নিখাদ খবর ডেস্ক

রবিবার ভোরে, ইরানের ফোর্দো, নাতাঞ্জ এবং ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।এই পদক্ষেপের মাধ্যমে, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত হলো, যে দেশটি গত ১৩ই জুন থেকে তেহরানের বিরুদ্ধে হামলা চালিয়ে আসছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, এই আক্রমণের উদ্দেশ্য হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করা।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলা এমন এক সময়ে এসেছে, যার মাত্র দুই দিন আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন যে তিনি ইসরায়েলের এই আক্রমণে সমর্থন দেবেন কি না, সে সিদ্ধান্ত তিনি "দুই সপ্তাহের মধ্যে" নেবেন।
"আজ যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ইরানের বিরুদ্ধে বলপ্রয়োগে আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এটি এমন একটি অঞ্চলে বিপজ্জনক মাত্রার উত্তেজনা বৃদ্ধি, যা ইতোমধ্যেই সংকটের কিনারায় রয়েছে—এবং এটি আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সরাসরি হুমকি," বলেন গুতেরেস।
তিনি আরও বলেন, "আমি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি যেন তারা উত্তেজনা প্রশমিত করে এবং জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের অন্যান্য বিধান অনুযায়ী তাদের দায়িত্ব পালন করে।"
সামরিক অভিযানের পর এক টেলিভিশন ভাষণে ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে "চমৎকার সাফল্য" হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, এতে তিনটি পারমাণবিক স্থাপনার "সম্পূর্ণ ও চূড়ান্ত ধ্বংস" ঘটেছে।
অন্যদিকে, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি এই ঘটনাগুলোর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, এটি জাতিসংঘ সনদ, আন্তর্জাতিক আইন এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির একটি "গভীর লঙ্ঘন"। ইরানের রেভ্যুলশারি গার্ডস বাহিনী ঘোষণা দিয়েছে, ওয়াশিংটনকে তারা এমনভাবে জবাব দেবে, যাতে তারা অনুশোচনা করতে বাধ্য হয়।
অন্যদিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন প্রেসিডেন্টকে অভিনন্দন জানান এবং বলেন, "প্রেসি
সৌদি আরব ইরানের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে "গভীর উদ্বেগ" প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে, ওমান—যেখানে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে আলোচনা হয়েছে—এই হামলার নিন্দা জানিয়ে উত্তেজনা প্রশমনের আহ্বান জানিয়েছে।
ইরান ঘিরে উত্তেজনা বৃদ্ধির নিন্দা জানিয়েছে মিশর। দেশটি বলেছে, জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের যেকোনো লঙ্ঘনের নিন্দা জানায় মিশর। বিশেষ করে যেকোনো রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব রক্ষার ওপর দেশটি জোর দিয়েছে। ওই অঞ্চলের বিপদ আরো সংঘাত ও উত্তেজনার দিয়ে নিয়ে যেতে পারে বলে দেশটি সতর্ক করে দিয়েছে।
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, ''বর্তমান বিপজ্জনক উত্তেজনা আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিকভাবে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যেতে পারে।'' সব দেশ বিবেচনা ও ধৈর্যের প্রদর্শন করবে বলে আশা প্রকাশ করেছে দেশটি।

ইরাকও ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচিকে লক্ষ্যবস্তু করার মাধ্যমে বিপজ্জনকভাবে উত্তেজনা বৃদ্ধি ও আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি তৈরি হচ্ছে। উত্তেজনা প্রশমনে দ্রুত কূটনৈতিক আলোচনার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে ইরাক।
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী জোসেফ আউন বলেছেন, ''ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে দিতে পারে, যার ফলে আঞ্চলিক ও একাধিক দেশের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে।''
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলায় জোরালো নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও চীন।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আন্তর্জাতিক আণবিক সংস্থার নজরদারিতে থাকা ওই স্থাপনাগুলোয় হামলায় তারা জোর নিন্দা জানাচ্ছে, যা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন। এই ঘটনা মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে দেবে জানিয়ে সকল পক্ষকে হামলা বন্ধ করা ও দ্রুত আলোচনায় ফেরার জন্য তাগিদ দিয়েছে চীন।
অন্যদিকে মার্কিন হামলার জোর সমালোচনা করেছে রাশিয়া।
দেশটি বলেছে, ''কোনও ন্যায্যতা ছাড়া একটি সার্বভৌম দেশের ওপর এই হামলা একটি 'দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত,' যা জাতিসংঘ সনদ, আন্তর্জাতিক আইন ও নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবনার লঙ্ঘন।''
'সকল ধরনের আগ্রাসন' বন্ধের দাবি জানিয়েছে রাশিয়া।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার মন্তব্য করেছেন যে ট্রাম্প প্রশাসন এমন পদক্ষেপ নিয়েছে যা ইরানকে পারমাণবিক শক্তিতে পরিণত হওয়ার হুমকি "হ্রাস" করতে সহায়ক হবে।
তিনি রবিবার সকালে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, "ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুতর হুমকি। ইরানকে কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে দেওয়া হবে না।"
তিনি আরও বলেন, "আমরা ইরানকে আলোচনার টেবিলে ফিরে আসার এবং এই সংকটের কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করার আহ্বান জানাই।"
লাতিন আমেরিকা, চিলি, বলিভিয়া, ভেনেজুয়েলা এবং কিউবার রাষ্ট্রপ্রধানরা যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেছেন।
বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট লুইস আর্স এবং কিউবার প্রেসিডেন্ট রাফায়েল দিয়াস-কানেল একমত হন যে যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থি।
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর প্রশাসনের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এই হামলা "একটি অবৈধ, অযৌক্তিক এবং অত্যন্ত বিপজ্জনক আগ্রাসনের কাজ।"
চিলির প্রেসিডেন্ট গাব্রিয়েল বোরিচ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা এই অর্থে ব্যবহার করা উচিত নয় যে তারা "মানবজাতি হিসেবে আমরা যে-সব নিয়ম তৈরি করেছি, তা লঙ্ঘন করতে পারে।"

রবিবার ভোরে, ইরানের ফোর্দো, নাতাঞ্জ এবং ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।এই পদক্ষেপের মাধ্যমে, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত হলো, যে দেশটি গত ১৩ই জুন থেকে তেহরানের বিরুদ্ধে হামলা চালিয়ে আসছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, এই আক্রমণের উদ্দেশ্য হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করা।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলা এমন এক সময়ে এসেছে, যার মাত্র দুই দিন আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন যে তিনি ইসরায়েলের এই আক্রমণে সমর্থন দেবেন কি না, সে সিদ্ধান্ত তিনি "দুই সপ্তাহের মধ্যে" নেবেন।
"আজ যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ইরানের বিরুদ্ধে বলপ্রয়োগে আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এটি এমন একটি অঞ্চলে বিপজ্জনক মাত্রার উত্তেজনা বৃদ্ধি, যা ইতোমধ্যেই সংকটের কিনারায় রয়েছে—এবং এটি আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সরাসরি হুমকি," বলেন গুতেরেস।
তিনি আরও বলেন, "আমি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি যেন তারা উত্তেজনা প্রশমিত করে এবং জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের অন্যান্য বিধান অনুযায়ী তাদের দায়িত্ব পালন করে।"
সামরিক অভিযানের পর এক টেলিভিশন ভাষণে ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে "চমৎকার সাফল্য" হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, এতে তিনটি পারমাণবিক স্থাপনার "সম্পূর্ণ ও চূড়ান্ত ধ্বংস" ঘটেছে।
অন্যদিকে, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি এই ঘটনাগুলোর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, এটি জাতিসংঘ সনদ, আন্তর্জাতিক আইন এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির একটি "গভীর লঙ্ঘন"। ইরানের রেভ্যুলশারি গার্ডস বাহিনী ঘোষণা দিয়েছে, ওয়াশিংটনকে তারা এমনভাবে জবাব দেবে, যাতে তারা অনুশোচনা করতে বাধ্য হয়।
অন্যদিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন প্রেসিডেন্টকে অভিনন্দন জানান এবং বলেন, "প্রেসি
সৌদি আরব ইরানের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে "গভীর উদ্বেগ" প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে, ওমান—যেখানে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে আলোচনা হয়েছে—এই হামলার নিন্দা জানিয়ে উত্তেজনা প্রশমনের আহ্বান জানিয়েছে।
ইরান ঘিরে উত্তেজনা বৃদ্ধির নিন্দা জানিয়েছে মিশর। দেশটি বলেছে, জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের যেকোনো লঙ্ঘনের নিন্দা জানায় মিশর। বিশেষ করে যেকোনো রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব রক্ষার ওপর দেশটি জোর দিয়েছে। ওই অঞ্চলের বিপদ আরো সংঘাত ও উত্তেজনার দিয়ে নিয়ে যেতে পারে বলে দেশটি সতর্ক করে দিয়েছে।
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, ''বর্তমান বিপজ্জনক উত্তেজনা আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিকভাবে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যেতে পারে।'' সব দেশ বিবেচনা ও ধৈর্যের প্রদর্শন করবে বলে আশা প্রকাশ করেছে দেশটি।

ইরাকও ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচিকে লক্ষ্যবস্তু করার মাধ্যমে বিপজ্জনকভাবে উত্তেজনা বৃদ্ধি ও আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি তৈরি হচ্ছে। উত্তেজনা প্রশমনে দ্রুত কূটনৈতিক আলোচনার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে ইরাক।
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী জোসেফ আউন বলেছেন, ''ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে দিতে পারে, যার ফলে আঞ্চলিক ও একাধিক দেশের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে।''
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলায় জোরালো নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও চীন।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আন্তর্জাতিক আণবিক সংস্থার নজরদারিতে থাকা ওই স্থাপনাগুলোয় হামলায় তারা জোর নিন্দা জানাচ্ছে, যা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন। এই ঘটনা মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে দেবে জানিয়ে সকল পক্ষকে হামলা বন্ধ করা ও দ্রুত আলোচনায় ফেরার জন্য তাগিদ দিয়েছে চীন।
অন্যদিকে মার্কিন হামলার জোর সমালোচনা করেছে রাশিয়া।
দেশটি বলেছে, ''কোনও ন্যায্যতা ছাড়া একটি সার্বভৌম দেশের ওপর এই হামলা একটি 'দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত,' যা জাতিসংঘ সনদ, আন্তর্জাতিক আইন ও নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবনার লঙ্ঘন।''
'সকল ধরনের আগ্রাসন' বন্ধের দাবি জানিয়েছে রাশিয়া।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার মন্তব্য করেছেন যে ট্রাম্প প্রশাসন এমন পদক্ষেপ নিয়েছে যা ইরানকে পারমাণবিক শক্তিতে পরিণত হওয়ার হুমকি "হ্রাস" করতে সহায়ক হবে।
তিনি রবিবার সকালে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, "ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুতর হুমকি। ইরানকে কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে দেওয়া হবে না।"
তিনি আরও বলেন, "আমরা ইরানকে আলোচনার টেবিলে ফিরে আসার এবং এই সংকটের কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করার আহ্বান জানাই।"
লাতিন আমেরিকা, চিলি, বলিভিয়া, ভেনেজুয়েলা এবং কিউবার রাষ্ট্রপ্রধানরা যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেছেন।
বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট লুইস আর্স এবং কিউবার প্রেসিডেন্ট রাফায়েল দিয়াস-কানেল একমত হন যে যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থি।
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর প্রশাসনের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এই হামলা "একটি অবৈধ, অযৌক্তিক এবং অত্যন্ত বিপজ্জনক আগ্রাসনের কাজ।"
চিলির প্রেসিডেন্ট গাব্রিয়েল বোরিচ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা এই অর্থে ব্যবহার করা উচিত নয় যে তারা "মানবজাতি হিসেবে আমরা যে-সব নিয়ম তৈরি করেছি, তা লঙ্ঘন করতে পারে।"


বিতর্কের সূত্রপাত হয় যখন কংগ্রেস নেতা বিদ্যু ভূষণ দাস কংগ্রেস সেবা দলের এক সভায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গান ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গেয়ে শোনান। গানটি ১৯০৫ সালে বৃটিশ আমলে বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতায় স্বদেশি আন্দোলনের সময় লেখা হয়েছিল এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ এটি জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহণ করে
২ দিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাতে ঘোষণা করেছেন, দেশটি আবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরু করছে
২ দিন আগে
৮০ থেকে ৯০ শতাংশ বাড়ির ছাদ উড়ে গেছে এবং সরকারি স্থাপনাগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হাইতিতে ভয়াবহ বন্যায় আরও ২০ জন নিহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে ১০ জন শিশু
২ দিন আগে
অস্ত্রবিরতি পুনরায় কার্যকর করার দাবি জানিয়েও নতুন করে গাজায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। বুধবার সন্ধ্যায় উত্তর গাজার বেইত লাহিয়ায় চালানো ওই হামলায় অন্তত দুইজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে আল-শিফা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ
২ দিন আগেবিতর্কের সূত্রপাত হয় যখন কংগ্রেস নেতা বিদ্যু ভূষণ দাস কংগ্রেস সেবা দলের এক সভায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গান ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গেয়ে শোনান। গানটি ১৯০৫ সালে বৃটিশ আমলে বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতায় স্বদেশি আন্দোলনের সময় লেখা হয়েছিল এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ এটি জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহণ করে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাতে ঘোষণা করেছেন, দেশটি আবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরু করছে
৮০ থেকে ৯০ শতাংশ বাড়ির ছাদ উড়ে গেছে এবং সরকারি স্থাপনাগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হাইতিতে ভয়াবহ বন্যায় আরও ২০ জন নিহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে ১০ জন শিশু
অস্ত্রবিরতি পুনরায় কার্যকর করার দাবি জানিয়েও নতুন করে গাজায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। বুধবার সন্ধ্যায় উত্তর গাজার বেইত লাহিয়ায় চালানো ওই হামলায় অন্তত দুইজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে আল-শিফা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ