নিজস্ব প্রতিবেদক

ডা. তাজনূভা জানান, পদত্যাগ কোনো একক রাজনৈতিক জোট বা নারীর অধিকার সংক্রান্ত বিষয় নয়। বরং বিষয়টি দলের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া ও স্বচ্ছতার অভাবে তিনি অসন্তুষ্ট। তিনি অভিযোগ করেন, মনোনয়ন প্রক্রিয়া পরিকল্পিতভাবে পরিচালিত হয়েছে, যা এনসিপির আদর্শ ও নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সম্প্রতি দল সারাদেশে মনোনয়ন সংগ্রহের ডাক দিয়েছিল, যেখানে ১২৫ জন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয় এবং ৩০ জনকে আসন বরাদ্দ করা হয়েছে। এতে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার সুযোগ প্রায় শূন্য হয়ে গেছে।
ডা. তাজনূভা জাবীন বলেন, তিনি সবসময় এনসিপির আদর্শ ও নীতি—যেমন গণপরিষদ, সেকেন্ড রিপাবলিক, নারী ও জাতিসত্তার সংস্থান—কে মান্য করেছেন। কিন্তু দলের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া এখন সেই আদর্শের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে পড়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, দল যেসব নীতি ও আদর্শ নিয়ে গঠিত, তা বাস্তবায়নে অনেকের অবহেলা রয়েছে। দলের মধ্যে যারা নীতিগত রাজনীতি করেছেন, তাদেরকে জিম্মি করা হয়েছে, ফলে নিজের স্বকীয়তা বজায় রাখা কঠিন হয়ে গেছে।

পদত্যাগের ঘোষণায় তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্তে সমালোচনা, চরিত্রহানি ও আক্রমণ আসতে পারে। তবু নিজের নৈতিকতা ও বিশ্বাস বজায় রাখাই তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া তিনি জানিয়েছেন, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারছেন না এবং সমর্থক ও দাতাদের পাঠানো অনুদান ধীরে ধীরে ফেরত দেবেন।
ডা. তাজনূভা জাবীনের পদত্যাগ এনসিপির অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে যথেষ্ট আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। তার বক্তব্য থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, দলের নেতৃত্ব ও নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও বিশ্বাসহীনতার অভাবে এই পদক্ষেপ। এই ঘটনা দলের জন্য নতুনভাবে স্বকীয়তা ও আদর্শ পুনর্বিন্যাসের প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরেছে।
প্রত্যেকটা পয়সা ফেরত দেব। আপনাদের সমর্থন, আপনাদের ভালোবাসার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।’
তিনি আরও লেখেন ‘শেষ কথা বলি, আমি আগে কখনো রাজনীতি করি নাই। জুলাই এ আমার রাজপথে নামা, পরিবর্তনের লক্ষ্যে নতুন কিছুর জন্য। আমি মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত সেই চেষ্টা করতে থাকব। আমার আওয়াজ, দেশের গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের জন্য কাজ আরো জোরালোভাবে জারি থাকবে। মধ্যপন্থার বাংলাদেশ পন্থী নয়া বন্দোবস্তের রাজনীতির জায়গাটা খালিই পরে থাকল। আমি ওই জায়গা পূরণ করার চেষ্টায় থাকব। সময় বলে দিবে বাকিটা।’
এর আগে, শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা।

ডা. তাজনূভা জানান, পদত্যাগ কোনো একক রাজনৈতিক জোট বা নারীর অধিকার সংক্রান্ত বিষয় নয়। বরং বিষয়টি দলের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া ও স্বচ্ছতার অভাবে তিনি অসন্তুষ্ট। তিনি অভিযোগ করেন, মনোনয়ন প্রক্রিয়া পরিকল্পিতভাবে পরিচালিত হয়েছে, যা এনসিপির আদর্শ ও নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সম্প্রতি দল সারাদেশে মনোনয়ন সংগ্রহের ডাক দিয়েছিল, যেখানে ১২৫ জন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয় এবং ৩০ জনকে আসন বরাদ্দ করা হয়েছে। এতে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার সুযোগ প্রায় শূন্য হয়ে গেছে।
ডা. তাজনূভা জাবীন বলেন, তিনি সবসময় এনসিপির আদর্শ ও নীতি—যেমন গণপরিষদ, সেকেন্ড রিপাবলিক, নারী ও জাতিসত্তার সংস্থান—কে মান্য করেছেন। কিন্তু দলের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া এখন সেই আদর্শের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে পড়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, দল যেসব নীতি ও আদর্শ নিয়ে গঠিত, তা বাস্তবায়নে অনেকের অবহেলা রয়েছে। দলের মধ্যে যারা নীতিগত রাজনীতি করেছেন, তাদেরকে জিম্মি করা হয়েছে, ফলে নিজের স্বকীয়তা বজায় রাখা কঠিন হয়ে গেছে।

পদত্যাগের ঘোষণায় তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্তে সমালোচনা, চরিত্রহানি ও আক্রমণ আসতে পারে। তবু নিজের নৈতিকতা ও বিশ্বাস বজায় রাখাই তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া তিনি জানিয়েছেন, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারছেন না এবং সমর্থক ও দাতাদের পাঠানো অনুদান ধীরে ধীরে ফেরত দেবেন।
ডা. তাজনূভা জাবীনের পদত্যাগ এনসিপির অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে যথেষ্ট আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। তার বক্তব্য থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, দলের নেতৃত্ব ও নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও বিশ্বাসহীনতার অভাবে এই পদক্ষেপ। এই ঘটনা দলের জন্য নতুনভাবে স্বকীয়তা ও আদর্শ পুনর্বিন্যাসের প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরেছে।
প্রত্যেকটা পয়সা ফেরত দেব। আপনাদের সমর্থন, আপনাদের ভালোবাসার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।’
তিনি আরও লেখেন ‘শেষ কথা বলি, আমি আগে কখনো রাজনীতি করি নাই। জুলাই এ আমার রাজপথে নামা, পরিবর্তনের লক্ষ্যে নতুন কিছুর জন্য। আমি মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত সেই চেষ্টা করতে থাকব। আমার আওয়াজ, দেশের গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের জন্য কাজ আরো জোরালোভাবে জারি থাকবে। মধ্যপন্থার বাংলাদেশ পন্থী নয়া বন্দোবস্তের রাজনীতির জায়গাটা খালিই পরে থাকল। আমি ওই জায়গা পূরণ করার চেষ্টায় থাকব। সময় বলে দিবে বাকিটা।’
এর আগে, শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে দেশের ১৭তম অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে দশটায় পদত্যাগপত্রে সই করেন এবং তা রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদ উদ্দিন।
৩২ মিনিট আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে কোরআন ও সুন্নাহর বাইরে কোনো আইন প্রণয়ন করা হবে না। রবিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মানব কল্যাণ পরিষদ চত্বরে জেলার আলেম-ওলামাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, বিএনপি সবসময় কোরআন ও সুন্নাহর আদর্শের মধ্যেই থাকতে চায়।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক সংসদ সদস্য নূরুল কবীর শাহীন ৪৩ বছরের রাজনৈতিক পথচলা শেষে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেছেন। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ঈশ্বরগঞ্জ প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি ব্যক্তিগত কারণে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন গাবতলী উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান মোরশেদ মিল্টন।
৩ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে দেশের ১৭তম অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে দশটায় পদত্যাগপত্রে সই করেন এবং তা রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদ উদ্দিন।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে কোরআন ও সুন্নাহর বাইরে কোনো আইন প্রণয়ন করা হবে না। রবিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মানব কল্যাণ পরিষদ চত্বরে জেলার আলেম-ওলামাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, বিএনপি সবসময় কোরআন ও সুন্নাহর আদর্শের মধ্যেই থাকতে চায়।
সাবেক সংসদ সদস্য নূরুল কবীর শাহীন ৪৩ বছরের রাজনৈতিক পথচলা শেষে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেছেন। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ঈশ্বরগঞ্জ প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি ব্যক্তিগত কারণে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাজনূভা জাবীন পদত্যাগ করেছেন। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) তিনি ফেসবুকে দেওয়া একটি দীর্ঘ স্ট্যাটাসে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি ঢাকা-১৭ আসনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনীত ছিলেন। তবে দলের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতার অভাবে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত