নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
Thumbnail image

১৫ মে নাকবা দিবস। ফিলিস্তিনিদের ইতিহাসে একটি দুঃখগাথা, যার অর্থই হলো "মহাবিপর্যয়"। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েলের রাষ্ট্র ঘোষণার পর পরই প্রায় ৭ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে তাদের ঘরবাড়ি, ভূমি ও জীবন থেকে উৎখাত করা হয়।

এই ঘটনা শুধু শরণার্থীত্ব নয়, বরং এক গভীর সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও মানসিক ক্ষত হিসেবেও আজও বহন করছে ফিলিস্তিনিরা।

আপনার উল্লেখটি একটি গভীর মানবিক ও ঐতিহাসিক প্রসঙ্গকে সামনে নিয়ে এসেছে। ১৫ মে নাকবা দিবস (Nakba Day) ফিলিস্তিনিদের ইতিহাসে একটি দুঃখগাথা, যার অর্থই হলো "মহাবিপর্যয়"। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েলের রাষ্ট্র ঘোষণার পর পরই প্রায় ৭ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে তাদের ঘরবাড়ি, ভূমি ও জীবন থেকে উৎখাত করা হয়। এই ঘটনা শুধু শরণার্থীত্ব নয়, বরং এক গভীর সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও মানসিক ক্ষত হিসেবেও আজও বহন করছে ফিলিস্তিনিরা।

ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার জেরে গাজাজুড়ে অন্তত তিনটি হাসপাতালের কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এগুলো হলো—জাবালিয়ার আল–আওদা হাসপাতাল, খান ইউনিসের ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল এবং ইউরোপীয়ান হাসপাতাল।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে হামলা চালানোর পর থেকে গাজায় শুরু হয় ইসরায়েলের ব্যাপক প্রতিশোধমূলক অভিযান।

হামাস-নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৩ হাজার ১০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। আহত হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার মানুষ।

তবে গাজার সরকারি গণমাধ্যম কার্যালয়ের দাবি, প্রকৃত নিহতের সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। অনেকেই এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন বলে মৃত হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।

নাকবার এই দিনে নতুন করে রক্তাক্ত হলো গাজা, যা সেই ৭৭ বছরের পুরোনো বেদনার স্মৃতিকে আরও গভীর করে তুলেছে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

ইউরোপ নিয়ে আরও পড়ুন

চলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।

১ দিন আগে