অনলাইন ডেস্ক
ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ মানেই উত্তেজনা। ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো দ্বৈরথ ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ। ফরম্যাট যেমনই হোক, তাতে থাকে আভিজাত্যের ছোঁয়া। আজ শনিবার ‘বি’ গ্রুপের প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে দল দুটি। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টস জিতে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ।
গ্রুপ ‘বি’ থেকে কারা যাবে পরের রাউন্ডে, সে ধারণা অনেকটা স্পষ্ট হবে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের এই হাইভোল্টেজ লড়াইয়ে। যার কারণে লড়াইটা গুরুত্বপূর্ণ দুদলের জন্য।
তবে এ লড়াইয়ে শক্তির বিচারে কিছুটা হলেও পিছিয়ে থাকবে অস্ট্রেলিয়া। কারণ এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খর্বশক্তির দল নিয়ে এসেছে অজিরা। বোলিং ইউনিটে নেই স্টার্ক-কামিন্সসহ ৫ বড় নাম। স্টিভেন স্মিথের দলের তাই ব্যাটিং ভালো করার বিকল্প নেই। যেখানে সবচেয়ে বেশি দায়িত্বটা ট্রাভিস হেডের ওপর।
২০২৩ বিশ্বকাপে এই হেডের ব্যাটে চড়েই ট্রফি জেতে অস্ট্রেলিয়া। পাকিস্তানেও রাখতে চান ধারাবাহিকতা। দলের হয়ে নিজের কাজটা কোথায় জানেন না, তবে এই মারকাটারি ব্যাটারের পছন্দ টপ অর্ডার। ওয়ানডেতে ব্যাটিং করায়, নিজের আলাদা পরিকল্পনা আছে হেডের।
ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমি যেকোনো জায়গায় খেলার জন্য তৈরি। তবে পাওয়ার প্লেতে আমার ধারণা আমি একটু ভাগ্যবান। আমার কাছে মনে হয় শুরুটা ভালো করা গুরুত্বপূর্ণ, গ্যাপ দেখে শট খেলা এবং খেলায় নিজের নিয়ন্ত্রণ আনা। এটা না হলে বিপদে পড়তে হবে। তাই প্রস্তুত হচ্ছি ইংল্যান্ডের মানসম্মত বোলারদের সামলানোর।’
তবে অস্ট্রেলিয়াকে দুর্বল প্রতিপক্ষ মানতে নারাজ ইংলিশ অধিনায়ক বাটলার। তিনি মনে করেন, প্রতিপক্ষ দলে স্টার্ক-কামিন্সদের শূন্যতা পূরণ করার মতো ক্রিকেটার রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বাটলার বলেন, তারা (কামিন্স-স্টার্করা) দীর্ঘ সময় ধরে অস্ট্রেলিয়ার সাফল্যের অন্যতম স্তম্ভ, তাই স্বাভাবিকভাবেই দল তাদের অভাব অনুভব করবে। কিন্তু তাদের দলে শূন্যস্থান পূরণ করার মতো দুর্দান্ত খেলোয়াড় রয়েছে এবং অস্ট্রেলিয়া সব সময় আইসিসি টুর্নামেন্টগুলোতে দারুণ পারফরম্যান্স করে এসেছে। আমরা কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য প্রস্তুত
ইংল্যান্ডের একাদশ: ফিল সল্ট, বেন ডাকেট, জেমি স্মিথ (উইকেটরক্ষক), জো রুট, হ্যারি ব্রুক, জশ বাটলার, লিয়াম লিভিংস্টোন, ব্রাইডন কার্স, জোফরা আর্চার, আদিল রশিদ ও মার্ক উড।
অস্ট্রেলিয়া একাদশ: অস্ট্রেলিয়া একাদশ: ট্র্যাভিস হেড, ম্যাথু শর্ট, স্টিভেন স্মিথ (অধিনায়ক), মারনাস লাবুশেন, জোশ ইঙ্গলিস (উইকেটরক্ষক), অ্যালেক্স কেরি, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, বেন দ্বারশুইস, নাথান এলিস, অ্যাডাম জাম্পা, স্পেন্সার জনসন।
ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ মানেই উত্তেজনা। ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো দ্বৈরথ ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ। ফরম্যাট যেমনই হোক, তাতে থাকে আভিজাত্যের ছোঁয়া। আজ শনিবার ‘বি’ গ্রুপের প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে দল দুটি। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টস জিতে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ।
গ্রুপ ‘বি’ থেকে কারা যাবে পরের রাউন্ডে, সে ধারণা অনেকটা স্পষ্ট হবে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের এই হাইভোল্টেজ লড়াইয়ে। যার কারণে লড়াইটা গুরুত্বপূর্ণ দুদলের জন্য।
তবে এ লড়াইয়ে শক্তির বিচারে কিছুটা হলেও পিছিয়ে থাকবে অস্ট্রেলিয়া। কারণ এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খর্বশক্তির দল নিয়ে এসেছে অজিরা। বোলিং ইউনিটে নেই স্টার্ক-কামিন্সসহ ৫ বড় নাম। স্টিভেন স্মিথের দলের তাই ব্যাটিং ভালো করার বিকল্প নেই। যেখানে সবচেয়ে বেশি দায়িত্বটা ট্রাভিস হেডের ওপর।
২০২৩ বিশ্বকাপে এই হেডের ব্যাটে চড়েই ট্রফি জেতে অস্ট্রেলিয়া। পাকিস্তানেও রাখতে চান ধারাবাহিকতা। দলের হয়ে নিজের কাজটা কোথায় জানেন না, তবে এই মারকাটারি ব্যাটারের পছন্দ টপ অর্ডার। ওয়ানডেতে ব্যাটিং করায়, নিজের আলাদা পরিকল্পনা আছে হেডের।
ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমি যেকোনো জায়গায় খেলার জন্য তৈরি। তবে পাওয়ার প্লেতে আমার ধারণা আমি একটু ভাগ্যবান। আমার কাছে মনে হয় শুরুটা ভালো করা গুরুত্বপূর্ণ, গ্যাপ দেখে শট খেলা এবং খেলায় নিজের নিয়ন্ত্রণ আনা। এটা না হলে বিপদে পড়তে হবে। তাই প্রস্তুত হচ্ছি ইংল্যান্ডের মানসম্মত বোলারদের সামলানোর।’
তবে অস্ট্রেলিয়াকে দুর্বল প্রতিপক্ষ মানতে নারাজ ইংলিশ অধিনায়ক বাটলার। তিনি মনে করেন, প্রতিপক্ষ দলে স্টার্ক-কামিন্সদের শূন্যতা পূরণ করার মতো ক্রিকেটার রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বাটলার বলেন, তারা (কামিন্স-স্টার্করা) দীর্ঘ সময় ধরে অস্ট্রেলিয়ার সাফল্যের অন্যতম স্তম্ভ, তাই স্বাভাবিকভাবেই দল তাদের অভাব অনুভব করবে। কিন্তু তাদের দলে শূন্যস্থান পূরণ করার মতো দুর্দান্ত খেলোয়াড় রয়েছে এবং অস্ট্রেলিয়া সব সময় আইসিসি টুর্নামেন্টগুলোতে দারুণ পারফরম্যান্স করে এসেছে। আমরা কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য প্রস্তুত
ইংল্যান্ডের একাদশ: ফিল সল্ট, বেন ডাকেট, জেমি স্মিথ (উইকেটরক্ষক), জো রুট, হ্যারি ব্রুক, জশ বাটলার, লিয়াম লিভিংস্টোন, ব্রাইডন কার্স, জোফরা আর্চার, আদিল রশিদ ও মার্ক উড।
অস্ট্রেলিয়া একাদশ: অস্ট্রেলিয়া একাদশ: ট্র্যাভিস হেড, ম্যাথু শর্ট, স্টিভেন স্মিথ (অধিনায়ক), মারনাস লাবুশেন, জোশ ইঙ্গলিস (উইকেটরক্ষক), অ্যালেক্স কেরি, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, বেন দ্বারশুইস, নাথান এলিস, অ্যাডাম জাম্পা, স্পেন্সার জনসন।
সদ্য সমাপ্ত শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের স্কোয়াড থেকে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি এই সিরিজের দলে। এর বড় কারণ গত সিরিজের পারফরম্যান্স। প্রথমবারের মতো শ্রীলঙ্কার মাটিতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ
১ দিন আগেশেষ দুটি ম্যাচ জিতে টি-টোয়েন্টিতে এমনকি লঙ্কান ভূমিতে প্রথমবার সিরিজ জিতে ইতিহাস গড়ল লিটন দাসের দল
২ দিন আগেসামনে সাউথ এশিয়ান গেমস। আমরা চেষ্টা করছি সাবেক তারকা এ দুই শাটলারকে মেয়েদের দায়িত্ব
২ দিন আগেচলতি মৌসুমে ১৩ ম্যাচে এ নিয়ে ৪ গোল করলেন নেইমার। সিরি আ এর চলতি মৌসুমে এটি তাঁর প্রথম গোল
২ দিন আগেসদ্য সমাপ্ত শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের স্কোয়াড থেকে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি এই সিরিজের দলে। এর বড় কারণ গত সিরিজের পারফরম্যান্স। প্রথমবারের মতো শ্রীলঙ্কার মাটিতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ
শেষ দুটি ম্যাচ জিতে টি-টোয়েন্টিতে এমনকি লঙ্কান ভূমিতে প্রথমবার সিরিজ জিতে ইতিহাস গড়ল লিটন দাসের দল
সামনে সাউথ এশিয়ান গেমস। আমরা চেষ্টা করছি সাবেক তারকা এ দুই শাটলারকে মেয়েদের দায়িত্ব
চলতি মৌসুমে ১৩ ম্যাচে এ নিয়ে ৪ গোল করলেন নেইমার। সিরি আ এর চলতি মৌসুমে এটি তাঁর প্রথম গোল