সিডনি
নিখাদ বিশ্ব
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির বার্গো এলাকায় এবার বাংলাদেশি ও প্রবাসী মুসলিমদের উদ্যোগে গড়ে উঠতে যাচ্ছে একটি স্থায়ী মুসলিম কবরস্থান। ‘দারুসসালাম মুসলিম সেমেটারি প্রজেক্ট’ নামের এই কবরস্থানে ধর্মীয় রীতিনীতি অনুযায়ী সম্মানজনক দাফনের জন্য এই প্রকল্প প্রবাসী মুসলিম সম্প্রদায়ের দীর্ঘদিনের একটি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
১১৪ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত হতে যাওয়া কবরস্থানের জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে জমির ডিপোজিট প্রদানসহ স্থানীয় কর্তৃপক্ষের প্রাথমিক অনুমোদন ইতিমধ্যে নিশ্চিত হয়েছে। ২০২৬ সালের শেষ নাগাদ সম্পূর্ণ জমির মালিকানা অর্জনের পর ২০২৭ সাল থেকে দাফনের কাজ শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রতিটি পরিবার পাঁচ হাজার ডলার দান করলে তাঁরা চারটি কবরের জায়গা সংরক্ষণের সুযোগ পাবেন। কবরস্থানটি অলাভজনক ভিত্তিতে পরিচালিত হবে এবং এতে ১৬ হাজার কবরস্থান ‘পাইওনিয়ার’ পরিবারগুলোর জন্য সংরক্ষিত থাকবে। এ ছাড়া বাকি ৮৪ হাজার কবর মুসলিমদের জন্য ওয়াক্ফ হিসেবে বরাদ্দ থাকবে, যা প্রয়োজনে বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যাবে।
এই প্রকল্পের বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামিক রীতিতে দাফনের পূর্ণ ব্যবস্থা, পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি কবর দেওয়ার সুযোগ (প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার ভিত্তিতে), একক কবরব্যবস্থা এবং তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী খরচে সেবা প্রদান। এ ছাড়া থাকবে গোসলখানা ও নামাজের জন্য নির্দিষ্ট স্থান।
প্রকল্পটি পরিচালিত হচ্ছে ‘দারুসসালাম ওয়েলফেয়ার সেন্টার লিমিটেড’ নামক সংস্থার মাধ্যমে, যা অস্ট্রেলিয়ান সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের আওতাভুক্ত নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান। দাতারা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ দান করতে পারবেন। পাঁচ মাসের কিস্তিতে অর্থ পরিশোধের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
প্রকল্পটির উদ্যোক্তারা একে শুধু একটি সমাধিস্থল নয়, বরং একটি স্থায়ী সাদাকায়ে জারিয়াহ হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যা বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য দাফনের নিশ্চয়তা দেবে। দারুসসালাম প্রকল্পকে অস্ট্রেলিয়ায় মুসলিম সম্প্রদায়ের সামাজিক সংহতি ও ধর্মীয় চাহিদা পূরণে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রকল্পটির ব্যাংক হিসাব বিবরণীতে দান করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিরা দারুসসালাম ওয়েলফেয়ার সেন্টার লিমিটেডের ওয়েস্টপ্যাক ব্যাংকের বিএসবি 032-057 এবং 485527 অ্যাকাউন্ট নম্বরে অর্থ প্রেরণ করতে পারবেন। এছাড়াও দানের পূর্বে প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন সম্পন্নের মাধ্যমে বা সরাসরি অফিসে যোগাযোগ করে বিস্তারিত তথ্য নেওয়ার আহবান জানানো হয় আগ্রহীদের।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির বার্গো এলাকায় এবার বাংলাদেশি ও প্রবাসী মুসলিমদের উদ্যোগে গড়ে উঠতে যাচ্ছে একটি স্থায়ী মুসলিম কবরস্থান। ‘দারুসসালাম মুসলিম সেমেটারি প্রজেক্ট’ নামের এই কবরস্থানে ধর্মীয় রীতিনীতি অনুযায়ী সম্মানজনক দাফনের জন্য এই প্রকল্প প্রবাসী মুসলিম সম্প্রদায়ের দীর্ঘদিনের একটি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
১১৪ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত হতে যাওয়া কবরস্থানের জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে জমির ডিপোজিট প্রদানসহ স্থানীয় কর্তৃপক্ষের প্রাথমিক অনুমোদন ইতিমধ্যে নিশ্চিত হয়েছে। ২০২৬ সালের শেষ নাগাদ সম্পূর্ণ জমির মালিকানা অর্জনের পর ২০২৭ সাল থেকে দাফনের কাজ শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রতিটি পরিবার পাঁচ হাজার ডলার দান করলে তাঁরা চারটি কবরের জায়গা সংরক্ষণের সুযোগ পাবেন। কবরস্থানটি অলাভজনক ভিত্তিতে পরিচালিত হবে এবং এতে ১৬ হাজার কবরস্থান ‘পাইওনিয়ার’ পরিবারগুলোর জন্য সংরক্ষিত থাকবে। এ ছাড়া বাকি ৮৪ হাজার কবর মুসলিমদের জন্য ওয়াক্ফ হিসেবে বরাদ্দ থাকবে, যা প্রয়োজনে বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যাবে।
এই প্রকল্পের বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামিক রীতিতে দাফনের পূর্ণ ব্যবস্থা, পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি কবর দেওয়ার সুযোগ (প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার ভিত্তিতে), একক কবরব্যবস্থা এবং তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী খরচে সেবা প্রদান। এ ছাড়া থাকবে গোসলখানা ও নামাজের জন্য নির্দিষ্ট স্থান।
প্রকল্পটি পরিচালিত হচ্ছে ‘দারুসসালাম ওয়েলফেয়ার সেন্টার লিমিটেড’ নামক সংস্থার মাধ্যমে, যা অস্ট্রেলিয়ান সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের আওতাভুক্ত নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান। দাতারা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ দান করতে পারবেন। পাঁচ মাসের কিস্তিতে অর্থ পরিশোধের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
প্রকল্পটির উদ্যোক্তারা একে শুধু একটি সমাধিস্থল নয়, বরং একটি স্থায়ী সাদাকায়ে জারিয়াহ হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যা বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য দাফনের নিশ্চয়তা দেবে। দারুসসালাম প্রকল্পকে অস্ট্রেলিয়ায় মুসলিম সম্প্রদায়ের সামাজিক সংহতি ও ধর্মীয় চাহিদা পূরণে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রকল্পটির ব্যাংক হিসাব বিবরণীতে দান করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিরা দারুসসালাম ওয়েলফেয়ার সেন্টার লিমিটেডের ওয়েস্টপ্যাক ব্যাংকের বিএসবি 032-057 এবং 485527 অ্যাকাউন্ট নম্বরে অর্থ প্রেরণ করতে পারবেন। এছাড়াও দানের পূর্বে প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন সম্পন্নের মাধ্যমে বা সরাসরি অফিসে যোগাযোগ করে বিস্তারিত তথ্য নেওয়ার আহবান জানানো হয় আগ্রহীদের।
সে দিন প্রাণ হারান প্রায় তিন হাজার মানুষ। আহত হন আরও প্রায় ২৫ হাজার। বাংলাদেশসহ ৭৮টি দেশের নাগরিক নিহত হন এই হামলায়। অথচ ২৪ বছর পেরিয়েও এখনও শনাক্ত করা যায়নি এক হাজার ১০০ জন নিহতের পরিচয়
২ দিন আগেদেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, বিমান হামলায় সানার আল-তাহরির এলাকায় ঘরবাড়ি, শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ৬০ নম্বর সড়কে অবস্থিত একটি চিকিৎসাকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া আল-জাওফের রাজধানী আল-হাজমে সরকারি কমপাউন্ডও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
২ দিন আগেচলতি সপ্তাহে সিঙ্গাপুরের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওয়াশিংটনে মার্কিন যুদ্ধমন্ত্রী পিট হেগসেথের সঙ্গে পেন্টাগনে দেখা করেন। ১৯৯৩ সাল থেকে পরিষেবায় থাকা বিদ্যমান 'ফকার ৫০'-এর পরিবর্তে নতুন বিমান কেনার সিদ্ধান্তের কথা নিয়ে আলোচনা করেন।
৩ দিন আগেবিক্ষোভকারীদের হামলার সময় কারাগারে প্রবেশ করলে সেখান থেকে ৭৭৩ জন কয়েদি পালিয়ে যান। অন্যদিকে দাং প্রদেশের তুলসিপুরে অবস্থিত কারাগার থেকে ১২৭ জন বন্দি পালিয়েছে
৩ দিন আগেসে দিন প্রাণ হারান প্রায় তিন হাজার মানুষ। আহত হন আরও প্রায় ২৫ হাজার। বাংলাদেশসহ ৭৮টি দেশের নাগরিক নিহত হন এই হামলায়। অথচ ২৪ বছর পেরিয়েও এখনও শনাক্ত করা যায়নি এক হাজার ১০০ জন নিহতের পরিচয়
দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, বিমান হামলায় সানার আল-তাহরির এলাকায় ঘরবাড়ি, শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ৬০ নম্বর সড়কে অবস্থিত একটি চিকিৎসাকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া আল-জাওফের রাজধানী আল-হাজমে সরকারি কমপাউন্ডও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
চলতি সপ্তাহে সিঙ্গাপুরের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওয়াশিংটনে মার্কিন যুদ্ধমন্ত্রী পিট হেগসেথের সঙ্গে পেন্টাগনে দেখা করেন। ১৯৯৩ সাল থেকে পরিষেবায় থাকা বিদ্যমান 'ফকার ৫০'-এর পরিবর্তে নতুন বিমান কেনার সিদ্ধান্তের কথা নিয়ে আলোচনা করেন।
বিক্ষোভকারীদের হামলার সময় কারাগারে প্রবেশ করলে সেখান থেকে ৭৭৩ জন কয়েদি পালিয়ে যান। অন্যদিকে দাং প্রদেশের তুলসিপুরে অবস্থিত কারাগার থেকে ১২৭ জন বন্দি পালিয়েছে