নিখাদ খবর ডেস্ক
ইরানের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত একটি এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এই বিস্ফোরণে চার শতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যমের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। আজ শনিবার এই বিস্ফোরণে ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণের কারণ জানা যায়নি।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শনিবার দক্ষিণ ইরানের এক গুরুত্বপূর্ণ বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় আহতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়েছে। ইরানের রাষ্ট্র পরিচালিত টেলিভিশন জরুরি বিভাগের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ‘৪০৬ জন আহত হয়েছেন। আহতদের শত শত জনকে পাশের চিকিৎসাকেন্দ্রগুলোতে পাঠানো হয়েছে।’
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, রাজধানী তেহরান থেকে ১ হাজার কিলোমিটার দূরে বন্দর আব্বাসে আজ শনিবার ভয়ারহ বিস্ফোরণ ঘটে।
ইরানের কাস্টমস কর্তৃপক্ষের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শনিবারের বিস্ফোরণটি সিনা কন্টেইনার ইয়ার্ডে ঘটেছে, যা বন্দর ও সমুদ্র সংস্থার সাথে সম্পর্কিত। ইরানের জরুরি পরিষেবা বলছে, বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৩৯৫ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে হরমোজগান প্রদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার পরিচালক মেহরদাদ হাসানজাদেহ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে বলেছেন, আহতদের দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এরই মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করেছেন।
এর আগে হরমোজগান বন্দর এবং সমুদ্র প্রশাসনের কর্মকর্তা ইসমাইল মালেকিজাদেহ বলেছিলেন, ‘শহীদ রাজাই বন্দর ডকের কাছে বিস্ফোরণটি ঘটেছে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, বিস্ফোরণস্থল থেকে কালো ধোঁয়ার বিশাল কুণ্ডলী এবং আগুনের গোলা উঠে আসছে। অন্যান্য ভিডিওতে দেখা গেছে, অনেক ভবন ও যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের মে মাসে ইসরায়েল এই বন্ধরে বড় ধরনের সাইবার হামলা চালিয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই হামলায় বন্দরটির কম্পিউটার সিস্টেম বিধ্বস্ত হয়েছিল এবং পরিবহন বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছিল।
ইরানের বার্তা সংস্থা ইরনা জানিয়েছে, শহীদ রাজাই বন্দর ইরানের সবচেয়ে আধুনিক সামুদ্রিক বন্দর। এটি হোরমোজগানের প্রাদেশিক রাজধানী বন্দর আব্বাস থেকে ২৩ কিলোমিটার পূর্বে এবং হরমুজ প্রণালীর উত্তর দিকে অবস্থিত। এই বন্দর দিয়ে পৃথিবীর মোট উৎপাদিত তেলের পাঁচ ভাগের এক ভাগ পরিবহণ করা হয়।
ইরানের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত একটি এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এই বিস্ফোরণে চার শতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যমের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। আজ শনিবার এই বিস্ফোরণে ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণের কারণ জানা যায়নি।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শনিবার দক্ষিণ ইরানের এক গুরুত্বপূর্ণ বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় আহতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়েছে। ইরানের রাষ্ট্র পরিচালিত টেলিভিশন জরুরি বিভাগের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ‘৪০৬ জন আহত হয়েছেন। আহতদের শত শত জনকে পাশের চিকিৎসাকেন্দ্রগুলোতে পাঠানো হয়েছে।’
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, রাজধানী তেহরান থেকে ১ হাজার কিলোমিটার দূরে বন্দর আব্বাসে আজ শনিবার ভয়ারহ বিস্ফোরণ ঘটে।
ইরানের কাস্টমস কর্তৃপক্ষের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শনিবারের বিস্ফোরণটি সিনা কন্টেইনার ইয়ার্ডে ঘটেছে, যা বন্দর ও সমুদ্র সংস্থার সাথে সম্পর্কিত। ইরানের জরুরি পরিষেবা বলছে, বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৩৯৫ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে হরমোজগান প্রদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার পরিচালক মেহরদাদ হাসানজাদেহ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে বলেছেন, আহতদের দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এরই মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করেছেন।
এর আগে হরমোজগান বন্দর এবং সমুদ্র প্রশাসনের কর্মকর্তা ইসমাইল মালেকিজাদেহ বলেছিলেন, ‘শহীদ রাজাই বন্দর ডকের কাছে বিস্ফোরণটি ঘটেছে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, বিস্ফোরণস্থল থেকে কালো ধোঁয়ার বিশাল কুণ্ডলী এবং আগুনের গোলা উঠে আসছে। অন্যান্য ভিডিওতে দেখা গেছে, অনেক ভবন ও যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের মে মাসে ইসরায়েল এই বন্ধরে বড় ধরনের সাইবার হামলা চালিয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই হামলায় বন্দরটির কম্পিউটার সিস্টেম বিধ্বস্ত হয়েছিল এবং পরিবহন বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছিল।
ইরানের বার্তা সংস্থা ইরনা জানিয়েছে, শহীদ রাজাই বন্দর ইরানের সবচেয়ে আধুনিক সামুদ্রিক বন্দর। এটি হোরমোজগানের প্রাদেশিক রাজধানী বন্দর আব্বাস থেকে ২৩ কিলোমিটার পূর্বে এবং হরমুজ প্রণালীর উত্তর দিকে অবস্থিত। এই বন্দর দিয়ে পৃথিবীর মোট উৎপাদিত তেলের পাঁচ ভাগের এক ভাগ পরিবহণ করা হয়।