নিখাদ খবর ডেস্ক
বিশ্বে এই প্রথম সম্পূর্ণ এক কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করে অস্ট্রেলিয়ার এক ব্যক্তি ১০০ দিনেরও বেশি সময় বেঁচে ছিলেন।
কৃত্রিম হৃদপিণ্ড নিয়ে এত দীর্ঘদিন কারও বেঁচে থাকার এমন সাফল্য বিশ্বে এটিই প্রথম। অস্ট্রেলিয়ার গবেষক ও চিকিৎসকরা একে ‘বড় ধরনের ক্লিনিক্যাল সাফল্য’ হিসেবেই দেখছেন। কৃত্রিম হৃদপিণ্ড নিয়ে বেঁচে থাকা সেই ব্যক্তি মার্চের শুরুতে একজন দাতার হৃৎপিণ্ড পান এবং তখন সেটি প্রতিস্থাপন করা হয়।
কুইন্সল্যান্ডের ড. ড্যানিয়েল টিমসের উদ্ভাবিত এই ‘বাইভেকর’ কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড বিশ্বে প্রথম সম্পূর্ণ প্রতিস্থাপনযোগ্য রোটারি ব্লাড পাম্প, যা মানব হৃৎপিণ্ডের সম্পূর্ণ বিকল্প হিসেবে কাজ করতে সক্ষম। দ্য গার্ডিয়ান জানায়, এই কৃত্রিম হৃদপিণ্ড এখনো প্রাথমিক ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার পর্যায়ে রয়েছে এবং মূলত সেই রোগীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে, যারা চূড়ান্ত পর্যায়ের বাইভেন্ট্রিকুলার হার্ট ফেইলিওর রোগে আক্রান্ত।
অস্ট্রেলিয়ার সরকার ‘বাইভেকর’ ডিভাইসের উন্নয়ন ও বাণিজ্যিকীকরণের জন্য ৫ কোটি ডলার অর্থায়ন করেছে, যা কৃত্রিম হার্ট ফ্রন্টিয়ার্স প্রোগ্রাম-এর অংশ। এটি এমনভাবে নকশা করা হয়েছে, যাতে দাতার হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত রোগীদের জীবিত রাখা যায়।
তবে বাইভেকরের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য হচ্ছে, এটি এমনভাবে কার্যকর করে তোলা, যাতে রোগীরা এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড নিয়েই বেঁচে থাকতে পারেন কোনো দাতার হৃৎপিণ্ডের প্রয়োজন ছাড়াই।
নিউ সাউথ ওয়েলসের ৪০ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি হার্ট ফেইলিওরের রোগী ছিলেন। তিনি স্বেচ্ছায় অস্ট্রেলিয়ার প্রথম এবং বিশ্বে ষষ্ঠ ব্যক্তি হিসেবে এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড গ্রহণ করেন।
২২ নভেম্বরে সিডনির সেন্ট ভিনসেন্ট হাসপাতালে ছয় ঘণ্টাব্যাপী অপারেশনের মাধ্যমে কার্ডিওথোরাসিক ও ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন ড. পল জান্জ ওই অস্ট্রেলীয় রোগীর দেহে বাইভেকর ডিভাইস প্রতিস্থাপন সম্পন্ন করেন। ফেব্রুয়ারিতে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান রোগী। পরে মার্চে তিনি দাতার হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করেন।
কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ডেভিড কোলকুন বলেন, এটি কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড প্রযুক্তিতে এক বিশাল অগ্রগতি। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, বর্তমানে এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড মাত্র ১০০ দিনের বেশি কার্যকর ছিল, যেখানে কোনো দাতার হৃৎপিণ্ড ১০ বছর বা ৩ হাজার দিনেরও বেশি সময় কার্যকর থাকতে পারে।
বিশ্বে এই প্রথম সম্পূর্ণ এক কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করে অস্ট্রেলিয়ার এক ব্যক্তি ১০০ দিনেরও বেশি সময় বেঁচে ছিলেন।
কৃত্রিম হৃদপিণ্ড নিয়ে এত দীর্ঘদিন কারও বেঁচে থাকার এমন সাফল্য বিশ্বে এটিই প্রথম। অস্ট্রেলিয়ার গবেষক ও চিকিৎসকরা একে ‘বড় ধরনের ক্লিনিক্যাল সাফল্য’ হিসেবেই দেখছেন। কৃত্রিম হৃদপিণ্ড নিয়ে বেঁচে থাকা সেই ব্যক্তি মার্চের শুরুতে একজন দাতার হৃৎপিণ্ড পান এবং তখন সেটি প্রতিস্থাপন করা হয়।
কুইন্সল্যান্ডের ড. ড্যানিয়েল টিমসের উদ্ভাবিত এই ‘বাইভেকর’ কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড বিশ্বে প্রথম সম্পূর্ণ প্রতিস্থাপনযোগ্য রোটারি ব্লাড পাম্প, যা মানব হৃৎপিণ্ডের সম্পূর্ণ বিকল্প হিসেবে কাজ করতে সক্ষম। দ্য গার্ডিয়ান জানায়, এই কৃত্রিম হৃদপিণ্ড এখনো প্রাথমিক ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার পর্যায়ে রয়েছে এবং মূলত সেই রোগীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে, যারা চূড়ান্ত পর্যায়ের বাইভেন্ট্রিকুলার হার্ট ফেইলিওর রোগে আক্রান্ত।
অস্ট্রেলিয়ার সরকার ‘বাইভেকর’ ডিভাইসের উন্নয়ন ও বাণিজ্যিকীকরণের জন্য ৫ কোটি ডলার অর্থায়ন করেছে, যা কৃত্রিম হার্ট ফ্রন্টিয়ার্স প্রোগ্রাম-এর অংশ। এটি এমনভাবে নকশা করা হয়েছে, যাতে দাতার হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত রোগীদের জীবিত রাখা যায়।
তবে বাইভেকরের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য হচ্ছে, এটি এমনভাবে কার্যকর করে তোলা, যাতে রোগীরা এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড নিয়েই বেঁচে থাকতে পারেন কোনো দাতার হৃৎপিণ্ডের প্রয়োজন ছাড়াই।
নিউ সাউথ ওয়েলসের ৪০ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি হার্ট ফেইলিওরের রোগী ছিলেন। তিনি স্বেচ্ছায় অস্ট্রেলিয়ার প্রথম এবং বিশ্বে ষষ্ঠ ব্যক্তি হিসেবে এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড গ্রহণ করেন।
২২ নভেম্বরে সিডনির সেন্ট ভিনসেন্ট হাসপাতালে ছয় ঘণ্টাব্যাপী অপারেশনের মাধ্যমে কার্ডিওথোরাসিক ও ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন ড. পল জান্জ ওই অস্ট্রেলীয় রোগীর দেহে বাইভেকর ডিভাইস প্রতিস্থাপন সম্পন্ন করেন। ফেব্রুয়ারিতে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান রোগী। পরে মার্চে তিনি দাতার হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করেন।
কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ডেভিড কোলকুন বলেন, এটি কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড প্রযুক্তিতে এক বিশাল অগ্রগতি। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, বর্তমানে এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড মাত্র ১০০ দিনের বেশি কার্যকর ছিল, যেখানে কোনো দাতার হৃৎপিণ্ড ১০ বছর বা ৩ হাজার দিনেরও বেশি সময় কার্যকর থাকতে পারে।
বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম জায়ান্ট মেটার বিরুদ্ধে এবারে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ট্রেড কমিশনের (এফটিসি) অ্যান্টিট্রাস্ট মামলার বিচার শুরু হয়েছে। সোমবার মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়।
৭ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার সঙ্গে ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’-এ স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। এই চুক্তির মাধ্যমে মহাকাশ গবেষণায় সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো বলে মনে করছে সরকার।
১৩ দিন আগেনতুন একটি টেলিস্কোপ তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা, যার মাধ্যমে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জানা যাবে, কোনো গ্রহে এলিয়েন আছে কি না। এক্সট্রিমলি লার্জ টেলিস্কোপ (ইএলটি) নামের এই টেলিস্কোপ আমাদের সৌরজগতের বিভিন্ন গ্রহের জৈব প্রমাণ বা বায়োসিগনেচার শনাক্ত করতে পারে।
১৪ দিন আগেইলন মাক্সের স্পেস এক্সের সহযোগী স্যাটালাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংককে বাংলাদেশে ব্যবসা করার জন্য অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা)।
১৫ দিন আগেবিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম জায়ান্ট মেটার বিরুদ্ধে এবারে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ট্রেড কমিশনের (এফটিসি) অ্যান্টিট্রাস্ট মামলার বিচার শুরু হয়েছে। সোমবার মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার সঙ্গে ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’-এ স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। এই চুক্তির মাধ্যমে মহাকাশ গবেষণায় সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো বলে মনে করছে সরকার।
নতুন একটি টেলিস্কোপ তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা, যার মাধ্যমে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জানা যাবে, কোনো গ্রহে এলিয়েন আছে কি না। এক্সট্রিমলি লার্জ টেলিস্কোপ (ইএলটি) নামের এই টেলিস্কোপ আমাদের সৌরজগতের বিভিন্ন গ্রহের জৈব প্রমাণ বা বায়োসিগনেচার শনাক্ত করতে পারে।
ইলন মাক্সের স্পেস এক্সের সহযোগী স্যাটালাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংককে বাংলাদেশে ব্যবসা করার জন্য অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা)।