অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানের লাহোরে নিজ বাড়িতে হামলার শিকার হয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন লস্কর-ই-তইবার শীর্ষ নেতা আমির হামজা। তাকে আইএসআই-এর নিরাপত্তায় সেনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে কীভাবে বা কারা এই হামলা চালিয়েছে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। খবর আনন্দ বাজার পত্রিকার।
আমির হামজা একজন আলোচিত ও বিতর্কিত ব্যক্তি, যিনি পাকিস্তানের গুজরানওয়ালা শহরের বাসিন্দা এবং আন্তর্জাতিক জঙ্গি কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন বলে যুক্তরাষ্ট্র ২০১২ সালে তাকে সন্ত্রাসী তালিকাভুক্ত করে।
এছাড়া ২০১৮ সালে লস্কর-ই-তইবা এবং জামাত-উদ-দাওয়াসহ সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীগুলোর ওপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর হামজা (সম্ভবত হামজা বিন লাদেন) ‘জইশ-ই-মানকাফা’ নামে একটি নতুন সংগঠন তৈরি করেন।
অনেকেই তখন ধারণা করেছিলেন যে লস্কর-ই-তইবার ভেতরে বিভাজন বা ভাঙন শুরু হয়েছে। কিন্তু পরে জানা যায়, এই নতুন সংগঠনের সৃষ্টি মূলত ছিল একটি লোক দেখানো কৌশল—মূল সংগঠনগুলোর কার্যক্রমকে আড়াল করে চালিয়ে যাওয়ার একটি পরিকল্পিত উপায়। অর্থাৎ, মূল সংগঠনগুলো নিষিদ্ধ হলেও নতুন নামে কার্যক্রম অব্যাহত রাখার প্রচেষ্টা চলছিল।
তিনদিন আগেই সিন্ধু প্রদেশে গুলিতে নিহত হন লস্করের আরেক শীর্ষ নেতা আবু সাইফুল্লাহ। তার পরেই হামজার ওপর হামলার ঘটনা লস্করের অভ্যন্তরে দ্বন্দ্বের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, পেহেলগাম হামলাকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দশক ধরে চলা ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সর্বশেষ উত্তেজনা শুরু হয় গত ৭ মে। সেদিন পাকিস্তান এবং আজাদ কাশ্মীরের (এজেকে) বিভিন্ন এলাকায় ভারত বিমান হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ৩১ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করে।
পাল্টা জবাবে, পাকিস্তান ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে, যার মধ্যে তিনটি রাফাল। এছাড়া কয়েক ডজন ড্রোনও ধ্বংস করে ইসলামাবাদ।
চারদিনের এই সংঘাতে ভারতের হাতে কমপক্ষে ১১ সেনা এবং ৪০ বেসামরিক নাগরিক নিহত হন বলে জানা গেছে। পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১০ মে দুদেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
পাকিস্তানের লাহোরে নিজ বাড়িতে হামলার শিকার হয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন লস্কর-ই-তইবার শীর্ষ নেতা আমির হামজা। তাকে আইএসআই-এর নিরাপত্তায় সেনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে কীভাবে বা কারা এই হামলা চালিয়েছে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। খবর আনন্দ বাজার পত্রিকার।
আমির হামজা একজন আলোচিত ও বিতর্কিত ব্যক্তি, যিনি পাকিস্তানের গুজরানওয়ালা শহরের বাসিন্দা এবং আন্তর্জাতিক জঙ্গি কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন বলে যুক্তরাষ্ট্র ২০১২ সালে তাকে সন্ত্রাসী তালিকাভুক্ত করে।
এছাড়া ২০১৮ সালে লস্কর-ই-তইবা এবং জামাত-উদ-দাওয়াসহ সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীগুলোর ওপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর হামজা (সম্ভবত হামজা বিন লাদেন) ‘জইশ-ই-মানকাফা’ নামে একটি নতুন সংগঠন তৈরি করেন।
অনেকেই তখন ধারণা করেছিলেন যে লস্কর-ই-তইবার ভেতরে বিভাজন বা ভাঙন শুরু হয়েছে। কিন্তু পরে জানা যায়, এই নতুন সংগঠনের সৃষ্টি মূলত ছিল একটি লোক দেখানো কৌশল—মূল সংগঠনগুলোর কার্যক্রমকে আড়াল করে চালিয়ে যাওয়ার একটি পরিকল্পিত উপায়। অর্থাৎ, মূল সংগঠনগুলো নিষিদ্ধ হলেও নতুন নামে কার্যক্রম অব্যাহত রাখার প্রচেষ্টা চলছিল।
তিনদিন আগেই সিন্ধু প্রদেশে গুলিতে নিহত হন লস্করের আরেক শীর্ষ নেতা আবু সাইফুল্লাহ। তার পরেই হামজার ওপর হামলার ঘটনা লস্করের অভ্যন্তরে দ্বন্দ্বের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, পেহেলগাম হামলাকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দশক ধরে চলা ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সর্বশেষ উত্তেজনা শুরু হয় গত ৭ মে। সেদিন পাকিস্তান এবং আজাদ কাশ্মীরের (এজেকে) বিভিন্ন এলাকায় ভারত বিমান হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ৩১ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করে।
পাল্টা জবাবে, পাকিস্তান ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে, যার মধ্যে তিনটি রাফাল। এছাড়া কয়েক ডজন ড্রোনও ধ্বংস করে ইসলামাবাদ।
চারদিনের এই সংঘাতে ভারতের হাতে কমপক্ষে ১১ সেনা এবং ৪০ বেসামরিক নাগরিক নিহত হন বলে জানা গেছে। পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১০ মে দুদেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান বলেন, ইসরায়েল নিরন্তর মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে বিভাজনের বীজ বপন করে চলেছে। মুসলিম দেশগুলোর সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কে ফাটল ধরাতে চায় ইসরায়েলি শাসক।
১১ ঘণ্টা আগেহামলাকারি একজন সেনাকে গুলি করে গাড়ি ছিনতাই করে
১ দিন আগেশিশুরা পানি আনতে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল, তখনই ওই স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২ দিন আগেআশির দশকে সামরিক শাসক হিসেবে 'ইস্পাত কঠিন' হাতে দেশ শাসন করেন বুহারি
২ দিন আগেইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান বলেন, ইসরায়েল নিরন্তর মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে বিভাজনের বীজ বপন করে চলেছে। মুসলিম দেশগুলোর সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কে ফাটল ধরাতে চায় ইসরায়েলি শাসক।
হামলাকারি একজন সেনাকে গুলি করে গাড়ি ছিনতাই করে
শিশুরা পানি আনতে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল, তখনই ওই স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আশির দশকে সামরিক শাসক হিসেবে 'ইস্পাত কঠিন' হাতে দেশ শাসন করেন বুহারি