নিখাদ খবর ডেস্ক
মঙ্গলবার রাতে ফিলিস্তিনের গাজায় দখলদার ইসরায়েলের চালানো বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন চার শতাধিক মানুষ। আহত হয়েছেন আরও শত শত ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া হামলায় ধসে পড়া ভবনের নিচে আরও অনেক মানুষ আটকে আছেন।
এমন অবস্থায় গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যা ফের শুরু করাকে কেবল ‘শুরু মাত্র’ বলে সতর্ক করে দিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছেন, ভবিষ্যতের আলোচনা হবে তীব্র ‘আক্রমণের মধ্যে’। আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা আনাদোলু।
বার্তা সংস্থাটি বলছে, মঙ্গলবার ভোররাতে আকস্মিকভাবে গাজায় নির্বিচারে বোমা হামলা চালানো শুরু করে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। পবিত্র রমজান মাস হওয়ায় অনেক লোক সেহরি খাচ্ছিলেন, তখনই গাজায় হামলা ও বিস্ফোরণ শুরু হয়। বর্বর এই হামলায় কমপক্ষে ৪০৪ জন নিহত, ৫৬২ জনেরও বেশি মানুষ আহত হন। গত ১৯ জানুয়ারি যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর গাজায় এটিই সবচেয়ে বড় বিমান হামলা।
হামলা নিহতের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে।
পরে ইসরায়েলের সরকারি সম্প্রচারমাধ্যমে সম্প্রচারিত এক টেলিভিশন ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেন, ‘আমরা যুদ্ধবিরতি কয়েক সপ্তাহের জন্য বাড়িয়েছিলাম, যদিও বিনিময়ে আমরা জিম্মিদের ফেরত পাইনি।’
তিনি আরও দাবি করেন, ‘আমরা দোহায় প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছিলাম এবং মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফের প্রস্তাবও গ্রহণ করেছি, কিন্তু হামাস সব প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।’
ইসরায়েলি গণমাধ্যম গত বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, উইটকফ উভয়পক্ষের কাছে একটি হালনাগাদ প্রস্তাব পেশ করেছিলেন, যেখানে ৫০ দিনের যুদ্ধবিরতির জন্য পাঁচজন ইসরায়েলি বন্দির মুক্তি, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি, মানবিক সহায়তার প্রবেশাধিকার এবং তিন ধাপের যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে আলোচনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।
এরপর হামাস শুক্রবার জানায়, তারা মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। একই সঙ্গে গাজা যুদ্ধবিরতি এবং বন্দি বিনিময়ের জন্য দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা পুনরায় শুরু করার অংশ হিসেবে একজন ইসরায়েলি-আমেরিকান সৈন্যের মুক্তি এবং চার দ্বৈত নাগরিকের মৃতদেহ ফেরত দিতে সম্মত হয়েছে।
কিন্তু নেতানিয়াহু পাল্টা বলেন, ‘আমি হামাসকে সতর্ক করে দিয়েছিলাম যে যদি তারা আমাদের বন্দিদের মুক্তি না দেয়, তাহলে আমরা আবার যুদ্ধ শুরু করব এবং আমরা তা করেছি।’
আনাদোলু বলছে, চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। তিন দফার এই যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ গত ১ মার্চ শেষ হয়ে যায়। তবে নেতানিয়াহু দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করতে অস্বীকৃতি জানান।
মঙ্গলবার রাতে ফিলিস্তিনের গাজায় দখলদার ইসরায়েলের চালানো বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন চার শতাধিক মানুষ। আহত হয়েছেন আরও শত শত ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া হামলায় ধসে পড়া ভবনের নিচে আরও অনেক মানুষ আটকে আছেন।
এমন অবস্থায় গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যা ফের শুরু করাকে কেবল ‘শুরু মাত্র’ বলে সতর্ক করে দিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছেন, ভবিষ্যতের আলোচনা হবে তীব্র ‘আক্রমণের মধ্যে’। আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা আনাদোলু।
বার্তা সংস্থাটি বলছে, মঙ্গলবার ভোররাতে আকস্মিকভাবে গাজায় নির্বিচারে বোমা হামলা চালানো শুরু করে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। পবিত্র রমজান মাস হওয়ায় অনেক লোক সেহরি খাচ্ছিলেন, তখনই গাজায় হামলা ও বিস্ফোরণ শুরু হয়। বর্বর এই হামলায় কমপক্ষে ৪০৪ জন নিহত, ৫৬২ জনেরও বেশি মানুষ আহত হন। গত ১৯ জানুয়ারি যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর গাজায় এটিই সবচেয়ে বড় বিমান হামলা।
হামলা নিহতের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে।
পরে ইসরায়েলের সরকারি সম্প্রচারমাধ্যমে সম্প্রচারিত এক টেলিভিশন ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেন, ‘আমরা যুদ্ধবিরতি কয়েক সপ্তাহের জন্য বাড়িয়েছিলাম, যদিও বিনিময়ে আমরা জিম্মিদের ফেরত পাইনি।’
তিনি আরও দাবি করেন, ‘আমরা দোহায় প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছিলাম এবং মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফের প্রস্তাবও গ্রহণ করেছি, কিন্তু হামাস সব প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।’
ইসরায়েলি গণমাধ্যম গত বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, উইটকফ উভয়পক্ষের কাছে একটি হালনাগাদ প্রস্তাব পেশ করেছিলেন, যেখানে ৫০ দিনের যুদ্ধবিরতির জন্য পাঁচজন ইসরায়েলি বন্দির মুক্তি, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি, মানবিক সহায়তার প্রবেশাধিকার এবং তিন ধাপের যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে আলোচনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।
এরপর হামাস শুক্রবার জানায়, তারা মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। একই সঙ্গে গাজা যুদ্ধবিরতি এবং বন্দি বিনিময়ের জন্য দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা পুনরায় শুরু করার অংশ হিসেবে একজন ইসরায়েলি-আমেরিকান সৈন্যের মুক্তি এবং চার দ্বৈত নাগরিকের মৃতদেহ ফেরত দিতে সম্মত হয়েছে।
কিন্তু নেতানিয়াহু পাল্টা বলেন, ‘আমি হামাসকে সতর্ক করে দিয়েছিলাম যে যদি তারা আমাদের বন্দিদের মুক্তি না দেয়, তাহলে আমরা আবার যুদ্ধ শুরু করব এবং আমরা তা করেছি।’
আনাদোলু বলছে, চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। তিন দফার এই যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ গত ১ মার্চ শেষ হয়ে যায়। তবে নেতানিয়াহু দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করতে অস্বীকৃতি জানান।
উত্তর গাজায় নিজের বাড়িতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় পরিবারের দশ সদস্যসহ নিহত হন ফিলিস্তিনি ফটোসাংবাদিক ফাতিমা হাসোনা। তবে হাসোনার জীবনের পথ থামিয়ে দিলেও এখনও তার পথ চলা থামানো যায়নি। আগামী মাসে কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হবে তার একটি তথ্যচিত্র।
১০ ঘণ্টা আগেসৌদিতে ভিসা জালিয়াতির অভিযোগে ৫ শতাধিক মিসরীয় হজযাত্রীকে আটক করা হয়েছে। জেদ্দার কিং আব্দুলআজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের আটক করা হয়। বৈধ হজ ভিসার পরিবর্তে ট্রানজিট এবং ভিজিট ভিসা ব্যবহারের অভিয়োগে শুক্রবার তাদের আটক করা হয়েছে। খবর: গালফ নিউজের
১৪ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের মেদান ইম্বিতে বৃহস্পতিবার রাতে ব্যাপক অভিযান চালিয়েছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ। অভিযানে ৫০৬ জন বিদেশি নাগরিককে আটক করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৬৫ জন বাংলাদেশি রয়েছেন বলে জানা গেছে।
১৬ ঘণ্টা আগেপশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। এক বিবৃতিতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভেরিফাইড ফেসবুকে এটি প্রকাশ করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেউত্তর গাজায় নিজের বাড়িতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় পরিবারের দশ সদস্যসহ নিহত হন ফিলিস্তিনি ফটোসাংবাদিক ফাতিমা হাসোনা। তবে হাসোনার জীবনের পথ থামিয়ে দিলেও এখনও তার পথ চলা থামানো যায়নি। আগামী মাসে কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হবে তার একটি তথ্যচিত্র।
সৌদিতে ভিসা জালিয়াতির অভিযোগে ৫ শতাধিক মিসরীয় হজযাত্রীকে আটক করা হয়েছে। জেদ্দার কিং আব্দুলআজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের আটক করা হয়। বৈধ হজ ভিসার পরিবর্তে ট্রানজিট এবং ভিজিট ভিসা ব্যবহারের অভিয়োগে শুক্রবার তাদের আটক করা হয়েছে। খবর: গালফ নিউজের
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের মেদান ইম্বিতে বৃহস্পতিবার রাতে ব্যাপক অভিযান চালিয়েছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ। অভিযানে ৫০৬ জন বিদেশি নাগরিককে আটক করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৬৫ জন বাংলাদেশি রয়েছেন বলে জানা গেছে।
পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। এক বিবৃতিতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভেরিফাইড ফেসবুকে এটি প্রকাশ করা হয়েছে।