নিখাদ খবর ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ঋণ, এবং অর্থসাহায্যের ক্ষেত্রে পাকিস্তানের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা এখনও পূরণ হয়নি। পরিসংখ্যান বলছে, ঋণ বা অনুদান লাভের ক্ষেত্রে আগের বছরের চেয়ে এ বছর পিছিয়ে আছে পাকিস্তান।
২০২৪-২৫ সালের প্রথম ১০ মাসে ১.৪৩ লক্ষ কোটি টাকার (ভারতীয় মুদ্রায়) আন্তর্জাতিক সাহায্য পেয়েছে পাকিস্তান। তার মধ্যে ঋণের পাশাপাশি রয়েছে অনুদানও। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন দেশের ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের (ইএডি) রিপোর্ট উল্লেখ করে এই তথ্য জানিয়েছে।
আন্তর্জাতিক ঋণ এবং অনুদানের ক্ষেত্রে পাকিস্তানের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা এখনও পূরণ হয়নি। আগামী ৩০ জুনের মধ্যে ইসলামাবাদের লক্ষ্য ১.৬৩ লক্ষ কোটি টাকা । এখনও ২০ লক্ষ কোটি টাকা বাকি আছে। পরিসংখ্যান বলছে, ঋণ বা অনুদান লাভের ক্ষেত্রে আগের বছরের চেয়ে এ বছর পিছিয়ে আছে পাকিস্তান।
চুক্তি অনুযায়ী, চিন, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির কাছ থেকে অর্থসাহায্য পেয়ে থাকে পাকিস্তান। গত জুলাই থেকে এপ্রিলের মধ্যে এই তিন দেশ ছাড়া বাড়তি ঋণ এসেছে ৫১.৮ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের তুলনায় যা অন্তত ১৫ শতাংশ কম। গত বছর আন্তর্জাতিক সাহায্যের ক্ষেত্রে পাকিস্তানের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১.৪৯ লক্ষ কোটি টাকা।
প্রত্যাশিত তিন দেশ ছাড়া বাইরে থেকে বাড়তি সাহায্য মিলেছিল ৬০.৮ হাজার কোটি টাকা। গত ১০ মাসে পাকিস্তান যে আন্তর্জাতিক অর্থসাহায্য পেয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে সৌদি আরবের ২৫.৫ হাজার কোটি টাকা, সংযুক্ত আরব আমিরশাহির ১৭ হাজার কোটি টাকা এবং চিনের আরও ২৫.৫ হাজার কোটি টাকা।
তবে আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার (আইএমএফ) থেকে পাকিস্তান যে ঋণ পাচ্ছে, তার হিসাব এর মধ্যে যোগ করা হয়নি। এক্সটেন্ডেড ফান্ড ফেসিলিটি (ইএফএফ) প্রকল্পের অধীনে পাকিস্তানকে ৫৯.৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ দিচ্ছে আইএমএফ। গত অক্টোবরে তার সাড়ে আট হাজার কোটি দেওয়া হয়েছে। চলতি মাসে আরও সাড়ে আট হাজার কোটি আইএমএফের কাছ থেকে পেয়েছে পাকিস্তান।
আন্তর্জাতিক ঋণ, এবং অর্থসাহায্যের ক্ষেত্রে পাকিস্তানের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা এখনও পূরণ হয়নি। পরিসংখ্যান বলছে, ঋণ বা অনুদান লাভের ক্ষেত্রে আগের বছরের চেয়ে এ বছর পিছিয়ে আছে পাকিস্তান।
২০২৪-২৫ সালের প্রথম ১০ মাসে ১.৪৩ লক্ষ কোটি টাকার (ভারতীয় মুদ্রায়) আন্তর্জাতিক সাহায্য পেয়েছে পাকিস্তান। তার মধ্যে ঋণের পাশাপাশি রয়েছে অনুদানও। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন দেশের ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের (ইএডি) রিপোর্ট উল্লেখ করে এই তথ্য জানিয়েছে।
আন্তর্জাতিক ঋণ এবং অনুদানের ক্ষেত্রে পাকিস্তানের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা এখনও পূরণ হয়নি। আগামী ৩০ জুনের মধ্যে ইসলামাবাদের লক্ষ্য ১.৬৩ লক্ষ কোটি টাকা । এখনও ২০ লক্ষ কোটি টাকা বাকি আছে। পরিসংখ্যান বলছে, ঋণ বা অনুদান লাভের ক্ষেত্রে আগের বছরের চেয়ে এ বছর পিছিয়ে আছে পাকিস্তান।
চুক্তি অনুযায়ী, চিন, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির কাছ থেকে অর্থসাহায্য পেয়ে থাকে পাকিস্তান। গত জুলাই থেকে এপ্রিলের মধ্যে এই তিন দেশ ছাড়া বাড়তি ঋণ এসেছে ৫১.৮ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের তুলনায় যা অন্তত ১৫ শতাংশ কম। গত বছর আন্তর্জাতিক সাহায্যের ক্ষেত্রে পাকিস্তানের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১.৪৯ লক্ষ কোটি টাকা।
প্রত্যাশিত তিন দেশ ছাড়া বাইরে থেকে বাড়তি সাহায্য মিলেছিল ৬০.৮ হাজার কোটি টাকা। গত ১০ মাসে পাকিস্তান যে আন্তর্জাতিক অর্থসাহায্য পেয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে সৌদি আরবের ২৫.৫ হাজার কোটি টাকা, সংযুক্ত আরব আমিরশাহির ১৭ হাজার কোটি টাকা এবং চিনের আরও ২৫.৫ হাজার কোটি টাকা।
তবে আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার (আইএমএফ) থেকে পাকিস্তান যে ঋণ পাচ্ছে, তার হিসাব এর মধ্যে যোগ করা হয়নি। এক্সটেন্ডেড ফান্ড ফেসিলিটি (ইএফএফ) প্রকল্পের অধীনে পাকিস্তানকে ৫৯.৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ দিচ্ছে আইএমএফ। গত অক্টোবরে তার সাড়ে আট হাজার কোটি দেওয়া হয়েছে। চলতি মাসে আরও সাড়ে আট হাজার কোটি আইএমএফের কাছ থেকে পেয়েছে পাকিস্তান।
চলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।
১ দিন আগেচলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতার দিন ৫ জুন ঘোষণা করেছে সৌদি সরকার অর্থাৎ গ্রীষ্মের ঠিক শুরুতে। ইতোমধ্যে মক্কায় জড়ো হয়েছেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা।