অনলাইন ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যের নির্যাতিত রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার যুদ্ধবিধ্বস্ত শিশুদের পাশে দাঁড়িয়েছেন দেশি ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তাদের অর্থায়নে এবং মিশরে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে, উত্তর গাজার শাইখ রেদোওয়ান এলাকায় শিশুদের খাদ্য ও মনস্তাত্ত্বিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।
মানবিক এই কার্যক্রম পরিচালনা করছে দুটি বাংলাদেশি সংস্থা— ‘মাই ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন’ ও ‘এইচএমবিডি ফাউন্ডেশন’। গাজার একটি হোম স্কুল ‘তামারা’-র ১৫০ জন শিশুর মাঝে খাবার বিতরণ এবং সাইকো-থেরাপি ও কাউন্সেলিংয়ের মতো মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
শিশুদের জন্য খাবার ও মানসিক সহায়তা
দীর্ঘদিনের সংঘাত, ঘরবাড়ি হারানো ও নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে বেড়ে ওঠা গাজাবাসী শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যে ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। এই বাস্তবতা মাথায় রেখে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে সেখানে শিশুদের জন্য বিশেষ মনস্তাত্ত্বিক সেবা চালু করা হয়েছে।
সীমান্তে সংকট, সহায়তা অব্যাহত
মিশর-গাজা সীমান্তে কড়াকড়ির কারণে সরাসরি ত্রাণ পাঠানো বর্তমানে কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে সেখানে খাদ্য ও পানির সংকট চরমে পৌঁছেছে। বাংলাদেশি সংস্থা দুটি সেই সংকট দূর করতে বিকল্প পথে সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
তাদের পরিচালিত গাজার ‘সেন্ট্রাল কিচেন’ থেকে প্রতি সপ্তাহে রান্না করা খাবার পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে ৩০০–এর বেশি পরিবারের কাছে। ইতোমধ্যে এক হাজার পরিবারকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হয়েছে।
নিরবচ্ছিন্ন সহায়তার অঙ্গীকার
যুদ্ধের বিভীষিকা থেকে বেঁচে যাওয়া শিশুদের জন্য যতটুকু সম্ভব সহায়তা পৌঁছানোই এখন মূল লক্ষ্য বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। তারা বলেন, শিশুরা যেন যুদ্ধের ট্রমা থেকে মুক্ত হয়ে একটু হাসতে পারে, সেই চেষ্টাই আমাদের।
গৃহহীনদের জন্য তাঁবু, রোগীদের জন্য চিকিৎসা সহায়তা
এইচএমবিডি ফাউন্ডেশনের পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম সাকিব জানান, গৃহহীনদের জন্য অস্থায়ী তাঁবু ও মসজিদ নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধাহত ও অসুস্থদের চিকিৎসা সহায়তা দেওয়া হচ্ছে গাজার ভেতরে ও কায়রোর বিভিন্ন হাসপাতালে।
তিনি বলেন, মিশরে অবস্থানরত প্রায় ১০০ থেকে ১৫০টি ফিলিস্তিনি পরিবারকে প্রতি তিন থেকে চার মাস অন্তর ফুডবক্স ও নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশিদের সহযোগিতায় এই মানবিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
মধ্যপ্রাচ্যের নির্যাতিত রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার যুদ্ধবিধ্বস্ত শিশুদের পাশে দাঁড়িয়েছেন দেশি ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তাদের অর্থায়নে এবং মিশরে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে, উত্তর গাজার শাইখ রেদোওয়ান এলাকায় শিশুদের খাদ্য ও মনস্তাত্ত্বিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।
মানবিক এই কার্যক্রম পরিচালনা করছে দুটি বাংলাদেশি সংস্থা— ‘মাই ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন’ ও ‘এইচএমবিডি ফাউন্ডেশন’। গাজার একটি হোম স্কুল ‘তামারা’-র ১৫০ জন শিশুর মাঝে খাবার বিতরণ এবং সাইকো-থেরাপি ও কাউন্সেলিংয়ের মতো মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
শিশুদের জন্য খাবার ও মানসিক সহায়তা
দীর্ঘদিনের সংঘাত, ঘরবাড়ি হারানো ও নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে বেড়ে ওঠা গাজাবাসী শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যে ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। এই বাস্তবতা মাথায় রেখে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে সেখানে শিশুদের জন্য বিশেষ মনস্তাত্ত্বিক সেবা চালু করা হয়েছে।
সীমান্তে সংকট, সহায়তা অব্যাহত
মিশর-গাজা সীমান্তে কড়াকড়ির কারণে সরাসরি ত্রাণ পাঠানো বর্তমানে কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে সেখানে খাদ্য ও পানির সংকট চরমে পৌঁছেছে। বাংলাদেশি সংস্থা দুটি সেই সংকট দূর করতে বিকল্প পথে সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
তাদের পরিচালিত গাজার ‘সেন্ট্রাল কিচেন’ থেকে প্রতি সপ্তাহে রান্না করা খাবার পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে ৩০০–এর বেশি পরিবারের কাছে। ইতোমধ্যে এক হাজার পরিবারকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হয়েছে।
নিরবচ্ছিন্ন সহায়তার অঙ্গীকার
যুদ্ধের বিভীষিকা থেকে বেঁচে যাওয়া শিশুদের জন্য যতটুকু সম্ভব সহায়তা পৌঁছানোই এখন মূল লক্ষ্য বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। তারা বলেন, শিশুরা যেন যুদ্ধের ট্রমা থেকে মুক্ত হয়ে একটু হাসতে পারে, সেই চেষ্টাই আমাদের।
গৃহহীনদের জন্য তাঁবু, রোগীদের জন্য চিকিৎসা সহায়তা
এইচএমবিডি ফাউন্ডেশনের পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম সাকিব জানান, গৃহহীনদের জন্য অস্থায়ী তাঁবু ও মসজিদ নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধাহত ও অসুস্থদের চিকিৎসা সহায়তা দেওয়া হচ্ছে গাজার ভেতরে ও কায়রোর বিভিন্ন হাসপাতালে।
তিনি বলেন, মিশরে অবস্থানরত প্রায় ১০০ থেকে ১৫০টি ফিলিস্তিনি পরিবারকে প্রতি তিন থেকে চার মাস অন্তর ফুডবক্স ও নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশিদের সহযোগিতায় এই মানবিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির পদত্যাগ করার কয়েক ঘণ্টা পরই দেশটির প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউডেলও পদত্যাগ করেছেন
৭ ঘণ্টা আগেএই তদন্ত প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের নেতৃত্বে চলছে। যিনি মাহাথিরের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী। আনোয়ারের দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে এখন পর্যন্ত তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে
৮ ঘণ্টা আগেসরকারবিরোধী আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করায় দেশটির সেনাবাহিনী হেলিকপ্টারে করে ভাইজেপাতি থেকে মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিচ্ছে
৮ ঘণ্টা আগেধোঁয়া ও নিরাপত্তা সমস্যার কারণে ক্রু সদস্যরা বিমানবন্দরে পৌঁছাতে পারছেন না, ফলে ফ্লাইট শুরু করা যাচ্ছে না। নিরাপত্তার কারণে বুদ্ধ এয়ারসহ সমস্ত দেশীয় এয়ারলাইন্সও তাদের সব ফ্লাইট স্থগিত করেছে
৯ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির পদত্যাগ করার কয়েক ঘণ্টা পরই দেশটির প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউডেলও পদত্যাগ করেছেন
এই তদন্ত প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের নেতৃত্বে চলছে। যিনি মাহাথিরের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী। আনোয়ারের দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে এখন পর্যন্ত তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে
সরকারবিরোধী আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করায় দেশটির সেনাবাহিনী হেলিকপ্টারে করে ভাইজেপাতি থেকে মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিচ্ছে
ধোঁয়া ও নিরাপত্তা সমস্যার কারণে ক্রু সদস্যরা বিমানবন্দরে পৌঁছাতে পারছেন না, ফলে ফ্লাইট শুরু করা যাচ্ছে না। নিরাপত্তার কারণে বুদ্ধ এয়ারসহ সমস্ত দেশীয় এয়ারলাইন্সও তাদের সব ফ্লাইট স্থগিত করেছে