অনলাইন ডেস্ক
ইয়েমেনের যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলে আবারও প্রাণ গেল শিশুদের। দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় তাইজ প্রদেশে ফুটবল খেলার সময় ঘটে যাওয়া এক বিস্ফোরণে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত পাঁচ শিশু। ভয়াবহ এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও কয়েকজন, যার মধ্যে কেউ কেউ আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় মানবাধিকার সংগঠন ও প্রত্যক্ষদর্শীরা এই মর্মান্তিক ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছে।
শুক্রবার (১১ জুলাই) গভীর রাতে ইয়েমেনের তাইজ প্রদেশের আল-হাশমাহ উপ-জেলায় এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, একটি আবাসিক এলাকায় শিশুরা ফুটবল খেলছিল। সে সময় হঠাৎ বিস্ফোরক ডিভাইস বিস্ফোরণ হলে ঘটনাস্থলেই পাঁচ শিশুর মৃত্যু হয়। মানবাধিকার সংগঠন ও প্রত্যক্ষদর্শীরা সন্দেহ করছে, এ বিস্ফোরণের জন্য দায়ী দক্ষিণ ইয়েমেনে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারের মিত্র ইসলাহ পার্টির সমর্থিত মিলিশিয়ারা, যারা ওই এলাকায় কামানের গোলা ছুড়েছিল।
হুথি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম আল-মাসিরাহ টিভি, ইয়েমেন সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস এবং ‘আই অফ হিউম্যানিটি’ নামে মানবাধিকার সংগঠন যৌথভাবে জানিয়েছে, কামান থেকে ছোড়া গোলাটিই এই ভয়াবহ বিস্ফোরণের কারণ। প্রত্যক্ষদর্শী দুই স্থানীয় বাসিন্দা আহমেদ আল-শারি এবং খালেদ আল-আরেকি সংবাদ সংস্থা এপি-কে জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের সময় শিশুরা খেলাধুলায় ব্যস্ত ছিল। এই ঘটনায় আরও অন্তত তিনজন শিশু আহত হয়, যাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী তথ্য মতে, বিস্ফোরকটি ছোড়া হয়েছিল এমন একটি অঞ্চল থেকে, যেখানে ইসলাহ পার্টির মিত্র বাহিনীর উপস্থিতি ছিল। তাই বিস্ফোরণের উৎস নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে ইউনিসেফের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, তারা এই ঘটনার বিষয়ে অবগত রয়েছেন, তবে এখনো সত্যতা যাচাই করতে পারেননি।
ইয়েমেন সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যাতে নিহত শিশুদের ছিন্নভিন্ন মরদেহের বর্ণনাও ছিল। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, নিহতদের মধ্যে দুটি শিশুর বয়স ছিল ১২ বছর এবং আরও দুটি শিশুর বয়স ছিল ১৪ বছর। পঞ্চম শিশুর বয়স এখনও জানা যায়নি।
ইয়েমেনের যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলে আবারও প্রাণ গেল শিশুদের। দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় তাইজ প্রদেশে ফুটবল খেলার সময় ঘটে যাওয়া এক বিস্ফোরণে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত পাঁচ শিশু। ভয়াবহ এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও কয়েকজন, যার মধ্যে কেউ কেউ আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় মানবাধিকার সংগঠন ও প্রত্যক্ষদর্শীরা এই মর্মান্তিক ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছে।
শুক্রবার (১১ জুলাই) গভীর রাতে ইয়েমেনের তাইজ প্রদেশের আল-হাশমাহ উপ-জেলায় এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, একটি আবাসিক এলাকায় শিশুরা ফুটবল খেলছিল। সে সময় হঠাৎ বিস্ফোরক ডিভাইস বিস্ফোরণ হলে ঘটনাস্থলেই পাঁচ শিশুর মৃত্যু হয়। মানবাধিকার সংগঠন ও প্রত্যক্ষদর্শীরা সন্দেহ করছে, এ বিস্ফোরণের জন্য দায়ী দক্ষিণ ইয়েমেনে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারের মিত্র ইসলাহ পার্টির সমর্থিত মিলিশিয়ারা, যারা ওই এলাকায় কামানের গোলা ছুড়েছিল।
হুথি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম আল-মাসিরাহ টিভি, ইয়েমেন সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস এবং ‘আই অফ হিউম্যানিটি’ নামে মানবাধিকার সংগঠন যৌথভাবে জানিয়েছে, কামান থেকে ছোড়া গোলাটিই এই ভয়াবহ বিস্ফোরণের কারণ। প্রত্যক্ষদর্শী দুই স্থানীয় বাসিন্দা আহমেদ আল-শারি এবং খালেদ আল-আরেকি সংবাদ সংস্থা এপি-কে জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের সময় শিশুরা খেলাধুলায় ব্যস্ত ছিল। এই ঘটনায় আরও অন্তত তিনজন শিশু আহত হয়, যাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী তথ্য মতে, বিস্ফোরকটি ছোড়া হয়েছিল এমন একটি অঞ্চল থেকে, যেখানে ইসলাহ পার্টির মিত্র বাহিনীর উপস্থিতি ছিল। তাই বিস্ফোরণের উৎস নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে ইউনিসেফের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, তারা এই ঘটনার বিষয়ে অবগত রয়েছেন, তবে এখনো সত্যতা যাচাই করতে পারেননি।
ইয়েমেন সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যাতে নিহত শিশুদের ছিন্নভিন্ন মরদেহের বর্ণনাও ছিল। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, নিহতদের মধ্যে দুটি শিশুর বয়স ছিল ১২ বছর এবং আরও দুটি শিশুর বয়স ছিল ১৪ বছর। পঞ্চম শিশুর বয়স এখনও জানা যায়নি।
গত বৃহস্পতিবার মাহাথিরের ১০০তম জন্মদিন ছিল
১৫ ঘণ্টা আগে১০ বছরে বিশ্বে মুসলিমদের জনসংখ্যা বেড়েছে ৩৪ দশমিক সাত কোটি
২১ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার মাহাথিরের ১০০তম জন্মদিন ছিল
১০ বছরে বিশ্বে মুসলিমদের জনসংখ্যা বেড়েছে ৩৪ দশমিক সাত কোটি
ইয়েমেন সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে