নিখাদ খবর ডেস্ক
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে ভারতজুড়ে অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ধরতে চিরুনি অভিযান শুরু করেছে ভারতীয় পুলিশ। ভারতের গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদ থেকে ৮৯০ জন ও সুরাট থেকে ১৩৪ জনের বেশি বাংলাদেশি অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভারতের বার্তাসংস্থা পিটিআইয়ের বরাতে এ তথ্য জানায় টাইমস অব ইন্ডিয়া।
গুজরাট পুলিশের মহাপরিদর্শক বিকাশ সাহায় এর বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, আটক বাংলাদেশিদের মধ্যে চারজনের আল কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। তাদের দাবি, এই চার বাংলাদেশি আল কায়েদার ‘স্লিপার সেলে’ কাজ করে। তাদেরকে এখন পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্ষ সাঙ্ঘভির নির্দেশে শুরু করা এই অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল অঞ্চলটিতে বসবাসকারী বাংলাদেশ থেকে আসা অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করে আটক করা।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গুজরাট পুলিশের নেতৃত্বে স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ (এসওজি), ক্রাইম ব্রাঞ্চ, অ্যান্টি-হিউম্যান ট্রাফিকিং ইউনিট (এএইচটিইউ) এবং স্থানীয় পুলিশ ইউনিটগুলোর সমন্বিত অভিযানে শনিবার ভোরবেলা সন্দেহভাজন অবৈধ অভিবাসীদের আটক করা হয়েছে। কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন আটকরা বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই ভারতে প্রবেশ করেছিল। তারা জাল কাগজপত্র ব্যবহার করে অঞ্চলটিতে বসবাস করছিল।
পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (এসওজি) রাজদীপ সিং নাকুম বলেছেন, আটকদের যাচাই ও জিজ্ঞাসাবাদের পরে নির্বাসন করা হবে। তিনি বলেন, তারা অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল এবং জাল কাগজপত্র নিয়ে বসবাস করছিল। তদন্ত শেষে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে।
আহমেদাবাদে, অভিযানটি শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাত ৩টার দিকে শুরু হয়। অর্থনৈতিক অপরাধ শাখা এবং জোন-৬সহ একাধিক শাখার দল এটি পরিচালনা করে। ডিসিপি অজিত রাজিয়ানের মতে, চান্দোলা এলাকা থেকে ৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছে।
যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ শাখা) শরদ সিংহল বলেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পুলিশ কমিশনার এবং পুলিশ মহাপরিচালকের সরাসরি নির্দেশে এই অভিযান চালানো হয়েছিল। এর আগে ২০২৪ সালের এপ্রিলের পর ১২৭ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়, যার মধ্যে ৭৭ জনকে নির্বাসিত করা হয়েছে। ইন্ডিয়া
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে ভারতজুড়ে অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ধরতে চিরুনি অভিযান শুরু করেছে ভারতীয় পুলিশ। ভারতের গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদ থেকে ৮৯০ জন ও সুরাট থেকে ১৩৪ জনের বেশি বাংলাদেশি অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভারতের বার্তাসংস্থা পিটিআইয়ের বরাতে এ তথ্য জানায় টাইমস অব ইন্ডিয়া।
গুজরাট পুলিশের মহাপরিদর্শক বিকাশ সাহায় এর বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, আটক বাংলাদেশিদের মধ্যে চারজনের আল কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। তাদের দাবি, এই চার বাংলাদেশি আল কায়েদার ‘স্লিপার সেলে’ কাজ করে। তাদেরকে এখন পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্ষ সাঙ্ঘভির নির্দেশে শুরু করা এই অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল অঞ্চলটিতে বসবাসকারী বাংলাদেশ থেকে আসা অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করে আটক করা।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গুজরাট পুলিশের নেতৃত্বে স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ (এসওজি), ক্রাইম ব্রাঞ্চ, অ্যান্টি-হিউম্যান ট্রাফিকিং ইউনিট (এএইচটিইউ) এবং স্থানীয় পুলিশ ইউনিটগুলোর সমন্বিত অভিযানে শনিবার ভোরবেলা সন্দেহভাজন অবৈধ অভিবাসীদের আটক করা হয়েছে। কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন আটকরা বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই ভারতে প্রবেশ করেছিল। তারা জাল কাগজপত্র ব্যবহার করে অঞ্চলটিতে বসবাস করছিল।
পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (এসওজি) রাজদীপ সিং নাকুম বলেছেন, আটকদের যাচাই ও জিজ্ঞাসাবাদের পরে নির্বাসন করা হবে। তিনি বলেন, তারা অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল এবং জাল কাগজপত্র নিয়ে বসবাস করছিল। তদন্ত শেষে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে।
আহমেদাবাদে, অভিযানটি শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাত ৩টার দিকে শুরু হয়। অর্থনৈতিক অপরাধ শাখা এবং জোন-৬সহ একাধিক শাখার দল এটি পরিচালনা করে। ডিসিপি অজিত রাজিয়ানের মতে, চান্দোলা এলাকা থেকে ৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছে।
যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ শাখা) শরদ সিংহল বলেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পুলিশ কমিশনার এবং পুলিশ মহাপরিচালকের সরাসরি নির্দেশে এই অভিযান চালানো হয়েছিল। এর আগে ২০২৪ সালের এপ্রিলের পর ১২৭ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়, যার মধ্যে ৭৭ জনকে নির্বাসিত করা হয়েছে। ইন্ডিয়া
সে দিন প্রাণ হারান প্রায় তিন হাজার মানুষ। আহত হন আরও প্রায় ২৫ হাজার। বাংলাদেশসহ ৭৮টি দেশের নাগরিক নিহত হন এই হামলায়। অথচ ২৪ বছর পেরিয়েও এখনও শনাক্ত করা যায়নি এক হাজার ১০০ জন নিহতের পরিচয়
২ দিন আগেদেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, বিমান হামলায় সানার আল-তাহরির এলাকায় ঘরবাড়ি, শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ৬০ নম্বর সড়কে অবস্থিত একটি চিকিৎসাকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া আল-জাওফের রাজধানী আল-হাজমে সরকারি কমপাউন্ডও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
২ দিন আগেচলতি সপ্তাহে সিঙ্গাপুরের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওয়াশিংটনে মার্কিন যুদ্ধমন্ত্রী পিট হেগসেথের সঙ্গে পেন্টাগনে দেখা করেন। ১৯৯৩ সাল থেকে পরিষেবায় থাকা বিদ্যমান 'ফকার ৫০'-এর পরিবর্তে নতুন বিমান কেনার সিদ্ধান্তের কথা নিয়ে আলোচনা করেন।
২ দিন আগেবিক্ষোভকারীদের হামলার সময় কারাগারে প্রবেশ করলে সেখান থেকে ৭৭৩ জন কয়েদি পালিয়ে যান। অন্যদিকে দাং প্রদেশের তুলসিপুরে অবস্থিত কারাগার থেকে ১২৭ জন বন্দি পালিয়েছে
৩ দিন আগেসে দিন প্রাণ হারান প্রায় তিন হাজার মানুষ। আহত হন আরও প্রায় ২৫ হাজার। বাংলাদেশসহ ৭৮টি দেশের নাগরিক নিহত হন এই হামলায়। অথচ ২৪ বছর পেরিয়েও এখনও শনাক্ত করা যায়নি এক হাজার ১০০ জন নিহতের পরিচয়
দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, বিমান হামলায় সানার আল-তাহরির এলাকায় ঘরবাড়ি, শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ৬০ নম্বর সড়কে অবস্থিত একটি চিকিৎসাকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া আল-জাওফের রাজধানী আল-হাজমে সরকারি কমপাউন্ডও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
চলতি সপ্তাহে সিঙ্গাপুরের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওয়াশিংটনে মার্কিন যুদ্ধমন্ত্রী পিট হেগসেথের সঙ্গে পেন্টাগনে দেখা করেন। ১৯৯৩ সাল থেকে পরিষেবায় থাকা বিদ্যমান 'ফকার ৫০'-এর পরিবর্তে নতুন বিমান কেনার সিদ্ধান্তের কথা নিয়ে আলোচনা করেন।
বিক্ষোভকারীদের হামলার সময় কারাগারে প্রবেশ করলে সেখান থেকে ৭৭৩ জন কয়েদি পালিয়ে যান। অন্যদিকে দাং প্রদেশের তুলসিপুরে অবস্থিত কারাগার থেকে ১২৭ জন বন্দি পালিয়েছে