গুজরাটে পাঁচ শতাধিক বাংলাদেশি আটক

প্রতিনিধি
নিখাদ খবর ডেস্ক
Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

ভারতের গুজরাট রাজ্য থেকে ৫৫০ জন বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছে। তারা সবাই অবৈধ অভিবাসী বলে দাবি করেছে ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, গুজরাটের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্ষ সাংঘভির নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুজরাটের সুরাট ও আহমেদাবাদ এলাকায় অবৈধ অভিবাসী শনাক্ত করতে অভিযান পরিচালনা করে। এসময় ৫৫০ জন বাংলাদেশিকে আটক করা হয়।

পিটিআই আরও জানায়, গুজরাট পুলিশের নেতৃত্বে স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ (এসওজি), ক্রাইম ব্রাঞ্চ, অ্যান্টি-হিউম্যান ট্রাফিকিং ইউনিট (এএইচটিইউ) এবং স্থানীয় পুলিশ ইউনিটগুলো আজ শনিবার ভোরে সমন্বিতভাবে অভিযান চালিয়েছে।

স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আটককৃতদের কাছে বৈধ কাগজপত্র নেই। তারা জাল কাগজপত্র তৈরি করে ভারতে বাসবাস করছিল।

ডেপুটি পুলিশ কমিশনার রাজদীপ সিং নাকুম বলেন, ‘আটক ব্যক্তিদের ব্যাপারে তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্ত শেষে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে।’

এদিকে পুলিশের অর্থনৈতিক অপরাধ শাখা এবং জোন ৬ সহ একাধিক শাখার দল গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে আহমেদাবাদে অভিযান পরিচালনা করেছে। আহমেদাবাদের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার অজিত রাজিয়ান জানান, চান্দোলা এলাকা থেকে ৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছে।

যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ শাখা) শরদ সিংহল বলেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পুলিশ কমিশনার এবং পুলিশ মহাপরিচালকের সরাসরি নির্দেশে এই অভিযান পরিচালিত হয়েছে। এর আগে ২০২৪ সালের এপ্রিলে ১২৭ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছিল ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

ভারত নিয়ে আরও পড়ুন

গাজায় ইসরায়েলের হামলার সময় গ্রেপ্তার এক ফিলিস্তিনি বন্দীর ওপর সৈন্যদের নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস হওয়ার ফৌজদারি তদন্তের পর শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর প্রধান আইন কর্মকর্তা ইয়িফাত টোমার-ইয়েরুশালমি পদত্যাগ করেছেন

১০ ঘণ্টা আগে

সন্ত্রাসী অবকাঠামো লক্ষ্যবস্তু করে হামলা চালানো হয়েছে। তবে স্থানীয়দের অভিযোগ, বিমান হামলায় বেসামরিক এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে

এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ এবং আগুন লাগার সঠিক কারণ উদঘাটনের জন্য তদন্ত শুরু করা হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে

বিতর্কের সূত্রপাত হয় যখন কংগ্রেস নেতা বিদ্যু ভূষণ দাস কংগ্রেস সেবা দলের এক সভায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গান ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গেয়ে শোনান। গানটি ১৯০৫ সালে বৃটিশ আমলে বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতায় স্বদেশি আন্দোলনের সময় লেখা হয়েছিল এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ এটি জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহণ করে

২ দিন আগে