ২৯৮ নং খাগড়াছড়ি আসনে জননেতা ওয়াদুদ ভূইয়া'কে সংসদে দেখার আহ্বান জানান
১ দিন আগেবৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ছাত্ররা জামায়াতে ইসলামীর সাথে মিলে দাবি করছে জুলাই সনদের উপর নির্বাচন হতে হবে। ৭২-এর সংবিধান ছুড়ে ফেলে দিতে হবে। এ জাতীয় কথা সম্পূর্ণ অবাস্তব। কারণ জুলাই সনদ সংবিধান থেকে বড় নয়
১ দিন আগেআমার জ্বলন ওইখানেই, যারা ২৪ শে বিজয়ী হয়েছে, তারা যদি এখন এইভাবে ব্যর্থ হয়, ভবিষ্যতে যদি কেউ স্বৈরাচার হয়, তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন্য সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবে না। সেটা আমার ভয়। সেইজন্য তাদের সফল হওয়া উচিত ছিল। আমার বাড়ি ধ্বংস করে দিয়ে যদি দেশে শান্তি হয় আমি তাতেই রাজি
২ দিন আগেদলীয় শৃঙ্খলা ভঙের কারণে আগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল সুমনকে নরসিংদী শহর যুবদলের আহ্বায়ক পদ থেকে বহিষ্কার করে। পরে তাকে নরসিংদী জেলা বিএনপির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক পদে পদায়ন করা হয়, যা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থি হিসেবে কেন্দ্র গণ্য করেছে
২ দিন আগেযেভাবে সবাই একত্র থেকে ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন করেছেন। আসন্ন নির্বাচন পর্যন্ত খাগড়াছড়ি মহিলা দল'কে ঐক্যবদ্ধ থেকে বিএনপিকে জয়যুক্ত করে ২৯৮ নং খাগড়াছড়ি আসনে জননেতা ওয়াদুদ ভূইয়া'কে সংসদে দেখার আহ্বান জানান
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ছাত্ররা জামায়াতে ইসলামীর সাথে মিলে দাবি করছে জুলাই সনদের উপর নির্বাচন হতে হবে। ৭২-এর সংবিধান ছুড়ে ফেলে দিতে হবে। এ জাতীয় কথা সম্পূর্ণ অবাস্তব। কারণ জুলাই সনদ সংবিধান থেকে বড় নয়
আমার জ্বলন ওইখানেই, যারা ২৪ শে বিজয়ী হয়েছে, তারা যদি এখন এইভাবে ব্যর্থ হয়, ভবিষ্যতে যদি কেউ স্বৈরাচার হয়, তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন্য সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবে না। সেটা আমার ভয়। সেইজন্য তাদের সফল হওয়া উচিত ছিল। আমার বাড়ি ধ্বংস করে দিয়ে যদি দেশে শান্তি হয় আমি তাতেই রাজি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙের কারণে আগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল সুমনকে নরসিংদী শহর যুবদলের আহ্বায়ক পদ থেকে বহিষ্কার করে। পরে তাকে নরসিংদী জেলা বিএনপির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক পদে পদায়ন করা হয়, যা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থি হিসেবে কেন্দ্র গণ্য করেছে