স্পোর্টস ডেস্ক
সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো এখন পৌঁছে গেছেন ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নে। যদিও ১ হাজার গোল করার লক্ষ্য পাঁচবারের ব্যালন ডি'অর জয়ী এই ফুটবলারের। তবে তিনি তা করতে পারবেন কিনা তা নিয়ে রয়েছে নানা আলোচনা। এদিকে, অবসর নেওয়ার আগেই নিজের ছেলেকে তৈরি করছেন এই পর্তুগিজ সুপারস্টার।
রোনালদোর ছেলে এরই মধ্যে রোনালদো জুনিয়র নামে বেশ পরিচিতি পেয়েছে। মাত্র ১৪ বছর বয়সেই তাকে নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা। বাবার পথ অনুসরণ করে ফুটবল মাঠে আগামীতে সেও যে রাজত্ব করবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বর্তমানে আল নাসর অনূর্ধ্ব-১৫ দলে খেলছেন জুনিয়র রোনালদো।
জুনিয়র রোনালদোরা পাঁচ ভাইবোন। সে সবার বড়, জন্ম ২০১০ সালের ১৭ জুন, যুক্তরাষ্ট্রে। তার বয়স যখন ৭ বছর, ২০১৭ সালে সেই যুক্তরাষ্ট্রে, সেই জুনেই পেল দুই যমজ ভাই–বোন এভা ও মাতেওকে। সারোগেট করে জুনিয়রকে একটি ভাই ও বোন এনে দেন রোনালদো ও জর্জিনা রদ্রিগেজ। এর কয়েক মাস পরে নভেম্বরে জর্জিনার গর্ভে জন্মায় অ্যালানা। ফুটফুটে আরেকটি বোন। এরপর ২০২২ সালে জর্জিনার গর্ভে জন্মায় আরও দুই যমজ সন্তান বেলা ও অ্যাঞ্জেল। তবে জন্মের কিছুক্ষণ পরেই মারা যায় অ্যাঞ্জেল।
জর্জিনাকে জুনিয়র রোনালদো মায়ের মতোই ভালোবাসে। পাঁচ-ছয় বছর বয়স থেকে মায়ের আদরে তাকে আগলে রেখেছেন জর্জিনা। জন্ম দিয়েছেন যিনি, সেই মা কে, সে জানে না। একটু বড় হওয়ার পর জেনেছে, বাবা এ কথা কাউকে বলেননি। তার জন্মের পর বাবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে শুধু বলেছিলেন, ‘বাচ্চার মায়ের চাওয়ায় ও দুই পক্ষের সম্মতিতে তার পরিচয় গোপন রাখা হবে…।’
তবে ১০ বছর আগে ‘দ্য জোনাথন রস শো’তেই রোনালদো বলেছিলেন, ‘ক্রিশ্চিয়ানো (জুনিয়র রোনালদো) বড় হওয়ার পর আমি অবশ্যই তাকে সত্যটা বলবো, কারণ, এটা তার প্রাপ্য। কারণ, সে আমার ছেলে...এখন না হলেও ১০, ১১ কিংবা ১২? সময় হলেই বোঝা যাবে।’
রোনালদো জুনিয়রকে তার মায়ের পরিচয় জানিয়েছেন কি না, সেটি এখনো অজানা। জানাতেও পারেন আবার না–ও পারেন। যদি এখন পর্যন্ত না জানান, তাহলে আগামী জুনে জুনিয়রের জন্মদিন কি সেই সময়? কে জানে! অন্তত এখন পর্যন্ত সংবাদমাধ্যমে সেটাই দাবি, কেউ জানে না। আপাতত এভা, মাতেও, অ্যালানা ও বেলা ও বেবি অ্যাঞ্জেলকে নিয়ে ভালোই সময় কাটছে তার। শুধু শেষজনের সঙ্গে দেখা হয় না। বেবি অ্যাঞ্জেল।
সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো এখন পৌঁছে গেছেন ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নে। যদিও ১ হাজার গোল করার লক্ষ্য পাঁচবারের ব্যালন ডি'অর জয়ী এই ফুটবলারের। তবে তিনি তা করতে পারবেন কিনা তা নিয়ে রয়েছে নানা আলোচনা। এদিকে, অবসর নেওয়ার আগেই নিজের ছেলেকে তৈরি করছেন এই পর্তুগিজ সুপারস্টার।
রোনালদোর ছেলে এরই মধ্যে রোনালদো জুনিয়র নামে বেশ পরিচিতি পেয়েছে। মাত্র ১৪ বছর বয়সেই তাকে নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা। বাবার পথ অনুসরণ করে ফুটবল মাঠে আগামীতে সেও যে রাজত্ব করবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বর্তমানে আল নাসর অনূর্ধ্ব-১৫ দলে খেলছেন জুনিয়র রোনালদো।
জুনিয়র রোনালদোরা পাঁচ ভাইবোন। সে সবার বড়, জন্ম ২০১০ সালের ১৭ জুন, যুক্তরাষ্ট্রে। তার বয়স যখন ৭ বছর, ২০১৭ সালে সেই যুক্তরাষ্ট্রে, সেই জুনেই পেল দুই যমজ ভাই–বোন এভা ও মাতেওকে। সারোগেট করে জুনিয়রকে একটি ভাই ও বোন এনে দেন রোনালদো ও জর্জিনা রদ্রিগেজ। এর কয়েক মাস পরে নভেম্বরে জর্জিনার গর্ভে জন্মায় অ্যালানা। ফুটফুটে আরেকটি বোন। এরপর ২০২২ সালে জর্জিনার গর্ভে জন্মায় আরও দুই যমজ সন্তান বেলা ও অ্যাঞ্জেল। তবে জন্মের কিছুক্ষণ পরেই মারা যায় অ্যাঞ্জেল।
জর্জিনাকে জুনিয়র রোনালদো মায়ের মতোই ভালোবাসে। পাঁচ-ছয় বছর বয়স থেকে মায়ের আদরে তাকে আগলে রেখেছেন জর্জিনা। জন্ম দিয়েছেন যিনি, সেই মা কে, সে জানে না। একটু বড় হওয়ার পর জেনেছে, বাবা এ কথা কাউকে বলেননি। তার জন্মের পর বাবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে শুধু বলেছিলেন, ‘বাচ্চার মায়ের চাওয়ায় ও দুই পক্ষের সম্মতিতে তার পরিচয় গোপন রাখা হবে…।’
তবে ১০ বছর আগে ‘দ্য জোনাথন রস শো’তেই রোনালদো বলেছিলেন, ‘ক্রিশ্চিয়ানো (জুনিয়র রোনালদো) বড় হওয়ার পর আমি অবশ্যই তাকে সত্যটা বলবো, কারণ, এটা তার প্রাপ্য। কারণ, সে আমার ছেলে...এখন না হলেও ১০, ১১ কিংবা ১২? সময় হলেই বোঝা যাবে।’
রোনালদো জুনিয়রকে তার মায়ের পরিচয় জানিয়েছেন কি না, সেটি এখনো অজানা। জানাতেও পারেন আবার না–ও পারেন। যদি এখন পর্যন্ত না জানান, তাহলে আগামী জুনে জুনিয়রের জন্মদিন কি সেই সময়? কে জানে! অন্তত এখন পর্যন্ত সংবাদমাধ্যমে সেটাই দাবি, কেউ জানে না। আপাতত এভা, মাতেও, অ্যালানা ও বেলা ও বেবি অ্যাঞ্জেলকে নিয়ে ভালোই সময় কাটছে তার। শুধু শেষজনের সঙ্গে দেখা হয় না। বেবি অ্যাঞ্জেল।
রোববার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে দেশে ফিরেছেন এই বিজয়ী ফুটবলাররা। আর ফিরেই সোমবার সকালে ভুটানের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছেন দলের দুই গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ঋতুপর্ণা চাকমা ও মনিকা চাকমা।
৩ দিন আগেইয়াঙ্গুনের থুউন্না স্টেডিয়ামে আজ তুর্কমেনিস্তানকে গোলবন্যায় ভাসিয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। ২০২৬ নারী এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে তুর্কমেনিস্তানকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ।
৫ দিন আগেতিন ম্যাচের সিরিজে ইতোমধ্যে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। সিরিজ বাঁচাতে হলে বাংলাদেশকে জিততেই হবে এই ম্যাচে। হারলে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিজেদের করে নেবে চারিথ আসালাঙ্কার দল।
৫ দিন আগেরোববার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে দেশে ফিরেছেন এই বিজয়ী ফুটবলাররা। আর ফিরেই সোমবার সকালে ভুটানের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছেন দলের দুই গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ঋতুপর্ণা চাকমা ও মনিকা চাকমা।
ইয়াঙ্গুনের থুউন্না স্টেডিয়ামে আজ তুর্কমেনিস্তানকে গোলবন্যায় ভাসিয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। ২০২৬ নারী এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে তুর্কমেনিস্তানকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ।
তিন ম্যাচের সিরিজে ইতোমধ্যে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। সিরিজ বাঁচাতে হলে বাংলাদেশকে জিততেই হবে এই ম্যাচে। হারলে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিজেদের করে নেবে চারিথ আসালাঙ্কার দল।