নিখাদ খবর ডেস্ক
ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ও রাশিয়ার হাত থেকে ইউক্রেনকে রক্ষায় চার দফা কর্মপরিকল্পনাসহ যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও অন্য দেশগুলো একটি ‘কোয়ালিশন অব উইলিং’ জোট গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। একই সঙ্গে ইউক্রেনের প্রতি তাদের এই সমর্থনে যুক্তরাষ্ট্রকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করবেন বলেও জানান তিনি। খবর বিবিসির।
রবিবার লন্ডনে ইউক্রেন ইস্যুতে এক সম্মেলনে এ ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় অন্য নেতারাও এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।
হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাগবিতণ্ডার ঘটনার দুই দিন পরে এ সম্মেলনটি হলো।
সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমি শক্তিশালী সমর্থন অনুভব করছেন এবং এই সম্মেলনে সর্বোচ্চ পর্যায়ের ইউরোপীয় ঐক্য দেখা গেছে, যা অনেক দিন ধরে দেখা যায়নি। সত্যিকার শান্তি ও নিশ্চিত নিরাপত্তার জন্য আমেরিকার সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তি খুঁজতে আমরা ইউরোপে সবাই একযোগে কাজ করে যাচ্ছি।’
এদিকে সম্মেলনের পর এক প্রেস ব্রিফিংয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার দফা কর্মপরিকল্পনার বিষয়ে সবার একমত হওয়ার তথ্য দিয়েছেন।
চার দফা কর্মপরিকল্পনা হলো— ইউক্রেনের সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখা ও রাশিয়ার ওপর অর্থনৈতিক চাপ বাড়ানো। যেকোনও শান্তি চুক্তিতে ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করা এবং যে কোনও আলোচনায় ইউক্রেনের অংশ নেওয়া। শান্তি চুক্তিতে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা সামর্থ্য বাড়ানো যাতে ভবিষ্যতে যে কোনও আগ্রাসন প্রতিরোধ করতে পারে। আর ইউক্রেনের নিরাপত্তায় জোট গঠন এবং এর পরবর্তী শান্তি নিশ্চিত করা।
একই সঙ্গে ইউক্রেনকে পাঁচ হাজার আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র কেনার জন্য অতিরিক্ত দুই বিলিয়ন ডলারের সহায়তার কথাও ঘোষণা করেন। এর আগে রাশিয়ার জব্দ করা সম্পদের মুনাফা থেকে ২ দশমিক ২ বিলিয়ন পাউন্ডের সামরিক সহায়তার ঘোষণা দিয়েছিল যুক্তরাজ্য।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে হবে। আমরা এমন কোনও দুর্বল চুক্তি গ্রহণ করতে পারি না, যা রাশিয়া সহজেই লঙ্ঘন করতে পারে। বরং চুক্তি হতে হবে শক্তিশালী।’
এদিকে ইউক্রেনের সুরক্ষায় প্রস্তাবিত জোট বা ‘কোয়ালিশন অফ উইলিং’- যোগ দিতে কোন কোন দেশ সম্মত হয়েছে তা তিনি জানাননি। তবে তিনি বলেছেন, যারা অঙ্গীকার করেছেন তারা জরুরি ভিত্তিতে কাজ করবেন। যুক্তরাজ্য তার অঙ্গীকার রক্ষা করবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
স্টারমার বলেন, ‘আমরা ট্রাম্পের সঙ্গে জরুরি শান্তির প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে একমত হয়েছি। এখন সবার একযোগে কাজ করার পালা’।
ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র অবিশ্বস্ত কোনও সহযোগী কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন: “গত শুক্রবার যা ঘটেছে সেটি কেউ দেখতে চায়নি। কিন্তু আমি মনে করি না যে— যুক্তরাষ্ট্র অবিশ্বস্ত সহযোগী।
সম্মেলনে যেসব দেশ যোগ দিয়েছে তারা হলো— ফ্রান্স, পোল্যান্ড, সুইডেন, তুরস্ক, নরওয়ে, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, রোমানিয়া, ফিনল্যান্ড, ইতালি, স্পেন ও কানাডা
ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ও রাশিয়ার হাত থেকে ইউক্রেনকে রক্ষায় চার দফা কর্মপরিকল্পনাসহ যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও অন্য দেশগুলো একটি ‘কোয়ালিশন অব উইলিং’ জোট গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। একই সঙ্গে ইউক্রেনের প্রতি তাদের এই সমর্থনে যুক্তরাষ্ট্রকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করবেন বলেও জানান তিনি। খবর বিবিসির।
রবিবার লন্ডনে ইউক্রেন ইস্যুতে এক সম্মেলনে এ ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় অন্য নেতারাও এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।
হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাগবিতণ্ডার ঘটনার দুই দিন পরে এ সম্মেলনটি হলো।
সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমি শক্তিশালী সমর্থন অনুভব করছেন এবং এই সম্মেলনে সর্বোচ্চ পর্যায়ের ইউরোপীয় ঐক্য দেখা গেছে, যা অনেক দিন ধরে দেখা যায়নি। সত্যিকার শান্তি ও নিশ্চিত নিরাপত্তার জন্য আমেরিকার সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তি খুঁজতে আমরা ইউরোপে সবাই একযোগে কাজ করে যাচ্ছি।’
এদিকে সম্মেলনের পর এক প্রেস ব্রিফিংয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার দফা কর্মপরিকল্পনার বিষয়ে সবার একমত হওয়ার তথ্য দিয়েছেন।
চার দফা কর্মপরিকল্পনা হলো— ইউক্রেনের সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখা ও রাশিয়ার ওপর অর্থনৈতিক চাপ বাড়ানো। যেকোনও শান্তি চুক্তিতে ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করা এবং যে কোনও আলোচনায় ইউক্রেনের অংশ নেওয়া। শান্তি চুক্তিতে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা সামর্থ্য বাড়ানো যাতে ভবিষ্যতে যে কোনও আগ্রাসন প্রতিরোধ করতে পারে। আর ইউক্রেনের নিরাপত্তায় জোট গঠন এবং এর পরবর্তী শান্তি নিশ্চিত করা।
একই সঙ্গে ইউক্রেনকে পাঁচ হাজার আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র কেনার জন্য অতিরিক্ত দুই বিলিয়ন ডলারের সহায়তার কথাও ঘোষণা করেন। এর আগে রাশিয়ার জব্দ করা সম্পদের মুনাফা থেকে ২ দশমিক ২ বিলিয়ন পাউন্ডের সামরিক সহায়তার ঘোষণা দিয়েছিল যুক্তরাজ্য।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে হবে। আমরা এমন কোনও দুর্বল চুক্তি গ্রহণ করতে পারি না, যা রাশিয়া সহজেই লঙ্ঘন করতে পারে। বরং চুক্তি হতে হবে শক্তিশালী।’
এদিকে ইউক্রেনের সুরক্ষায় প্রস্তাবিত জোট বা ‘কোয়ালিশন অফ উইলিং’- যোগ দিতে কোন কোন দেশ সম্মত হয়েছে তা তিনি জানাননি। তবে তিনি বলেছেন, যারা অঙ্গীকার করেছেন তারা জরুরি ভিত্তিতে কাজ করবেন। যুক্তরাজ্য তার অঙ্গীকার রক্ষা করবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
স্টারমার বলেন, ‘আমরা ট্রাম্পের সঙ্গে জরুরি শান্তির প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে একমত হয়েছি। এখন সবার একযোগে কাজ করার পালা’।
ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র অবিশ্বস্ত কোনও সহযোগী কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন: “গত শুক্রবার যা ঘটেছে সেটি কেউ দেখতে চায়নি। কিন্তু আমি মনে করি না যে— যুক্তরাষ্ট্র অবিশ্বস্ত সহযোগী।
সম্মেলনে যেসব দেশ যোগ দিয়েছে তারা হলো— ফ্রান্স, পোল্যান্ড, সুইডেন, তুরস্ক, নরওয়ে, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, রোমানিয়া, ফিনল্যান্ড, ইতালি, স্পেন ও কানাডা
এর আগে বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি জানান, ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনী দুটি ভিন্ন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইসরাইলি লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষেপণাস্ত্র অভিযান শুরু করেছে
১০ ঘণ্টা আগেভয়াবহ এ দুর্ঘটনার পর বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) পর্তুগালে জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে এবং রাজধানী লিসবনে তিনদিনের শোক পালিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন লিসবনের সিটি মেয়র কার্লোস মোয়েদা
১১ ঘণ্টা আগেচীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, অপ্রতিরোধ্য চীন কখনও কাউকে ভয় পাবে না এবং সর্বদা এগিয়ে যাবে। চীনে বিজয় দিবসের অন্যতম বৃহত্তম সামরিক কুচকাওয়াজের আগে এ কথা বলেন শি জিনপিং।
১ দিন আগেবাকিদের মধ্যে ২৩৫ জন মিয়ানমার, ৭২ জন নেপাল, ৫৮ জন ভারত ও ১৭ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের আরো ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে
১ দিন আগেএর আগে বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি জানান, ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনী দুটি ভিন্ন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইসরাইলি লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষেপণাস্ত্র অভিযান শুরু করেছে
ভয়াবহ এ দুর্ঘটনার পর বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) পর্তুগালে জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে এবং রাজধানী লিসবনে তিনদিনের শোক পালিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন লিসবনের সিটি মেয়র কার্লোস মোয়েদা
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, অপ্রতিরোধ্য চীন কখনও কাউকে ভয় পাবে না এবং সর্বদা এগিয়ে যাবে। চীনে বিজয় দিবসের অন্যতম বৃহত্তম সামরিক কুচকাওয়াজের আগে এ কথা বলেন শি জিনপিং।
বাকিদের মধ্যে ২৩৫ জন মিয়ানমার, ৭২ জন নেপাল, ৫৮ জন ভারত ও ১৭ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের আরো ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে