অনলাইন ডেস্ক
চীনের পূর্বাঞ্চলে একটি রাসায়নিক কারখানায় বড় ধরনের বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। বিস্ফোরণের পর ধূসর ও কমলা রঙের ধোঁয়া আকাশে ছড়িয়ে পড়েছে।
এতে আশপাশের এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। স্থানীয় প্রশাসন ও উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কাজ শুরু করেছে।
মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরের আগে এই বিস্ফোরণ ঘটে শানডং ইউদাও কেমিক্যাল কারখানার একটি ওয়ার্কশপে। তবে হতাহতের ব্যাপারে নিশ্চিতভাবে কিছু জানানো হয়নি।
স্থানীয় ফায়ার ও রেসকিউ সার্ভিস ঘটনাস্থলে ৫৫টি যানবাহন ও ২৩২ জন কর্মী পাঠিয়েছে। এছাড়াও জরুরি ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ এবং অতিরিক্ত উদ্ধারকর্মী প্রেরণ করেছে বলে মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
বিস্ফোরণস্থল থেকে প্রায় ৩.৫ কিলোমিটার (২.২ মাইল) দূরে একটি হোটেলে কর্মরত এক কর্মী বলেন, তিনি দুপুরের দিকে বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন।
বিস্ফোরণস্থল থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে একটি কারখানার আরেক কর্মী বলেন, তিনি একটি বুম শব্দ শুনেছেন এবং কাঁপুনি অনুভব করেছেন।
মেং নামের ওই কর্মী বলেন, ‘বাতাসের একটি তীব্র স্রোত আমাকে এতটাই ভয় পাইয়ে দিয়েছিল যে আমি অফিস থেকে বের হতে সাহস করিনি। কারখানার দরজা-জানালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাতাসের স্রোত জানালা দিয়ে ভিতরে ঢুকেছে, এবং আমি যদি আরও কাছাকাছি থাকতাম, এটি আমাকে দেয়ালের দিকে ছুড়ে মারতে পারত।’
রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, শানডং ইউডাও কেমিক্যাল হিমাইল গ্রুপের মালিকানাধীন, যারা লিস্টেড কোম্পানি হিমাইল মেকানিক্যালেরও মালিক। এই বিস্ফোরণের পর হিমাইল মেকানিক্যালের শেয়ারের দাম প্রায় ৪% কমে গিয়েছিল।
কোম্পানির ওয়েবসাইট অনুযায়ী, শানডং ইউডাও কেমিক্যাল ২০১৯ সালের আগস্টে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং গাওমি রেনহে কেমিক্যাল পার্কে ৪৬ হেক্টরেরও বেশি জমির ওপর অবস্থিত।
ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, কোম্পানিটি কীটনাশক, ফার্মাসিউটিক্যালস ও রাসায়নিক পণ্য উৎপাদন ও বিক্রি করে। এর আগে, ২০১৫ সালে তিয়ানজিন শহরে একটি রাসায়নিক গুদামে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ১০০-র বেশি মানুষ নিহত হয় এবং বিষাক্ত ধোঁয়া বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।
চীনের পূর্বাঞ্চলে একটি রাসায়নিক কারখানায় বড় ধরনের বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। বিস্ফোরণের পর ধূসর ও কমলা রঙের ধোঁয়া আকাশে ছড়িয়ে পড়েছে।
এতে আশপাশের এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। স্থানীয় প্রশাসন ও উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কাজ শুরু করেছে।
মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরের আগে এই বিস্ফোরণ ঘটে শানডং ইউদাও কেমিক্যাল কারখানার একটি ওয়ার্কশপে। তবে হতাহতের ব্যাপারে নিশ্চিতভাবে কিছু জানানো হয়নি।
স্থানীয় ফায়ার ও রেসকিউ সার্ভিস ঘটনাস্থলে ৫৫টি যানবাহন ও ২৩২ জন কর্মী পাঠিয়েছে। এছাড়াও জরুরি ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ এবং অতিরিক্ত উদ্ধারকর্মী প্রেরণ করেছে বলে মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
বিস্ফোরণস্থল থেকে প্রায় ৩.৫ কিলোমিটার (২.২ মাইল) দূরে একটি হোটেলে কর্মরত এক কর্মী বলেন, তিনি দুপুরের দিকে বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন।
বিস্ফোরণস্থল থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে একটি কারখানার আরেক কর্মী বলেন, তিনি একটি বুম শব্দ শুনেছেন এবং কাঁপুনি অনুভব করেছেন।
মেং নামের ওই কর্মী বলেন, ‘বাতাসের একটি তীব্র স্রোত আমাকে এতটাই ভয় পাইয়ে দিয়েছিল যে আমি অফিস থেকে বের হতে সাহস করিনি। কারখানার দরজা-জানালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাতাসের স্রোত জানালা দিয়ে ভিতরে ঢুকেছে, এবং আমি যদি আরও কাছাকাছি থাকতাম, এটি আমাকে দেয়ালের দিকে ছুড়ে মারতে পারত।’
রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, শানডং ইউডাও কেমিক্যাল হিমাইল গ্রুপের মালিকানাধীন, যারা লিস্টেড কোম্পানি হিমাইল মেকানিক্যালেরও মালিক। এই বিস্ফোরণের পর হিমাইল মেকানিক্যালের শেয়ারের দাম প্রায় ৪% কমে গিয়েছিল।
কোম্পানির ওয়েবসাইট অনুযায়ী, শানডং ইউডাও কেমিক্যাল ২০১৯ সালের আগস্টে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং গাওমি রেনহে কেমিক্যাল পার্কে ৪৬ হেক্টরেরও বেশি জমির ওপর অবস্থিত।
ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, কোম্পানিটি কীটনাশক, ফার্মাসিউটিক্যালস ও রাসায়নিক পণ্য উৎপাদন ও বিক্রি করে। এর আগে, ২০১৫ সালে তিয়ানজিন শহরে একটি রাসায়নিক গুদামে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ১০০-র বেশি মানুষ নিহত হয় এবং বিষাক্ত ধোঁয়া বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।
মাত্র ২০-২২ কিলোমিটার প্রশস্ত এই করিডোর ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সাথে মূল ভূখণ্ডের একমাত্র স্থল সংযোগ। এটি বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও চীনের সংযোগস্থলে অবস্থিত। খবর জি নিউজের
১৩ ঘণ্টা আগেবার্ষিক ৩৭০ কোটি ডলার বাজেটের ২০ শতাংশ কমানোর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রায় ৭ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ।
১৬ ঘণ্টা আগেমাত্র ২০-২২ কিলোমিটার প্রশস্ত এই করিডোর ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সাথে মূল ভূখণ্ডের একমাত্র স্থল সংযোগ। এটি বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও চীনের সংযোগস্থলে অবস্থিত। খবর জি নিউজের
বার্ষিক ৩৭০ কোটি ডলার বাজেটের ২০ শতাংশ কমানোর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রায় ৭ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ।