নিখাদ খবর ডেস্ক
ভারতে আশ্রয় নেওয়া নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতাদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাজ পড়েছে। ভারত সরকার সম্প্রতি অবৈধ নাগরিকদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। একাধিক রাজ্যে ইতিমধ্যেই পুশব্যাক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জানাগেছে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে থাকা আওয়ামী লীগের প্রায় দেড় লাখ নেতা-কর্মী ও তাদের পরিবার এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
দেশে ফিরে আসার মতো নিরাপদ পরিস্থিতি না থাকায়, নির্ঘুম রাত কাটছে তাদের। ঠিক এমনই সময় ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবাইকে ভারত ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছে এবং অন্য দেশে আশ্রয় নিতে বলেছে। এদিকে শেখ হাসিনাও ভারতীয় সরকারের চাপের মুখে নেতাদের দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছেন। তাতে নেতাদের দুশ্চিন্তা আরও বেড়েছে।
এরিমধ্যে, আওয়ামী লীগের সব ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার, যা তাদের দেশে ফেরাকে আরও অনিশ্চিত করে তুলেছে।
শেখ হাসিনাও ভারতীয় সরকারের চাপের মুখে নেতাদের দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছেন, কিন্তু তাতে নেতাদের দুশ্চিন্তা আরও বেড়েছে।
সম্প্রতি ভারতের লোকসভায় অনুপ্রবেশ নিয়ন্ত্রণ আইন আরও কঠোর করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, অন্য দেশের নাগরিকেরা কোনোভাবেই ভারতে অবৈধভাবে বসবাস করতে পারবে না। দেশটির আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তরফ থেকে বলা হয়েছে, অবৈধ হিসেবে চিহ্নিত কেউ নিজে থেকে না গেলে, তাকে গ্রেফতার করে দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
বাংলাদেশের সাবেক কূটনীতিক হুমায়ুন কবির গণমাধ্যমকে বলেন, ভারত সরকারের 'পুশব্যাক' নীতিকে আরও মানবিকভাবে পরিচালনা করা উচিত। কাউকে জোর করে ফেরত পাঠানোর চেয়ে প্রক্রিয়াগতভাবে, কূটনৈতিক পন্থায় সমস্যার সমাধান হওয়া ভালো।
ভারতে আশ্রয় নেওয়া নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতাদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাজ পড়েছে। ভারত সরকার সম্প্রতি অবৈধ নাগরিকদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। একাধিক রাজ্যে ইতিমধ্যেই পুশব্যাক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জানাগেছে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে থাকা আওয়ামী লীগের প্রায় দেড় লাখ নেতা-কর্মী ও তাদের পরিবার এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
দেশে ফিরে আসার মতো নিরাপদ পরিস্থিতি না থাকায়, নির্ঘুম রাত কাটছে তাদের। ঠিক এমনই সময় ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবাইকে ভারত ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছে এবং অন্য দেশে আশ্রয় নিতে বলেছে। এদিকে শেখ হাসিনাও ভারতীয় সরকারের চাপের মুখে নেতাদের দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছেন। তাতে নেতাদের দুশ্চিন্তা আরও বেড়েছে।
এরিমধ্যে, আওয়ামী লীগের সব ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার, যা তাদের দেশে ফেরাকে আরও অনিশ্চিত করে তুলেছে।
শেখ হাসিনাও ভারতীয় সরকারের চাপের মুখে নেতাদের দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছেন, কিন্তু তাতে নেতাদের দুশ্চিন্তা আরও বেড়েছে।
সম্প্রতি ভারতের লোকসভায় অনুপ্রবেশ নিয়ন্ত্রণ আইন আরও কঠোর করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, অন্য দেশের নাগরিকেরা কোনোভাবেই ভারতে অবৈধভাবে বসবাস করতে পারবে না। দেশটির আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তরফ থেকে বলা হয়েছে, অবৈধ হিসেবে চিহ্নিত কেউ নিজে থেকে না গেলে, তাকে গ্রেফতার করে দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
বাংলাদেশের সাবেক কূটনীতিক হুমায়ুন কবির গণমাধ্যমকে বলেন, ভারত সরকারের 'পুশব্যাক' নীতিকে আরও মানবিকভাবে পরিচালনা করা উচিত। কাউকে জোর করে ফেরত পাঠানোর চেয়ে প্রক্রিয়াগতভাবে, কূটনৈতিক পন্থায় সমস্যার সমাধান হওয়া ভালো।
চলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।
১ দিন আগেচলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।