অনলাইন ডেস্ক
গাজায় ইসরায়েলের ক্রমাগত অমানবিক হামলার ঘটনায় এবার শক্ত অবস্থান নিতে যাচ্ছে প্রভাবশালী তিন দেশ। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘কঠোর ব্যবস্থা’ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং কানাডা।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কেয়ার স্টারমার ফরাসি ও কানাডিয়ান নেতাদের সঙ্গে একযোগে ইসরায়েল সরকারকে সামরিক অভিযান বন্ধ ও অবিলম্বে গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশ করতে দেওয়ার আহ্বান জানান। বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।
তিন দেশের যৌথ বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘আমরা সবসময় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারকে সমর্থন করেছি। কিন্তু ইসরায়েলের এই অভিযান সম্পূর্ণভাবে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।’
২ মার্চ থেকে গাজায় কোনও খাদ্য, জ্বালানি বা ওষুধ প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। জাতিসংঘ এই পরিস্থিতিকে ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর ‘বিপর্যয়কর প্রভাব’ বলে বর্ণনা করেছে।
এদিকে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই তিন দেশের অবস্থানকে ‘হামাসের জন্য একটি বিশাল পুরস্কার’ বলে উল্লেখ করেন।
নেতানিয়াহু বলেন, তার দেশ ১১ সপ্তাহের অবরোধের পর ‘সীমিত পরিমাণ খাদ্য’ প্রবেশ করতে দেবে। তবে তারা ‘সমগ্র গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার’ পরিকল্পনা করছে।
তিন পশ্চিমা নেতা- স্যার কেয়ার স্টারমার, ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এবং মার্ক কার্নি নেতানিয়াহুর এই অবস্থানের কঠোর সমালোচনা করেছেন। তারা বলেন, ‘নাগরিক জনগোষ্ঠীর জন্য অপরিহার্য মানবিক সহায়তা অস্বীকার করা অগ্রহণযোগ্য এবং এটি আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘনের ঝুঁকি সৃষ্টি করে।’ তারা আরও বলেন, গাজায় ভোগান্তির মাত্রা অসহনীয়। তারা ইসরায়েলি সরকারের কিছু সদস্যের বিদ্বেষমূলক ভাষা ব্যবহারেরও নিন্দা জানান।
এই তিন নেতা বলেন, স্থায়ী জোরপূর্বক স্থানান্তর আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের লঙ্ঘন।
জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা প্রধান টম ফ্লেচার বলেন, যত সংখ্যক ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করতে পারছে, তা জরুরি প্রয়োজনের তুলনায় এক ফোঁটাও নয়। এক সময় ব্রিটিশ কূটনীতিক ছিলেন তিনি।
যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং কানাডার বিবৃতিতে যুদ্ধবিরতির পক্ষে এবং ‘দুই-রাষ্ট্র সমাধানের’ বাস্তবায়নের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে, যার অধীনে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ইসরায়েলের পাশে সহাবস্থানে থাকবে।
নেতানিয়াহু এই প্রস্তাবের জবাবে বলেন, আমাদের সীমানায় হামাস সন্ত্রাসীরা ধ্বংস হওয়ার আগেই আমাদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য চলমান প্রতিরক্ষামূলক যুদ্ধ বন্ধ করতে বলা এবং এক ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের দাবি জানানো মানে হলো, লন্ডন, অটোয়া ও প্যারিসের নেতারা ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যামূলক হামলার জন্য একটি বিশাল পুরস্কার দিচ্ছেন এবং ভবিষ্যতে আরও এমন হামলার আহ্বান জানাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, সমস্ত ইউরোপীয় নেতাদের উচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সংকট সমাধানের দৃষ্টিভঙ্গিকে অনুসরণ করা।
গাজায় ইসরায়েলের ক্রমাগত অমানবিক হামলার ঘটনায় এবার শক্ত অবস্থান নিতে যাচ্ছে প্রভাবশালী তিন দেশ। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘কঠোর ব্যবস্থা’ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং কানাডা।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কেয়ার স্টারমার ফরাসি ও কানাডিয়ান নেতাদের সঙ্গে একযোগে ইসরায়েল সরকারকে সামরিক অভিযান বন্ধ ও অবিলম্বে গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশ করতে দেওয়ার আহ্বান জানান। বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।
তিন দেশের যৌথ বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘আমরা সবসময় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারকে সমর্থন করেছি। কিন্তু ইসরায়েলের এই অভিযান সম্পূর্ণভাবে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।’
২ মার্চ থেকে গাজায় কোনও খাদ্য, জ্বালানি বা ওষুধ প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। জাতিসংঘ এই পরিস্থিতিকে ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর ‘বিপর্যয়কর প্রভাব’ বলে বর্ণনা করেছে।
এদিকে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই তিন দেশের অবস্থানকে ‘হামাসের জন্য একটি বিশাল পুরস্কার’ বলে উল্লেখ করেন।
নেতানিয়াহু বলেন, তার দেশ ১১ সপ্তাহের অবরোধের পর ‘সীমিত পরিমাণ খাদ্য’ প্রবেশ করতে দেবে। তবে তারা ‘সমগ্র গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার’ পরিকল্পনা করছে।
তিন পশ্চিমা নেতা- স্যার কেয়ার স্টারমার, ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এবং মার্ক কার্নি নেতানিয়াহুর এই অবস্থানের কঠোর সমালোচনা করেছেন। তারা বলেন, ‘নাগরিক জনগোষ্ঠীর জন্য অপরিহার্য মানবিক সহায়তা অস্বীকার করা অগ্রহণযোগ্য এবং এটি আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘনের ঝুঁকি সৃষ্টি করে।’ তারা আরও বলেন, গাজায় ভোগান্তির মাত্রা অসহনীয়। তারা ইসরায়েলি সরকারের কিছু সদস্যের বিদ্বেষমূলক ভাষা ব্যবহারেরও নিন্দা জানান।
এই তিন নেতা বলেন, স্থায়ী জোরপূর্বক স্থানান্তর আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের লঙ্ঘন।
জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা প্রধান টম ফ্লেচার বলেন, যত সংখ্যক ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করতে পারছে, তা জরুরি প্রয়োজনের তুলনায় এক ফোঁটাও নয়। এক সময় ব্রিটিশ কূটনীতিক ছিলেন তিনি।
যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং কানাডার বিবৃতিতে যুদ্ধবিরতির পক্ষে এবং ‘দুই-রাষ্ট্র সমাধানের’ বাস্তবায়নের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে, যার অধীনে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ইসরায়েলের পাশে সহাবস্থানে থাকবে।
নেতানিয়াহু এই প্রস্তাবের জবাবে বলেন, আমাদের সীমানায় হামাস সন্ত্রাসীরা ধ্বংস হওয়ার আগেই আমাদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য চলমান প্রতিরক্ষামূলক যুদ্ধ বন্ধ করতে বলা এবং এক ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের দাবি জানানো মানে হলো, লন্ডন, অটোয়া ও প্যারিসের নেতারা ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যামূলক হামলার জন্য একটি বিশাল পুরস্কার দিচ্ছেন এবং ভবিষ্যতে আরও এমন হামলার আহ্বান জানাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, সমস্ত ইউরোপীয় নেতাদের উচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সংকট সমাধানের দৃষ্টিভঙ্গিকে অনুসরণ করা।
চলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।
১ দিন আগেচলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।