অনলাইন ডেস্ক
ভারতের সামরিক হামলার বদলায় শনিবার পাকিস্তান বুনিয়ানুম মারসুস’ নামে যে অভিযান শুরু করেছে, তাতে ভারতের কলিজায় আঘাত লেগেছে বলে সহজেই ধারণা করা যায়। এ হামলার পর পর নতুন করে নড়েচড়ে বসে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী। চিন্তার ভাজ পড়েছে খোদ মোদি সরকারের কর্তা ব্যক্তিদের কপালে।
শনিবার ভোরে পাকিস্তানের এ হামলায় ধ্বংস হয়েছে ভারতের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। পাকিস্তান বলছে, এই অভিযানে ভারতের কোনো বেসামরিক স্থাপনা তাদের টার্গেটে নেই।
ভারতের ক্রমাগত উস্কানির সরাসরি জবাবে "অপারেশন বুনিয়ানুম মারসুস" নামে বৃহৎ পরিসরে পাকিস্তানের এই সামরিক অভিযানে উধমপুর বিমান ঘাঁটি এবং পাঠানকোট বিমান ঘাঁটিতে ব্যাপক আঘাত হেনেছে। 'অপারেশন সিঁদুর' এর প্রত্যাঘাতে পাকিস্তানের চালানো এই হামলায়, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ভাণ্ডার, দুইটি বিমান ঘাঁটি, একটি ব্রিগেড সদর দপ্তর এবং উরিতে সরবরাহ ডিপো ধ্বংস করার দাবি করেছে পাকিস্তান। একই সাথে সাইবার হামলা চালিয়ে পাকিস্তান ভারতের ৭০ শতাংশ পাওয়ার গ্রিড অকার্যকর করে দিয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে, ভারতের ভাতিন্ডা বিমানঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তান। শনিবার সকালে এ তথ্য জানায় জিওটিভি নিউজ অভ্যন্তরীণ সামরিক সূত্রের বরাতে খবরটি প্রচার করছে।
প্রতিবেদনে বলেছে, ভারতের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ানুম মারসুস’ চলছে। অভিযানে ফাতাহ মিসাইলসহ ভারী অস্ত্র ব্যবহার করছে পাকিস্তান। ভোরেই পাঠানকোট, উদমপুর এবং ব্রাহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগারে সফল আঘাত হেনেছে পাকিস্তান। বেলা বাড়ার সঙ্গে অভিযানের তীব্রতা বাড়ছে। এ সময় আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো- ভারতের পাঞ্জাবে ভাতিন্ডা বিমানঘাঁটি ধ্বংস করে দিয়েছে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, ভারতের বিরুদ্ধে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ফাতাহ-১ মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র। এটি সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করতে ছোড়া হচ্ছে। বেসামরিক স্থাপনা আপাতত তাদের লক্ষ্যবস্তুতে নেই।
পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার জবাবে গেল বুধবার ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে অভিযান শুরু করে ভারত। পাল্টাপাল্টি আক্রমণের মধ্যে শনিবার পাকিস্তানের তিন বিমানঘাঁটি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ভারত।
তার জবাবে ভারতের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে পাল্টা আক্রমণ করার কথা বলছে পাকিস্তান। এদিনই নিজেদের অভিযানের নাম জানায় ইসলামাবাদ।
পাকিস্তানের জিও টিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক অভিযানের এই নাম নেওয়া নেওয়া হয়েছে ইসলামের পবিত্রগ্রন্থ কোরআন থেকে। ‘বুনিয়ানুম মারসুস’ শব্দের অর্থ ‘গলিত সীসা দিয়ে নির্মিত অভেদ্য প্রাচীর’, যা শক্তি, সংহতি ও দৃঢ়তার প্রতীক।
ভারতের সামরিক হামলার বদলায় শনিবার পাকিস্তান বুনিয়ানুম মারসুস’ নামে যে অভিযান শুরু করেছে, তাতে ভারতের কলিজায় আঘাত লেগেছে বলে সহজেই ধারণা করা যায়। এ হামলার পর পর নতুন করে নড়েচড়ে বসে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী। চিন্তার ভাজ পড়েছে খোদ মোদি সরকারের কর্তা ব্যক্তিদের কপালে।
শনিবার ভোরে পাকিস্তানের এ হামলায় ধ্বংস হয়েছে ভারতের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। পাকিস্তান বলছে, এই অভিযানে ভারতের কোনো বেসামরিক স্থাপনা তাদের টার্গেটে নেই।
ভারতের ক্রমাগত উস্কানির সরাসরি জবাবে "অপারেশন বুনিয়ানুম মারসুস" নামে বৃহৎ পরিসরে পাকিস্তানের এই সামরিক অভিযানে উধমপুর বিমান ঘাঁটি এবং পাঠানকোট বিমান ঘাঁটিতে ব্যাপক আঘাত হেনেছে। 'অপারেশন সিঁদুর' এর প্রত্যাঘাতে পাকিস্তানের চালানো এই হামলায়, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ভাণ্ডার, দুইটি বিমান ঘাঁটি, একটি ব্রিগেড সদর দপ্তর এবং উরিতে সরবরাহ ডিপো ধ্বংস করার দাবি করেছে পাকিস্তান। একই সাথে সাইবার হামলা চালিয়ে পাকিস্তান ভারতের ৭০ শতাংশ পাওয়ার গ্রিড অকার্যকর করে দিয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে, ভারতের ভাতিন্ডা বিমানঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তান। শনিবার সকালে এ তথ্য জানায় জিওটিভি নিউজ অভ্যন্তরীণ সামরিক সূত্রের বরাতে খবরটি প্রচার করছে।
প্রতিবেদনে বলেছে, ভারতের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ানুম মারসুস’ চলছে। অভিযানে ফাতাহ মিসাইলসহ ভারী অস্ত্র ব্যবহার করছে পাকিস্তান। ভোরেই পাঠানকোট, উদমপুর এবং ব্রাহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগারে সফল আঘাত হেনেছে পাকিস্তান। বেলা বাড়ার সঙ্গে অভিযানের তীব্রতা বাড়ছে। এ সময় আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো- ভারতের পাঞ্জাবে ভাতিন্ডা বিমানঘাঁটি ধ্বংস করে দিয়েছে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, ভারতের বিরুদ্ধে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ফাতাহ-১ মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র। এটি সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করতে ছোড়া হচ্ছে। বেসামরিক স্থাপনা আপাতত তাদের লক্ষ্যবস্তুতে নেই।
পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার জবাবে গেল বুধবার ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে অভিযান শুরু করে ভারত। পাল্টাপাল্টি আক্রমণের মধ্যে শনিবার পাকিস্তানের তিন বিমানঘাঁটি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ভারত।
তার জবাবে ভারতের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে পাল্টা আক্রমণ করার কথা বলছে পাকিস্তান। এদিনই নিজেদের অভিযানের নাম জানায় ইসলামাবাদ।
পাকিস্তানের জিও টিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক অভিযানের এই নাম নেওয়া নেওয়া হয়েছে ইসলামের পবিত্রগ্রন্থ কোরআন থেকে। ‘বুনিয়ানুম মারসুস’ শব্দের অর্থ ‘গলিত সীসা দিয়ে নির্মিত অভেদ্য প্রাচীর’, যা শক্তি, সংহতি ও দৃঢ়তার প্রতীক।
চাঁদাবাজিতে অতিষ্ট মানুষ। ক্ষোভের অনলে জ্বলছে নরসিংদী। কিন্তু মুখ ফুটে বলার সাহস পাচ্ছে না কেউ। নিজেদের প্রতিষ্ঠান বাঁচাতে অনেকে আবার ইচ্ছা করে মাসোহারা দিচ্ছেন নিয়মিত। তবে এ মাসোহারা আগের চেয়েও অনেক বেশী। মাসোহারা নিচ্ছে একেবারে টপ টু বটম পর্যন্ত।
৭ দিন আগেরাজনৈতিক ঐকমত্য বহুদূর। রাজনৈতিক দল গুলো এখনো এক অপরকে আগের মত অবিশ্বাস করে। করে দোষারুপও। রাজনৈতিক দলগুলোকে হতে হবে আদর্শিক। সমাজনীতি ‘ধান্দাবাজির’ অন্ধকার জগত থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
১৯ দিন আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য তিনটি। একটি হলো জুলাই গণহত্যার বিচার, দ্বিতীয়টি হলো সংস্কার এবং তৃতীয়টি হলো নির্বাচন। কিন্তু ১০ মাসে বিচারের কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি আমরা লক্ষ করিনি।
২৩ দিন আগেমুতা বিয়ার নামে কুমারীদের ইজ্জত নষ্ট করছে ধনাঢ্য এক শিল্পপতি। টানা ২০ বছর ধরে খোদ রাজধানীতে এ অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন তিনি। সব কিছু হারিয়ে তথ্য প্রমাণ থাকার পরও লোক লজ্জার ভয়ে বিচার চাইতে পারেনি ভুক্তভোগী নারীরা।
০৩ জুন ২০২৫চাঁদাবাজিতে অতিষ্ট মানুষ। ক্ষোভের অনলে জ্বলছে নরসিংদী। কিন্তু মুখ ফুটে বলার সাহস পাচ্ছে না কেউ। নিজেদের প্রতিষ্ঠান বাঁচাতে অনেকে আবার ইচ্ছা করে মাসোহারা দিচ্ছেন নিয়মিত। তবে এ মাসোহারা আগের চেয়েও অনেক বেশী। মাসোহারা নিচ্ছে একেবারে টপ টু বটম পর্যন্ত।
রাজনৈতিক ঐকমত্য বহুদূর। রাজনৈতিক দল গুলো এখনো এক অপরকে আগের মত অবিশ্বাস করে। করে দোষারুপও। রাজনৈতিক দলগুলোকে হতে হবে আদর্শিক। সমাজনীতি ‘ধান্দাবাজির’ অন্ধকার জগত থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য তিনটি। একটি হলো জুলাই গণহত্যার বিচার, দ্বিতীয়টি হলো সংস্কার এবং তৃতীয়টি হলো নির্বাচন। কিন্তু ১০ মাসে বিচারের কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি আমরা লক্ষ করিনি।
মুতা বিয়ার নামে কুমারীদের ইজ্জত নষ্ট করছে ধনাঢ্য এক শিল্পপতি। টানা ২০ বছর ধরে খোদ রাজধানীতে এ অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন তিনি। সব কিছু হারিয়ে তথ্য প্রমাণ থাকার পরও লোক লজ্জার ভয়ে বিচার চাইতে পারেনি ভুক্তভোগী নারীরা।