নিজস্ব প্রতিবেদক

মালদ্বীপের স্বাস্থ্য পরিসংখ্যান অনুযায়ী, তামাক সেবন ও পরোক্ষ ধূমপান দেশে অসুস্থতা ও মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। তাই প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু গত বছর ধূমপানবিরোধী কর্মসূচি চালু করেন, যার অংশ হিসেবে ভ্যাপ ও ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং সিগারেটের আমদানি শুল্ক ও কর দ্বিগুণ করা হয়েছে।
নতুন নিষেধাজ্ঞাটি, যা প্রথমে জেনারেশন জেড প্রজন্মকে প্রভাবিত করবে। চলতি বছরের মে মাসে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের মাধ্যমে এর অনুমোদন দেওয়া হয় ও শনিবার থেকে কার্যকর হয়েছে। বিলাসবহুল পর্যটনের জন্য পরিচিত দ্বীপরাষ্ট্রটিতে এই নিষেধাজ্ঞা বিদেশি পর্যটকদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে বলে জানা গেছে।
এখন থেকে ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারির পর জন্ম নেওয়া কেউ মালদ্বীপে কোনো ধরনের তামাকজাত পণ্য ক্রয়, বিক্রয় বা ব্যবহার করতে পারবেন না। এই নিষেধাজ্ঞা সব ধরনের তামাক পণ্যকে অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং বিক্রেতাদের ক্রেতার বয়স যাচাই করতে হবে।
২১ বছরের নিচে কোনো ব্যক্তিকে মালদ্বীপে তামাক বিক্রি বা সংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক কার্যক্রমে অংশ নিতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই পদক্ষেপকে তরুণদের তামাকের সংস্পর্শ থেকে আরও সুরক্ষিত রাখার উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
নতুন আইনে সব ধরনের তামাক বিজ্ঞাপন, পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রচারণা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি সব বয়সের জন্য ই-সিগারেট ও ভ্যাপ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে—এর মধ্যে রয়েছে এসব পণ্যের আমদানি, বিক্রি, বিতরণ, সংরক্ষণ ও ব্যবহার।
মালদ্বীপের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নতুন আইন জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করবে এবং ধূমপানমুক্ত প্রজন্ম গঠনে সহায়ক হবে। ফার্স্ট লেডি সাজিদা মোহাম্মদ এটিকে ঐতিহাসিক ও তথ্যভিত্তিক উদ্যোগ হিসেবে অভিহিত করেছেন, যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করবে এবং তরুণদের সুস্থ ও শক্তিশালী ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করবে।
বিশ্বের অনেক দেশ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তামাক ব্যবহার কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে—এর মধ্যে রয়েছে জনসমাগমস্থলে ধূমপান নিষিদ্ধ করা, তামাকের ওপর কর বৃদ্ধি করা, এবং বিপণন ও বয়সসীমা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ আরোপ করা।
যুক্তরাজ্যও ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি বা তার পরে জন্ম নেওয়া ব্যক্তিদের কাছে তামাকজাত পণ্য বিক্রি নিষিদ্ধ করার জন্য বয়সভিত্তিক আইন প্রবর্তনের চিন্তা করছে। নিউজিল্যান্ড, যা বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে প্রজন্মভিত্তিক ধূমপান নিষেধাজ্ঞা চালু করেছিল, ২০২৩ সালের নভেম্বরের মধ্যে আইনটি বাতিল করেছে। সরকারের মতে, কালোবাজার সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি প্রধান কারণ।

মালদ্বীপের স্বাস্থ্য পরিসংখ্যান অনুযায়ী, তামাক সেবন ও পরোক্ষ ধূমপান দেশে অসুস্থতা ও মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। তাই প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু গত বছর ধূমপানবিরোধী কর্মসূচি চালু করেন, যার অংশ হিসেবে ভ্যাপ ও ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং সিগারেটের আমদানি শুল্ক ও কর দ্বিগুণ করা হয়েছে।
নতুন নিষেধাজ্ঞাটি, যা প্রথমে জেনারেশন জেড প্রজন্মকে প্রভাবিত করবে। চলতি বছরের মে মাসে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের মাধ্যমে এর অনুমোদন দেওয়া হয় ও শনিবার থেকে কার্যকর হয়েছে। বিলাসবহুল পর্যটনের জন্য পরিচিত দ্বীপরাষ্ট্রটিতে এই নিষেধাজ্ঞা বিদেশি পর্যটকদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে বলে জানা গেছে।
এখন থেকে ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারির পর জন্ম নেওয়া কেউ মালদ্বীপে কোনো ধরনের তামাকজাত পণ্য ক্রয়, বিক্রয় বা ব্যবহার করতে পারবেন না। এই নিষেধাজ্ঞা সব ধরনের তামাক পণ্যকে অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং বিক্রেতাদের ক্রেতার বয়স যাচাই করতে হবে।
২১ বছরের নিচে কোনো ব্যক্তিকে মালদ্বীপে তামাক বিক্রি বা সংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক কার্যক্রমে অংশ নিতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই পদক্ষেপকে তরুণদের তামাকের সংস্পর্শ থেকে আরও সুরক্ষিত রাখার উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
নতুন আইনে সব ধরনের তামাক বিজ্ঞাপন, পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রচারণা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি সব বয়সের জন্য ই-সিগারেট ও ভ্যাপ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে—এর মধ্যে রয়েছে এসব পণ্যের আমদানি, বিক্রি, বিতরণ, সংরক্ষণ ও ব্যবহার।
মালদ্বীপের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নতুন আইন জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করবে এবং ধূমপানমুক্ত প্রজন্ম গঠনে সহায়ক হবে। ফার্স্ট লেডি সাজিদা মোহাম্মদ এটিকে ঐতিহাসিক ও তথ্যভিত্তিক উদ্যোগ হিসেবে অভিহিত করেছেন, যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করবে এবং তরুণদের সুস্থ ও শক্তিশালী ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করবে।
বিশ্বের অনেক দেশ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তামাক ব্যবহার কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে—এর মধ্যে রয়েছে জনসমাগমস্থলে ধূমপান নিষিদ্ধ করা, তামাকের ওপর কর বৃদ্ধি করা, এবং বিপণন ও বয়সসীমা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ আরোপ করা।
যুক্তরাজ্যও ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি বা তার পরে জন্ম নেওয়া ব্যক্তিদের কাছে তামাকজাত পণ্য বিক্রি নিষিদ্ধ করার জন্য বয়সভিত্তিক আইন প্রবর্তনের চিন্তা করছে। নিউজিল্যান্ড, যা বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে প্রজন্মভিত্তিক ধূমপান নিষেধাজ্ঞা চালু করেছিল, ২০২৩ সালের নভেম্বরের মধ্যে আইনটি বাতিল করেছে। সরকারের মতে, কালোবাজার সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি প্রধান কারণ।

উত্তর প্রদেশের আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অশান্তির ছায়া—এক স্কুলশিক্ষককে লক্ষ্য করে প্রাণঘাতী গুলি চালানো হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের নিকটে ঘটেছে এই বর্বর হত্যাকাণ্ড। নিহত শিক্ষক দানিশ রাও, যিনি ১১ বছর ধরে ক্যাম্পাসের এবিকে হাইস্কুলে
২ দিন আগে
প্যারিসে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত বিচারের দাবিতে বিশেষ সাহিত্য ও প্রতিবাদী আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসনের পর বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দেশে ফিরেছেন। স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা ব্যারিস্টার জাইমা রহমানের সঙ্গে ঢাকায় পৌঁছানো তারেককে স্বাগত জানাতে রাজধানীতে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় গণমাধ্যমে তার প্রত্যাবর্তন
২ দিন আগে
তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফেরার পথে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন লিবিয়ার সেনাবাহিনীর প্রধান মুহাম্মদ আলী আহমেদ আল-হাদ্দাদ। আঙ্কারার নিকটবর্তী এলাকায় তার বহনকারী প্রাইভেট জেট বিধ্বস্ত হলে সেনাপ্রধানসহ মোট সাতজন নিহত হন, যাদের মধ্যে ছিলেন লিবিয়ার চারজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা ও তিনজন ক্রু সদস্য।
৩ দিন আগেউত্তর প্রদেশের আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অশান্তির ছায়া—এক স্কুলশিক্ষককে লক্ষ্য করে প্রাণঘাতী গুলি চালানো হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের নিকটে ঘটেছে এই বর্বর হত্যাকাণ্ড। নিহত শিক্ষক দানিশ রাও, যিনি ১১ বছর ধরে ক্যাম্পাসের এবিকে হাইস্কুলে
প্যারিসে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত বিচারের দাবিতে বিশেষ সাহিত্য ও প্রতিবাদী আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসনের পর বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দেশে ফিরেছেন। স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা ব্যারিস্টার জাইমা রহমানের সঙ্গে ঢাকায় পৌঁছানো তারেককে স্বাগত জানাতে রাজধানীতে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় গণমাধ্যমে তার প্রত্যাবর্তন
তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফেরার পথে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন লিবিয়ার সেনাবাহিনীর প্রধান মুহাম্মদ আলী আহমেদ আল-হাদ্দাদ। আঙ্কারার নিকটবর্তী এলাকায় তার বহনকারী প্রাইভেট জেট বিধ্বস্ত হলে সেনাপ্রধানসহ মোট সাতজন নিহত হন, যাদের মধ্যে ছিলেন লিবিয়ার চারজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা ও তিনজন ক্রু সদস্য।