ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে পঞ্চগড়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

প্রতিনিধি
পঞ্চগড়
আপডেট : ০৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৬: ৩০
Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর চলমান ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিবাদে এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে পঞ্চগড়ের চৌরঙ্গী মোড়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পঞ্চগড় যুব সমাজ, সম্মিলিত খতমে নবুওয়ত সংরক্ষণ পরিষদ, ছাত্র সমাজ সহ সর্বস্তরের সাধারণ জনতার ব্যানারে আজ সোমবার দুপুরে পঞ্চগড়-ঢাকা মহাসড়কের করতোয়া ব্রীজের উপর এই বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। বিক্ষোভ চলাকালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে মোতায়েন ছিল অতিরিক্ত পুলিশ। প্রায় দুই ঘণ্টার কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভকারীরা সড়ক ছাড়লে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয় যান চলাচল।

সমাবেশে বক্তারা সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমরা ফিলিস্তিনের নির্যাতিত জনগণের জন্য একসাথে আওয়াজ তুলবো এবং ইসরাইলি পণ্য বর্জনের জন্য সবার প্রতি অনুরোধ জানান। সমাবেশে বক্তারা বলেন, আমাদের লজ্জা হয় যে, আমরা এখনো এই বর্বরতার বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারিনি। গাজায় যা হচ্ছে তা প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক মহলের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত বলে জানান বক্তারা।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট নিয়ে আরও পড়ুন

মুতা বিয়ার নামে কুমারীদের ইজ্জত নষ্ট করছে ধনাঢ্য এক শিল্পপতি। টানা ২০ বছর ধরে খোদ রাজধানীতে এ অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন তিনি। সব কিছু হারিয়ে তথ্য প্রমাণ থাকার পরও লোক লজ্জার ভয়ে বিচার চাইতে পারেনি ভুক্তভোগী নারীরা।

৮ দিন আগে

নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নান এর পাশে এখন আর কেউ নেই। আদালত খান মো. আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী সাকিলা বেগমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দেয়ার পর একদিনেই পরিস্থিতি একেবারে পাল্টে গেছে।

১৪ দিন আগে

হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে গড়ে তোলা শিল্পকারখানা নিয়ে এখন চরমভাবে শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। জ্বালানি সংকট, ঋণের উচ্চ সুদহার, ডলার সংকট, নিরাপত্তাহীনতা, মামলা-হামলাসহ নানান রকম সংকটে ব্যবসায়ীরা। চরম গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের কল-কারখানাগুলো।

২৪ দিন আগে

ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরির বরাতে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের ডিরেক্টর জেনারেল অফ মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) একমত হয়েছেন— উভয়পক্ষই বিকাল ৫টা থেকে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সব ধরনের সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করবে।

১০ মে ২০২৫