অনলাইন ডেস্ক
সামরিক উড়োজাহাজে অবৈধ অভিবাসীদের ভারতে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ২০৫ ভারতীয়কে নিয়ে রওনা হয়েছে একটি উড়োজাহাজ। এক মার্কিন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। এটি ট্রাম্প প্রশাসনের সামরিক উড়োজাহাজের মাধ্যমে অভিবাসী ফেরত পাঠানোর সবচেয়ে দূরবর্তী গন্তব্য। খবর রয়টার্স ও এনডিটির
এনডিটিভি এক প্রতিবেদেন বলছে, সি-১৭ উড়োজাহাজে ভারতীয়দের ফেরত পাঠাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। রিপাবলিকান এই নেতা এবারের মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর ভারতীয়দের আমেরিকা থেকে ফেরত পাঠানোর ঘটনা এটিই প্রথম। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল পর্যন্ত তারা ভারতে এসে পৌঁছাননি।
মার্কিন প্রশাসনের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন সামরিক বাহিনীর সবচেয়ে দূরবর্তী গন্তব্য এই ভারত। এখানেই তাদের একটি ফ্লাইটে করে ফেরত পাঠানো হয়েছে অবৈধ ভারতীয়দের।
ক্ষমতায় আসার পরই সামরিক বাহিনীকে কাজে লাগাতে শুরু করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশেষ করে অভিবাসন নীতি কড়াকড়ি করার ক্ষেত্রে তিনি যুক্ত করেছেন সামরিক বাহিনীকে।
শপথ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমেরিকা-মেক্সিকো সীমান্তে বাড়তি সেনা পাঠান ট্রাম্প। এবার সামরিক উড়োজাহাজ ব্যবহার করলেন অবৈধদের দেশ থেকে বের করার ক্ষেত্রে। এমনকি অভিবাসীদের অস্থায়ী বসবাসের জন্য সামরিক তাঁবুও বানানো হয়েছে।
ভারতীয়দের ফেরত পাঠানো ছাড়াও আরও ৫ হাজার মানুষকে বিভিন্ন দেশে ফেরত পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে পেন্টাগন। এরা এল পাসো, টেক্সাস, স্যান দিয়েগো ও ক্যালিফোর্নিয়ার অবৈধ অভিবাসী। এর আগে গুয়েতেমালা, পেরু ও হন্ডুরাসে সামরিক বিমানে করে পাঠানো হয়েছে অবৈধদের।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, অবৈধ অভিবাসীদের তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে সামরিক উড়োজাহাজ ব্যবহার বেশ ব্যয়বহুল। গত সপ্তাহে একটি ফ্লাইটে প্রতি জনে খরচ হয়েছে প্রায় ৫ হাজার মার্কিন ডলার।
এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে লস অ্যাঞ্জেলেসে বিক্ষোভ হয়েছে। রোববারের বিক্ষোভে অভিবাসন নীতি সংস্কারের দাবি জানানো হয়। এ সময় সড়ক অবরোধ করে রাখে বিক্ষোভকারীরা। এতে প্রায় পাঁচ ঘণ্টার মতো যান চলাচল ব্যাহত হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি। লস অ্যাঞ্জেলেস ছাড়াও ক্যালিফোর্নিয়ার দক্ষিণে, সান ডিয়েগো, টেক্সাস ও ডালাসেও বিক্ষোভের খবর পাওয়া গেছে।
২০ জানুয়ারি ক্ষমতা গ্রহণের পরই আমেরিকায় থাকা অভিবাস প্রত্যাশীদের বিরুদ্ধে নির্বাহী আদেশ জারি করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দেশের বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ধর-পাকড় এবং নিজ দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার কার্যক্রম।
আমেরিকায় অন্তত ১ কোটি ১০ লাখ থেকে ১ কোটি ১৫ লাখ অভিবাসনপ্রত্যাশী রয়েছে। এর মধ্যে ২০ লাখের বেশি অভিবাসন প্রত্যাশীর বাস ক্যালিফোর্নিয়ায়।
সামরিক উড়োজাহাজে অবৈধ অভিবাসীদের ভারতে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ২০৫ ভারতীয়কে নিয়ে রওনা হয়েছে একটি উড়োজাহাজ। এক মার্কিন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। এটি ট্রাম্প প্রশাসনের সামরিক উড়োজাহাজের মাধ্যমে অভিবাসী ফেরত পাঠানোর সবচেয়ে দূরবর্তী গন্তব্য। খবর রয়টার্স ও এনডিটির
এনডিটিভি এক প্রতিবেদেন বলছে, সি-১৭ উড়োজাহাজে ভারতীয়দের ফেরত পাঠাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। রিপাবলিকান এই নেতা এবারের মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর ভারতীয়দের আমেরিকা থেকে ফেরত পাঠানোর ঘটনা এটিই প্রথম। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল পর্যন্ত তারা ভারতে এসে পৌঁছাননি।
মার্কিন প্রশাসনের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন সামরিক বাহিনীর সবচেয়ে দূরবর্তী গন্তব্য এই ভারত। এখানেই তাদের একটি ফ্লাইটে করে ফেরত পাঠানো হয়েছে অবৈধ ভারতীয়দের।
ক্ষমতায় আসার পরই সামরিক বাহিনীকে কাজে লাগাতে শুরু করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশেষ করে অভিবাসন নীতি কড়াকড়ি করার ক্ষেত্রে তিনি যুক্ত করেছেন সামরিক বাহিনীকে।
শপথ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমেরিকা-মেক্সিকো সীমান্তে বাড়তি সেনা পাঠান ট্রাম্প। এবার সামরিক উড়োজাহাজ ব্যবহার করলেন অবৈধদের দেশ থেকে বের করার ক্ষেত্রে। এমনকি অভিবাসীদের অস্থায়ী বসবাসের জন্য সামরিক তাঁবুও বানানো হয়েছে।
ভারতীয়দের ফেরত পাঠানো ছাড়াও আরও ৫ হাজার মানুষকে বিভিন্ন দেশে ফেরত পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে পেন্টাগন। এরা এল পাসো, টেক্সাস, স্যান দিয়েগো ও ক্যালিফোর্নিয়ার অবৈধ অভিবাসী। এর আগে গুয়েতেমালা, পেরু ও হন্ডুরাসে সামরিক বিমানে করে পাঠানো হয়েছে অবৈধদের।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, অবৈধ অভিবাসীদের তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে সামরিক উড়োজাহাজ ব্যবহার বেশ ব্যয়বহুল। গত সপ্তাহে একটি ফ্লাইটে প্রতি জনে খরচ হয়েছে প্রায় ৫ হাজার মার্কিন ডলার।
এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে লস অ্যাঞ্জেলেসে বিক্ষোভ হয়েছে। রোববারের বিক্ষোভে অভিবাসন নীতি সংস্কারের দাবি জানানো হয়। এ সময় সড়ক অবরোধ করে রাখে বিক্ষোভকারীরা। এতে প্রায় পাঁচ ঘণ্টার মতো যান চলাচল ব্যাহত হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি। লস অ্যাঞ্জেলেস ছাড়াও ক্যালিফোর্নিয়ার দক্ষিণে, সান ডিয়েগো, টেক্সাস ও ডালাসেও বিক্ষোভের খবর পাওয়া গেছে।
২০ জানুয়ারি ক্ষমতা গ্রহণের পরই আমেরিকায় থাকা অভিবাস প্রত্যাশীদের বিরুদ্ধে নির্বাহী আদেশ জারি করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দেশের বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ধর-পাকড় এবং নিজ দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার কার্যক্রম।
আমেরিকায় অন্তত ১ কোটি ১০ লাখ থেকে ১ কোটি ১৫ লাখ অভিবাসনপ্রত্যাশী রয়েছে। এর মধ্যে ২০ লাখের বেশি অভিবাসন প্রত্যাশীর বাস ক্যালিফোর্নিয়ায়।
বিমান আকৃতির এটি ড্রোন শোধনাগারের একটি অংশে আছড়ে পড়ে, এবং তার পরে ঘটে বিস্ফোরণ। এ সময় কারখানার ওই অংশে আগুন ধরে গিয়েছিল, তবে শিগগিরই তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। হামলায় কেউ নিহত বা আহত হননি। শোধানাগারটির কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তবে তা তেমন বড় কিছু নয়
৩ ঘণ্টা আগেচীনে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাউথ এশিয়া ও সাউথইস্ট এশিয়া বিজনেস ডেভেলপমেন্ট কোঅপারেশন কনফারেন্স যেখানে অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধি দল।
১৫ ঘণ্টা আগেমধ্য আফ্রিকার এই দেশটিতে নৌকাডুবির ঘটনা ক্রমশ ঘন ঘন হয়ে উঠছে। সস্তা কাঠের নৌকাগুলো মাঝে মাঝেই যাত্রী এবং পণ্যের ভারে মাঝ নদীতে ডুবে যায়। লাইফ জ্যাকেট সেখানে বিরল
১৯ ঘণ্টা আগেআরব লিগও প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। গত জুলাইয়ে ১৭টি দেশ এটিতে স্বাক্ষর করেছিল। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য গাজার যুদ্ধ বন্ধ করা জরুরি এবং হামাসকে অবশ্যই ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের কাছে ক্ষমতা ও অস্ত্র হস্তান্তর করতে হবে
২১ ঘণ্টা আগেবিমান আকৃতির এটি ড্রোন শোধনাগারের একটি অংশে আছড়ে পড়ে, এবং তার পরে ঘটে বিস্ফোরণ। এ সময় কারখানার ওই অংশে আগুন ধরে গিয়েছিল, তবে শিগগিরই তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। হামলায় কেউ নিহত বা আহত হননি। শোধানাগারটির কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তবে তা তেমন বড় কিছু নয়
চীনে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাউথ এশিয়া ও সাউথইস্ট এশিয়া বিজনেস ডেভেলপমেন্ট কোঅপারেশন কনফারেন্স যেখানে অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধি দল।
মধ্য আফ্রিকার এই দেশটিতে নৌকাডুবির ঘটনা ক্রমশ ঘন ঘন হয়ে উঠছে। সস্তা কাঠের নৌকাগুলো মাঝে মাঝেই যাত্রী এবং পণ্যের ভারে মাঝ নদীতে ডুবে যায়। লাইফ জ্যাকেট সেখানে বিরল
আরব লিগও প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। গত জুলাইয়ে ১৭টি দেশ এটিতে স্বাক্ষর করেছিল। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য গাজার যুদ্ধ বন্ধ করা জরুরি এবং হামাসকে অবশ্যই ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের কাছে ক্ষমতা ও অস্ত্র হস্তান্তর করতে হবে