নিখাদ খবর ডেস্ক
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশে ট্রেনে জঙ্গিদের হাতে জিম্মি দেড় শতাধিক যাত্রীকে উদ্ধার করেছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী। এ সময় অভিযানে নিহত বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে। এক প্রতিবেদনে জিও নিউজ এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সর্বশেষ বিচ্ছিন্নতাবাদীকে নির্মূল না করা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী।
গতকাল মঙ্গলবার বেলুচিস্তানের বোলান এলাকার কাছে কোয়েটা থেকে পেশোয়ারগামী জাফর এক্সপ্রেস নামের যাত্রীবাহী ট্রেনে হামলা চালায় সশস্ত্র একটি গোষ্ঠী। রেললাইনে বিস্ফোরক রেখে থামতে বাধ্য করা হয় ট্রেনটিকে। জিম্মি করা হয় যাত্রীদের।
প্রায় ৫শ’ যাত্রী নিয়ে পেশাওয়ার যাচ্ছিলো ট্রেনটি। হামলায় গুরুতর আহত হয়েছে ট্রেনচালকসহ বহু যাত্রী। এ হামলার দায় স্বীকার করেছে বেলুচ লিবারেশন আর্মি।
এদিকে, পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়, এলাকাটি দুর্গম হওয়ার কারণে অভিযান বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, তারপরও নিরাপত্তা বাহিনী বোলান এলাকায় জিম্মিদের উদ্ধারে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। যেখানে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ২৭ জন আক্রমণকারী নিহত হয়েছেন।
উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ১৭ জন আহত যাত্রী রয়েছেন, যাদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় প্রতিবেদন অনুসারে, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কর্তৃপক্ষ যদি বালুচ রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তি না দেয় তবে সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যরা জিম্মিদের হত্যা করার হুমকি দিয়েছিল।
এদিকে, হামলাকারীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যসহ ১০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন। তাদের মধ্যে নয়জনই নিরাপত্তা কর্মী বলে জানানো হয়।
মঙ্গলবার রাতে রেলওয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ইমরান হায়াত সিএনএনকে বলেন, ‘নিহতদের মধ্যে নয়জন নিরাপত্তা কর্মী ছিলেন।’ হামলায় একজন ট্রেন চালকও নিহত হয়েছেন বলে জানান হায়াত।
তবে ট্রেনে হামলা চালিয়ে ২০ জন পাক সেনা হত্যার দাবি করেছে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী বেলুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)।
উল্লেখ্য, বেলুচ লিবারেল আর্মি (বিএলএ) বহুদিন ধরেই স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র বিদ্রোহ চালিয়ে আসছে। পাকিস্তানের পুলিশ স্টেশন, রেলপথ ও মহাসড়কগুলোতে প্রায়ই হামলা চালায় বিচ্ছিন্নতাবাদী এই গোষ্ঠী।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশে ট্রেনে জঙ্গিদের হাতে জিম্মি দেড় শতাধিক যাত্রীকে উদ্ধার করেছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী। এ সময় অভিযানে নিহত বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে। এক প্রতিবেদনে জিও নিউজ এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সর্বশেষ বিচ্ছিন্নতাবাদীকে নির্মূল না করা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী।
গতকাল মঙ্গলবার বেলুচিস্তানের বোলান এলাকার কাছে কোয়েটা থেকে পেশোয়ারগামী জাফর এক্সপ্রেস নামের যাত্রীবাহী ট্রেনে হামলা চালায় সশস্ত্র একটি গোষ্ঠী। রেললাইনে বিস্ফোরক রেখে থামতে বাধ্য করা হয় ট্রেনটিকে। জিম্মি করা হয় যাত্রীদের।
প্রায় ৫শ’ যাত্রী নিয়ে পেশাওয়ার যাচ্ছিলো ট্রেনটি। হামলায় গুরুতর আহত হয়েছে ট্রেনচালকসহ বহু যাত্রী। এ হামলার দায় স্বীকার করেছে বেলুচ লিবারেশন আর্মি।
এদিকে, পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়, এলাকাটি দুর্গম হওয়ার কারণে অভিযান বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, তারপরও নিরাপত্তা বাহিনী বোলান এলাকায় জিম্মিদের উদ্ধারে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। যেখানে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ২৭ জন আক্রমণকারী নিহত হয়েছেন।
উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ১৭ জন আহত যাত্রী রয়েছেন, যাদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় প্রতিবেদন অনুসারে, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কর্তৃপক্ষ যদি বালুচ রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তি না দেয় তবে সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যরা জিম্মিদের হত্যা করার হুমকি দিয়েছিল।
এদিকে, হামলাকারীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যসহ ১০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন। তাদের মধ্যে নয়জনই নিরাপত্তা কর্মী বলে জানানো হয়।
মঙ্গলবার রাতে রেলওয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ইমরান হায়াত সিএনএনকে বলেন, ‘নিহতদের মধ্যে নয়জন নিরাপত্তা কর্মী ছিলেন।’ হামলায় একজন ট্রেন চালকও নিহত হয়েছেন বলে জানান হায়াত।
তবে ট্রেনে হামলা চালিয়ে ২০ জন পাক সেনা হত্যার দাবি করেছে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী বেলুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)।
উল্লেখ্য, বেলুচ লিবারেল আর্মি (বিএলএ) বহুদিন ধরেই স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র বিদ্রোহ চালিয়ে আসছে। পাকিস্তানের পুলিশ স্টেশন, রেলপথ ও মহাসড়কগুলোতে প্রায়ই হামলা চালায় বিচ্ছিন্নতাবাদী এই গোষ্ঠী।
জনপ্রিয় টিকটকার সানাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ১৭ বছর বয়সী টিকটকার সানা ইউসুফ ইতোমধ্যে পাকিস্তানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছিলেন।
৪ দিন আগেচলতি বছর হজে প্রথম বারের মতো অগ্নিনির্বাপক হিসেবে ড্রোন মোতায়েন করা হচ্ছে। যার নাম দেয়া হয়েছে ‘ফ্যালকন’। এই ড্রোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা হয়েছে এবং এটি নির্দিষ্টভাবে অগ্নিনির্বাপক কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ড্রোনটি এমন সব স্থানে ব্যবহার করা হবে যেখানে পৌঁছানো চ্যালেঞ্জিং।
৫ দিন আগেজনপ্রিয় টিকটকার সানাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ১৭ বছর বয়সী টিকটকার সানা ইউসুফ ইতোমধ্যে পাকিস্তানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছিলেন।
চলতি বছর হজে প্রথম বারের মতো অগ্নিনির্বাপক হিসেবে ড্রোন মোতায়েন করা হচ্ছে। যার নাম দেয়া হয়েছে ‘ফ্যালকন’। এই ড্রোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা হয়েছে এবং এটি নির্দিষ্টভাবে অগ্নিনির্বাপক কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ড্রোনটি এমন সব স্থানে ব্যবহার করা হবে যেখানে পৌঁছানো চ্যালেঞ্জিং।