মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|প্রকাশক ও সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান
বিশেষ সংবাদ
বিবিধ

বাড়ছে লোডশেডিং, অতিষ্ঠ জনজীবন

প্রতিনিধি
রাশিদা আক্তার
প্রকাশ : ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ১৯: ০৮
logo

বাড়ছে লোডশেডিং, অতিষ্ঠ জনজীবন

রাশিদা আক্তার

প্রকাশ : ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ১৯: ০৮
Photo
প্রতীকী ছবি

জ্বালানি আমদানিতে নির্ভরতা, গ্যাস সংকট এবং কিছু ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে যান্ত্রিক ত্রুটি ও অপরিকল্পিত বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন। এই কারণগুলোতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার ফলে লোডশেডিং দেখা যাচ্ছে, যা বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত ৪ কোটি ৮৯ লক্ষ ২৪ হাজার ২৭৭ বিদ্যুৎ গ্রাহক রয়েছে। সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত দেশে ৬ লক্ষ ৪৯ হাজার ৮৫৫ বিদ্যুতায়িত বিতরণ লাইন (কি.মি. রয়েছে। ২৩ জুলাই ২০২৫ পর্যন্ত এ পর্যন্ত দেশে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৬,৭৯৪ মে: ও: । বর্তমানে বাংলাদেশে বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার থেকে ১৭ হাজার মেগাওয়াট, যা উৎপাদন ক্ষমতার চেয়ে অনেক কম। তবে, তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে চাহিদা কিছুটা বেড়েছে এবং চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না, যার ফলে লোডশেডিং হচ্ছে। উৎপাদন ক্ষমতা এবং চাহিদার মধ্যে এই ঘাটতি পূরণের জন্য বিভিন্ন ধরনের জ্বালানি (গ্যাস, তেল, কয়লা) ব্যবহার করা হয়, যার মধ্যে প্রাকৃতিক গ্যাস একটি প্রধান উৎস।

দেশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সংখ্যা ১৩৫টি। শেখ হাসিনা সরকার গত পনেরো বছরে দেশে একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে। জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত না করে অপরিকল্পিতভাবে এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অনেক ক্ষেত্রে চাহিদাও বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকার অর্থনৈতিক যে বিপর্যয় রেখে গেছে তারই ফলশ্রুতিতে এই খাত মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।

দেশে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ আসে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে।

গ্যাস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আছে প্রায় বারো হাজার মেগাওয়াট। আগে সাড়ে ছয় হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে। অথচ এখন পাঁচ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না।

বিদ্যুৎ খাত দিনে ১২০ থেকে ১৩০ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ পেয়েছে। এখন ৮০ থেকে ৮৫ কোটি ঘনফুট সরবরাহ হচ্ছে বলে জানিয়েছে পিডিবি।

শেখ হাসিনার সরকার অর্থনীতির একটি ভ্রান্ত ধারণার ওপর ভিত্তি করে একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করেছে। এসব কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে গ্যাসের পাশাপাশি তেল ও কয়লার ব্যবহার বেড়েছে।

এই জ্বালানির বেশিরভাগই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এর আগে সরকার কখনো নিজেরা প্রাথমিক জ্বালানির বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। অথবা বিকল্প জ্বালানি হিসেবে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের দিকে গুরুত্ব দেয়নি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, জ্বালানির এই আমদানি নির্ভরতার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ বেড়েছে। যা সরাসরি ডলারের ওপর চাপ তৈরি করেছে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা এ খাতকে চরম অব্যবস্থাপনার খাত হিসেবে অভিহিত করেন।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের হিড়িক পড়ে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন পাস করে এগুলোকে দায়মুক্তি দেয়া হয়। এ আইনের অধীনে দরপত্র ছাড়াই একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। ব্যবসায়ীরা ছাড়াও আওয়ামী লীগ নেতারাও বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকানা নেন।

অনেক পাওয়ার প্ল্যান্ট তৈরি করা হলেও সেগুলো থেকে আশানুরূপ ফল পাওয়া যাচ্ছে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ অর্থের অভাবে গ্যাস ও তেল কেনা যাচ্ছে না। এরকম বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর চুক্তি স্থগিত বা রিনিউ করা হয়নি।

দেশের দক্ষিণে চারটি বড় বড় কয়লাচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। এগুলো হলো পায়রা, রামপাল, এস আলম এবং মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র।

Thumbnail image
প্রতীকী ছবি

জ্বালানি আমদানিতে নির্ভরতা, গ্যাস সংকট এবং কিছু ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে যান্ত্রিক ত্রুটি ও অপরিকল্পিত বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন। এই কারণগুলোতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার ফলে লোডশেডিং দেখা যাচ্ছে, যা বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত ৪ কোটি ৮৯ লক্ষ ২৪ হাজার ২৭৭ বিদ্যুৎ গ্রাহক রয়েছে। সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত দেশে ৬ লক্ষ ৪৯ হাজার ৮৫৫ বিদ্যুতায়িত বিতরণ লাইন (কি.মি. রয়েছে। ২৩ জুলাই ২০২৫ পর্যন্ত এ পর্যন্ত দেশে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৬,৭৯৪ মে: ও: । বর্তমানে বাংলাদেশে বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার থেকে ১৭ হাজার মেগাওয়াট, যা উৎপাদন ক্ষমতার চেয়ে অনেক কম। তবে, তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে চাহিদা কিছুটা বেড়েছে এবং চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না, যার ফলে লোডশেডিং হচ্ছে। উৎপাদন ক্ষমতা এবং চাহিদার মধ্যে এই ঘাটতি পূরণের জন্য বিভিন্ন ধরনের জ্বালানি (গ্যাস, তেল, কয়লা) ব্যবহার করা হয়, যার মধ্যে প্রাকৃতিক গ্যাস একটি প্রধান উৎস।

দেশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সংখ্যা ১৩৫টি। শেখ হাসিনা সরকার গত পনেরো বছরে দেশে একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে। জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত না করে অপরিকল্পিতভাবে এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অনেক ক্ষেত্রে চাহিদাও বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকার অর্থনৈতিক যে বিপর্যয় রেখে গেছে তারই ফলশ্রুতিতে এই খাত মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।

দেশে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ আসে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে।

গ্যাস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আছে প্রায় বারো হাজার মেগাওয়াট। আগে সাড়ে ছয় হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে। অথচ এখন পাঁচ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না।

বিদ্যুৎ খাত দিনে ১২০ থেকে ১৩০ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ পেয়েছে। এখন ৮০ থেকে ৮৫ কোটি ঘনফুট সরবরাহ হচ্ছে বলে জানিয়েছে পিডিবি।

শেখ হাসিনার সরকার অর্থনীতির একটি ভ্রান্ত ধারণার ওপর ভিত্তি করে একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করেছে। এসব কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে গ্যাসের পাশাপাশি তেল ও কয়লার ব্যবহার বেড়েছে।

এই জ্বালানির বেশিরভাগই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এর আগে সরকার কখনো নিজেরা প্রাথমিক জ্বালানির বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। অথবা বিকল্প জ্বালানি হিসেবে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের দিকে গুরুত্ব দেয়নি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, জ্বালানির এই আমদানি নির্ভরতার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ বেড়েছে। যা সরাসরি ডলারের ওপর চাপ তৈরি করেছে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা এ খাতকে চরম অব্যবস্থাপনার খাত হিসেবে অভিহিত করেন।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের হিড়িক পড়ে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন পাস করে এগুলোকে দায়মুক্তি দেয়া হয়। এ আইনের অধীনে দরপত্র ছাড়াই একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। ব্যবসায়ীরা ছাড়াও আওয়ামী লীগ নেতারাও বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকানা নেন।

অনেক পাওয়ার প্ল্যান্ট তৈরি করা হলেও সেগুলো থেকে আশানুরূপ ফল পাওয়া যাচ্ছে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ অর্থের অভাবে গ্যাস ও তেল কেনা যাচ্ছে না। এরকম বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর চুক্তি স্থগিত বা রিনিউ করা হয়নি।

দেশের দক্ষিণে চারটি বড় বড় কয়লাচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। এগুলো হলো পায়রা, রামপাল, এস আলম এবং মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

বিবিধ নিয়ে আরও পড়ুন

৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার হলেও বাঁচানো গেল না শিশু সাজিদকে

৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার হলেও বাঁচানো গেল না শিশু সাজিদকে

রাজশাহীর তানোরে পরিত্যক্ত নলকূপের গর্তে পড়ে ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা দুই বছরের শিশু সাজিদ আর বেঁচে নেই। বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১০টার দিকে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

৪ দিন আগে
অবশেষে ৩২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার হলো সাজিদ

অবশেষে ৩২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার হলো সাজিদ

রাজশাহীর তানোরে ৩২ ঘণ্টার শ্বাসরুদ্ধকর অভিযানের পর জীবিত উদ্ধার হয়েছে দুই বছরের শিশু সাজিদ। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাত সোয়া ৯টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাকে একটি গভীর নলকূপের গর্ত থেকে তুলে আনেন। পরে তাকে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।

৪ দিন আগে
উপকূলে জরায়ুসংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন নারীরা

উপকূলে জরায়ুসংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন নারীরা

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, লবণাক্ততার বিস্তার ও স্বাস্থ্যঝুঁকি এখন মানুষের নিত্যসঙ্গী। সুন্দরবনের কোলঘেঁষা সাতক্ষীরার শ্যামনগর, খুলনা ও বাগেরহাটজুড়ে নারীদের মধ্যে জরায়ুজনিত জটিলতা, উচ্চ রক্তচাপ, সংক্রমণ ও অকাল জরায়ু অপসারণ ভয়াবহ হারে বাড়ছে।

৫ দিন আগে
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে বেগম খালেদা জিয়া

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে বেগম খালেদা জিয়া

দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, জাতীয়তাবাদ, ভোট ও নারীর অধিকার, সাম্য ও ন্যায্যতার জন্য নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন অকাতরে। মিথ্যে মামলার জালে চার দেয়ালের মাঝে কাটিয়েছেন বছরের পর বছর।

১২ দিন আগে
৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার হলেও বাঁচানো গেল না শিশু সাজিদকে

৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার হলেও বাঁচানো গেল না শিশু সাজিদকে

রাজশাহীর তানোরে পরিত্যক্ত নলকূপের গর্তে পড়ে ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা দুই বছরের শিশু সাজিদ আর বেঁচে নেই। বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১০টার দিকে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

৪ দিন আগে
অবশেষে ৩২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার হলো সাজিদ

অবশেষে ৩২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার হলো সাজিদ

রাজশাহীর তানোরে ৩২ ঘণ্টার শ্বাসরুদ্ধকর অভিযানের পর জীবিত উদ্ধার হয়েছে দুই বছরের শিশু সাজিদ। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাত সোয়া ৯টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাকে একটি গভীর নলকূপের গর্ত থেকে তুলে আনেন। পরে তাকে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।

৪ দিন আগে
উপকূলে জরায়ুসংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন নারীরা

উপকূলে জরায়ুসংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন নারীরা

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, লবণাক্ততার বিস্তার ও স্বাস্থ্যঝুঁকি এখন মানুষের নিত্যসঙ্গী। সুন্দরবনের কোলঘেঁষা সাতক্ষীরার শ্যামনগর, খুলনা ও বাগেরহাটজুড়ে নারীদের মধ্যে জরায়ুজনিত জটিলতা, উচ্চ রক্তচাপ, সংক্রমণ ও অকাল জরায়ু অপসারণ ভয়াবহ হারে বাড়ছে।

৫ দিন আগে
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে বেগম খালেদা জিয়া

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে বেগম খালেদা জিয়া

দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, জাতীয়তাবাদ, ভোট ও নারীর অধিকার, সাম্য ও ন্যায্যতার জন্য নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন অকাতরে। মিথ্যে মামলার জালে চার দেয়ালের মাঝে কাটিয়েছেন বছরের পর বছর।

১২ দিন আগে