অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চলের একটি বৌদ্ধ মঠে সামরিক বাহিনীর বিমান হামলায় কমপক্ষে ২৩ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে চার শিশু রয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রতিরোধ আন্দোলনের এক সদস্য।
ঘটনাটি ঘটেছে সাগাইং অঞ্চলের লিন তা লু গ্রামে, যেখানে রাতের আঁধারে ১টার দিকে যুদ্ধবিমান থেকে একটি বোমা ফেলা হয়। ওই সময় মঠটিতে আশপাশের গ্রাম থেকে আসা ১৫০ জনের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছিলেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ৩০ জন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে কমপক্ষে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
স্বাধীন অনলাইন সংবাদমাধ্যম ডেমোক্রেটিক ভয়েস অব বার্মা জানিয়েছে, মোট নিহতের সংখ্যা ৩০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। তবে এ সংখ্যা এখনও স্বাধীনভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এখনও পর্যন্ত মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এ হামলা নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি। সাধারণত তারা বলে থাকে, তারা কেবল ‘সন্ত্রাসী’ গোষ্ঠীগুলোর লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায়।
উল্লেখ্য, লিন তা লু গ্রামটি মান্দালয়ের ৩৫ কিমি উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত, যেখানে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ব্যাপক লড়াই হয়েছে।
মিয়ানমারে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচিত সরকারকে সরিয়ে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করে। এরপর শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দমন করা হলে বহু নাগরিক অস্ত্র তুলে নেয়।
সাগাইং অঞ্চল প্রতিরোধ আন্দোলনের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। সেখানে সেনাবাহিনী বিমান হামলার মাত্রা বাড়িয়েছে, যেহেতু প্রতিরোধ বাহিনীর বিমান প্রতিরোধ ক্ষমতা নেই।
প্রতিরোধ পক্ষের জাতীয় ঐক্য সরকারের (ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট- এনইউজি) মুখপাত্র নে ফোন লাট বলেন, সামরিক সরকার চলতি বছরের শেষ দিকে একটি সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা করছে। এ নির্বাচন তাদের ক্ষমতা বৈধতা দেওয়ার একটি চেষ্টা, যাতে ফলাফল জেনারেলদের পক্ষে যায়।
সেই লক্ষ্যে সেনাবাহিনী বিমান, ট্যাংক ও নানা অস্ত্র ব্যবহার করে প্রতিরোধ বাহিনীর নিয়ন্ত্রিত এলাকা পুনর্দখলের চেষ্টা করছে।
এর আগে মঠ থেকে মাত্র ৫ কি.মি. দূরে সেনাবাহিনী এক বড় আক্রমণ চালায়। ফলে আশপাশের বহু গ্রাম থেকে মানুষ লিন তা লু-সহ আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে এসে ঠাঁই নিয়েছিল।
মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চলের একটি বৌদ্ধ মঠে সামরিক বাহিনীর বিমান হামলায় কমপক্ষে ২৩ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে চার শিশু রয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রতিরোধ আন্দোলনের এক সদস্য।
ঘটনাটি ঘটেছে সাগাইং অঞ্চলের লিন তা লু গ্রামে, যেখানে রাতের আঁধারে ১টার দিকে যুদ্ধবিমান থেকে একটি বোমা ফেলা হয়। ওই সময় মঠটিতে আশপাশের গ্রাম থেকে আসা ১৫০ জনের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছিলেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ৩০ জন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে কমপক্ষে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
স্বাধীন অনলাইন সংবাদমাধ্যম ডেমোক্রেটিক ভয়েস অব বার্মা জানিয়েছে, মোট নিহতের সংখ্যা ৩০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। তবে এ সংখ্যা এখনও স্বাধীনভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এখনও পর্যন্ত মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এ হামলা নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি। সাধারণত তারা বলে থাকে, তারা কেবল ‘সন্ত্রাসী’ গোষ্ঠীগুলোর লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায়।
উল্লেখ্য, লিন তা লু গ্রামটি মান্দালয়ের ৩৫ কিমি উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত, যেখানে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ব্যাপক লড়াই হয়েছে।
মিয়ানমারে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচিত সরকারকে সরিয়ে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করে। এরপর শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দমন করা হলে বহু নাগরিক অস্ত্র তুলে নেয়।
সাগাইং অঞ্চল প্রতিরোধ আন্দোলনের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। সেখানে সেনাবাহিনী বিমান হামলার মাত্রা বাড়িয়েছে, যেহেতু প্রতিরোধ বাহিনীর বিমান প্রতিরোধ ক্ষমতা নেই।
প্রতিরোধ পক্ষের জাতীয় ঐক্য সরকারের (ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট- এনইউজি) মুখপাত্র নে ফোন লাট বলেন, সামরিক সরকার চলতি বছরের শেষ দিকে একটি সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা করছে। এ নির্বাচন তাদের ক্ষমতা বৈধতা দেওয়ার একটি চেষ্টা, যাতে ফলাফল জেনারেলদের পক্ষে যায়।
সেই লক্ষ্যে সেনাবাহিনী বিমান, ট্যাংক ও নানা অস্ত্র ব্যবহার করে প্রতিরোধ বাহিনীর নিয়ন্ত্রিত এলাকা পুনর্দখলের চেষ্টা করছে।
এর আগে মঠ থেকে মাত্র ৫ কি.মি. দূরে সেনাবাহিনী এক বড় আক্রমণ চালায়। ফলে আশপাশের বহু গ্রাম থেকে মানুষ লিন তা লু-সহ আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে এসে ঠাঁই নিয়েছিল।
হামলাকারি একজন সেনাকে গুলি করে গাড়ি ছিনতাই করে
৭ ঘণ্টা আগেশিশুরা পানি আনতে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল, তখনই ওই স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
১২ ঘণ্টা আগেআশির দশকে সামরিক শাসক হিসেবে 'ইস্পাত কঠিন' হাতে দেশ শাসন করেন বুহারি
১৩ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার মাহাথিরের ১০০তম জন্মদিন ছিল
১ দিন আগেহামলাকারি একজন সেনাকে গুলি করে গাড়ি ছিনতাই করে
শিশুরা পানি আনতে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল, তখনই ওই স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আশির দশকে সামরিক শাসক হিসেবে 'ইস্পাত কঠিন' হাতে দেশ শাসন করেন বুহারি
গত বৃহস্পতিবার মাহাথিরের ১০০তম জন্মদিন ছিল